ফিচার ডেস্ক
ভাবুন, ঘুম ভেঙে চোখ মেলে দেখলেন ওপরে নীল আকাশ অথবা সারি সারি গাছ, তার ভেতর দিয়ে মেঘ ভেসে যাচ্ছে। হতে পারে কোনো এক পাহাড় ঘেঁষে আটকে আছে আপনার বিছানা। সেখানে বসে দেখছেন শেষ বেলার লাল সূর্য। রোমাঞ্চের খোঁজে যাঁরা মুখিয়ে থাকেন, তাঁদের জন্য এ হোটেলগুলো দেবে দারুণ অভিজ্ঞতা। বিশ্বের তেমন তালিকার ৫টি হোটেল নিয়ে আয়োজন।
ন্যাচারাল ভাইভ স্কাইলজ, পেরু
পাহাড়ের ৪০০ ফুট উঁচুতে খাড়া পাহাড়ের গায়ে নির্মিত এ হোটেল। ন্যাচারাল ভাইভ স্কাইলজে রয়েছে তিনটি ক্যাপসুল স্যুট। প্রতিটিতে থাকা যাবে আটজন। বাতাস চলাচলের জন্য রয়েছে ছয়টি জানালা এবং চারটি বায়ু চলাচলের নল। দৈর্ঘ্যে ২৪ ফুট ও প্রস্থে ৮ ফুটের প্রতিটি লজে রয়েছে চারটি বিছানা, একটি ডাইনিং রুম এবং একটি বাথরুম। লজে প্রবেশ করার জন্য ক্র্যাফটের ওপরের অংশে ঢাকনার মতো প্রবেশপথ আছে। ভালোভাবে থাকার কোনো কিছুর কমতি নেই এখানে। রয়েছে স্থানীয় শকুনদের দৃষ্টি এড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
ফ্রি স্পিরিট স্ফিয়ার, কানাডা
জঙ্গলের মধ্যে পাখির বাসার মতো ঝুলে আছে একেকটি কক্ষ। ওপরে আকাশ আর নিচে শ্বাপদসংকুল বন। কানাডার ভ্যাংকুভার দ্বীপে অবস্থান ফ্রি স্পিরিট স্ফিয়ার নামের হোটেলটির। ২৫ বছর আগে এখানকার প্রাচীন বন রক্ষার জন্য তৈরি হয়েছিল হোটেলটি। পর্যটকদের জন্য বর্তমানে এখানে তিনটি কামরা রয়েছে। প্রতিটি কক্ষের ভেতরে রয়েছে দুজনের থাকার বিছানা আর একটি ছোট ডাইনিং স্পেস। প্রতিটি গোলক কক্ষে ওঠানামার জন্য রয়েছে গাছের চারপাশে মোড়ানো সিঁড়ি।
ম্যাজিক মাউন্টেন হোটেল, চিলি
পাহাড়ে ঘেরা গভীর এক বনের মধ্যে ৩০ লাখ একর জমি নিয়ে তৈরি চিলির ম্যাজিক মাউন্টেন হোটেল। হোটলটিতে প্রবেশপথ থেকে শুরু এর আকর্ষণীয় সব বিষয়। রহস্যময় এক ব্রিজের ওপর দিয়ে হেঁটে পার হয়ে চোখে পড়বে পাহাড় আকৃতির হোটেলটি। পাথর দিয়ে তৈরি এর দেয়াল ঘিরে রেখেছে নানা রকম লতাজাতীয় উদ্ভিদ। ওপর থেকে নেমে আসছে পানির ধারা। পাঁচতলা হোটেলটিতে রয়েছে ১৩টি কক্ষ। এগুলোর মধ্যে আছে একটি বার ও একটি রেস্টুরেন্ট। ভেতরের আসবাব এবং হোটেলের সাজসজ্জা জঙ্গলে সংগৃহীত কাঁচামাল দিয়ে তৈরি। মাটি ও কাঠের তৈরি ক্যাপসুল হোটেল, চীন
ভ্রমণের সঙ্গে যদি হন বইপ্রেমী, তাহলে পূর্ব চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশের ক্যাপসুল হোটেলটি আপনার মন কাড়বে। মাটি ও কাঠ দিয়ে নির্মিত এই হোটেলের অবস্থান নির্জন দুই পাহাড়ের পাদদেশে। প্রকৃতির মাঝে অদ্ভুত সৌন্দর্য আঁকড়ে ধরে থাকা এই হোটেলে বাঁশ দিয়ে তৈরি নান্দনিক শেলফে রয়েছে অসংখ্য বই। মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যের জন্য ২০ কামরার হোটেলটি ২০১৯ সালে একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পায়।
বরফের হোটেল, সুইডেন
বরফের ঘরে এক দিন কাটাতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে সুইডেন। হোটেলটির আয়তন ৬ হাজার বর্গমিটার। চারপাশে ধবধবে সাদার মাঝে হোটেলের ভেতরের পরিবেশ সাজানো হয়েছে বরফের আবহে। প্রতিটি কামরায় বরফের ওপর বিছানো স্লিপিং ব্যাগ। হোটেলের ভেতরের তাপমাত্রা শূন্যের কাছাকাছি আর বাইরে প্রায় মাইনাস ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। বরফের তৈরি হোটেলটি নতুন নকশা অনুযায়ী প্রতিবছর নতুন করে নির্মাণ করা হয়। মার্চ মাসে তোরণে নদী থেকে ৫ হাজার টন বরফ সংগ্রহ করা হয় হোটেলটি পুনর্নির্মাণের জন্য।
সূত্র: বিবিসি
ভাবুন, ঘুম ভেঙে চোখ মেলে দেখলেন ওপরে নীল আকাশ অথবা সারি সারি গাছ, তার ভেতর দিয়ে মেঘ ভেসে যাচ্ছে। হতে পারে কোনো এক পাহাড় ঘেঁষে আটকে আছে আপনার বিছানা। সেখানে বসে দেখছেন শেষ বেলার লাল সূর্য। রোমাঞ্চের খোঁজে যাঁরা মুখিয়ে থাকেন, তাঁদের জন্য এ হোটেলগুলো দেবে দারুণ অভিজ্ঞতা। বিশ্বের তেমন তালিকার ৫টি হোটেল নিয়ে আয়োজন।
ন্যাচারাল ভাইভ স্কাইলজ, পেরু
পাহাড়ের ৪০০ ফুট উঁচুতে খাড়া পাহাড়ের গায়ে নির্মিত এ হোটেল। ন্যাচারাল ভাইভ স্কাইলজে রয়েছে তিনটি ক্যাপসুল স্যুট। প্রতিটিতে থাকা যাবে আটজন। বাতাস চলাচলের জন্য রয়েছে ছয়টি জানালা এবং চারটি বায়ু চলাচলের নল। দৈর্ঘ্যে ২৪ ফুট ও প্রস্থে ৮ ফুটের প্রতিটি লজে রয়েছে চারটি বিছানা, একটি ডাইনিং রুম এবং একটি বাথরুম। লজে প্রবেশ করার জন্য ক্র্যাফটের ওপরের অংশে ঢাকনার মতো প্রবেশপথ আছে। ভালোভাবে থাকার কোনো কিছুর কমতি নেই এখানে। রয়েছে স্থানীয় শকুনদের দৃষ্টি এড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
ফ্রি স্পিরিট স্ফিয়ার, কানাডা
জঙ্গলের মধ্যে পাখির বাসার মতো ঝুলে আছে একেকটি কক্ষ। ওপরে আকাশ আর নিচে শ্বাপদসংকুল বন। কানাডার ভ্যাংকুভার দ্বীপে অবস্থান ফ্রি স্পিরিট স্ফিয়ার নামের হোটেলটির। ২৫ বছর আগে এখানকার প্রাচীন বন রক্ষার জন্য তৈরি হয়েছিল হোটেলটি। পর্যটকদের জন্য বর্তমানে এখানে তিনটি কামরা রয়েছে। প্রতিটি কক্ষের ভেতরে রয়েছে দুজনের থাকার বিছানা আর একটি ছোট ডাইনিং স্পেস। প্রতিটি গোলক কক্ষে ওঠানামার জন্য রয়েছে গাছের চারপাশে মোড়ানো সিঁড়ি।
ম্যাজিক মাউন্টেন হোটেল, চিলি
পাহাড়ে ঘেরা গভীর এক বনের মধ্যে ৩০ লাখ একর জমি নিয়ে তৈরি চিলির ম্যাজিক মাউন্টেন হোটেল। হোটলটিতে প্রবেশপথ থেকে শুরু এর আকর্ষণীয় সব বিষয়। রহস্যময় এক ব্রিজের ওপর দিয়ে হেঁটে পার হয়ে চোখে পড়বে পাহাড় আকৃতির হোটেলটি। পাথর দিয়ে তৈরি এর দেয়াল ঘিরে রেখেছে নানা রকম লতাজাতীয় উদ্ভিদ। ওপর থেকে নেমে আসছে পানির ধারা। পাঁচতলা হোটেলটিতে রয়েছে ১৩টি কক্ষ। এগুলোর মধ্যে আছে একটি বার ও একটি রেস্টুরেন্ট। ভেতরের আসবাব এবং হোটেলের সাজসজ্জা জঙ্গলে সংগৃহীত কাঁচামাল দিয়ে তৈরি। মাটি ও কাঠের তৈরি ক্যাপসুল হোটেল, চীন
ভ্রমণের সঙ্গে যদি হন বইপ্রেমী, তাহলে পূর্ব চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশের ক্যাপসুল হোটেলটি আপনার মন কাড়বে। মাটি ও কাঠ দিয়ে নির্মিত এই হোটেলের অবস্থান নির্জন দুই পাহাড়ের পাদদেশে। প্রকৃতির মাঝে অদ্ভুত সৌন্দর্য আঁকড়ে ধরে থাকা এই হোটেলে বাঁশ দিয়ে তৈরি নান্দনিক শেলফে রয়েছে অসংখ্য বই। মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যের জন্য ২০ কামরার হোটেলটি ২০১৯ সালে একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পায়।
বরফের হোটেল, সুইডেন
বরফের ঘরে এক দিন কাটাতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে সুইডেন। হোটেলটির আয়তন ৬ হাজার বর্গমিটার। চারপাশে ধবধবে সাদার মাঝে হোটেলের ভেতরের পরিবেশ সাজানো হয়েছে বরফের আবহে। প্রতিটি কামরায় বরফের ওপর বিছানো স্লিপিং ব্যাগ। হোটেলের ভেতরের তাপমাত্রা শূন্যের কাছাকাছি আর বাইরে প্রায় মাইনাস ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। বরফের তৈরি হোটেলটি নতুন নকশা অনুযায়ী প্রতিবছর নতুন করে নির্মাণ করা হয়। মার্চ মাসে তোরণে নদী থেকে ৫ হাজার টন বরফ সংগ্রহ করা হয় হোটেলটি পুনর্নির্মাণের জন্য।
সূত্র: বিবিসি
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১৫ মিনিট আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে