আবদুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
মাটিতে না নেমে গাছ থেকে গাছে যেতে চান কিংবা স্টেইনলেস স্টিলের রশিতে ঝুলে এ গাছ থেকে সে গাছে? কিংবা কায়াকিং করতে চান কাকচক্ষু কালো জলের হ্রদে? কোথাও ঘুরতে গিয়ে যাঁরা এমন রোমাঞ্চ পেতে চান, তাঁদের জন্য তৈরি আছে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসি পার্ক।
বিষয়টি এমন নয় যে সেখানে শুধু কৃত্রিম রাইড আছে। সেখানে আছে সবুজ নৈসর্গিক ছোট-বড় ২২টি টিলায় আম-জাম-লিচু, কামরাঙা, জলপাইসহ ফলদ এবং বনজ বৃক্ষের বাগান। আছে নীল জলাশয়ে ঘেরা তিনটি হ্রদ। আর সেখানে শিগগির যুক্ত হতে যাচ্ছে ওয়াটার জিপ লাইন ও ক্লাইম্বিং ওয়াল অ্যাডভেঞ্চার অ্যাকটিভিটি, যা দেশে প্রথম। শুধু তা-ই নয়, সেই সবুজ অরণ্যে পাখপাখালির অভয়ারণ্য গড়তে নতুন করে লাগানো হচ্ছে ১০০ বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির ফলদ, বনজ ও শোভাবর্ধক উদ্ভিদ এবং ঔষধিজাতীয় প্রায় ২৫ হাজার গাছ।
১৬০ একর সরকারি জমিতে মাত্র দুই বছরে মানিকছড়ি ডিসি পার্কে তৈরি হয়েছে ট্যুরিস্ট সেন্টার, ট্রি-হাউস, লেকের পাড়ে গোলঘর, আঁকাবাঁকা সিঁড়ি দিয়ে লেকে নামার রাস্তাসহ বিকেলে অস্তগামী সূর্যের নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগের জন্য সানসেট পয়েন্ট ‘গোধূলি’।
আছে অরণ্য কুটির নামে রাত্রিযাপনের জন্য দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি রিসোর্ট। খাগড়াছড়ির সাবেক জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাসের তত্ত্বাবধানে এবং মানিকছড়ি উপজেলার সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা তামান্না মাহমুদের পরিচালনায় এই পার্কের কাজ শুরু হয়েছিল বছর দুই আগে। এখন সেটি আরও দৃষ্টিনন্দন হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রক্তিম চৌধুরী জানিয়েছেন, বর্তমান জেলা প্রশাসকের নিবিড় তত্ত্বাবধানে মানিকছড়ি ডিসি পার্কটিকে প্রকৃতিপ্রেমী রোমাঞ্চপ্রিয় মানুষদের জন্য এবং পাখপাখালির অভয়ারণ্য হিসেবে সাজানো হয়েছে।
যেভাবে যাবেন
প্রথমে বাসে যেতে হবে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কের মানিকছড়ির আমতলা। সেখান থেকে মোটরসাইকেল বা জিপ গাড়ির মতো বাহনে যাওয়া যায় মানিকছড়ি ডিসি পার্ক। চট্টগ্রাম থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৬৫ কিলোমিটার আর মানিকছড়ি থেকে ৭ কিলোমিটার।
মাটিতে না নেমে গাছ থেকে গাছে যেতে চান কিংবা স্টেইনলেস স্টিলের রশিতে ঝুলে এ গাছ থেকে সে গাছে? কিংবা কায়াকিং করতে চান কাকচক্ষু কালো জলের হ্রদে? কোথাও ঘুরতে গিয়ে যাঁরা এমন রোমাঞ্চ পেতে চান, তাঁদের জন্য তৈরি আছে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসি পার্ক।
বিষয়টি এমন নয় যে সেখানে শুধু কৃত্রিম রাইড আছে। সেখানে আছে সবুজ নৈসর্গিক ছোট-বড় ২২টি টিলায় আম-জাম-লিচু, কামরাঙা, জলপাইসহ ফলদ এবং বনজ বৃক্ষের বাগান। আছে নীল জলাশয়ে ঘেরা তিনটি হ্রদ। আর সেখানে শিগগির যুক্ত হতে যাচ্ছে ওয়াটার জিপ লাইন ও ক্লাইম্বিং ওয়াল অ্যাডভেঞ্চার অ্যাকটিভিটি, যা দেশে প্রথম। শুধু তা-ই নয়, সেই সবুজ অরণ্যে পাখপাখালির অভয়ারণ্য গড়তে নতুন করে লাগানো হচ্ছে ১০০ বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির ফলদ, বনজ ও শোভাবর্ধক উদ্ভিদ এবং ঔষধিজাতীয় প্রায় ২৫ হাজার গাছ।
১৬০ একর সরকারি জমিতে মাত্র দুই বছরে মানিকছড়ি ডিসি পার্কে তৈরি হয়েছে ট্যুরিস্ট সেন্টার, ট্রি-হাউস, লেকের পাড়ে গোলঘর, আঁকাবাঁকা সিঁড়ি দিয়ে লেকে নামার রাস্তাসহ বিকেলে অস্তগামী সূর্যের নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগের জন্য সানসেট পয়েন্ট ‘গোধূলি’।
আছে অরণ্য কুটির নামে রাত্রিযাপনের জন্য দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি রিসোর্ট। খাগড়াছড়ির সাবেক জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাসের তত্ত্বাবধানে এবং মানিকছড়ি উপজেলার সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা তামান্না মাহমুদের পরিচালনায় এই পার্কের কাজ শুরু হয়েছিল বছর দুই আগে। এখন সেটি আরও দৃষ্টিনন্দন হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রক্তিম চৌধুরী জানিয়েছেন, বর্তমান জেলা প্রশাসকের নিবিড় তত্ত্বাবধানে মানিকছড়ি ডিসি পার্কটিকে প্রকৃতিপ্রেমী রোমাঞ্চপ্রিয় মানুষদের জন্য এবং পাখপাখালির অভয়ারণ্য হিসেবে সাজানো হয়েছে।
যেভাবে যাবেন
প্রথমে বাসে যেতে হবে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কের মানিকছড়ির আমতলা। সেখান থেকে মোটরসাইকেল বা জিপ গাড়ির মতো বাহনে যাওয়া যায় মানিকছড়ি ডিসি পার্ক। চট্টগ্রাম থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৬৫ কিলোমিটার আর মানিকছড়ি থেকে ৭ কিলোমিটার।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
৪ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৬ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৮ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে