হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
একটানা চার ঘণ্টা জ্বলেছিল রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র তথা সাজেক ভ্যালি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছানোর আগে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ২২টি রিসোর্ট, ৩৫টি বসতবাড়ি, ২০টি দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ৭টি রেস্তোরাঁ। ২৪ ফেব্রুয়ারি সাজেক ভ্যালিতে ঘটে যাওয়া আগুন লাগার ভয়াবহ এমন চিত্র আমাদের সামনে এসেছে। দুর্ভাগ্যজনক এ ঘটনায় রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ২৪ ফেব্রুয়ারি সাজেক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। যদিও পরদিন তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তারপরও ঈদকে কেন্দ্র করে ভ্রমণের পরিকল্পনা করা পর্যটকেরা রয়েছেন দ্বিধায়।
সরেজমিন পরিদর্শন করে আজকের পত্রিকার রাঙামাটি প্রতিনিধি জানিয়েছেন, সাজেকের রুইলুইপাড়া পুড়ে গেলেও আশা বাঁচিয়ে রেখেছে অক্ষত রিসোর্টগুলো। সাজেকের দেড় শতাধিক রিসোর্টের মধ্যে পুড়েছে ২২টি; রুইলুই গির্জা ও হাইস্কুলের উত্তর দিকের সব রিসোর্ট অক্ষত রয়েছে। অক্ষত রিসোর্টের সংখ্যা শতাধিক। ফলে পর্যটকেরা অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবেন।
সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতি জানিয়েছে, আসন্ন ঈদের বন্ধে পর্যটক বরণে প্রস্তুতি রয়েছে তাদের। গতকাল বুধবার আমাদের প্রতিনিধি সাজেক ভ্যালি ঘুরে দেখেছেন, এখনো বিপুলসংখ্যক পর্যটক নিরাপদে অবস্থান করছেন সেখানে। অক্ষত থাকা রিসোর্টগুলো পর্যটকে পূর্ণ।
সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি সুপর্ণ দেব বর্মণ জানিয়েছেন, তাঁদের সমিতি দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠার কাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্ত ত্রিপুরা ও লুসাই সম্প্রদায়ের ৩৫ পরিবারকে খাদ্য সরবরাহ করছে রিসোর্ট মালিক সমিতি। রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর বাকি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কাজ করছে। সুপর্ণ দেব বর্মণ আরও বলেছেন, ‘সবাইকে নিয়ে এই দুর্যোগ দ্রুততম সময়ে কাটিয়ে ওঠার জন্য কাজ করছি।’
রিসোর্ট মালিক সমিতি প্রশাসনের কাছে সহজ শর্তে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা করে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
একটানা চার ঘণ্টা জ্বলেছিল রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র তথা সাজেক ভ্যালি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছানোর আগে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ২২টি রিসোর্ট, ৩৫টি বসতবাড়ি, ২০টি দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ৭টি রেস্তোরাঁ। ২৪ ফেব্রুয়ারি সাজেক ভ্যালিতে ঘটে যাওয়া আগুন লাগার ভয়াবহ এমন চিত্র আমাদের সামনে এসেছে। দুর্ভাগ্যজনক এ ঘটনায় রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ২৪ ফেব্রুয়ারি সাজেক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। যদিও পরদিন তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তারপরও ঈদকে কেন্দ্র করে ভ্রমণের পরিকল্পনা করা পর্যটকেরা রয়েছেন দ্বিধায়।
সরেজমিন পরিদর্শন করে আজকের পত্রিকার রাঙামাটি প্রতিনিধি জানিয়েছেন, সাজেকের রুইলুইপাড়া পুড়ে গেলেও আশা বাঁচিয়ে রেখেছে অক্ষত রিসোর্টগুলো। সাজেকের দেড় শতাধিক রিসোর্টের মধ্যে পুড়েছে ২২টি; রুইলুই গির্জা ও হাইস্কুলের উত্তর দিকের সব রিসোর্ট অক্ষত রয়েছে। অক্ষত রিসোর্টের সংখ্যা শতাধিক। ফলে পর্যটকেরা অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবেন।
সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতি জানিয়েছে, আসন্ন ঈদের বন্ধে পর্যটক বরণে প্রস্তুতি রয়েছে তাদের। গতকাল বুধবার আমাদের প্রতিনিধি সাজেক ভ্যালি ঘুরে দেখেছেন, এখনো বিপুলসংখ্যক পর্যটক নিরাপদে অবস্থান করছেন সেখানে। অক্ষত থাকা রিসোর্টগুলো পর্যটকে পূর্ণ।
সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি সুপর্ণ দেব বর্মণ জানিয়েছেন, তাঁদের সমিতি দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠার কাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্ত ত্রিপুরা ও লুসাই সম্প্রদায়ের ৩৫ পরিবারকে খাদ্য সরবরাহ করছে রিসোর্ট মালিক সমিতি। রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর বাকি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কাজ করছে। সুপর্ণ দেব বর্মণ আরও বলেছেন, ‘সবাইকে নিয়ে এই দুর্যোগ দ্রুততম সময়ে কাটিয়ে ওঠার জন্য কাজ করছি।’
রিসোর্ট মালিক সমিতি প্রশাসনের কাছে সহজ শর্তে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা করে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে