ভ্রমণ ডেস্ক
আমাদের দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্য সিলেট। শুধু চা-বাগান কিংবা জাফলং নয়; ৩ হাজার ৪৫২ বর্গকিলোমিটার আয়তনের সিলেট জেলায় দেখার মতো অনেক কিছু আছে।
চা-বাগান
সিলেটে ২০টির মতো চা-বাগান আছে। এসব চা-বাগানের মধ্যে আছে উপমহাদেশের প্রাচীনতম চা-বাগান মালিনীছড়া। সিলেট সদরে রয়েছে লাক্কাতুরা, মালনীছড়া, আলীবাহার, ডালিয়া, খাদিম, বুরজান, তারাপুর চা-বাগান। জৈন্তাপুর উপজেলায় লালাখাল, হাবিবনগর, আফিফানগর, শ্রীপুর, খান, দি মেঘালয় টি এস্টেট, গোয়াইনঘাট উপজেলায় ফতেহপুর ও জাফলং, কানাইঘাট উপজেলায় লোভাছড়া ও ডোনা এবং ফেঞ্চুগঞ্জে আছে মণিপুর, মোমিনছড়া ও ডালুছড়া চা-বাগান।
বিল
ছোট-বড় মিলিয়ে সিলেটে ৮২টি বিল রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সিংগুয়া ও চাতলা বিল উল্লেখযোগ্য।
রিজার্ভ ফরেস্ট
এ জেলায় মোট রিজার্ভ ফরেস্ট আছে ২৩৬ দশমিক ৪২ বর্গকিলোমিটার। উত্তর-পূর্ব কোণে ভারতের খাসিয়া ও জৈন্তা পাহাড়ের অংশ হিসেবে সিলেটে বেশ কিছু ছোট পাহাড় ও টিলা রয়েছে। এগুলোর মধ্যে জৈন্তাপুর, সারি, লালাখাল উল্লেখযোগ্য।
নদী
এ জেলায় বেশ কয়েকটি নদী আছে। নদীগুলোর মধ্যে বড় সুরমা ও কুশিয়ারা। এ ছাড়া রয়েছে সারি, পিয়াইনসহ বেশ কিছু ছোট নদ–নদী।
জনপ্রিয় গন্তব্য
জাফলং, বিছানাকান্দি, পান্থুমাই ঝরনা, লোভাছড়া, সংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাত, রাতারগুল জলাবন, হাকালুকি হাওর, লালাখাল, হজরত শাহজালাল (রা.) মাজার, হজরত শাহপরান (রা.) মাজার, শাহী ঈদগা, তামাবিল, খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান, লক্ষণছড়া, ভোলাগঞ্জ, উৎমাছড়া, ডিবির হাওর, জুগিরকান্দি মায়াবন, ক্বীন ব্রিজ।
আমাদের দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্য সিলেট। শুধু চা-বাগান কিংবা জাফলং নয়; ৩ হাজার ৪৫২ বর্গকিলোমিটার আয়তনের সিলেট জেলায় দেখার মতো অনেক কিছু আছে।
চা-বাগান
সিলেটে ২০টির মতো চা-বাগান আছে। এসব চা-বাগানের মধ্যে আছে উপমহাদেশের প্রাচীনতম চা-বাগান মালিনীছড়া। সিলেট সদরে রয়েছে লাক্কাতুরা, মালনীছড়া, আলীবাহার, ডালিয়া, খাদিম, বুরজান, তারাপুর চা-বাগান। জৈন্তাপুর উপজেলায় লালাখাল, হাবিবনগর, আফিফানগর, শ্রীপুর, খান, দি মেঘালয় টি এস্টেট, গোয়াইনঘাট উপজেলায় ফতেহপুর ও জাফলং, কানাইঘাট উপজেলায় লোভাছড়া ও ডোনা এবং ফেঞ্চুগঞ্জে আছে মণিপুর, মোমিনছড়া ও ডালুছড়া চা-বাগান।
বিল
ছোট-বড় মিলিয়ে সিলেটে ৮২টি বিল রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সিংগুয়া ও চাতলা বিল উল্লেখযোগ্য।
রিজার্ভ ফরেস্ট
এ জেলায় মোট রিজার্ভ ফরেস্ট আছে ২৩৬ দশমিক ৪২ বর্গকিলোমিটার। উত্তর-পূর্ব কোণে ভারতের খাসিয়া ও জৈন্তা পাহাড়ের অংশ হিসেবে সিলেটে বেশ কিছু ছোট পাহাড় ও টিলা রয়েছে। এগুলোর মধ্যে জৈন্তাপুর, সারি, লালাখাল উল্লেখযোগ্য।
নদী
এ জেলায় বেশ কয়েকটি নদী আছে। নদীগুলোর মধ্যে বড় সুরমা ও কুশিয়ারা। এ ছাড়া রয়েছে সারি, পিয়াইনসহ বেশ কিছু ছোট নদ–নদী।
জনপ্রিয় গন্তব্য
জাফলং, বিছানাকান্দি, পান্থুমাই ঝরনা, লোভাছড়া, সংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাত, রাতারগুল জলাবন, হাকালুকি হাওর, লালাখাল, হজরত শাহজালাল (রা.) মাজার, হজরত শাহপরান (রা.) মাজার, শাহী ঈদগা, তামাবিল, খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান, লক্ষণছড়া, ভোলাগঞ্জ, উৎমাছড়া, ডিবির হাওর, জুগিরকান্দি মায়াবন, ক্বীন ব্রিজ।
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৪০ মিনিট আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
২ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে