মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
টানা ও ভারী বৃষ্টিতে ১৬ আগস্ট থেকে খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ঘরবন্দী হয়ে পড়েছে মানুষ। সঙ্গে পাহাড়ের পর্যটনকেন্দ্র সাজেকে আটকা পড়েছেন ২৮০ জন পর্যটক। দীঘিনালা উপজেলার লংগদু ও বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে এসব জায়গার সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। জেলা সদরে ঘরবন্দী মানুষের কাছে শুকনো ও রান্না করা খাবার বিতরণ করছে জেলা প্রশাসন।
টানা ও ভারী বৃষ্টিতে খাগড়াছড়ি জেলা সদর, পানছড়ি, দীঘিনালার আংশিক, মানিকছড়ি, গুইমারার জালিয়াপাড়া ও মাটিরাঙ্গা প্লাবিত হয়েছে। এতে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়েছে।
২০ আগস্ট দুপুরের পর বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় সাজেক সড়কের কবাখালী, বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকা। অন্যদিকে মেরুং, বেতছড়ি, দাঙ্গাবাজার এলাকায় সড়ক পানিতে তলিয়ে গিয়ে লংগদুর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। দীঘিনালা উপজেলা প্রশাসনের ২১টি আশ্রয়কেন্দ্রে অন্তত ৩০০ পরিবার উঠেছে বলে জানা গেছে। এদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামনুর রশীদ বলেন, ‘আমরা আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার পৌঁছে দিয়েছি।’
সাজেক কটেজ ও মালিক সমিতির সহসভাপতি চাইথোয়াই অং চৌধুরী (জয়) জানান, ভারী বর্ষণে সাজেক-খাগড়াছড়ি সড়কের বিভিন্ন জায়গায় বন্যার পানি উঠে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় পর্যটকবাহী কোনো যানবাহন চলাচল করেনি। এখন পর্যন্ত সাজেকে অন্তত ২৮০ জন পর্যটক অবস্থান করছেন। তবে সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস এবং বাংলাদেশ আনসার-ভিডিপির সদস্যদের পাহাড়ধসে আটকে যাওয়া রাস্তা পরিষ্কার এবং লোকজনকে সহায়তা করতে দেখা গেছে। তাদের সঙ্গে দেখা গেছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের।
টানা ও ভারী বৃষ্টিতে ১৬ আগস্ট থেকে খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ঘরবন্দী হয়ে পড়েছে মানুষ। সঙ্গে পাহাড়ের পর্যটনকেন্দ্র সাজেকে আটকা পড়েছেন ২৮০ জন পর্যটক। দীঘিনালা উপজেলার লংগদু ও বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে এসব জায়গার সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। জেলা সদরে ঘরবন্দী মানুষের কাছে শুকনো ও রান্না করা খাবার বিতরণ করছে জেলা প্রশাসন।
টানা ও ভারী বৃষ্টিতে খাগড়াছড়ি জেলা সদর, পানছড়ি, দীঘিনালার আংশিক, মানিকছড়ি, গুইমারার জালিয়াপাড়া ও মাটিরাঙ্গা প্লাবিত হয়েছে। এতে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়েছে।
২০ আগস্ট দুপুরের পর বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় সাজেক সড়কের কবাখালী, বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকা। অন্যদিকে মেরুং, বেতছড়ি, দাঙ্গাবাজার এলাকায় সড়ক পানিতে তলিয়ে গিয়ে লংগদুর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। দীঘিনালা উপজেলা প্রশাসনের ২১টি আশ্রয়কেন্দ্রে অন্তত ৩০০ পরিবার উঠেছে বলে জানা গেছে। এদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামনুর রশীদ বলেন, ‘আমরা আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার পৌঁছে দিয়েছি।’
সাজেক কটেজ ও মালিক সমিতির সহসভাপতি চাইথোয়াই অং চৌধুরী (জয়) জানান, ভারী বর্ষণে সাজেক-খাগড়াছড়ি সড়কের বিভিন্ন জায়গায় বন্যার পানি উঠে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় পর্যটকবাহী কোনো যানবাহন চলাচল করেনি। এখন পর্যন্ত সাজেকে অন্তত ২৮০ জন পর্যটক অবস্থান করছেন। তবে সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস এবং বাংলাদেশ আনসার-ভিডিপির সদস্যদের পাহাড়ধসে আটকে যাওয়া রাস্তা পরিষ্কার এবং লোকজনকে সহায়তা করতে দেখা গেছে। তাদের সঙ্গে দেখা গেছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের।
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৩৮ মিনিট আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
২ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে