ভিয়েতনাম সরকার ঘোষণা দিয়েছে বিদেশিদের জন্য ই-ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ ৩ মাস বা ৯০ দিন করার প্রস্তাব দেওয়া হবে সেখানকার সংসদে। দেশটির পর্যটন খাতকে চাঙা করাই এর উদ্দেশ্য। জানিয়েছে ভিয়েতনামের সংবাদমাধ্যম ভিএনএক্সপ্রেস ইন্টারন্যাশনাল।
ভিয়েতনাম সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এই ই-ভিসা সিঙ্গেল বা মাল্টিপল এন্ট্রির ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। শুধু তাই নয়, সব দেশের নাগরিকদের জন্যই নতুন এই বর্ধিত মেয়াদের ই-ভিসা দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।
ভিয়েতনাম বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়াসহ ৮০টি দেশের নাগরিকদের এক মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রির ই-ভিসা দিচ্ছে।
এদিকে সরকারের নতুন প্রস্তাবে যেসব দেশের নাগরিকেরা ভিসা ছাড়া ১৫ দিন থাকতে পারেন দেশটিকে, সেই মেয়াদ ৩০ দিন করার চিন্তা-ভাবনা করছে।
ভিয়েতনামের অভিবাসন কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ১৩টি দেশের নাগরিকদের ভিসা ওয়েভার সুবিধা দিচ্ছে দেশটি। এর আওতায় এ দেশগুলোর নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই ১৫ দিন দেশটিতে অবস্থান করতে পারেন। এই দেশগুলোর মধ্যে ১১টি ইউরোপীয় ও দুটি এশিয়ার।
উল্লেখ্য, করোনা পরবর্তী সময়ে গত বছরের মার্চে আবার পর্যটকদের জন্য দেশটির সীমান্ত খুলে দেয় ভিয়েতনাম। কিন্তু এখনো পর্যন্ত দেশটিতে বিদেশি পর্যটক আসার হার আশানুরূপ নয়। পর্যটন খাত সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকেও দেশটির পর্যটন খাতকে বাঁচানোর জন্য ভিসা সহজ করার ব্যাপারে সুপারিশ করা হচ্ছে।
করোনা পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যে দেশগুলো বিদেশি পর্যটকদের জন্য দেশের সীমান্ত পুরোপুরি উন্মুক্ত করে তার একটি ভিয়েতনাম। কিন্তু গত বছর তাঁরা ৩৭ লাখের কম বিদেশি পর্যটক পায়। যা করোনা পূর্ববর্তী সময়ের কেবল ২০ শতাংশ। এ বছর ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক ভ্রমণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে ভিয়েতনাম।
দেশটির সংসদের পরবর্তী অধিবেশন হবে আগামী মে মাসে।
এদিকে রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) ভিয়েতনামের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩.৩২ শতাংশে নেমে এসেছে। যা গত বছরের এ সময়ে ছিল ৫.৯২ শতাংশ। গতকাল বুধবার সরকার এই ডেটা প্রকাশ করে। এর একটি বড় কারণ হলো, প্রতিবেশীসহ বহির্বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোতে রপ্তানি কমে যাওয়া। এর মধ্যে স্মার্টফোনসহ ইলেকট্রনিক সামগ্রী, বস্ত্র খাত ও জুতা শিল্পে রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমেছে। এ ছাড়া নির্মাণ ও শিল্প খাতে ধস নামাও প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার একটি বড় কারণ।
ভিয়েতনাম সরকার ঘোষণা দিয়েছে বিদেশিদের জন্য ই-ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ ৩ মাস বা ৯০ দিন করার প্রস্তাব দেওয়া হবে সেখানকার সংসদে। দেশটির পর্যটন খাতকে চাঙা করাই এর উদ্দেশ্য। জানিয়েছে ভিয়েতনামের সংবাদমাধ্যম ভিএনএক্সপ্রেস ইন্টারন্যাশনাল।
ভিয়েতনাম সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এই ই-ভিসা সিঙ্গেল বা মাল্টিপল এন্ট্রির ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। শুধু তাই নয়, সব দেশের নাগরিকদের জন্যই নতুন এই বর্ধিত মেয়াদের ই-ভিসা দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।
ভিয়েতনাম বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়াসহ ৮০টি দেশের নাগরিকদের এক মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রির ই-ভিসা দিচ্ছে।
এদিকে সরকারের নতুন প্রস্তাবে যেসব দেশের নাগরিকেরা ভিসা ছাড়া ১৫ দিন থাকতে পারেন দেশটিকে, সেই মেয়াদ ৩০ দিন করার চিন্তা-ভাবনা করছে।
ভিয়েতনামের অভিবাসন কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ১৩টি দেশের নাগরিকদের ভিসা ওয়েভার সুবিধা দিচ্ছে দেশটি। এর আওতায় এ দেশগুলোর নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই ১৫ দিন দেশটিতে অবস্থান করতে পারেন। এই দেশগুলোর মধ্যে ১১টি ইউরোপীয় ও দুটি এশিয়ার।
উল্লেখ্য, করোনা পরবর্তী সময়ে গত বছরের মার্চে আবার পর্যটকদের জন্য দেশটির সীমান্ত খুলে দেয় ভিয়েতনাম। কিন্তু এখনো পর্যন্ত দেশটিতে বিদেশি পর্যটক আসার হার আশানুরূপ নয়। পর্যটন খাত সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকেও দেশটির পর্যটন খাতকে বাঁচানোর জন্য ভিসা সহজ করার ব্যাপারে সুপারিশ করা হচ্ছে।
করোনা পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যে দেশগুলো বিদেশি পর্যটকদের জন্য দেশের সীমান্ত পুরোপুরি উন্মুক্ত করে তার একটি ভিয়েতনাম। কিন্তু গত বছর তাঁরা ৩৭ লাখের কম বিদেশি পর্যটক পায়। যা করোনা পূর্ববর্তী সময়ের কেবল ২০ শতাংশ। এ বছর ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক ভ্রমণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে ভিয়েতনাম।
দেশটির সংসদের পরবর্তী অধিবেশন হবে আগামী মে মাসে।
এদিকে রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) ভিয়েতনামের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩.৩২ শতাংশে নেমে এসেছে। যা গত বছরের এ সময়ে ছিল ৫.৯২ শতাংশ। গতকাল বুধবার সরকার এই ডেটা প্রকাশ করে। এর একটি বড় কারণ হলো, প্রতিবেশীসহ বহির্বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোতে রপ্তানি কমে যাওয়া। এর মধ্যে স্মার্টফোনসহ ইলেকট্রনিক সামগ্রী, বস্ত্র খাত ও জুতা শিল্পে রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমেছে। এ ছাড়া নির্মাণ ও শিল্প খাতে ধস নামাও প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার একটি বড় কারণ।
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর ও প্রয়োজনের ধরণও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়া-দাওয়া সব দিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
৩২ মিনিট আগেছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয় বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফটি পরিবর্তন করে
২ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। তবে এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষের জাতীগত বড় সমস্যা হলো, তারা মনে করে পৃথিবীর সব ‘প্রথম’ ও ‘সবচেয়ে বড় বা ছোট’র রেকর্ড থাকবে শুধু তাদের অধিকারে। কিন্তু না। আপনি যদি ভোরবেলা হাঁসের মাংসে খেতে যেতে পারেন, তো অন্য অনেকে আপনাকে টেক্কা দিয়ে রাত ও ভোরের সঙ্গমস্থলের যে সময়, যাকে উষা নামে ডাকা হয়, সে সময় হাঁসের মাংস...
৫ ঘণ্টা আগে