মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
বর্ষা শেষ। শুরু হয়েছে শরৎকাল। বর্ষার সতেজ প্রকৃতি এখন বেশ স্নিগ্ধ। খাল-বিল কিংবা নদীতে পানি আছে। তবে তা শান্ত। বিলের পানি এখন একেবারে নিস্তরঙ্গ। শাপলা-শালুকের মাথায় এখন খেলা করছে ফড়িং। বিল দেখতে যাওয়ার এখন উপযুক্ত সময়। মাঝেমধ্যে ঝিরঝিরে বৃষ্টি বা নরম রোদ মাথায় নিয়ে নৌকায় বসে শাপলা ছুঁয়ে দেখার আনন্দই আলাদা।
এখানে নিচু জমি, ঝিল, বিল কিংবা জলাশয়ে ফোটে বিভিন্ন প্রজাতির শাপলা। বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা আর আগৈলঝাড়ার বাগধা বিলে দেখা পাওয়া যাবে শাপলার নয়নাভিরাম দৃশ্য। এখানে তিন ধরনের শাপলা জন্মে—লাল, সাদা আর বেগুনি। তবে বিলের মূল আকর্ষণ লাল শাপলা। সাতলা গ্রামসহ দক্ষিণ-পশ্চিম বারপাইকা, আস্কর, নাঘিরপাড়, চাঁদ ত্রিশিরা, কড়াইবাড়ি, বিল কদমবাড়ি, চৌদ্দ মেধা বিল, কুড়লিয়া, রামশীল, শুয়াগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার জলাশয়ে লাল শাপলার দেখা মিলবে। ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বা নৌকায় ঘুরে দেখা যাবে এসব বিল। এত বেশি জায়গাজুড়ে দেশের আর কোথাও লাল শাপলা দেখা যায় না।
খুব সকালে গেলে লাল শাপলা ফোটা অবস্থায় দেখা যাবে। কলি থেকে সকালে ফুল ফুটে পূর্ণ রূপ ধারণ করে। শিশিরভেজা ভোরে এর মৃদু সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে বিলে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ফুল নেতিয়ে পড়ে।
উত্তর সাতলা নামের গ্রামে প্রায় ১০ হাজার একর জলাভূমিতে শাপলা জন্মে। গ্রামটির প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ এর চাষের সঙ্গে জড়িত।
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বরিশালে যাওয়া যায় লঞ্চ কিংবা বাসে। তবে রোমাঞ্চের জন্য রাতে লঞ্চে যাওয়াই ভালো। অফিস শেষে ব্যাগ নিয়ে সদরঘাট চলে গেলেই হলো। রাত ৯টা পর্যন্ত লঞ্চ পাওয়া যায়। বরিশাল সদর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে উজিরপুর উপজেলার সাতলা ইউনিয়ন। বরিশাল শহর থেকে উজিরপুর সাতলা বিলে যাওয়া যায় মোটরসাইকেলে। সময় লাগে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। আবার বরিশাল থেকে সরাসরি উজিরপুরের সাতলা বাজার পর্যন্ত বাস চলে। এ ছাড়া চাইলে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় যাওয়া যায়। বিলে বেড়ানোর জন্য নৌকা ভাড়া করতে হবে দরদাম করে। বিলের চারপাশে স্থানীয়দের বাড়িঘর আছে। একটু খোঁজাখুঁজি করলে কম ভাড়ায় নৌকা পাওয়া যায়।
বর্ষা শেষ। শুরু হয়েছে শরৎকাল। বর্ষার সতেজ প্রকৃতি এখন বেশ স্নিগ্ধ। খাল-বিল কিংবা নদীতে পানি আছে। তবে তা শান্ত। বিলের পানি এখন একেবারে নিস্তরঙ্গ। শাপলা-শালুকের মাথায় এখন খেলা করছে ফড়িং। বিল দেখতে যাওয়ার এখন উপযুক্ত সময়। মাঝেমধ্যে ঝিরঝিরে বৃষ্টি বা নরম রোদ মাথায় নিয়ে নৌকায় বসে শাপলা ছুঁয়ে দেখার আনন্দই আলাদা।
এখানে নিচু জমি, ঝিল, বিল কিংবা জলাশয়ে ফোটে বিভিন্ন প্রজাতির শাপলা। বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা আর আগৈলঝাড়ার বাগধা বিলে দেখা পাওয়া যাবে শাপলার নয়নাভিরাম দৃশ্য। এখানে তিন ধরনের শাপলা জন্মে—লাল, সাদা আর বেগুনি। তবে বিলের মূল আকর্ষণ লাল শাপলা। সাতলা গ্রামসহ দক্ষিণ-পশ্চিম বারপাইকা, আস্কর, নাঘিরপাড়, চাঁদ ত্রিশিরা, কড়াইবাড়ি, বিল কদমবাড়ি, চৌদ্দ মেধা বিল, কুড়লিয়া, রামশীল, শুয়াগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার জলাশয়ে লাল শাপলার দেখা মিলবে। ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বা নৌকায় ঘুরে দেখা যাবে এসব বিল। এত বেশি জায়গাজুড়ে দেশের আর কোথাও লাল শাপলা দেখা যায় না।
খুব সকালে গেলে লাল শাপলা ফোটা অবস্থায় দেখা যাবে। কলি থেকে সকালে ফুল ফুটে পূর্ণ রূপ ধারণ করে। শিশিরভেজা ভোরে এর মৃদু সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে বিলে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ফুল নেতিয়ে পড়ে।
উত্তর সাতলা নামের গ্রামে প্রায় ১০ হাজার একর জলাভূমিতে শাপলা জন্মে। গ্রামটির প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ এর চাষের সঙ্গে জড়িত।
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বরিশালে যাওয়া যায় লঞ্চ কিংবা বাসে। তবে রোমাঞ্চের জন্য রাতে লঞ্চে যাওয়াই ভালো। অফিস শেষে ব্যাগ নিয়ে সদরঘাট চলে গেলেই হলো। রাত ৯টা পর্যন্ত লঞ্চ পাওয়া যায়। বরিশাল সদর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে উজিরপুর উপজেলার সাতলা ইউনিয়ন। বরিশাল শহর থেকে উজিরপুর সাতলা বিলে যাওয়া যায় মোটরসাইকেলে। সময় লাগে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। আবার বরিশাল থেকে সরাসরি উজিরপুরের সাতলা বাজার পর্যন্ত বাস চলে। এ ছাড়া চাইলে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় যাওয়া যায়। বিলে বেড়ানোর জন্য নৌকা ভাড়া করতে হবে দরদাম করে। বিলের চারপাশে স্থানীয়দের বাড়িঘর আছে। একটু খোঁজাখুঁজি করলে কম ভাড়ায় নৌকা পাওয়া যায়।
বছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
৩ ঘণ্টা আগেটক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
২১ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগে