
অনেক দিন আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললে সেই তারিখ ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই তারিখ সহজেই বের করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির ওয়েব সংস্করণ বা মোবাইল অ্যাপে থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে এই তারিখ জানা সম্ভব।
অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখটি জানতে কোন পদ্ধতি বেছে নেবেন তা নির্ভর করবে আপনার পুরোনো আইডি ও সংশ্লিষ্ট ই–মেইলে প্রবেশ করতে পারছেন কি না সেটির ওপর।
ফেসবুক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
ওয়েবব্রাউজারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করে আপনার অ্যাকাউন্টটি কবে তৈরি করা হয়েছিল তা জানা যায়। এটি সবচেয়ে নির্ভুল পদ্ধতি।
ফেসবুকের ওয়েবসাইটে সাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ জানতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন–
১. ফেসবুক ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন।
২. এরপর ডান পাশের ওপরের দিকে প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন এবং সেটিংস ও প্রাইভেসি নির্বাচন করুন।
৩. মেনু থেকে সেটিংস নির্বাচন করুন।
৪. এরপর ফেসবুকের সেটিংস পেজ খুলে যাবে। এই পেজের বাম পাশের সাইডবারে ‘ইওর ফেসবুক ইনফরমেশন’ অপশনে ক্লিক করুন
৫. ডান পাশের প্যানে কতগুলো অপশন দেখা যাবে। প্রোফাইল ইনফরমেশনে যেতে ভিউ অপশন নির্বাচন করুন।
৬. বাম পাশের মেনুর ‘অ্যাকসেস ইওর ইনফরমেশন’ খুঁজে বের করুন। অপশনটির নিচের দিকে স্ক্রল করুন এবং পারসোনাল ইনফরমেশন নির্বাচন করুন।
৭. ডান পাশের প্যানে ‘ইওর অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েশন ডেট সেকশন’ খুঁজুন। এই সেকশন থেকে দেখা যাবে কবে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খুলেছেন।
মোবাইলে অ্যাপের মাধ্যমে
১. ফেসবুক অ্যাপে লগ ইন করুন। প্রোফাইল পিকচারে ট্যাপ করুন ও ‘সেটিংস’ আইকোন নির্বাচন করুন।
২. সেটিংস ও প্রাইভেসি মেনুতে গিয়ে নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘ইওর ইনফরমেশন’ খুঁজে বের করুন ও ‘অ্যাকসেস ইওর ইনফরমেশন’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. পারসোনাল ইনফরমেশন ট্যাব নির্বাচন করুন।
৪. প্রোফাইল ইনফরমেশন অপশনের নিচে অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ দেখা যাবে।
ফেসবুকের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে এই তথ্য নির্ভুলভাবে বের করা যায়। তবে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো কারণে যদি অ্যাকাউন্টে ঢুকতে না পারেন তাহলে অন্য উপায়েও এই তারিখ জানা যাবে।
সংশ্লিষ্ট ই–মেইলের মাধ্যমে
ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় যে ই–মেইল আইডি ব্যবহার করেছেন তা দিয়েও অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখটি জানা যাবে। এ জন্য ওই ই–মেইলে আপনাকে লগইন করতে হবে।
১. সংশ্লিষ্ট ই–মেইল অ্যাকাউন্টের ইনবক্স খুলুন। ওপরের সার্চ বক্সে গিয়ে ইংরেজিতে টাইপ করুন ‘ওয়েলকাম টু ফেসবুক’ বা ‘ফেসবুক রেজিস্ট্রেশন কনফারমেশন’।
২. এই ধরনের কোনো ই–মেইল খুঁজে পেলে সেই মেইলের তারিখই হবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ।
তবে, আপনি যদি নিয়মিত পুরোনো ই–মেইল মুছে ফেলেন তাহলে এটি খুঁজে নাও পেতে পারেন।
প্রোফাইল ছবির মাধ্যমে
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির পর প্রোফাইল ছবি আপলোড করতে বলে ফেসবুক। তাই আপনার প্রথম প্রোফাইল ছবির তারিখই অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ হবে। তবে সব সময় এই পদ্ধতি কাজে লাগবে না। কারণ অনেকে অ্যাকাউন্ট খোলার দিনই প্রোফাইল ছবি দেন না।
অ্যাকাউন্ট খোলার সময় প্রোফাইল পিকচার দিয়েছিলেন কি না সে সম্পর্কে যদি নিশ্চিত না হোন, তাহলেও প্রোফাইল ছবির মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ বের করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
১. ওয়েবব্রাউজার থেকে ফেসবুকে লগইন করুন।
২. প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন এবং প্রোফাইল পেজ খুলতে নিজের নামের ওপর ক্লিক করুন।
৩. প্রোফাইল পেজে ‘ফটোস’ অপশন নির্বাচন করুন।
৪. ফটোস থেকে অ্যালবাম অপশনটি খুঁজে বের করুন ও ক্লিক করুন। এর মাধ্যমে ফেসবুকের সব অ্যালবাম দেখা যাবে।
৫. প্রোফাইল ছবির অ্যালবামে ক্লিক করুন। এর থেকে সবচেয়ে পুরোনো প্রোফাইল ছবি খুঁজে বের করুন।
৬. সবচেয়ে পুরোনো ছবিতে ক্লিক করে আপলোডের তারিখটি দেখুন। এটিই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
পুরোনো পোস্টের মাধ্যমে
পুরোনো পোস্টের মাধ্যমেও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ জানা যায়। ফেসবুক নিয়মিত ব্যবহার করলে অনেক বেশি পোস্ট থাকায় এই পদ্ধতি জটিল মনে হতে পারে। তবে নিচের দিকে স্ক্রলিং না করেও নির্দিষ্ট তারিখের পোস্ট বের করা যায়।
১. প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন এবং প্রাইভেসি ও সেটিংস থেকে অ্যাক্টিভিটি লগে প্রবেশ করুন। এরপর ‘ইওর অ্যাক্টিভিটি অ্যাক্রোস ফেসবুক’ অপশনের নিচের বাম পাশের মেনু থেকে পোস্ট অপশন নির্বাচন করুন।
২. ডেট ফিল্টারে আপনার মনে হওয়া সবচেয়ে পুরোনো তারিখ নির্বাচন করুন। এরপর স্ক্রল করে সবচেয়ে পুরোনো পোস্টটি খুঁজে বের করুন।
তবে ফেসবুকের সবচেয়ে পুরোনো পোস্টটির তারিখটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ নাও হতে পারে। এ ছাড়া আপনি যদি নিয়মিত ফেসবুক পোস্ট ডিলিট করে থাকেন তাহলে এই পদ্ধতি কাজে লাগবে না।

অনেক দিন আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললে সেই তারিখ ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই তারিখ সহজেই বের করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির ওয়েব সংস্করণ বা মোবাইল অ্যাপে থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে এই তারিখ জানা সম্ভব।
অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখটি জানতে কোন পদ্ধতি বেছে নেবেন তা নির্ভর করবে আপনার পুরোনো আইডি ও সংশ্লিষ্ট ই–মেইলে প্রবেশ করতে পারছেন কি না সেটির ওপর।
ফেসবুক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
ওয়েবব্রাউজারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করে আপনার অ্যাকাউন্টটি কবে তৈরি করা হয়েছিল তা জানা যায়। এটি সবচেয়ে নির্ভুল পদ্ধতি।
ফেসবুকের ওয়েবসাইটে সাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ জানতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন–
১. ফেসবুক ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন।
২. এরপর ডান পাশের ওপরের দিকে প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন এবং সেটিংস ও প্রাইভেসি নির্বাচন করুন।
৩. মেনু থেকে সেটিংস নির্বাচন করুন।
৪. এরপর ফেসবুকের সেটিংস পেজ খুলে যাবে। এই পেজের বাম পাশের সাইডবারে ‘ইওর ফেসবুক ইনফরমেশন’ অপশনে ক্লিক করুন
৫. ডান পাশের প্যানে কতগুলো অপশন দেখা যাবে। প্রোফাইল ইনফরমেশনে যেতে ভিউ অপশন নির্বাচন করুন।
৬. বাম পাশের মেনুর ‘অ্যাকসেস ইওর ইনফরমেশন’ খুঁজে বের করুন। অপশনটির নিচের দিকে স্ক্রল করুন এবং পারসোনাল ইনফরমেশন নির্বাচন করুন।
৭. ডান পাশের প্যানে ‘ইওর অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েশন ডেট সেকশন’ খুঁজুন। এই সেকশন থেকে দেখা যাবে কবে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খুলেছেন।
মোবাইলে অ্যাপের মাধ্যমে
১. ফেসবুক অ্যাপে লগ ইন করুন। প্রোফাইল পিকচারে ট্যাপ করুন ও ‘সেটিংস’ আইকোন নির্বাচন করুন।
২. সেটিংস ও প্রাইভেসি মেনুতে গিয়ে নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘ইওর ইনফরমেশন’ খুঁজে বের করুন ও ‘অ্যাকসেস ইওর ইনফরমেশন’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. পারসোনাল ইনফরমেশন ট্যাব নির্বাচন করুন।
৪. প্রোফাইল ইনফরমেশন অপশনের নিচে অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ দেখা যাবে।
ফেসবুকের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে এই তথ্য নির্ভুলভাবে বের করা যায়। তবে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো কারণে যদি অ্যাকাউন্টে ঢুকতে না পারেন তাহলে অন্য উপায়েও এই তারিখ জানা যাবে।
সংশ্লিষ্ট ই–মেইলের মাধ্যমে
ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় যে ই–মেইল আইডি ব্যবহার করেছেন তা দিয়েও অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখটি জানা যাবে। এ জন্য ওই ই–মেইলে আপনাকে লগইন করতে হবে।
১. সংশ্লিষ্ট ই–মেইল অ্যাকাউন্টের ইনবক্স খুলুন। ওপরের সার্চ বক্সে গিয়ে ইংরেজিতে টাইপ করুন ‘ওয়েলকাম টু ফেসবুক’ বা ‘ফেসবুক রেজিস্ট্রেশন কনফারমেশন’।
২. এই ধরনের কোনো ই–মেইল খুঁজে পেলে সেই মেইলের তারিখই হবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ।
তবে, আপনি যদি নিয়মিত পুরোনো ই–মেইল মুছে ফেলেন তাহলে এটি খুঁজে নাও পেতে পারেন।
প্রোফাইল ছবির মাধ্যমে
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির পর প্রোফাইল ছবি আপলোড করতে বলে ফেসবুক। তাই আপনার প্রথম প্রোফাইল ছবির তারিখই অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ হবে। তবে সব সময় এই পদ্ধতি কাজে লাগবে না। কারণ অনেকে অ্যাকাউন্ট খোলার দিনই প্রোফাইল ছবি দেন না।
অ্যাকাউন্ট খোলার সময় প্রোফাইল পিকচার দিয়েছিলেন কি না সে সম্পর্কে যদি নিশ্চিত না হোন, তাহলেও প্রোফাইল ছবির মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ বের করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
১. ওয়েবব্রাউজার থেকে ফেসবুকে লগইন করুন।
২. প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন এবং প্রোফাইল পেজ খুলতে নিজের নামের ওপর ক্লিক করুন।
৩. প্রোফাইল পেজে ‘ফটোস’ অপশন নির্বাচন করুন।
৪. ফটোস থেকে অ্যালবাম অপশনটি খুঁজে বের করুন ও ক্লিক করুন। এর মাধ্যমে ফেসবুকের সব অ্যালবাম দেখা যাবে।
৫. প্রোফাইল ছবির অ্যালবামে ক্লিক করুন। এর থেকে সবচেয়ে পুরোনো প্রোফাইল ছবি খুঁজে বের করুন।
৬. সবচেয়ে পুরোনো ছবিতে ক্লিক করে আপলোডের তারিখটি দেখুন। এটিই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
পুরোনো পোস্টের মাধ্যমে
পুরোনো পোস্টের মাধ্যমেও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ জানা যায়। ফেসবুক নিয়মিত ব্যবহার করলে অনেক বেশি পোস্ট থাকায় এই পদ্ধতি জটিল মনে হতে পারে। তবে নিচের দিকে স্ক্রলিং না করেও নির্দিষ্ট তারিখের পোস্ট বের করা যায়।
১. প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন এবং প্রাইভেসি ও সেটিংস থেকে অ্যাক্টিভিটি লগে প্রবেশ করুন। এরপর ‘ইওর অ্যাক্টিভিটি অ্যাক্রোস ফেসবুক’ অপশনের নিচের বাম পাশের মেনু থেকে পোস্ট অপশন নির্বাচন করুন।
২. ডেট ফিল্টারে আপনার মনে হওয়া সবচেয়ে পুরোনো তারিখ নির্বাচন করুন। এরপর স্ক্রল করে সবচেয়ে পুরোনো পোস্টটি খুঁজে বের করুন।
তবে ফেসবুকের সবচেয়ে পুরোনো পোস্টটির তারিখটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরির তারিখ নাও হতে পারে। এ ছাড়া আপনি যদি নিয়মিত ফেসবুক পোস্ট ডিলিট করে থাকেন তাহলে এই পদ্ধতি কাজে লাগবে না।

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৯ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
১০ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে
বাড়িতে মেকআপ রিমুভার না থাকলে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে দারুণভাবে মেকআপ তোলার কাজটি সেরে নিতে পারেন। পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর তুলা দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। চোখের মতো স্পর্শকাতর ত্বকের মেকআপ তুলতেও এটি ব্যবহার করা যায়।
নখের সুস্থতায়
নখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ভঙ্গুরতা কমাতে জাদুকরি সমাধান পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি ব্যবহারে নখ সুস্থ থাকে।
সুগন্ধি দীর্ঘস্থায়ী করতে
যেখানে সুগন্ধি দেবেন, সেই জায়গায় আগে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি মালিশ করে নিন। এরপর সেখানে সুগন্ধি স্প্রে করুন। এতে দীর্ঘ সময় ত্বকে ঘ্রাণ স্থায়ী হবে।
ভ্রু ঘন করতে
অনেকের ভ্রু ঝরে পড়ে। এর ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইব্রো ব্রাশে কিছুটা জেলি নিয়ে ভ্রু যুগলে লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ভ্রু ঘন হবে।

হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপের পূর্ণতায় এখন প্রায় সবাই হাইলাইটার ব্যবহার করেন। গালে এবং ভ্রুর নিচের ত্বকে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করলে সেটা হাইলাইটার হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
ত্বকে আঘাত পেলে বা ঘা হলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির ব্যবহারে ক্ষত দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এটি তেলতেলে হওয়ায় ত্বক আর্দ্র থাকে। তাই ক্ষত শুকিয়ে ফেটে যায় না।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে
বাড়িতে মেকআপ রিমুভার না থাকলে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে দারুণভাবে মেকআপ তোলার কাজটি সেরে নিতে পারেন। পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর তুলা দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। চোখের মতো স্পর্শকাতর ত্বকের মেকআপ তুলতেও এটি ব্যবহার করা যায়।
নখের সুস্থতায়
নখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ভঙ্গুরতা কমাতে জাদুকরি সমাধান পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি ব্যবহারে নখ সুস্থ থাকে।
সুগন্ধি দীর্ঘস্থায়ী করতে
যেখানে সুগন্ধি দেবেন, সেই জায়গায় আগে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি মালিশ করে নিন। এরপর সেখানে সুগন্ধি স্প্রে করুন। এতে দীর্ঘ সময় ত্বকে ঘ্রাণ স্থায়ী হবে।
ভ্রু ঘন করতে
অনেকের ভ্রু ঝরে পড়ে। এর ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইব্রো ব্রাশে কিছুটা জেলি নিয়ে ভ্রু যুগলে লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ভ্রু ঘন হবে।

হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপের পূর্ণতায় এখন প্রায় সবাই হাইলাইটার ব্যবহার করেন। গালে এবং ভ্রুর নিচের ত্বকে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করলে সেটা হাইলাইটার হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
ত্বকে আঘাত পেলে বা ঘা হলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির ব্যবহারে ক্ষত দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এটি তেলতেলে হওয়ায় ত্বক আর্দ্র থাকে। তাই ক্ষত শুকিয়ে ফেটে যায় না।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

অনেক দিন আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললে সেই তারিখ ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই তারিখ সহজেই বের করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির ওয়েব সংস্করণ বা মোবাইল অ্যাপে থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে এই তারিখ জানা সম্ভব।
২৫ নভেম্বর ২০২৩
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
১০ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়। ফলে রং করা চুল অনেকটাই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। যাঁরা বাড়িতেই চুল রাঙান তাঁদের রং করার পর চুল ধোয়া থেকে শুরু করে শুকানোর পদ্ধতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু বাছাই
চুলে রং করার পর প্রথমে কালার প্রোটেকটিভ শ্যাম্পু বাছাই করুন। এই শ্যাম্পুগুলো দীর্ঘদিন চুলে রং বজায় রাখতে সহায়তা করে।
চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু নয়
চুলে রং করার পর সপ্তাহে দু-তিনবার শ্যাম্পু করুন। তবে রোজ বাইরে গেলে প্রয়োজনে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত তেল ব্যবহার
রং করার পর; বিশেষ করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল ম্যাসাজ করে নিন।
স্টাইলিং কম করুন
রং করা চুলে স্ট্রেটনার কিংবা কার্লার যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ, এর ফলে চুল আরও বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
নিয়ম করে প্যাক মাখুন
পাকা কলা ও মধু পেস্ট করে সপ্তাহে দুদিন চুলে মেখে রাখুন ২০ মিনিট করে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল হবে মসৃণ।
সূত্র: ল’রিয়েল প্যারিস ইউকে ও অন্যান্য

চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়। ফলে রং করা চুল অনেকটাই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। যাঁরা বাড়িতেই চুল রাঙান তাঁদের রং করার পর চুল ধোয়া থেকে শুরু করে শুকানোর পদ্ধতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু বাছাই
চুলে রং করার পর প্রথমে কালার প্রোটেকটিভ শ্যাম্পু বাছাই করুন। এই শ্যাম্পুগুলো দীর্ঘদিন চুলে রং বজায় রাখতে সহায়তা করে।
চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু নয়
চুলে রং করার পর সপ্তাহে দু-তিনবার শ্যাম্পু করুন। তবে রোজ বাইরে গেলে প্রয়োজনে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত তেল ব্যবহার
রং করার পর; বিশেষ করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল ম্যাসাজ করে নিন।
স্টাইলিং কম করুন
রং করা চুলে স্ট্রেটনার কিংবা কার্লার যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ, এর ফলে চুল আরও বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
নিয়ম করে প্যাক মাখুন
পাকা কলা ও মধু পেস্ট করে সপ্তাহে দুদিন চুলে মেখে রাখুন ২০ মিনিট করে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল হবে মসৃণ।
সূত্র: ল’রিয়েল প্যারিস ইউকে ও অন্যান্য

অনেক দিন আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললে সেই তারিখ ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই তারিখ সহজেই বের করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির ওয়েব সংস্করণ বা মোবাইল অ্যাপে থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে এই তারিখ জানা সম্ভব।
২৫ নভেম্বর ২০২৩
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
১০ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

অনেক দিন আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললে সেই তারিখ ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই তারিখ সহজেই বের করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির ওয়েব সংস্করণ বা মোবাইল অ্যাপে থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে এই তারিখ জানা সম্ভব।
২৫ নভেম্বর ২০২৩
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৯ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

অনেক দিন আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললে সেই তারিখ ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই তারিখ সহজেই বের করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির ওয়েব সংস্করণ বা মোবাইল অ্যাপে থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে এই তারিখ জানা সম্ভব।
২৫ নভেম্বর ২০২৩
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩৯ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
১০ ঘণ্টা আগে