ফিচার ডেস্ক
শব–ই বরাতের খাবার হিসেবে হালুয়া ও রুটি খাওয়ার প্রচলন আমাদের অঞ্চলে বেশ পুরোনো। ব্যস্ততার ফাঁকে আয়োজন করে যদি রকমারি হালুয়া তৈরি না করতে পারেন, ক্ষতি নেই। খুব সহজে ঘরে থাকা সাধারণ উপকরণ দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায় এই খাবারটি। এমন সহজ দুটি হালুয়ার রেসিপি পাঠিয়েছেন আনিসা আক্তার নূপুর।
ক্যারামেল সুজির হালুয়া
উপকরণ
সুজি ১৫০ গ্রাম, কোরানো নারকেল ১ কাপ, ঘি আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, কিশমিশ ও বাদাম স্বাদমতো, দারুচিনি ও এলাচি ৩ থেকে ৪ টুকরা, লবণ ১ চিমটি, পানি ২ কাপ, ক্যারামেল ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে কড়াইয়ে ঘি গরম করে দারুচিনি, এলাচি ও সুজি মৃদু আঁচে ভেজে নিন। সুজি ভাজা হলে পানি, চিনি ও সামান্য লবণ দিয়ে নাড়ুন। এরপরে ক্যারামেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। অন্য কড়াইয়ে ঘি দিয়ে নারকেল হালকা করে ভেজে নিন। ভেজে রাখা নারকেল হালুয়ার মধ্যে দিয়ে দিন। তারপরে বাদাম ও কিশমিশ দিন। সব উপকরণ ভালো করে কষিয়ে হালুয়া শুকিয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।
আলু জাফরানি হালুয়া
উপকরণ
আলু ২৫০ গ্রাম, তরল দুধ আধা কেজি, গুঁড়ো দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ১০০ গ্রাম, চিনি ২ কাপ, এলাচি গুঁড়ো আধা চা–চামচ, জাফরান সামান্য, ফুড কালার ৩ ফোঁটা, কিশমিশ, কাঠবাদাম ও কাজুবাদাম পরিমাণ মতো।
প্রণালি
আলু সেদ্ধ করে ভর্তা করে নিন। কড়াইয়ে ঘি গরম করে ভর্তা করে রাখা আলুর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে কড়াইয়ে ঢেলে দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন ৷ তারপরে চিনি ও গুঁড়ো দুধ দিয়ে মিশিয়ে একে একে সব উপকরণ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। শুকিয়ে এলে নামিয়ে বড় থালার মধ্যে হালুয়া ঢেলে নিন। ঘিয়ে বাদাম ও কিশমিশ ভেজে নিয়ে হালুয়ার ওপরে ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।
শব–ই বরাতের খাবার হিসেবে হালুয়া ও রুটি খাওয়ার প্রচলন আমাদের অঞ্চলে বেশ পুরোনো। ব্যস্ততার ফাঁকে আয়োজন করে যদি রকমারি হালুয়া তৈরি না করতে পারেন, ক্ষতি নেই। খুব সহজে ঘরে থাকা সাধারণ উপকরণ দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায় এই খাবারটি। এমন সহজ দুটি হালুয়ার রেসিপি পাঠিয়েছেন আনিসা আক্তার নূপুর।
ক্যারামেল সুজির হালুয়া
উপকরণ
সুজি ১৫০ গ্রাম, কোরানো নারকেল ১ কাপ, ঘি আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, কিশমিশ ও বাদাম স্বাদমতো, দারুচিনি ও এলাচি ৩ থেকে ৪ টুকরা, লবণ ১ চিমটি, পানি ২ কাপ, ক্যারামেল ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে কড়াইয়ে ঘি গরম করে দারুচিনি, এলাচি ও সুজি মৃদু আঁচে ভেজে নিন। সুজি ভাজা হলে পানি, চিনি ও সামান্য লবণ দিয়ে নাড়ুন। এরপরে ক্যারামেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। অন্য কড়াইয়ে ঘি দিয়ে নারকেল হালকা করে ভেজে নিন। ভেজে রাখা নারকেল হালুয়ার মধ্যে দিয়ে দিন। তারপরে বাদাম ও কিশমিশ দিন। সব উপকরণ ভালো করে কষিয়ে হালুয়া শুকিয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।
আলু জাফরানি হালুয়া
উপকরণ
আলু ২৫০ গ্রাম, তরল দুধ আধা কেজি, গুঁড়ো দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ১০০ গ্রাম, চিনি ২ কাপ, এলাচি গুঁড়ো আধা চা–চামচ, জাফরান সামান্য, ফুড কালার ৩ ফোঁটা, কিশমিশ, কাঠবাদাম ও কাজুবাদাম পরিমাণ মতো।
প্রণালি
আলু সেদ্ধ করে ভর্তা করে নিন। কড়াইয়ে ঘি গরম করে ভর্তা করে রাখা আলুর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে কড়াইয়ে ঢেলে দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন ৷ তারপরে চিনি ও গুঁড়ো দুধ দিয়ে মিশিয়ে একে একে সব উপকরণ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। শুকিয়ে এলে নামিয়ে বড় থালার মধ্যে হালুয়া ঢেলে নিন। ঘিয়ে বাদাম ও কিশমিশ ভেজে নিয়ে হালুয়ার ওপরে ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে