জীবনধারা ডেস্ক
খাবার নষ্ট হওয়া খুব ভালো কথা নয়। এতে অপচয় শুধু খাবারের নয়, সময় ও অর্থেরও। ফলে কোনো খাবার নষ্ট হওয়া মানে একই সঙ্গে তিনটি বিষয়ের অপচয় হওয়া। এটি কি চলতেই থাকবে? নাকি বন্ধ করার পথ বেছে নেবেন?
খাবার দীর্ঘ দিন ভালো রাখতে আমরা সেগুলো বিভিন্ন ভাবে সংরক্ষণ করে থাকি। বিভিন্ন ধরনের ফ্রিজ বাজারে পাওয়া যায়। সেগুলোতে কয়েক দিন থেকে শুরু করে কয়েক সপ্তাহ, মাস কিংবা বছর খাবার সংরক্ষণ করা যায়। তা ছাড়া খাবার সংরক্ষণের কিছু স্থানীয় ও প্রাকৃতিক উপায়ও আছে।
তবে একটি কথা জেনে রাখা ভালো যে, সংরক্ষণ করে রাখা খাবার অনন্তকাল ভালো থাকে না। কোনো না কোনো সময় সেগুলো নষ্ট হয়ে যায়। আর আমাদের ধারণা, ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে খাবার নষ্ট হয় না। এটি মোটেও ঠিক নয়। অনেক সময় ফ্রিজে বা সঠিক স্থানে সংরক্ষণ করার পরও খাবার নষ্ট হতে পারে। আমাদের ফ্রিজগুলোতে যে পরিমাণে খাবার সংরক্ষণ করা থাকে তা একবারে নষ্ট হয় না, ধীরে ধীরে হয়। তাই খাবার যে নষ্ট হওয়ার পথে, সেটা বোঝাটা খুব জরুরি। এতে অপচয় এড়ানো যায়।
কোন খাবারটি পচে যাচ্ছে বা ব্যাকটেরিয়ার কবলে পড়ছে বা নষ্ট হচ্ছে তা বোঝার কয়েকটি উপায় দেখে নিন।
মাছ আমাদের প্রায় প্রতিদিনের খাবার। প্রায় প্রতিটি বাড়ির ফ্রিজে কাচা কিংবা রান্না করা মাছ থাকবেই। ফলে মাছ কীভাবে নষ্ট হয় সেটা জেনে নেওয়া জরুরি।
ফ্রিজে রাখা মাছ ভাজার পর যদি তার রং লালচে না হয়ে কালচে ধরনের হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে তা তাজা মাছ নয়। মাছ ভাজার পর যদি তা শুকনো দেখায় এবং তা থেকে তীব্র আঁশটে গন্ধ বের হয়, তাহলে বুঝতে হবে মাছ শতভাগ ভালো নেই।
মুরগিকে এখন আর দামি খাবার বলে না কেউ। আমাদের প্রতিদিনের প্রোটিনের বড় অংশের জোগান দেয় এটি। ফ্রিজে রাখা মুরগির মাংসের রং গোলাপি থাকলে বুঝতে হবে তা খাওয়ার উপযোগী রয়েছে। তবে, যদি দেখা যায় সে মাংস খানিকটা ধূসর হয়ে গেছে, তাহলে সেই মুরগির মাংস না খাওয়াই ভালো।
কোনো ভাবে কিছু ভাত বেঁচে গেলেই আমরা ফ্রিজে তুলে রাখি। সাধারণত রান্না করা ভাত ফ্রিজে ৫ থেকে ৬ দিন ভালো থাকে। তবে যত দিন যায় তাতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বাড়তে থাকে। ভালোভাবে গরম না করলে এই ব্যাকটেরিয়া সহজে মরে না। ফলে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ফ্রিজে রাখা ভাতে আঙুল দিলে আঠালো মনে হয়, এর গন্ধে টক ভাব থাকে কিংবা ভাত যদি একটির গায়ে অন্যটি লেগে থাকে তাহলে বুঝবেন সে ভাত খাওয়ার যোগ্য নেই।
ফ্রিজে রাখা আলুর চামড়া সবুজ হয়ে গেলে বুঝতে হবে তাতে সোলানিন উৎপন্ন হচ্ছে। এই উপাদান বিষক্রিয়া ঘটায়। এমন হলে সেই আলু না খাওয়াই ভালো।
ফ্রিজে থাকলেও সবুজ রঙের সবজি যদি হলুদাভ হয়ে যায়, বুঝতে হবে তা নষ্ট হওয়ার পথে। এমন হলে হলুদ হয়ে যাওয়া সবজিগুলো আলাদা করে ফেলুন।
পাউরুটি যতই ফ্রিজে থাকুক না কেন, মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পর তা না খাওয়াই ভালো। এমন হলে পাউরুটির ওপর সাদা বা ধূসর রঙের ছত্রাক হতে পারে। না দেখে খেয়ে ফেললে তাতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে।
অলিভ অয়েলের বোতলের ছিপি খোলার পর যদি আঠালো বা মোটর তেলের গন্ধ পাওয়া যায়, তাহলে বুঝতে হবে এই তেল খাবারে ব্যবহারের অনুপযোগী।
যত দিন যায় মাশরুমের রং গাঢ় হতে থাকে। এমন হলেও মাশরুম খাওয়া যায়, তবে স্বাদ তাজা মাশরুমের মতো থাকে না।
সূত্র: এমএসএন ডট কম
খাবার নষ্ট হওয়া খুব ভালো কথা নয়। এতে অপচয় শুধু খাবারের নয়, সময় ও অর্থেরও। ফলে কোনো খাবার নষ্ট হওয়া মানে একই সঙ্গে তিনটি বিষয়ের অপচয় হওয়া। এটি কি চলতেই থাকবে? নাকি বন্ধ করার পথ বেছে নেবেন?
খাবার দীর্ঘ দিন ভালো রাখতে আমরা সেগুলো বিভিন্ন ভাবে সংরক্ষণ করে থাকি। বিভিন্ন ধরনের ফ্রিজ বাজারে পাওয়া যায়। সেগুলোতে কয়েক দিন থেকে শুরু করে কয়েক সপ্তাহ, মাস কিংবা বছর খাবার সংরক্ষণ করা যায়। তা ছাড়া খাবার সংরক্ষণের কিছু স্থানীয় ও প্রাকৃতিক উপায়ও আছে।
তবে একটি কথা জেনে রাখা ভালো যে, সংরক্ষণ করে রাখা খাবার অনন্তকাল ভালো থাকে না। কোনো না কোনো সময় সেগুলো নষ্ট হয়ে যায়। আর আমাদের ধারণা, ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে খাবার নষ্ট হয় না। এটি মোটেও ঠিক নয়। অনেক সময় ফ্রিজে বা সঠিক স্থানে সংরক্ষণ করার পরও খাবার নষ্ট হতে পারে। আমাদের ফ্রিজগুলোতে যে পরিমাণে খাবার সংরক্ষণ করা থাকে তা একবারে নষ্ট হয় না, ধীরে ধীরে হয়। তাই খাবার যে নষ্ট হওয়ার পথে, সেটা বোঝাটা খুব জরুরি। এতে অপচয় এড়ানো যায়।
কোন খাবারটি পচে যাচ্ছে বা ব্যাকটেরিয়ার কবলে পড়ছে বা নষ্ট হচ্ছে তা বোঝার কয়েকটি উপায় দেখে নিন।
মাছ আমাদের প্রায় প্রতিদিনের খাবার। প্রায় প্রতিটি বাড়ির ফ্রিজে কাচা কিংবা রান্না করা মাছ থাকবেই। ফলে মাছ কীভাবে নষ্ট হয় সেটা জেনে নেওয়া জরুরি।
ফ্রিজে রাখা মাছ ভাজার পর যদি তার রং লালচে না হয়ে কালচে ধরনের হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে তা তাজা মাছ নয়। মাছ ভাজার পর যদি তা শুকনো দেখায় এবং তা থেকে তীব্র আঁশটে গন্ধ বের হয়, তাহলে বুঝতে হবে মাছ শতভাগ ভালো নেই।
মুরগিকে এখন আর দামি খাবার বলে না কেউ। আমাদের প্রতিদিনের প্রোটিনের বড় অংশের জোগান দেয় এটি। ফ্রিজে রাখা মুরগির মাংসের রং গোলাপি থাকলে বুঝতে হবে তা খাওয়ার উপযোগী রয়েছে। তবে, যদি দেখা যায় সে মাংস খানিকটা ধূসর হয়ে গেছে, তাহলে সেই মুরগির মাংস না খাওয়াই ভালো।
কোনো ভাবে কিছু ভাত বেঁচে গেলেই আমরা ফ্রিজে তুলে রাখি। সাধারণত রান্না করা ভাত ফ্রিজে ৫ থেকে ৬ দিন ভালো থাকে। তবে যত দিন যায় তাতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বাড়তে থাকে। ভালোভাবে গরম না করলে এই ব্যাকটেরিয়া সহজে মরে না। ফলে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ফ্রিজে রাখা ভাতে আঙুল দিলে আঠালো মনে হয়, এর গন্ধে টক ভাব থাকে কিংবা ভাত যদি একটির গায়ে অন্যটি লেগে থাকে তাহলে বুঝবেন সে ভাত খাওয়ার যোগ্য নেই।
ফ্রিজে রাখা আলুর চামড়া সবুজ হয়ে গেলে বুঝতে হবে তাতে সোলানিন উৎপন্ন হচ্ছে। এই উপাদান বিষক্রিয়া ঘটায়। এমন হলে সেই আলু না খাওয়াই ভালো।
ফ্রিজে থাকলেও সবুজ রঙের সবজি যদি হলুদাভ হয়ে যায়, বুঝতে হবে তা নষ্ট হওয়ার পথে। এমন হলে হলুদ হয়ে যাওয়া সবজিগুলো আলাদা করে ফেলুন।
পাউরুটি যতই ফ্রিজে থাকুক না কেন, মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পর তা না খাওয়াই ভালো। এমন হলে পাউরুটির ওপর সাদা বা ধূসর রঙের ছত্রাক হতে পারে। না দেখে খেয়ে ফেললে তাতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে।
অলিভ অয়েলের বোতলের ছিপি খোলার পর যদি আঠালো বা মোটর তেলের গন্ধ পাওয়া যায়, তাহলে বুঝতে হবে এই তেল খাবারে ব্যবহারের অনুপযোগী।
যত দিন যায় মাশরুমের রং গাঢ় হতে থাকে। এমন হলেও মাশরুম খাওয়া যায়, তবে স্বাদ তাজা মাশরুমের মতো থাকে না।
সূত্র: এমএসএন ডট কম
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
১৩ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
১৬ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১৭ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে