রেবেকা সুলতানা ইভা
স্পঞ্জ রসগোল্লা
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা আধা চা-চামচ, এলাচির গুঁড়ো
১ চিমটি, চিনি ২ কাপ, পানি ৮ কাপ।
প্রণালি
ছানা আর ময়দা ১ চিমটি এলাচির গুঁড়ো দিয়ে মসৃণ করে মেখে নিতে হবে। ছোট ছোট রসগোল্লার আকার দিতে হবে। এবার ২ কাপ চিনি আর ৮ কাপ পানি চুলায় দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। বলক এলে তাতে ২টি গোটা এলাচি দিন। ফুটন্ত শিরায় মিষ্টিগুলো ছেড়ে দিয়ে জ্বাল দিতে হবে ২০ থেকে ২৫ মিনিট। মাঝে দু-একবার হাঁড়িটা ঘুরিয়ে নাড়াচাড়া করে দিতে হবে। এরপর একটা বাটিতে পানি নিয়ে একটা মিষ্টি ছেড়ে দিয়ে চেক করতে হবে, হয়েছে কি না। ডুবে গেলে বুঝতে হবে মিষ্টি তৈরি হয়েছে। আর ভেসে থাকলে শিরায় আরও কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। সেদ্ধ হয়ে গেলে ১ কাপ চিনি আর ৩ কাপ পানির পাতলা শিরায় মিষ্টিগুলো রাখতে হবে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা। তারপর পরিবেশন করতে হবে।
প্রাণহরা
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, গুঁড়ো দুধ আধা কাপ, দুধের সর ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, কনডেন্সড মিল্ক ২ টেবিল চামচ, এলাচির গুঁড়ো ১ চিমটি, চিনি ১ কাপ বা স্বাদমতো, ঘি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে ছানা ভালো করে মেখে ২ ভাগ করে নিতে হবে। ১ ভাগ চুলায় প্যানে দিয়ে এতে চিনি, দুধের সর, গুঁড়ো দুধ দিয়ে নাড়তে হবে। ছানার পানি শুকিয়ে এলে তাতে ঘি, কনডেন্সড মিল্ক আর এলাচির গুঁড়ো দিয়ে আরও কিছুক্ষণ নাড়তে হবে। এরপর আলাদা করে রাখা ছানাটুকু মিশিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে হাতে ঘি মাখিয়ে গোল গোল মিষ্টির আকার দিয়ে শুকনো মাওয়ায় গড়িয়ে নিতে হবে।
গুড়ের ছানার জিলাপি
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা আধা কাপ, বেকিং সোডা ও এলাচির গুঁড়ো এক চিমটি করে, খেজুরের গুড় দেড় কাপ, পানি ৪ কাপ, তেল ও ঘি ভাজার জন্য।
প্রণালি
ছানা, ময়দা, বেকিং সোডা ভালো করে মেখে নিতে হবে। নরম করে মাখাতে হবে যেন জিলাপির আকার দেওয়া যায়। এরপর জিলাপির আকার দিতে হবে।
চুলায় কড়াইয়ে তেল দিয়ে আধা কাপ ঘি দিতে হবে। এবার ঘি মেশানো ডুবো তেলে জিলাপিগুলো কম তাপে ভাজতে হবে। পাশের চুলায় দেড় কাপ গুড় আর ৪ কাপ পানি জ্বাল দিয়ে শিরা তৈরি করে রাখতে হবে। ভাজা জিলাপিগুলো তেল থেকে তুলেই গরম শিরায় দিয়ে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। এই শিরাতেই
জিলাপি রাখতে হবে কয়েক ঘণ্টা। তারপর তুলে পরিবেশন করুন।
স্পঞ্জ রসগোল্লা
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা আধা চা-চামচ, এলাচির গুঁড়ো
১ চিমটি, চিনি ২ কাপ, পানি ৮ কাপ।
প্রণালি
ছানা আর ময়দা ১ চিমটি এলাচির গুঁড়ো দিয়ে মসৃণ করে মেখে নিতে হবে। ছোট ছোট রসগোল্লার আকার দিতে হবে। এবার ২ কাপ চিনি আর ৮ কাপ পানি চুলায় দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। বলক এলে তাতে ২টি গোটা এলাচি দিন। ফুটন্ত শিরায় মিষ্টিগুলো ছেড়ে দিয়ে জ্বাল দিতে হবে ২০ থেকে ২৫ মিনিট। মাঝে দু-একবার হাঁড়িটা ঘুরিয়ে নাড়াচাড়া করে দিতে হবে। এরপর একটা বাটিতে পানি নিয়ে একটা মিষ্টি ছেড়ে দিয়ে চেক করতে হবে, হয়েছে কি না। ডুবে গেলে বুঝতে হবে মিষ্টি তৈরি হয়েছে। আর ভেসে থাকলে শিরায় আরও কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। সেদ্ধ হয়ে গেলে ১ কাপ চিনি আর ৩ কাপ পানির পাতলা শিরায় মিষ্টিগুলো রাখতে হবে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা। তারপর পরিবেশন করতে হবে।
প্রাণহরা
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, গুঁড়ো দুধ আধা কাপ, দুধের সর ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, কনডেন্সড মিল্ক ২ টেবিল চামচ, এলাচির গুঁড়ো ১ চিমটি, চিনি ১ কাপ বা স্বাদমতো, ঘি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে ছানা ভালো করে মেখে ২ ভাগ করে নিতে হবে। ১ ভাগ চুলায় প্যানে দিয়ে এতে চিনি, দুধের সর, গুঁড়ো দুধ দিয়ে নাড়তে হবে। ছানার পানি শুকিয়ে এলে তাতে ঘি, কনডেন্সড মিল্ক আর এলাচির গুঁড়ো দিয়ে আরও কিছুক্ষণ নাড়তে হবে। এরপর আলাদা করে রাখা ছানাটুকু মিশিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে হাতে ঘি মাখিয়ে গোল গোল মিষ্টির আকার দিয়ে শুকনো মাওয়ায় গড়িয়ে নিতে হবে।
গুড়ের ছানার জিলাপি
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা আধা কাপ, বেকিং সোডা ও এলাচির গুঁড়ো এক চিমটি করে, খেজুরের গুড় দেড় কাপ, পানি ৪ কাপ, তেল ও ঘি ভাজার জন্য।
প্রণালি
ছানা, ময়দা, বেকিং সোডা ভালো করে মেখে নিতে হবে। নরম করে মাখাতে হবে যেন জিলাপির আকার দেওয়া যায়। এরপর জিলাপির আকার দিতে হবে।
চুলায় কড়াইয়ে তেল দিয়ে আধা কাপ ঘি দিতে হবে। এবার ঘি মেশানো ডুবো তেলে জিলাপিগুলো কম তাপে ভাজতে হবে। পাশের চুলায় দেড় কাপ গুড় আর ৪ কাপ পানি জ্বাল দিয়ে শিরা তৈরি করে রাখতে হবে। ভাজা জিলাপিগুলো তেল থেকে তুলেই গরম শিরায় দিয়ে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। এই শিরাতেই
জিলাপি রাখতে হবে কয়েক ঘণ্টা। তারপর তুলে পরিবেশন করুন।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৬ ঘণ্টা আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
৬ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৬ ঘণ্টা আগে