নাহিন আশরাফ
অতিরিক্ত তেল-মসলায় রান্না করা খাবার সব সময় শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু প্রচণ্ড গরমে এসব খাবার খুব সহজে শরীরে প্রভাব ফেলে। তাই এগুলো যত দূর সম্ভব কম খেতে হবে। অনেকে মনে করেন, তেল-মসলা কম দিয়ে রান্না করলে খাবার সুস্বাদু হয় না। কয়েকটি পদ্ধতি জানা থাকলে তেল-মসলা কম দিয়েও মজাদার খাবার রান্না করা সম্ভব।
চামচ ব্যবহার করুন
বেশির ভাগ মানুষ রান্নায় তেল ব্যবহারের সময় সরাসরি বোতল থেকে ঢেলে দেয়। এতে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি তেল তরকারিতে পড়ে। তাই তেল মেপে দেওয়ার জন্য চামচ ব্যবহার করুন। এতে তেলের পরিমাণ কম হবে।
কড়াই ভালো করে গরম করুন
কড়াই বা ফ্রাইপ্যান খুব ভালো করে গরম করে নিলে ননস্টিক হয়ে যায়। তাতে তরকারি রান্নার জন্য তেল কম লাগে।
বেক করুন
মাছ-মাংস কষিয়ে রান্না করলে অতিরিক্ত তেল ও মসলা প্রয়োজন। তাই না কষিয়ে মাছ-মাংস বেক করা যেতে পারে। এতে রান্নায় কম তেল লাগবে। মাইক্রোওয়েভ না থাকলে চুলায়ও বেক করে নেওয়া যায়। রান্নার আগে সবজি অল্প সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ সবজিতে তেল কম দিলেও চলে।
এয়ার ফ্রায়ার ব্যবহার করুন
গরমের সময় ডিপ ফ্রায়েড খাবার যতটা সম্ভব কম খাওয়া ভালো। তবে একান্ত প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারেন এয়ার ফ্রায়ার। এতে ভাজা পোড়া করতে তেলের প্রয়োজন হয় না। আবার তেল ব্যবহার করতে চাইলে যেকোনো কিছু ফ্রায়ারে বসানোর আগে তেল ব্রাশ করে নিলেই হয়।
সেদ্ধ খাবার খান
বাড়তি তেল থেকে শরীর রক্ষা করতে এ সময় যতটা সম্ভব সেদ্ধ খাবার বেছে নিন। যেমন ডিম পোচ বা ভাজার বদলে সেদ্ধ খান। শাকও সেদ্ধ খাওয়া যায়। রাতের খাবারের জন্য বেছে নিতে পারেন মুরগি বা মাছের স্টু। এতে তেল-মসলাজাতীয় খাবার কম খাওয়া হবে। সবজি দিয়ে তৈরি করতে পারেন স্টিম ভেজিটেবল। রান্নার পদ্ধতি শিখে নিলে তেল-মসলা কম দিয়েও আপনি সুস্বাদু খাবার উপভোগ করতে পারবেন।
সূত্র: রাইট ফুডস ও অন্যান্য
অতিরিক্ত তেল-মসলায় রান্না করা খাবার সব সময় শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু প্রচণ্ড গরমে এসব খাবার খুব সহজে শরীরে প্রভাব ফেলে। তাই এগুলো যত দূর সম্ভব কম খেতে হবে। অনেকে মনে করেন, তেল-মসলা কম দিয়ে রান্না করলে খাবার সুস্বাদু হয় না। কয়েকটি পদ্ধতি জানা থাকলে তেল-মসলা কম দিয়েও মজাদার খাবার রান্না করা সম্ভব।
চামচ ব্যবহার করুন
বেশির ভাগ মানুষ রান্নায় তেল ব্যবহারের সময় সরাসরি বোতল থেকে ঢেলে দেয়। এতে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি তেল তরকারিতে পড়ে। তাই তেল মেপে দেওয়ার জন্য চামচ ব্যবহার করুন। এতে তেলের পরিমাণ কম হবে।
কড়াই ভালো করে গরম করুন
কড়াই বা ফ্রাইপ্যান খুব ভালো করে গরম করে নিলে ননস্টিক হয়ে যায়। তাতে তরকারি রান্নার জন্য তেল কম লাগে।
বেক করুন
মাছ-মাংস কষিয়ে রান্না করলে অতিরিক্ত তেল ও মসলা প্রয়োজন। তাই না কষিয়ে মাছ-মাংস বেক করা যেতে পারে। এতে রান্নায় কম তেল লাগবে। মাইক্রোওয়েভ না থাকলে চুলায়ও বেক করে নেওয়া যায়। রান্নার আগে সবজি অল্প সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ সবজিতে তেল কম দিলেও চলে।
এয়ার ফ্রায়ার ব্যবহার করুন
গরমের সময় ডিপ ফ্রায়েড খাবার যতটা সম্ভব কম খাওয়া ভালো। তবে একান্ত প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারেন এয়ার ফ্রায়ার। এতে ভাজা পোড়া করতে তেলের প্রয়োজন হয় না। আবার তেল ব্যবহার করতে চাইলে যেকোনো কিছু ফ্রায়ারে বসানোর আগে তেল ব্রাশ করে নিলেই হয়।
সেদ্ধ খাবার খান
বাড়তি তেল থেকে শরীর রক্ষা করতে এ সময় যতটা সম্ভব সেদ্ধ খাবার বেছে নিন। যেমন ডিম পোচ বা ভাজার বদলে সেদ্ধ খান। শাকও সেদ্ধ খাওয়া যায়। রাতের খাবারের জন্য বেছে নিতে পারেন মুরগি বা মাছের স্টু। এতে তেল-মসলাজাতীয় খাবার কম খাওয়া হবে। সবজি দিয়ে তৈরি করতে পারেন স্টিম ভেজিটেবল। রান্নার পদ্ধতি শিখে নিলে তেল-মসলা কম দিয়েও আপনি সুস্বাদু খাবার উপভোগ করতে পারবেন।
সূত্র: রাইট ফুডস ও অন্যান্য
সকালের নাশতায় রোজ কি রুটির সঙ্গে আলুভাজি খেতে ভালো লাগে? কোনো একদিন সকালে বানিয়ে ফেলুন ফুলকো লুচি, আর সঙ্গে থাকতে পারে কাবলি ছোলার ঘুগনি। আপনাদের জন্য কাবলি ছোলার ঘুগনির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৫ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১১ অক্টোবর দিনটিকে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করে। আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘দ্য গার্ল, আই অ্যাম দ্য চেঞ্জ লিড: গার্লস অন দ্য ফ্রন্টলাইনস অব ক্রাইসিস’ বা ‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের...
১৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে থাকলে সকালে উঠেই চা বা কফি পান করা অনেকের প্রধান অভ্যাস। কোথাও ছুটিতে গেলেও সেই অভ্যাস ছাড়তে পারেন না তাঁরা। ভ্রমণের সময় হোটেলের যে কক্ষে থাকেন, সকালে উঠে সেখানেই সকালের চা-কফির পর্ব সেরে নিতে চান অনেকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, কেটলি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত? পরের বার যখন কোনো হোটেল রুমে থাকবেন..
১৭ ঘণ্টা আগেরক্তে শর্করা বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা শুধু ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নয়। সুস্থ থাকা এবং দীর্ঘ মেয়াদে রোগ প্রতিরোধের জন্যও এটি সমান জরুরি। আমাদের অনেকের ধারণা, ‘আমি তো বেশি মিষ্টি খাই না, তাহলে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে কেন?’ কিন্তু আসল সমস্যা হলো কিছু সাধারণ দৈনন্দিন অভ্যাস। যেগুলো আমরা...
১৮ ঘণ্টা আগে