ভারতের জেনারেশন জেড বা জেন–জি প্রজন্মের প্রতি চারজনের একজন বা ২৫ শতাংশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, ডেটা অ্যানালাইসিস ও কনটেন্ট তৈরির মতো নতুন যুগের চাকরির ক্ষেত্রের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। আর ক্যারিয়ারে সফল হওয়ার জন্য ব্যক্তি ও কর্মজীবনের ভারসাম্য ত্যাগ করতে ইচ্ছুক জেন–জি প্রজন্মের ৪৩ শতাংশ তরুন তরুনীরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এসব তথ্য জানা যায়।
সাইবারমিডিয়া রিসার্চের সহযোগিতায় আইকিউওও গবেষণাটি পরিচালনা করে। ভিভো কোম্পানির আরেক সাব-স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হলো আইকিউওও।
এই গবেষনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া ব্রাজিল ও ভারসহ সাতটি দেশের ২০–২৪ বছর বয়সী ৬ হাজার ৭০০ জন জেন–জিদের উত্তরদাতা হিসেবে অন্তভুক্ত করা হয়েছে।
গবেষনায় বলা, ভারতের ৪৩ শতাংশ জেন–জি ও বিশ্বজুড়ে ৪৬ শতাংশ জেন–জি কর্মজীবনে সফল হওয়ার জন্য ব্যক্তি ও কর্মজীবনের ভারসাম্য ত্যাগ করতে ইচ্ছুক। আর ৬২ শতাংশ ভারতের তরুন–তরুনীরা স্বপ্ন পুরোনোর জন্য তাদের শখ এবং অন্যান্য আগ্রহের বিষয়গুলো বিসর্জন দিতে ইচ্ছুক।
‘কোয়েস্ট রিপোর্ট ২০২৪’–এর গবেষণায় জেন–জিদের বৈশিষ্ট্য, প্রবণতা, , আচরণ, স্বপ্ন, ক্যারিয়ার ও আকাঙ্খা তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণায় জেন জেড প্রজন্মের সদস্যরা অংশগ্রহণ করে। গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, কর্মজীবনে স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় ৯ শতাংশ উত্তরদাতা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের ভেতর যাদের জন্ম, তারাই হলো জেন-জি বা জেনারেশন জেড।
দিনে ১৪ ঘন্টা ও সপ্তাহে ৭০ ঘন্টা কর্মঘন্টা নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কের জন্য জেন–জিদের মধ্যে এই আলোচনা শুরু হয়েছে বলে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়।
বড় প্রতিষ্ঠানে ক্যারিয়ার গড়তে পছন্দ করে ১৯ শতাংশ জেন–জি। আর ৮৪ শতাংশ ভারতীয় ও অন্যান্য দেশের ৭২ শতাংশ উত্তরদাতা বিশ্বাস করে যে, তাদের চাকরি নিজেদের লক্ষগুলোর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।
নিজেদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য উচ্চতর পড়াশোনায় আগ্রহী বলে জানিয়েছে ৪৫ শতাংশ উত্তরদাতা। আর ৩২ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, নিজেদের স্বপ্নকে সমর্থন করার জন্য প্রাসঙ্গিক চাকরি নেওয়া উচিত।
গবেষণায় বলা হয়, পেশা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক সীমাবদ্ধতাকে একটি বাধা হিসেবে মনে করেন প্রায় ৪৬ শতাংশ উত্তরদাতা। আর বাধা সত্ত্বেও তাদের স্বপ্ন অর্জনে আত্মবিশ্বাসী ৯০ শতাংশ উত্তরদাতা।
জেন জেডের প্রজন্মের পুরুষদের তুলনায় নারীরা নিজের জেন্ডারকে স্বপ্ন পূরনে বাধা বলে মনে করেন।
গবেষনাটি তিনটি বড় বিষয় নিয়ে আলোচনা করে—স্বপ্ন পূরনের উদ্দীপনা ও প্রেরণা, প্রতিবন্ধকতা ও বাধা এবং নিজের আগ্রহ অনুযায়ী ক্যারিয়ার নির্বাচন।
তথ্যসূত্র: বিজনেস স্টান্ডার্ড
ভারতের জেনারেশন জেড বা জেন–জি প্রজন্মের প্রতি চারজনের একজন বা ২৫ শতাংশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, ডেটা অ্যানালাইসিস ও কনটেন্ট তৈরির মতো নতুন যুগের চাকরির ক্ষেত্রের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। আর ক্যারিয়ারে সফল হওয়ার জন্য ব্যক্তি ও কর্মজীবনের ভারসাম্য ত্যাগ করতে ইচ্ছুক জেন–জি প্রজন্মের ৪৩ শতাংশ তরুন তরুনীরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এসব তথ্য জানা যায়।
সাইবারমিডিয়া রিসার্চের সহযোগিতায় আইকিউওও গবেষণাটি পরিচালনা করে। ভিভো কোম্পানির আরেক সাব-স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হলো আইকিউওও।
এই গবেষনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া ব্রাজিল ও ভারসহ সাতটি দেশের ২০–২৪ বছর বয়সী ৬ হাজার ৭০০ জন জেন–জিদের উত্তরদাতা হিসেবে অন্তভুক্ত করা হয়েছে।
গবেষনায় বলা, ভারতের ৪৩ শতাংশ জেন–জি ও বিশ্বজুড়ে ৪৬ শতাংশ জেন–জি কর্মজীবনে সফল হওয়ার জন্য ব্যক্তি ও কর্মজীবনের ভারসাম্য ত্যাগ করতে ইচ্ছুক। আর ৬২ শতাংশ ভারতের তরুন–তরুনীরা স্বপ্ন পুরোনোর জন্য তাদের শখ এবং অন্যান্য আগ্রহের বিষয়গুলো বিসর্জন দিতে ইচ্ছুক।
‘কোয়েস্ট রিপোর্ট ২০২৪’–এর গবেষণায় জেন–জিদের বৈশিষ্ট্য, প্রবণতা, , আচরণ, স্বপ্ন, ক্যারিয়ার ও আকাঙ্খা তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণায় জেন জেড প্রজন্মের সদস্যরা অংশগ্রহণ করে। গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, কর্মজীবনে স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় ৯ শতাংশ উত্তরদাতা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের ভেতর যাদের জন্ম, তারাই হলো জেন-জি বা জেনারেশন জেড।
দিনে ১৪ ঘন্টা ও সপ্তাহে ৭০ ঘন্টা কর্মঘন্টা নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কের জন্য জেন–জিদের মধ্যে এই আলোচনা শুরু হয়েছে বলে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়।
বড় প্রতিষ্ঠানে ক্যারিয়ার গড়তে পছন্দ করে ১৯ শতাংশ জেন–জি। আর ৮৪ শতাংশ ভারতীয় ও অন্যান্য দেশের ৭২ শতাংশ উত্তরদাতা বিশ্বাস করে যে, তাদের চাকরি নিজেদের লক্ষগুলোর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।
নিজেদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য উচ্চতর পড়াশোনায় আগ্রহী বলে জানিয়েছে ৪৫ শতাংশ উত্তরদাতা। আর ৩২ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, নিজেদের স্বপ্নকে সমর্থন করার জন্য প্রাসঙ্গিক চাকরি নেওয়া উচিত।
গবেষণায় বলা হয়, পেশা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক সীমাবদ্ধতাকে একটি বাধা হিসেবে মনে করেন প্রায় ৪৬ শতাংশ উত্তরদাতা। আর বাধা সত্ত্বেও তাদের স্বপ্ন অর্জনে আত্মবিশ্বাসী ৯০ শতাংশ উত্তরদাতা।
জেন জেডের প্রজন্মের পুরুষদের তুলনায় নারীরা নিজের জেন্ডারকে স্বপ্ন পূরনে বাধা বলে মনে করেন।
গবেষনাটি তিনটি বড় বিষয় নিয়ে আলোচনা করে—স্বপ্ন পূরনের উদ্দীপনা ও প্রেরণা, প্রতিবন্ধকতা ও বাধা এবং নিজের আগ্রহ অনুযায়ী ক্যারিয়ার নির্বাচন।
তথ্যসূত্র: বিজনেস স্টান্ডার্ড
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১৬ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে