Ajker Patrika

স্মৃতিতে থেকে যাবে ২০২৩

ভ্রমণ ডেস্ক
আপডেট : ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১৪: ৩৭
স্মৃতিতে থেকে যাবে ২০২৩

নতুনভাবে ফিরবে ডিজনির স্প্ল্যাশ মাউনটেইন
ডিজনির মালিকানায় থাকা অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা স্প্ল্যাশ মাউনটেইন। ২০২৩ সালে এটির শেষ রাইড ছিল। রাইডটি মূলত ‘সং অব দ্য সাউথ’ চলচ্চিত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি করা হয়েছিল। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনিল্যান্ডের স্প্ল্যাশ মাউনটেইন ও ফ্লোরিডার ডিজনি ওয়ার্ল্ড—উভয়ই পরিবর্তিত আকারে খোলা হবে। ‘দ্য প্রিন্সেস অ্যান্ড দ্য ফ্রগ’ চলচ্চিত্রের অনুপ্রেরণায় এটি টিয়ানার বেইউ অ্যাডভেঞ্চার হিসেবে নতুন রূপে ফিরবে কয়েক বছরের মধ্যে। 

৪ বছর অপেক্ষা করুন
বার্লিনের অন্যতম জনপ্রিয় আকর্ষণ পারগামন মিউজিয়াম। প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদের জন্য এটি বিশ্বখ্যাত। জাদুঘরটির মৌলিক সংস্কারের অংশ হিসেবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত দর্শকদের জন্য সম্পূর্ণরূপে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ২০২৭ সালের বসন্তে এটি আবার খুলে দেওয়া হবে দর্শকদের জন্য।

উন্নয়নকাজ চলছে
স্মিথসোনিয়ান আর্ট মিউজিয়াম মূলত যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পকলাবিষয়ক জাতীয় জাদুঘর। ১৯ শতকে নির্মিত এই ভবন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানীর একটি ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক। জাদুঘর কমপ্লেক্সের প্রধান ভবন স্মিথসোনিয়ান ক্যাসেল ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে বন্ধ হয়ে গেছে। ১৮৫৫ সালে চালু হওয়ার পর কাঠামোর মেরামত এবং উন্নয়নকাজ করার জন্য প্রায় পাঁচ বছরের জন্য বন্ধ থাকবে দর্শনীয় স্থানটি। 

চিরতরে বন্ধ
তাইওয়ানের এলিফ্যান্ট ট্রাঙ্ক রক ও নিউইয়র্কের  আইকনিক মিউজিক্যাল শো ‘ফ্যান্টম অব দ্য অপেরা’ বিশ্বপর্যটনের মানচিত্র থেকে চিরতরে মুছে গেছে।

তাইওয়ানের একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্য ছিল এলিফ্যান্ট ট্রাঙ্ক রক। এটি ছিল হাতির শুঁড়ের মতো পাথরখণ্ড। ২০২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর সমুদ্রে ভেঙে পড়ে এই প্রাকৃতিক পাথরখণ্ড। দ্বীপের উত্তর-পূর্ব উপকূলের সাইটটি দীর্ঘকাল ধরে ক্ষয়ের কারণে ঝুঁকির মধ্যে ছিল।

২০২৩ সালে নিউইয়র্ক সিটির মঞ্চে শেষবারের মতো তাদের প্রদর্শনীর আয়োজন হয়েছিল। ৩৫ বছরে প্রায় ১৪ হাজার প্রদর্শনীর পর ব্রডওয়ে ইতিহাসের দীর্ঘতম চলমান অনুষ্ঠানটির পর্দা পড়েছে। এটি ১৯৮৮ সালের জানুয়ারিতে ব্রডওয়েতে খোলা হয়েছিল। ফ্যান্টম ২০ মিলিয়নের বেশি দর্শকের কাছে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছিল। এটি ব্রডওয়ের দীর্ঘমেয়াদি শো হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

২৬ টুকরা আশরাফুলের ফোন ধরতেন মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজ, বলতেন ‘ব্যস্ত আছে’

হামজা থাকলে দ্বিতীয় গোল পাওয়া কঠিন হতো, বলছেন নেপাল কোচ

শতবার অনুশীলনের পরও কেন শেষ মুহূর্তে গোল হজম করছে বাংলাদেশ

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন: সারোয়ার তুষার

নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের দুই বছর পর ভারতের দিকে মুখ তুলে চাইল কানাডা

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মন শান্ত রাখে ইনডোর প্ল্যান্ট

ফিচার ডেস্ক, ঢাকা 
ইনডোর প্ল্যান্ট শুধু ঘরের সাজসজ্জার বিষয় নয়। এটি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। ছবি: ফ্রিপিক
ইনডোর প্ল্যান্ট শুধু ঘরের সাজসজ্জার বিষয় নয়। এটি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। ছবি: ফ্রিপিক

দীর্ঘ কাজের চাপ, শহরের ব্যস্ততা এবং প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহার—সব মিলিয়ে আমাদের মানসিক চাপের মাত্রা দিন দিন বেড়ে চলেছে। অনেক সময় বিষণ্নতা, উদ্বেগ বা কাজের চাপের কারণে আমরা মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ি। এর জন্য সময় বের করে মেডিটেশন বা মন শিথিল করার অনুশীলন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু সবার জন্য এটি করা সহজ নয়। তবে ঘর সবুজ করে গড়ে তোলা হতে পারে সহজ ও কার্যকর সমাধান।

ছোট সবুজ ঘরের বড় প্রভাব

ঘরে ইনডোর প্ল্যান্ট রাখার অভ্যাস শুধু সাজসজ্জার বিষয় নয়। এটি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। ঘুম থেকে উঠে বা দিনের শেষে ঘরে ফিরে চারপাশে সবুজ গাছপালার অস্তিত্ব থাকলে তা মনে প্রশান্তি দেবে। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, ঘরে সবুজ গাছ রাখলে বিষণ্নতা ও উদ্বেগ কমে, মন প্রফুল্ল থাকে। তবে একাধিক গবেষক সতর্ক করেছেন, ঘরের সব জায়গা গাছ দিয়ে পূর্ণ করে ফেলা ঠিক নয়। গবেষণা বলছে, ঘরের ৬০ শতাংশের বেশি জায়গা যদি আসবাবপত্র ও গাছ দিয়ে ভরিয়ে দেওয়া হয়, তবে মানসিক চাপ কমার পরিবর্তে তা আরও বাড়তে পারে। তাই ঘরের আকার ও আসবাবের অবস্থান অনুযায়ী গাছ রাখা উচিত।

কতগুলো গাছ যথেষ্ট

ঘরে আসবাবপত্র ও গাছের অনুপাতে সামঞ্জস্য থাকতে হবে। ছবি: ফ্রিপিক
ঘরে আসবাবপত্র ও গাছের অনুপাতে সামঞ্জস্য থাকতে হবে। ছবি: ফ্রিপিক

গবেষকেরা বলছেন, একটি ঘরের জন্য বড়-ছোট মিলিয়ে ৩ থেকে ৪টি গাছ যথেষ্ট। ঘরের জানালা, বারান্দা বা পড়ার টেবিলের পাশে গাছ রাখলে তা দৃষ্টিনন্দন হওয়ার পাশাপাশি মানসিক চাপ কমায়। যদি ঘরে আসবাব অনেক থাকে, তবে গাছ রাখার সংখ্যায় সামঞ্জস্য রাখতে হবে, যাতে ঘরে অতিরিক্ত ভিড় না হয়। এ কাজ সহজ করার জন্য স্ট্যানফোর্ডের গবেষকেরা একটি সফটওয়্যারও তৈরি করেছেন, নাম নেচার ভিউ পোটেনশিয়াল। সফটওয়্যারটি ঘরের ত্রিমাত্রিক ছবি নিয়ে বিশ্লেষণ করে দেখায়, ঘরের কোন অংশে কতটা গাছ রাখা গেলে তা দৃষ্টিনন্দন হবে, আবার মানসিক চাপও কমাবে।

কোন গাছ মন ভালো রাখে

সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি পিস লিলি ঘরের বাতাস পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করে। ছবি: পেক্সেলস
সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি পিস লিলি ঘরের বাতাস পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করে। ছবি: পেক্সেলস

পিস লিলি

পিস লিলি খুব বেশি রোদ পছন্দ করে না এবং মাটি একটু ভেজা থাকলেই ভালো থাকে। সাদা ফুলের জন্য পরিচিত এই গাছ সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি ঘরের বাতাস পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করে। প্রচুর অক্সিজেন উৎপন্ন হওয়ায় এটি শরীর ও মনের জন্যও উপকারী।

স্নেক প্ল্যান্ট

স্নেক প্ল্যান্ট বেশ জনপ্রিয়। ঘরের কোণে যেখানে সরাসরি সূর্যের আলো আসে না, সেখানেও এটি ভালো থাকে। কম পানি ও কম আলোতেও স্নেক প্ল্যান্ট ঠিক থাকে। বাতাস থেকে আর্দ্রতা শুষে নেওয়ার ক্ষমতা এবং অক্সিজেন উৎপাদনের জন্য এটি খুব উপকারী।

এরিকা পাম

এরিকা পামের বড় সবুজ পাতা মানসিক শান্তি এনে দেয়। এটি অনেক দিন বাঁচে। এ গাছের জন্য বিশেষ কোনো যত্নের প্রয়োজন নেই। গাছ যখন বড় হয়ে যায়, শুধু টব পরিবর্তন এবং পাতার নিচের অংশ ছেঁটে দেওয়াই যথেষ্ট। সপ্তাহে এক বা দুই দিন রোদ দেওয়া বা বারান্দায় রাখলে এ গাছ ভালো থাকে।

ল্যাভেন্ডার

ল্যাভেন্ডার গাছ বাড়িতে রাখলে তার মিষ্টি গন্ধ উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। এটি বেশি আলো পছন্দ করে। তাই জানালার কাছে রাখা ভালো। তবে বেশি পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। মানসিক চাপ কমানোর ক্ষেত্রে ল্যাভেন্ডার খুবই কার্যকর।

গাছ রাখার সঠিক জায়গা

ঘরের কোন জায়গায় গাছ রাখা হচ্ছে, সেটি জরুরি। জানালা, বারান্দা বা পড়ার টেবিলের পাশে ছোট টবে গাছ রাখলে মন শান্ত থাকে এবং ঘরের পরিবেশও ভালো হয়। এর পাশাপাশি ঘরের বেশি জায়গা আসবাব বা গাছ দিয়ে ভরিয়ে না ফেলাই ভালো।

ঘরে ইনডোর প্ল্যান্ট রাখা মানসিক শান্তি ও ইতিবাচক মনোভাবের জন্য ভালো। সঠিক জায়গায় সঠিকসংখ্যক গাছ নির্বাচিত গাছ দিয়ে ঘর সাজানো হলে তা মানসিক চাপ কমায়, বিষণ্নতা দূর করে এবং মন প্রফুল্ল করে তোলে। শুধু সাজসজ্জা নয়, ঘরের সবুজ আবহাওয়া আমাদের মনকেও ভালো রাখে।

সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

২৬ টুকরা আশরাফুলের ফোন ধরতেন মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজ, বলতেন ‘ব্যস্ত আছে’

হামজা থাকলে দ্বিতীয় গোল পাওয়া কঠিন হতো, বলছেন নেপাল কোচ

শতবার অনুশীলনের পরও কেন শেষ মুহূর্তে গোল হজম করছে বাংলাদেশ

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন: সারোয়ার তুষার

নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের দুই বছর পর ভারতের দিকে মুখ তুলে চাইল কানাডা

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কাজের ফাঁকে বিরতি কর্মক্ষমতা বাড়ায়

ফিচার ডেস্ক, ঢাকা 
প্রতিদিন কাজের মাঝখানে অল্প সময়ের বিরতি নেওয়ার অভ্যাস আপনার কাজের মান বাড়িয়ে দেবে। প্রতীকী ছবি ফ্রিপিক
প্রতিদিন কাজের মাঝখানে অল্প সময়ের বিরতি নেওয়ার অভ্যাস আপনার কাজের মান বাড়িয়ে দেবে। প্রতীকী ছবি ফ্রিপিক

দীর্ঘ সময় কাজ করার ফলে শরীর ও মন দুটোই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু গবেষণা বলছে, এ থেকে মুক্তি পেতে সব সময় লম্বা ছুটির দরকার নেই। প্রতিদিনের কাজের মাঝখানে ছোট ছোট বিরতি নেওয়ার অভ্যাসই যথেষ্ট।

অল্প সময়ের বিরতির বড় প্রভাব

মাইক্রো ব্রেক বলতে বোঝানো হয় ১০ মিনিট বা তার কম সময়ের বিরতি। আগস্টের শেষে প্রকাশিত ‘পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স জার্নাল’ বা পিএলওএস ওয়ান জার্নালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা কাজের ফাঁকে এভাবে অল্প সময় বিশ্রাম নেন তাঁরা শারীরিকভাবে বেশি সতেজ ও মানসিকভাবে কম ক্লান্ত বোধ করেন।

রোমানিয়ার ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি অব তিমিসোয়ারার গবেষক প্যাট্রিসিয়া আলবুলেস্কু ও কোরালিয়া সুলিয়া এ বিষয়ে ২২টি গবেষণার তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। সেখানে দেখা গেছে, ২ হাজার ৩৩৫ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে যাঁরা মাইক্রো ব্রেক নিয়েছেন অন্যদের তুলনায় তাঁদের শক্তি ও মনোবল প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি ছিল।

তবে সবার ক্ষেত্রে কাজের পারফরম্যান্সে এর প্রভাব সমান পড়েনি। গবেষণাগুলোর ফলাফলে দেখা গেছে, কাজের ধরন অনুযায়ী এর প্রভাব ভিন্ন।

অল্প সময়ের বিরতি ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে। প্রতীকী ছবি ফ্রিপিক।
অল্প সময়ের বিরতি ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে। প্রতীকী ছবি ফ্রিপিক।

ক্লান্তি দূর করে মাইক্রো ব্রেক

কাজের বিরতি নিয়ে গবেষণা করেন কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জন ট্রুগাকোস। তিনি বলছেন, ‘অল্প সময়ের বিরতি আসলে ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।’ তাঁর ভাষায়, ‘যত বেশি ক্লান্ত হবেন, কাজ করতে তত বেশি পরিশ্রম করতে হবে। এতে আপনার এনার্জি লেভেল কমে যাবে। এর সঙ্গে কাজের মান কমবে। কয়েক মিনিট দাঁড়িয়ে শরীর টান টান করা, হাঁটা বা একটু চোখ বন্ধ করে রাখা, এসব অল্প সময়ের বিরতি আপনাকে নতুনভাবে শক্তি জোগায়।’

অধ্যাপক ট্রুগাকোস আরও বলেন, ‘অনেক সময় গবেষণায় দেখা না গেলেও বাস্তবে এসব ক্ষণিকের বিরতি চোখ, ঘাড় ও শরীরের আরাম দেয়। একই ভঙ্গিতে দীর্ঘ সময় বসে থাকলে শরীরে টান পড়ে, চোখে ব্যথা বা মাথাব্যথা হয়। এ সবও কমে যায় অল্প সময়ের নেওয়া বিরতিতে।’

অতিরিক্ত কাজের চাপ শুধু অফিসের ক্লান্তি বাড়ায় না, ঘুমের মানও খারাপ করে এবং ধীরে ধীরে মানসিক অবসাদ ডেকে আনে। ট্রুগাকোসের মতে, সবচেয়ে কর্মঠ কর্মীরা সাধারণত স্বল্প সময় কাজ করে মাঝেমধ্যে বিশ্রাম নেন। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাঁরা ৫২ মিনিট কাজ করে ১৭ মিনিট বিশ্রাম নেন, তাঁদের কাজের অগ্রগতি বেশি। তাই বেশি সময় কাজ না করে, বুদ্ধিমানের মতো কাজ করলে আপনি বেশি ফল পাবেন।

কতক্ষণ কাজে কতক্ষণ বিরতি

অধ্যাপক জন ট্রুগাকোস পরামর্শ দেন, প্রায় ৯০ মিনিট কাজের পর ১৫ থেকে ২০ মিনিটের বিশ্রাম নেওয়া উচিত। এর মধ্যে কয়েকটি ছোট বিরতিও থাকা দরকার। প্রতি ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর দাঁড়িয়ে স্ট্রেচ করা বা ২ মিনিটের জন্য মন অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে, সে এই বিরতির অনুষঙ্গ। তবে সবার জন্য একই নিয়ম নয়। কেউ কফি হাতে নিয়ে সহকর্মীর সঙ্গে গল্প করতে পারেন, কেউ বা একা বাইরে গিয়ে কিছুক্ষণ হেঁটে আসতে পারেন। আপনাকে যেটা মানসিকভাবে প্রশান্তি দেবে, কাজের ফাঁকে সেভাবেই আপনি বিরতি নিতে পারেন।

অফিসে ছোট বিরতি কেন দরকার

প্রতিষ্ঠানের ধারণা, কর্মীরা যত কাজ করবে তত তাদের উন্নতি হবে; কিন্তু এ ধারণাটি ভুল। কর্মীরা যতটা প্রফুল্ল মনে কাজ করবেন প্রতিষ্ঠানের জন্য ততই ভালো। কর্মীরা মানসিকভাবে সুস্থ ও চাপমুক্ত থাকলে মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে পারবেন।

ছোট বিরতিই বড় প্রভাব ফেলে। এটি এখন শুধু গবেষণায় নয়, বাস্তব জীবনেও প্রমাণিত। মাইক্রো ব্রেক শরীর ও মন সতেজ রাখে, ক্লান্তি কমায় এবং কাজের মান বজায় রাখতে সাহায্য করে। কাজের চাপ বাড়লেও যদি আমরা মাঝেমধ্যে অল্প সময়ের জন্য বিরতি নিই, তাহলে দীর্ঘ মেয়াদে কর্মক্ষমতা ও সুস্থতা দুটোই ঠিক থাকবে। তাই বেশি সময় ধরে কাজ করার চেয়ে, বুদ্ধিমানের মতো বিরতি নিয়ে কাজ করাই কর্মজীবনের সঠিক কৌশল। এতে প্রতিষ্ঠানেরও অগ্রগতি হয়।

সূত্র: টাইম ম্যাগাজিন

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

২৬ টুকরা আশরাফুলের ফোন ধরতেন মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজ, বলতেন ‘ব্যস্ত আছে’

হামজা থাকলে দ্বিতীয় গোল পাওয়া কঠিন হতো, বলছেন নেপাল কোচ

শতবার অনুশীলনের পরও কেন শেষ মুহূর্তে গোল হজম করছে বাংলাদেশ

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন: সারোয়ার তুষার

নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের দুই বছর পর ভারতের দিকে মুখ তুলে চাইল কানাডা

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নতুন ফুলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছের ঝোল

ফিচার ডেস্ক, ঢাকা 
নতুন ফুলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছের ঝোল
নতুন ফুলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছের ঝোল

বাজারে নতুন ফুলকপি উঠেছে। হেমন্তের দুপুরে না হয় ফুলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছ একটু ঝোল ঝোল করেই রান্না করলেন। আপনাদের জন্য ফুলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা

উপকরণ

তেলাপিয়া মাছ ১টি, ছোট ফুলকপি ১টি, আলু ২টি, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা ১ চা-চামচ করে, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়া ১ চা-চামচ করে, জিরা গুঁড়া আধা চা-চামচ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ও লেবুর রস।

প্রণালি

তেলাপিয়া মাছ ধুয়ে লবণ, হলুদ, লেবুর রস মেখে ভেজে নিন। ফুলকপি কেটে ধুয়ে রাখুন। পাত্রে সয়াবিন তেল গরম করে পেঁয়াজকুচি সামান্য ভেজে আদা ও রসুন বাটা, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়া, লবণ, অল্প পরিমাণ পানি দিয়ে কষান। আলু দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করুন। তারপর ফুলকপি দিন। কষানো হলে পানি দিন। ঢেকে রান্না করুন সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। তারপর তাতে ভাজা মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জিরা গুঁড়া, ধনেপাতা কুচি দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে ফেলুন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

২৬ টুকরা আশরাফুলের ফোন ধরতেন মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজ, বলতেন ‘ব্যস্ত আছে’

হামজা থাকলে দ্বিতীয় গোল পাওয়া কঠিন হতো, বলছেন নেপাল কোচ

শতবার অনুশীলনের পরও কেন শেষ মুহূর্তে গোল হজম করছে বাংলাদেশ

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন: সারোয়ার তুষার

নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের দুই বছর পর ভারতের দিকে মুখ তুলে চাইল কানাডা

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আজকের রাশিফল: অতি রোমান্টিকতা সন্দেহ জাগাবে, ফেসবুকে দার্শনিক পোস্ট থামান

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১০: ২৬
আজকের রাশিফল: অতি রোমান্টিকতা সন্দেহ জাগাবে, ফেসবুকে দার্শনিক পোস্ট থামান

মেষ

আজ এনার্জি এমন তুঙ্গে থাকবে যে সকালের জলখাবার শেষ করার আগেই মনে হবে বিশ্ব জয় করে ফেলেছেন। কিন্তু সাবধান! এই অতিরিক্ত উদ্যম এমন কিছু কেনাকাটা করতে উৎসাহিত করতে পারে, যা আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত কিস্তির বোঝা বাড়াবে। কাউকে সাহায্য করতে গিয়ে তার কাজ আরও জটিল করে দেবেন না যেন! প্রেমের জীবনে সঙ্গী আপনার অতি রোমান্টিক (এবং কিছুটা নাটকীয়) পরিকল্পনা দেখে বিভ্রান্ত হতে পারে। তাদের বলুন, আপনি গ্রহের ইশারায় এমন করছেন! নিজেকে শান্ত রাখুন, অন্তত টানা ১০ মিনিটের জন্য নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করুন। গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল পাঠানোর আগে দুবার পড়ুন। বানান ভুল আপনার খ্যাতি নষ্ট করতে পারে।

বৃষ

আজকের দিনটি আপনার জন্য আরাম আর আলস্যের এক চমৎকার মিশ্রণ নিয়ে এসেছে। কর্মক্ষেত্রে যে কাজটি কালকের জন্য ফেলে রাখতে পারবেন, সেটার জন্য আজ মাথা ঘামাবেন না। খাদ্যপ্রেম আজ চরমে উঠবে। ফালতু ক্যালরি ঝরাতে জিমে যাওয়ার বদলে 'কীভাবে রিমোট হাতে নিয়েই ব্যায়াম করা যায়'—সেটা নিয়ে গভীর গবেষণা শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন, টাকা মাটিতে জন্মায় না, কিন্তু আপনি যেভাবে জমিয়ে রেখেছেন, তাতে মনে হতেই পারে! অনলাইনে খাবার অর্ডার করার আগে মেনুটা অন্তত একবার সম্পূর্ণ পড়ুন।

মিথুন

আজ মস্তিষ্ক একটি মাল্টিটাস্কিং সুপারকম্পিউটার, যার অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করার উপক্রম। একই সময়ে তিনটি নতুন প্রজেক্ট, চারটি চ্যাট গ্রুপ আর দুটি ডেটিং অ্যাপ সামলাতে চাইবেন। দিন শেষে দেখবেন, কোনো কাজই শেষ হয়নি, শুধু ফোন চার্জ শেষ হয়ে গেছে। বিকেল নাগাদ, হঠাৎ দার্শনিক হয়ে উঠবেন এবং বন্ধুদের জীবন নিয়ে এমন উপদেশ দেবেন, যা আপনি নিজে কোনো দিন মানেননি। দুটি ভিন্ন মানুষের সঙ্গে কথা বলার সময় তাদের নাম ভুল বলবেন না যেন! আজকের সমস্ত আইডিয়া নোটবুকে লিখে রাখুন। কাল সকালে দেখবেন, সব আবোল-তাবোল মনে হচ্ছে। একটি বিষয়ে মাত্র ৩০ সেকেন্ড স্থির থাকাও আজ আপনার জন্য কঠিন হবে।

কর্কট

আজ মন পুরোনো স্মৃতি, পুরোনো জামাকাপড় আর পুরোনো প্রেমের কথা মনে করিয়ে দেবে। সারা দিন ধরে মনে হতে পারে কেউ আপনাকে যথেষ্ট ভালোবাসে না (যদিও পেছনে ১০ জন আপনাকে খুঁজতে ব্যস্ত)। ঘরের কোণায় জমে থাকা ধুলো দেখে মন খারাপ হবে, আর তখনই শুরু হবে ঘর পরিষ্কারের পাগলামি। রাতে পরিবারের সবার জন্য এমন একটি খাবার বানাবেন যা কেউ খেতে চাইবে না, আর এতেই মন আরও খারাপ হবে। আবেগের বশে এক্স-কে মেসেজ করবেন না। অতীতকে ভুলে সামনে চলাই চ্যালেঞ্জ, ঠিক যেমনটা প্রিয়জনের জন্মদিনে উপহারের মোড়ক ভুলে যান।

সিংহ

আজ নিজেকে এমন একজন নবাবপুত্র মনে হবে, যার নবাবি শুধু অফিসের কফি মেশিন পর্যন্ত বিস্তৃত। আপনি চাইবেন সবাই আপনার দিকে তাকাক, আপনার কথা শুনুক এবং আপনার সামান্যতম সাফল্যকেও গ্র্যান্ড সেলিব্রেশন হিসেবে দেখুক। ভুল করে যদি কেউ আপনার প্রশংসা না করে, তবে নিজেই নিজের প্রশংসা শুরু করতে পারেন। আর্থিক দিক থেকে, আজ বিলাসবহুল শখ পূরণ করার জন্য যথেষ্ট খরচ করতে পারেন। পার্সে টান পড়লেও আপনার আত্মমর্যাদায় পড়বে না। নিজেকে বিশ্বের কেন্দ্র ভাবা থামিয়ে দিন। সেলফি তোলার আগে দেখে নিন আপনার পেছনে কেউ মুখ ভেঙাচ্ছে কি না।

কন্যা

আজ 'পারফেকশন'-এর সন্ধানে গোয়েন্দার মতো আচরণ করবেন। বাজারে গিয়ে সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে প্রতিটি আলুর ইতিহাস জানতে চাইবেন। কর্মক্ষেত্রে, সহকর্মীর সামান্যতম ব্যাকরণের ভুল চোখে পড়বে এবং সেই ভুল ঠিক না করে শান্তি পাবেন না। আপনার অতিরিক্ত স্বাস্থ্য সচেতনতা আজ সঙ্গীকে বিরক্ত করতে পারে। মনে রাখবেন, পৃথিবীটা আপনার এক্সেল শিট নয় যে সবকিছু গুছিয়ে রাখতে হবে। সবকিছুকে স্বাভাবিকভাবে নিতে শিখুন। কারও ভুল ধরিয়ে দেওয়ার আগে মনে মনে ১০ বার হাসুন। সবচেয়ে ভালো অন্যের ভুলত্রুটি দেখে মুখ টিপে হাসা।

তুলা

আজ এত বেশি ভারসাম্য খুঁজতে চাইবেন যে মনে হবে দড়ির ওপর দিয়ে হাঁটছেন। রেস্টুরেন্টের মেনু দেখে এত দ্বিধাগ্রস্ত হবেন যে শেষ পর্যন্ত সঙ্গীকেই খাবারের অর্ডার দিতে হবে। কেউ আপনার কাছে একটি সহজ পরামর্শ চাইলে এমন জটিলভাবে ১০টি বিকল্প তুলে ধরবেন যে সে আরও বিভ্রান্ত হয়ে যাবে। প্রেমের ক্ষেত্রে এতটা রোমান্টিক হয়ে উঠবেন যে সঙ্গী ভাববে, আপনি হয়তো কিছু একটা গোপন করছেন। মনে রাখবেন, নিরপেক্ষ থাকা মানেই কিন্তু চুপ থাকা নয়! হ্যাঁ অথবা না-এর মধ্যে একটি উত্তর দেওয়া আপনার জন্য কঠিন। আজকে যা কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার, কয়েন টস করে নিন। অন্তত দ্রুত হবে।

বৃশ্চিক

আজ আপনার রহস্যময়তা আপনাকে একটা জেমস বন্ডের ফিল দেবে, যদিও হয়তো ঘরে বসে পুরোনো চিঠি ঘাঁটছেন। ছোট ছোট ঘটনাকে অনেক বড় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখতে শুরু করবেন। কোনো সহকর্মী হঠাৎ নীরব থাকলে মনে হবে সে আপনার বিরুদ্ধে গোপন পরিকল্পনা করছে। দিনের শেষ ভাগে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করবেন, যা আসলে কারোরই কাজে আসবে না। প্রেমের ক্ষেত্রে গভীর আবেগপ্রবণতা আজ পার্টনারকে মুগ্ধ করবে (বা কিছুটা ভয় পাইয়ে দেবে)। দিনের শেষে পেটে কথা রাখাই আপনার জন্য চ্যালেঞ্জ। আপনার 'গোপন' ডায়েরিটি আজ লুকিয়ে রাখুন, কেউ দেখতে চাইলে বলবেন, ওটা আসলে একটা প্রাচীন মন্ত্রের বই।

ধনু

আজ মনে দার্শনিকতার ঢেউ লাগবে। এমন বিষয় নিয়ে জ্ঞানগর্ভ আলোচনা শুরু করতে পারেন, যার ওপর আপনার জ্ঞান সীমিত। মনে ভ্রমণে যাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা জাগবে, কিন্তু টিকিট বুক করার আগেই ওয়ালেট আপনাকে থামিয়ে দেবে। আজ পরিচিত মহলে কিছুটা অপ্রিয় সত্য বলতে পারেন যা শুনে সবাই হাসির বদলে চমকে যাবে। মনে রাখবেন, সবকিছুতেই জ্ঞান দেওয়াটা আপনার দায়িত্ব নয়! জীবনের গভীর অর্থ খুঁজে বেড়ানো থামিয়ে, একটা ভালো হাসির ভিডিও দেখুন। আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত ‘দার্শনিক পোস্ট’ থেকে বিরত থাকুন।

মকর

আজ কাজের মধ্যে এমনভাবে ডুবে থাকবেন যে মনে হবে ছুটির দিনেও অফিস খুলে বসে আছেন। গ্রহরা চাইছে একটু রিল্যাক্স করুন, কিন্তু মন বলছে, 'রিল্যাক্স? ওটা কি আরেকটা প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার?' আজ যদি কোনো ভুল করেন, তবে সেটা এমনভাবে লুকানোর চেষ্টা করবেন যেন সেটা একটি রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা। কেউ যদি আপনাকে মজা করতে বলে, আপনি মজা করার পদ্ধতি নিয়ে একটি কার্যকর কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে ফেলবেন। কাজে বিরতি নিয়ে একটু আনন্দ করুন। বসকে একটা ভালো কফি বানিয়ে দিন, তিনি খুশি হলে আপনার ভাগ্য খুলবে।

কুম্ভ

আজ চিন্তাভাবনা আকাশ ছুঁয়ে যাবে, সম্ভবত অন্য কোনো গ্রহে। এমন একটি অদ্ভুত আইডিয়া নিয়ে আসবেন, যা কেউ বুঝতে পারবে না, কিন্তু আপনার আত্মবিশ্বাস দেখে সবাই মাথা নেড়ে সম্মতি দেবে। আপনার মানবিক মূল্যবোধ আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক কাজে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে, কিন্তু শেষ মুহূর্তে অন্য কোনো অদ্ভুত কারণে বেঁকে বসবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে সঙ্গীকে বলবেন যে আপনি তাকে ভালোবাসেন, কিন্তু প্রকাশের ধরনটি হবে সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক। একটি পুরোনো জিনিসের নতুন ব্যবহার খুঁজে বের করবেন। পৃথিবীতে মানুষের মতো আচরণ করুন। আশপাশের মানুষদের সঙ্গে সাধারণ কথা বলুন, যেমন আজ আবহাওয়া কেমন?'

মীন

আজ মন স্বপ্নের রাজ্যে ঘুরে বেড়াবে, আর শরীর থাকবে পৃথিবীতে। অফিসে কলিগদের সঙ্গে কথা বলার সময় হয়তো এমনভাবে উত্তর দেবেন, যেন আপনি কোনো গভীর চিন্তা থেকে মাত্র জেগে উঠেছেন। সৃজনশীলতা আজ আপনার সেরা বন্ধু, তবে এর কারণে গুরুত্বপূর্ণ কাজের ডেডলাইন ভুলে যেতে পারেন। পানি থেকে দূরে থাকুন। কারণ, আপনার মন আজ সমুদ্রের গভীরে ডুব দিতে প্রস্তুত। আজ হয়তো আপনার পছন্দের মানুষটিকে মনের কথা বলতে চাইবেন, কিন্তু ঠিক সেই মুহূর্তে একটা হাসির কথা বলে পুরো ব্যাপারটা হালকা করে দেবেন। জেগে থাকার চেষ্টা করুন, রাস্তায় বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা খাওয়ার আগে চোখ খুলুন। ফোনটা একবার দেখুন, হয়তো জরুরি কিছু মিস করছেন!

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

২৬ টুকরা আশরাফুলের ফোন ধরতেন মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজ, বলতেন ‘ব্যস্ত আছে’

হামজা থাকলে দ্বিতীয় গোল পাওয়া কঠিন হতো, বলছেন নেপাল কোচ

শতবার অনুশীলনের পরও কেন শেষ মুহূর্তে গোল হজম করছে বাংলাদেশ

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন: সারোয়ার তুষার

নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের দুই বছর পর ভারতের দিকে মুখ তুলে চাইল কানাডা

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত