ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
বলিউডে যে কজন অভিনেত্রীর নামের সঙ্গে ‘ফিটনেস কুইন’ শব্দটি যোগ করা যায়, তাঁদের মধ্যে অন্যতম কারিনা কাপুর খান। কারিনা ও ফিটনেস যেন একে অপরের পরিপূরক। যত ব্যস্ততাই থাকুক, ফিটনেস রুটিন বাদ দেওয়ার পক্ষে নন এই বলিউড তারকা। নিজের ফিটনেস রুটিন তিনি তৈরি করেছেন মূলত ব্যায়ামের ধারাবাহিকতা ও শারীরিক শক্তির ওপর নির্ভর করে।
৪৪ বছর বয়সী কারিনা কাপুর খান বাড়িতে ওয়ার্কআউট করতেই বেশি পছন্দ করেন। ইনস্টাগ্রামে প্রায়ই তাঁর ওয়ার্কআউটের রিলস পাওয়া যায়। ভক্তরা বেশ আগ্রহ নিয়ে সেসব রিলস দেখেন। ভক্তকুল ছাড়াও ফিটনেস-সচেতন মানুষ কারিনার ওয়ার্কআউটের প্রশংসা করতে ভোলেন না। ত্বকের উজ্জ্বলতা ও শারীরিক সুস্থতার জন্য অন্য কিছুর চেয়ে শরীরচর্চাতেই ভরসা রাখেন এ তারকা—এ কথাও বিভিন্ন পত্রপত্রিকা থেকে জানা যায়।
চলতি বছরের ১১ আগস্ট, একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেলিব্রিটি ফিটনেস কোচ মহেশ কারিনার সর্বশেষ ওয়ার্কআউট রুটিনের কিছু ঝলক অনুসারীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। এ থেকে কিছুটা হলেও ধারণা করা যায় কারিনা কাপুরের ওয়ার্কআউট রুটিন সম্পর্কে।
কারিনা কাপুরের ওয়ার্কআউট রুটিনে যা রয়েছে—
লেগ রোটেশন
লেগ রোটেশনে হাঁটু ও গোড়ালির জয়েন্টে বিশেষভাবে পা ঘোরানো হয়। এটি হিপ জয়েন্টের নমনীয়তা ও শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কারিনা তাঁর পেটের পেশিকে শক্তিশালী করতে এবং নিতম্বের নমনীয়তা উন্নত করতে লেগ রোটেশন করেন। এতে সামগ্রিকভাবে তাঁর শরীরের নিচের অংশের গতিশীলতা বাড়ে।
লেগ রাইজেস
তিনি তাঁর তলপেটের পেশি ও ঊরুকে টোনড রাখতে এই ব্যায়াম করেন। ব্যায়ামটি করার জন্য চিত হয়ে শুয়ে দুই হাত শরীরের দুপাশে রেখে পা দুটি সোজা ওপর দিকে তুলে ৯০ ডিগ্রি কোণে নিয়ে আসতে হয়। তারপর ধীরে ধীরে নামিয়ে আনতে হয়। এ ব্যায়াম পেটের নিচের অংশের পেশি (লোয়ার অ্যাবডোমিনিস) শক্তিশালী করে। নিয়মিত এটি করলে পেটের মেদ কমে এবং হিপ টোনড থাকে।
কেটলবেল সুইং
কারিনা নিতম্ব, হাঁটু ও পিঠের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কেটলবেল সুইং ব্যবহার করেন। তিনি আয়নার সামনে উভয় পা আলাদা করে দাঁড়ান। কাঁধ বরাবর দুই হাত দিয়ে বেলটি তুলে ধরে যতক্ষণ না বাহু শরীরের ৯০ কোণে আসে, ততক্ষণ ধীরে ধীরে তুলতে থাকেন। কমপক্ষে ৫ সেকেন্ডের জন্য এটি ধরে রাখতে হয়। তারপর যতটা সম্ভব ধীরে ধীরে পায়ের মাঝখানে বেলটি নামিয়ে নিতে হয়। এতে তাঁর ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।
ক্রাঞ্চ
কারিনা তাঁর ওপরের পেটের পেশিগুলোকে টোনড রাখতে ক্রাঞ্চ করেন। মাটিতে পিঠ রেখে শুয়ে হাঁটু জোড়া ভাঁজ করে নেন, যাতে তাঁর পায়ের পাতা মাটিতে ঠেকে। হাত জোড়া মাথার পেছনে রেখে পেটের ওপরে চাপ দিয়ে মাথাটি হাঁটুর দিকে নিয়ে যান। এই পজিশনে ৫ সেকেন্ড থেকে তারপর আগের অবস্থায় ফিরে আসেন।
কারিনার ডায়েট ও ফিটনেসের গোপন তথ্য
স্ট্রেন্থ ট্রেইনিং, হাঁটাহাঁটি, সূর্য নমস্কার ও অন্যান্য ছোট ছোট ওয়ার্কআউট করেন কারিনা। ফিটনেস ঠিক রাখতে হালকা মসলায় রান্না করা সবজি-খিচুড়ি খান। খাওয়ার আগে খিচুড়ির ওপর ঘি ছড়িয়ে দেন। পরিমিত ঘি শরীর ও ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ ছাড়া ফল দিয়ে টক দই থাকে তাঁর স্ন্যাকস টাইমে। এভাবেই ফিট থাকেন এই তারকা।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
ছবি: ইনস্টাগ্রাম
বলিউডে যে কজন অভিনেত্রীর নামের সঙ্গে ‘ফিটনেস কুইন’ শব্দটি যোগ করা যায়, তাঁদের মধ্যে অন্যতম কারিনা কাপুর খান। কারিনা ও ফিটনেস যেন একে অপরের পরিপূরক। যত ব্যস্ততাই থাকুক, ফিটনেস রুটিন বাদ দেওয়ার পক্ষে নন এই বলিউড তারকা। নিজের ফিটনেস রুটিন তিনি তৈরি করেছেন মূলত ব্যায়ামের ধারাবাহিকতা ও শারীরিক শক্তির ওপর নির্ভর করে।
৪৪ বছর বয়সী কারিনা কাপুর খান বাড়িতে ওয়ার্কআউট করতেই বেশি পছন্দ করেন। ইনস্টাগ্রামে প্রায়ই তাঁর ওয়ার্কআউটের রিলস পাওয়া যায়। ভক্তরা বেশ আগ্রহ নিয়ে সেসব রিলস দেখেন। ভক্তকুল ছাড়াও ফিটনেস-সচেতন মানুষ কারিনার ওয়ার্কআউটের প্রশংসা করতে ভোলেন না। ত্বকের উজ্জ্বলতা ও শারীরিক সুস্থতার জন্য অন্য কিছুর চেয়ে শরীরচর্চাতেই ভরসা রাখেন এ তারকা—এ কথাও বিভিন্ন পত্রপত্রিকা থেকে জানা যায়।
চলতি বছরের ১১ আগস্ট, একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেলিব্রিটি ফিটনেস কোচ মহেশ কারিনার সর্বশেষ ওয়ার্কআউট রুটিনের কিছু ঝলক অনুসারীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। এ থেকে কিছুটা হলেও ধারণা করা যায় কারিনা কাপুরের ওয়ার্কআউট রুটিন সম্পর্কে।
কারিনা কাপুরের ওয়ার্কআউট রুটিনে যা রয়েছে—
লেগ রোটেশন
লেগ রোটেশনে হাঁটু ও গোড়ালির জয়েন্টে বিশেষভাবে পা ঘোরানো হয়। এটি হিপ জয়েন্টের নমনীয়তা ও শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কারিনা তাঁর পেটের পেশিকে শক্তিশালী করতে এবং নিতম্বের নমনীয়তা উন্নত করতে লেগ রোটেশন করেন। এতে সামগ্রিকভাবে তাঁর শরীরের নিচের অংশের গতিশীলতা বাড়ে।
লেগ রাইজেস
তিনি তাঁর তলপেটের পেশি ও ঊরুকে টোনড রাখতে এই ব্যায়াম করেন। ব্যায়ামটি করার জন্য চিত হয়ে শুয়ে দুই হাত শরীরের দুপাশে রেখে পা দুটি সোজা ওপর দিকে তুলে ৯০ ডিগ্রি কোণে নিয়ে আসতে হয়। তারপর ধীরে ধীরে নামিয়ে আনতে হয়। এ ব্যায়াম পেটের নিচের অংশের পেশি (লোয়ার অ্যাবডোমিনিস) শক্তিশালী করে। নিয়মিত এটি করলে পেটের মেদ কমে এবং হিপ টোনড থাকে।
কেটলবেল সুইং
কারিনা নিতম্ব, হাঁটু ও পিঠের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কেটলবেল সুইং ব্যবহার করেন। তিনি আয়নার সামনে উভয় পা আলাদা করে দাঁড়ান। কাঁধ বরাবর দুই হাত দিয়ে বেলটি তুলে ধরে যতক্ষণ না বাহু শরীরের ৯০ কোণে আসে, ততক্ষণ ধীরে ধীরে তুলতে থাকেন। কমপক্ষে ৫ সেকেন্ডের জন্য এটি ধরে রাখতে হয়। তারপর যতটা সম্ভব ধীরে ধীরে পায়ের মাঝখানে বেলটি নামিয়ে নিতে হয়। এতে তাঁর ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।
ক্রাঞ্চ
কারিনা তাঁর ওপরের পেটের পেশিগুলোকে টোনড রাখতে ক্রাঞ্চ করেন। মাটিতে পিঠ রেখে শুয়ে হাঁটু জোড়া ভাঁজ করে নেন, যাতে তাঁর পায়ের পাতা মাটিতে ঠেকে। হাত জোড়া মাথার পেছনে রেখে পেটের ওপরে চাপ দিয়ে মাথাটি হাঁটুর দিকে নিয়ে যান। এই পজিশনে ৫ সেকেন্ড থেকে তারপর আগের অবস্থায় ফিরে আসেন।
কারিনার ডায়েট ও ফিটনেসের গোপন তথ্য
স্ট্রেন্থ ট্রেইনিং, হাঁটাহাঁটি, সূর্য নমস্কার ও অন্যান্য ছোট ছোট ওয়ার্কআউট করেন কারিনা। ফিটনেস ঠিক রাখতে হালকা মসলায় রান্না করা সবজি-খিচুড়ি খান। খাওয়ার আগে খিচুড়ির ওপর ঘি ছড়িয়ে দেন। পরিমিত ঘি শরীর ও ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ ছাড়া ফল দিয়ে টক দই থাকে তাঁর স্ন্যাকস টাইমে। এভাবেই ফিট থাকেন এই তারকা।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
ছবি: ইনস্টাগ্রাম
রোড ট্রিপের জন্য গাড়িতে ভ্রমণ নিঃসন্দেহে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু এই আনন্দ মাঝেমধ্যে কিছুটা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন চালকেরা অযথা হর্ন বাজান কিংবা ঘন ঘন হেডলাইট জ্বালান আর বন্ধ করেন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে, যেগুলোতে ‘বন্ধুসুলভ চালক’ পাওয়া যায়।
১১ ঘণ্টা আগেফিটনেসের ব্যাপারে যিনি কোনো আপস করেন না, তিনি শিল্পা শেঠি। ৫০ বছর বয়সী বলিউড তারকা শিল্পা শেঠি শুধু রুপালি পর্দাতেই নয়, ফিটনেস ও যোগব্যায়ামের জগতেও ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁর নিয়মিত যোগচর্চা ও ফিটনেস টিপস বহু মানুষকে...
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রাচীনকালের সমৃদ্ধ নগর সুবর্ণ গ্রাম। এখন যেটি সোনারগাঁ নামে বেশি পরিচিত। বড় নগর, খাস নগর, পানাম নগর—প্রাচীন সোনারগাঁর এই তিন নগরের মধ্যে পানাম ছিল সবচেয়ে আকর্ষণীয়। ঈসা খাঁ সেখানেই করেছিলেন বাংলার রাজধানী। এখানে কয়েক শতাব্দী পুরোনো অনেক ভবন রয়েছে, যেগুলো বাংলার বারোভূঁইয়াদের ইতিহাসের সঙ্গে সম্পর্কিত
১৫ ঘণ্টা আগেভ্রমণের জন্য বিখ্যাত থাইল্যান্ড। আর স্ট্রিট ফুডের জন্য জনপ্রিয় দেশটির রাজধানী ব্যাংকক। শহরটির রাস্তা থেকে গলি—খাবারের ঘ্রাণ আর রং মানুষকে বিমোহিত করে রাখে। এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও জীবনধারার অংশ। তবে এই অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে ভ্রমণের পুরো আমেজ পেতে পারেন।
১৬ ঘণ্টা আগে