ঐশানী মোদক
অনেক সময় প্রিয় অলংকারই হয়ে ওঠে শারীরিক অস্বস্তির কারণ। গয়না পরলেই ত্বক হয়ে ওঠে লালচে অথবা দেখা দেয় ছোট ছোট গুটি। কখনো আবার ফোসকাও পড়ে যায়। এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, আপনার গয়নায় অ্যালার্জি আছে। দীর্ঘ মেয়াদে এটি বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। অনেক সময় সমস্যা এত বেশি হয় যে চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়।
গয়নায় অ্যালার্জি তখনই দেখা দেয়, যখন কোনো ব্যক্তির ত্বক কোনো নির্দিষ্ট ধাতুর ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হয় এবং গয়নায় সেই ধাতুর উপস্থিতি থাকে। ত্বকের অন্যান্য অ্যালার্জি থেকে একে আলাদা করে চেনার উপায়ও সহজ। সাধারণত শরীরের যে জায়গায় গয়না পরা হয়, সেই জায়গাজুড়ে এর লক্ষণগুলো দেখা যেতে থাকে। এ ধরনের সমস্যা যাদের রয়েছে, নাক বা কান ফোঁড়ানোর সময় তাদের অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এ সময় গয়নার ধাতুগুলো কেবল বাইরের ত্বকের সংস্পর্শেই আসে না, এটি ভেতরের ত্বককেও ছুঁয়ে থাকে। তাই ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা এ সময়ই বেশি। সাধারণত নিকেল এ ধরনের সমস্যা তৈরির জন্য দায়ী। নিকেলের কারণে অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগার উদাহরণটা বেশি। তাই অনেক ক্ষেত্রে গয়নার বিবরণে লেখা থাকে ‘নিকেলমুক্ত’। তবে এটিই যে একমাত্র অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান, তা নয়। অনেকের স্বর্ণ কিংবা মুক্তায়ও অ্যালার্জি থাকে।
অল্প মাত্রার অ্যালার্জির ক্ষেত্রে ছোট্ট একটি টিপস মেনে চলতে পারেন। যদি ছোট কোনো গয়নার; যেমন আংটির ক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারেন যে এর ধাতুতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, সেই আংটির ভেতরের দিকে দিয়ে দিন নেইলপলিশের বেইজ কোটের পরত। তাতে ধাতু সরাসরি আপনার ত্বকে লাগবে না। অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও থাকবে দূরে।
উপায় কিন্তু অনেক আছে। অ্যালার্জির জন্য আপনি একটা ঘরোয়া আয়োজনে দুপুরে বা বিকেলের দাওয়াতে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন না, সে তো হয় না; বরং এই সমস্যার প্রতিকার কী হতে পারে, সেটি খুঁজে বের করতে নিতে পারেন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
অনেক সময় প্রিয় অলংকারই হয়ে ওঠে শারীরিক অস্বস্তির কারণ। গয়না পরলেই ত্বক হয়ে ওঠে লালচে অথবা দেখা দেয় ছোট ছোট গুটি। কখনো আবার ফোসকাও পড়ে যায়। এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, আপনার গয়নায় অ্যালার্জি আছে। দীর্ঘ মেয়াদে এটি বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। অনেক সময় সমস্যা এত বেশি হয় যে চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়।
গয়নায় অ্যালার্জি তখনই দেখা দেয়, যখন কোনো ব্যক্তির ত্বক কোনো নির্দিষ্ট ধাতুর ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হয় এবং গয়নায় সেই ধাতুর উপস্থিতি থাকে। ত্বকের অন্যান্য অ্যালার্জি থেকে একে আলাদা করে চেনার উপায়ও সহজ। সাধারণত শরীরের যে জায়গায় গয়না পরা হয়, সেই জায়গাজুড়ে এর লক্ষণগুলো দেখা যেতে থাকে। এ ধরনের সমস্যা যাদের রয়েছে, নাক বা কান ফোঁড়ানোর সময় তাদের অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এ সময় গয়নার ধাতুগুলো কেবল বাইরের ত্বকের সংস্পর্শেই আসে না, এটি ভেতরের ত্বককেও ছুঁয়ে থাকে। তাই ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা এ সময়ই বেশি। সাধারণত নিকেল এ ধরনের সমস্যা তৈরির জন্য দায়ী। নিকেলের কারণে অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগার উদাহরণটা বেশি। তাই অনেক ক্ষেত্রে গয়নার বিবরণে লেখা থাকে ‘নিকেলমুক্ত’। তবে এটিই যে একমাত্র অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান, তা নয়। অনেকের স্বর্ণ কিংবা মুক্তায়ও অ্যালার্জি থাকে।
অল্প মাত্রার অ্যালার্জির ক্ষেত্রে ছোট্ট একটি টিপস মেনে চলতে পারেন। যদি ছোট কোনো গয়নার; যেমন আংটির ক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারেন যে এর ধাতুতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, সেই আংটির ভেতরের দিকে দিয়ে দিন নেইলপলিশের বেইজ কোটের পরত। তাতে ধাতু সরাসরি আপনার ত্বকে লাগবে না। অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও থাকবে দূরে।
উপায় কিন্তু অনেক আছে। অ্যালার্জির জন্য আপনি একটা ঘরোয়া আয়োজনে দুপুরে বা বিকেলের দাওয়াতে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন না, সে তো হয় না; বরং এই সমস্যার প্রতিকার কী হতে পারে, সেটি খুঁজে বের করতে নিতে পারেন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে