সানজিদা কাওছার ঋতু, ঢাকা
ভালোবাসা থেকে একসঙ্গে থাকা শুরু হলেও অনেক সময় সে ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়। আগের মতো প্রেমের টান না থাকা সত্ত্বেও কিছু মানুষ একসঙ্গে থাকাকেই বেছে নেন। অনেক পুরুষই স্বাদহীন সম্পর্কে ভেতরে ভেতরে হাঁপিয়ে উঠলেও, যৌথ জীবনের ইতি ঘটাতে চান না। কখনো স্বাচ্ছন্দ্য হারানোর ভয়, কখনো নতুনত্বের ভয়ে তাঁরা পুরোনোকেই আঁকড়ে ধরে থাকতে চান।
এ ধরনের যুগল জীবন বয়ে বেড়ানোর পেছনে অবশ্য আরও কিছু কারণ থাকতে পারে। কয়েকটি কারণ এখানে তুলে ধরা হলো:
১. অভ্যস্ত হয়ে যায়
অনেক সময় ভালোবাসা না থাকলেও অভ্যাসের খাতিরে পুরুষেরা পুরোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চায়। এটিকে পুরোনো আরামদায়ক সোয়েটারের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যা সময়ের সঙ্গে আরও বেশি পরিচিত আর স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়ে উঠেছে! আরাম আর স্বাচ্ছন্দ্যের বলয় থেকে তখন পুরুষ বের হতে চায় না।
২. সঙ্গী যখন আকর্ষণীয়
শারীরিক আকর্ষণ বেশ শক্তিশালী প্রভাবক। এ ক্ষেত্রে সঙ্গীর জন্য কোনো আবেগ কাজ না করলেও এমন সঙ্গীকে পুরুষ ছাড়তে চায় না, যাকে দেখলেই মাথা ঘুরে যায়! মানসিক সংযোগ না থাকলেও সঙ্গীকে তারা ট্রফির মতো বিবেচনা করে। পুরুষ যখন বিশ্বাস করে, সে কখনই বর্তমান সঙ্গীর মতো শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন কোনো নারীকে খুঁজে পাবে না, তখন ভালোবাসা তাদের কাছে গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে।
৩. সঙ্গীটির আরও ভালো কাউকে পাওয়ার ভয়
ভয় কখনো কখনো জেদে রূপ নিতে পারে। প্রেমে হাবুডুবু না খেলেও সঙ্গীকে যেতে দিলে সে আরও ভালো কাউকে পাবে—এই ভয় থেকেও অনেক পুরুষ সঙ্গীকে ছাড়তে চায় না। বিষয়টা কিছুটা এমন—পরের চাকরি আরও খারাপ হতে পারে ভেবে অপছন্দের কোনো চাকরিতে লেগে থাকা!
৪. পারিবারিক চাপ
পরিবারের চাপে অনেক পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য হয়। পুরুষের মনে হয়তো চলতে পারে, ‘সে আমার জন্য নয়’, কিন্তু পরিবারের চাপে তারা তা প্রকাশ করতে পারে না। পারিবারিক প্রত্যাশা ও ব্যক্তিগত খুশির মধ্যে কোনটি বেছে নেবে তা নিয়ে দোটানায় ভুগতে থাকে।
৫. একাকিত্বের ভয়
একা হয়ে যাওয়ার চিন্তা অনেক পুরুষের জন্য ভয়ানক হয়। সন্ধ্যায় বা ছুটির দিনে একা একা লাগবে—এই ভয়েই তারা সঙ্গীকে ছাড়তে চায় না। তাদের কাছে কেউই না থাকার চেয়ে একজন থাকাকে ভালো মনে হয়।
৬. নতুনকে ভয়
আবার নতুন করে জানাশোনা আর প্রেম শুরু করা অনেক পুরুষের কাছেই ঝামেলা মনে হয়। ফের অনিশ্চয়তার মধ্যে তারা আর যেতে চায় না। অজানা ভবিষ্যৎ নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য ভীতিকর হতে পারে। তাই সঙ্গী কাঙ্ক্ষিত না হলেও তাকে ছাড়তে চায় না অনেকে।
৭. আদর্শ সম্পর্কের ভাবমূর্তি ধরে রাখার চেষ্টা
অনেকে সম্পর্কে ভালোবাসার জন্য নয়, বরং সবার নজরে নিখুঁত সম্পর্কের ভাবমূর্তি টিকিয়ে রাখার জন্য বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে চায় না। নিজেদের সুখী দম্পতি হিসেবে জাহির করার জন্য তারা যেভাবেই হোক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চায়। কারণ, বিচ্ছেদ মানেই হলো, এত দিন যা বলা হয়েছে, দেখানো হয়েছে তার সবই মিথ্যা—মানুষ তো এমনটাই ভাববে!
সূত্র: থটনোভা, রেলরুলস
ভালোবাসা থেকে একসঙ্গে থাকা শুরু হলেও অনেক সময় সে ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়। আগের মতো প্রেমের টান না থাকা সত্ত্বেও কিছু মানুষ একসঙ্গে থাকাকেই বেছে নেন। অনেক পুরুষই স্বাদহীন সম্পর্কে ভেতরে ভেতরে হাঁপিয়ে উঠলেও, যৌথ জীবনের ইতি ঘটাতে চান না। কখনো স্বাচ্ছন্দ্য হারানোর ভয়, কখনো নতুনত্বের ভয়ে তাঁরা পুরোনোকেই আঁকড়ে ধরে থাকতে চান।
এ ধরনের যুগল জীবন বয়ে বেড়ানোর পেছনে অবশ্য আরও কিছু কারণ থাকতে পারে। কয়েকটি কারণ এখানে তুলে ধরা হলো:
১. অভ্যস্ত হয়ে যায়
অনেক সময় ভালোবাসা না থাকলেও অভ্যাসের খাতিরে পুরুষেরা পুরোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চায়। এটিকে পুরোনো আরামদায়ক সোয়েটারের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যা সময়ের সঙ্গে আরও বেশি পরিচিত আর স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়ে উঠেছে! আরাম আর স্বাচ্ছন্দ্যের বলয় থেকে তখন পুরুষ বের হতে চায় না।
২. সঙ্গী যখন আকর্ষণীয়
শারীরিক আকর্ষণ বেশ শক্তিশালী প্রভাবক। এ ক্ষেত্রে সঙ্গীর জন্য কোনো আবেগ কাজ না করলেও এমন সঙ্গীকে পুরুষ ছাড়তে চায় না, যাকে দেখলেই মাথা ঘুরে যায়! মানসিক সংযোগ না থাকলেও সঙ্গীকে তারা ট্রফির মতো বিবেচনা করে। পুরুষ যখন বিশ্বাস করে, সে কখনই বর্তমান সঙ্গীর মতো শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন কোনো নারীকে খুঁজে পাবে না, তখন ভালোবাসা তাদের কাছে গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে।
৩. সঙ্গীটির আরও ভালো কাউকে পাওয়ার ভয়
ভয় কখনো কখনো জেদে রূপ নিতে পারে। প্রেমে হাবুডুবু না খেলেও সঙ্গীকে যেতে দিলে সে আরও ভালো কাউকে পাবে—এই ভয় থেকেও অনেক পুরুষ সঙ্গীকে ছাড়তে চায় না। বিষয়টা কিছুটা এমন—পরের চাকরি আরও খারাপ হতে পারে ভেবে অপছন্দের কোনো চাকরিতে লেগে থাকা!
৪. পারিবারিক চাপ
পরিবারের চাপে অনেক পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য হয়। পুরুষের মনে হয়তো চলতে পারে, ‘সে আমার জন্য নয়’, কিন্তু পরিবারের চাপে তারা তা প্রকাশ করতে পারে না। পারিবারিক প্রত্যাশা ও ব্যক্তিগত খুশির মধ্যে কোনটি বেছে নেবে তা নিয়ে দোটানায় ভুগতে থাকে।
৫. একাকিত্বের ভয়
একা হয়ে যাওয়ার চিন্তা অনেক পুরুষের জন্য ভয়ানক হয়। সন্ধ্যায় বা ছুটির দিনে একা একা লাগবে—এই ভয়েই তারা সঙ্গীকে ছাড়তে চায় না। তাদের কাছে কেউই না থাকার চেয়ে একজন থাকাকে ভালো মনে হয়।
৬. নতুনকে ভয়
আবার নতুন করে জানাশোনা আর প্রেম শুরু করা অনেক পুরুষের কাছেই ঝামেলা মনে হয়। ফের অনিশ্চয়তার মধ্যে তারা আর যেতে চায় না। অজানা ভবিষ্যৎ নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য ভীতিকর হতে পারে। তাই সঙ্গী কাঙ্ক্ষিত না হলেও তাকে ছাড়তে চায় না অনেকে।
৭. আদর্শ সম্পর্কের ভাবমূর্তি ধরে রাখার চেষ্টা
অনেকে সম্পর্কে ভালোবাসার জন্য নয়, বরং সবার নজরে নিখুঁত সম্পর্কের ভাবমূর্তি টিকিয়ে রাখার জন্য বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে চায় না। নিজেদের সুখী দম্পতি হিসেবে জাহির করার জন্য তারা যেভাবেই হোক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চায়। কারণ, বিচ্ছেদ মানেই হলো, এত দিন যা বলা হয়েছে, দেখানো হয়েছে তার সবই মিথ্যা—মানুষ তো এমনটাই ভাববে!
সূত্র: থটনোভা, রেলরুলস
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
১ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৩ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে