নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশীয় ফ্যাশনের বিস্তার ঘটাতে আবারও অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আর্কা ফ্যাশন উইক সামার’২৪। আর্কা ফ্যাশন উইক প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত বছর ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর।
আরও প্রসারের লক্ষ্যে দ্বিতীয় বছরের প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৩ জুন রাজধানীর তেজগাঁও লিংক রোডের আলোকি কনভেনশন সেন্টারে। গত ১১ মে, শনিবার এ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আর্কা ফ্যাশন। আর্কা ফ্যাশন উইকের প্রতিষ্ঠাতা আসাদ সাত্তারের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন শেখ সাইফুর রহমান, তাহসিন এন চৌধুরী, অমিয়া খন্দকার ও শিফা মামুন।
আর্কা ফ্যাশন উইকের প্রতিষ্ঠাতা আসাদ সাত্তার জানান, প্রথমবারের আয়োজন পুরো শহরে সাড়া ফেলেছিল। সে আসরে উপস্থিত হয়েছিলেন প্রায় সাত হাজার দর্শনার্থী। এই সংখ্যাই বলে দেয় আর্কা ফ্যাশন উইকের জনপ্রিয়তা কতটা। এই আয়োজন সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে তরুণদের।
আয়োজকেরা বলেন, আর্কা ফ্যাশন উইকের মূল উদ্দেশ্য হলো দেশীয় সংস্কৃতিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ও রিটেইল লেবেলগুলির সাফল্যে অবদান রাখা। আর্কা বিশ্বাস করে, দেশের ফ্যাশন ও টেক্সটাইল শিল্পের এই বিস্তার আমাদের দেশকে মর্যাদার সঙ্গে তুলে ধরার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করতে সাহায্য করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এবারে ইভেন্টে থাকছে বিশেষভাবে কিউরেট করা শীর্ষ ব্র্যান্ড আর ডিজাইনারদের রানওয়ে শো এবং পোশাক ও আনুষঙ্গ সংগ্রহের প্রদর্শনী। এখানে ফ্যাশন সচেতনরা অনায়াসে তাদের নিজস্ব স্টাইল উপস্থাপন করতে পারবেন। গত আসরের মতো এবারও যথারীতি আর্কা ফ্যাশন উইকে ফুড জোন ছাড়াও থাকবে প্রতি রাতে বিভিন্ন মিউজিক্যাল পারফরমেন্স। এ ছাড়া থাকবে, মার্কেটপ্লেস, ডিজাইন ল্যাব এবং প্রদর্শনী ও সেমিনার।
আর্কা ফ্যাশন উইকের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট মার্কেটপ্লেস। এখানে সমাগম ঘটে বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন উদ্যোক্তাদের, যারা দেশে তৈরি ফ্যাশন পণ্য নিয়ে কাজ করে থাকেন। মার্কেটপ্লেসে অংশ নেয়া ব্র্যান্ডগুলো টেকসই বিষয়কে গুরুত্ব দেবে তেমনটাই আশা করছেন আয়োজকেরা। আর্কা ফ্যাশন উইকের মার্কেটপ্লেসে যারা অংশ নিয়ে থাকে তাদের বেশির ভাগই মূলত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বা ই-কমার্স ও এফ-কমার্স ব্র্যান্ড।
আর্কা ফ্যাশন উইকের এবারের আসরে যোগ হচ্ছে কর্মশালা ও সেমিনারের মতো নতুন কয়েকটি বিষয়। এই ইভেন্টে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী বয়নশিল্প সংরক্ষণের বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হচ্ছে। তাহসিন এন. চৌধুরীর নেতৃত্বে নওশীন খায়ের, শেখ সাইফুর রহমান ও জুয়েল এ. রব আছেন এই কর্মযজ্ঞের সঙ্গে।
দেশীয় ফ্যাশনের বিস্তার ঘটাতে আবারও অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আর্কা ফ্যাশন উইক সামার’২৪। আর্কা ফ্যাশন উইক প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত বছর ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর।
আরও প্রসারের লক্ষ্যে দ্বিতীয় বছরের প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৩ জুন রাজধানীর তেজগাঁও লিংক রোডের আলোকি কনভেনশন সেন্টারে। গত ১১ মে, শনিবার এ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আর্কা ফ্যাশন। আর্কা ফ্যাশন উইকের প্রতিষ্ঠাতা আসাদ সাত্তারের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন শেখ সাইফুর রহমান, তাহসিন এন চৌধুরী, অমিয়া খন্দকার ও শিফা মামুন।
আর্কা ফ্যাশন উইকের প্রতিষ্ঠাতা আসাদ সাত্তার জানান, প্রথমবারের আয়োজন পুরো শহরে সাড়া ফেলেছিল। সে আসরে উপস্থিত হয়েছিলেন প্রায় সাত হাজার দর্শনার্থী। এই সংখ্যাই বলে দেয় আর্কা ফ্যাশন উইকের জনপ্রিয়তা কতটা। এই আয়োজন সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে তরুণদের।
আয়োজকেরা বলেন, আর্কা ফ্যাশন উইকের মূল উদ্দেশ্য হলো দেশীয় সংস্কৃতিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ও রিটেইল লেবেলগুলির সাফল্যে অবদান রাখা। আর্কা বিশ্বাস করে, দেশের ফ্যাশন ও টেক্সটাইল শিল্পের এই বিস্তার আমাদের দেশকে মর্যাদার সঙ্গে তুলে ধরার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করতে সাহায্য করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এবারে ইভেন্টে থাকছে বিশেষভাবে কিউরেট করা শীর্ষ ব্র্যান্ড আর ডিজাইনারদের রানওয়ে শো এবং পোশাক ও আনুষঙ্গ সংগ্রহের প্রদর্শনী। এখানে ফ্যাশন সচেতনরা অনায়াসে তাদের নিজস্ব স্টাইল উপস্থাপন করতে পারবেন। গত আসরের মতো এবারও যথারীতি আর্কা ফ্যাশন উইকে ফুড জোন ছাড়াও থাকবে প্রতি রাতে বিভিন্ন মিউজিক্যাল পারফরমেন্স। এ ছাড়া থাকবে, মার্কেটপ্লেস, ডিজাইন ল্যাব এবং প্রদর্শনী ও সেমিনার।
আর্কা ফ্যাশন উইকের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট মার্কেটপ্লেস। এখানে সমাগম ঘটে বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন উদ্যোক্তাদের, যারা দেশে তৈরি ফ্যাশন পণ্য নিয়ে কাজ করে থাকেন। মার্কেটপ্লেসে অংশ নেয়া ব্র্যান্ডগুলো টেকসই বিষয়কে গুরুত্ব দেবে তেমনটাই আশা করছেন আয়োজকেরা। আর্কা ফ্যাশন উইকের মার্কেটপ্লেসে যারা অংশ নিয়ে থাকে তাদের বেশির ভাগই মূলত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বা ই-কমার্স ও এফ-কমার্স ব্র্যান্ড।
আর্কা ফ্যাশন উইকের এবারের আসরে যোগ হচ্ছে কর্মশালা ও সেমিনারের মতো নতুন কয়েকটি বিষয়। এই ইভেন্টে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী বয়নশিল্প সংরক্ষণের বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হচ্ছে। তাহসিন এন. চৌধুরীর নেতৃত্বে নওশীন খায়ের, শেখ সাইফুর রহমান ও জুয়েল এ. রব আছেন এই কর্মযজ্ঞের সঙ্গে।
শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৩ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১৫ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১ দিন আগে