মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কয়েকটি সমস্যা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা আবেগিকভাবে আহত হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা মনে করে যে, তারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের জন্য দায়ী। এটি তাদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বাড়িয়ে তোলে।
২. সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: বিচ্ছেদের পর সন্তানদের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হতে পারে। তারা বন্ধুদের কাছে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতে বা নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে পারে।
৩. পড়াশোনায় সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা মানসিকভাবে অস্থির হতে পারে। যার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি অস্থিরতা তাদের একাডেমিক পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অর্থনৈতিক সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে এক অভিভাবকের ওপর পরিবারের খরচের দায়িত্ব চলে আসতে পারে, যা সন্তানদের জীবনযাত্রায় আর্থিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৫. হতাশা ও বিরক্তি: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানদের মধ্যে হতাশা এবং মেজাজের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা তাদের মানসিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৬. ভবিষ্যৎ সম্পর্কের সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি এবং ভয় অনুভব করতে পারে।
৭. ভালোবাসার প্রতি অবিশ্বাস: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখে বাচ্চারা ভালোবাসাকে বিশ্বাস করতে পারে না। তারা সম্পর্কের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
৮. অস্থির আচরণ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানদের আচরণে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত রেগে যাওয়া বা ইচ্ছাশক্তি হারিয়ে ফেলা।
৯. সম্মান হারানো: সন্তানরা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে নেতিবাচকভাবে দেখে এবং সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে কম সম্মান পেতে পারে।
১০. অবহেলা অনুভূতি: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা পিতামাতার কাছ থেকে যথেষ্ট সময় ও মনোযোগ পাচ্ছে না বলে মনে করতে পারে। এতে তাদের মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে।
১১. শিক্ষক ও স্কুলে সমস্যা: বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর সন্তানদের স্কুলে মনোযোগ কমে যেতে পারে এবং তাদের আচরণগত সমস্যাগুলি শিক্ষকদের কাছে দৃশ্যমান হতে পারে।
মা-বাবার বিচ্ছেদ শিশুর মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি শুধু মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে না, বরং শিশুর একাডেমিক এবং সামাজিক জীবনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও তৈরি করতে পারে। তবে যথাযথ সহায়তা এবং সম্পর্কের উন্নতিতে সচেতনতা তৈরি করলে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। পরিবার ও শিক্ষকদের সহায়তা এবং মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের মাধ্যমে সন্তানের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।
মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কয়েকটি সমস্যা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা আবেগিকভাবে আহত হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা মনে করে যে, তারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের জন্য দায়ী। এটি তাদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বাড়িয়ে তোলে।
২. সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: বিচ্ছেদের পর সন্তানদের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হতে পারে। তারা বন্ধুদের কাছে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতে বা নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে পারে।
৩. পড়াশোনায় সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা মানসিকভাবে অস্থির হতে পারে। যার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি অস্থিরতা তাদের একাডেমিক পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অর্থনৈতিক সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে এক অভিভাবকের ওপর পরিবারের খরচের দায়িত্ব চলে আসতে পারে, যা সন্তানদের জীবনযাত্রায় আর্থিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৫. হতাশা ও বিরক্তি: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানদের মধ্যে হতাশা এবং মেজাজের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা তাদের মানসিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৬. ভবিষ্যৎ সম্পর্কের সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি এবং ভয় অনুভব করতে পারে।
৭. ভালোবাসার প্রতি অবিশ্বাস: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখে বাচ্চারা ভালোবাসাকে বিশ্বাস করতে পারে না। তারা সম্পর্কের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
৮. অস্থির আচরণ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানদের আচরণে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত রেগে যাওয়া বা ইচ্ছাশক্তি হারিয়ে ফেলা।
৯. সম্মান হারানো: সন্তানরা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে নেতিবাচকভাবে দেখে এবং সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে কম সম্মান পেতে পারে।
১০. অবহেলা অনুভূতি: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা পিতামাতার কাছ থেকে যথেষ্ট সময় ও মনোযোগ পাচ্ছে না বলে মনে করতে পারে। এতে তাদের মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে।
১১. শিক্ষক ও স্কুলে সমস্যা: বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর সন্তানদের স্কুলে মনোযোগ কমে যেতে পারে এবং তাদের আচরণগত সমস্যাগুলি শিক্ষকদের কাছে দৃশ্যমান হতে পারে।
মা-বাবার বিচ্ছেদ শিশুর মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি শুধু মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে না, বরং শিশুর একাডেমিক এবং সামাজিক জীবনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও তৈরি করতে পারে। তবে যথাযথ সহায়তা এবং সম্পর্কের উন্নতিতে সচেতনতা তৈরি করলে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। পরিবার ও শিক্ষকদের সহায়তা এবং মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের মাধ্যমে সন্তানের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে