সানজিদা সামরিন, ঢাকা
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
গর্ভকালে নারীদের শরীর বিভিন্ন পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে যায়। সে পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগে ত্বকে। তবে এখানে ভীষণ সচেতন তিনি। ত্বকচর্চার বিষয়ে বরাবরই ভেষজ রূপ–রুটিন মেনে চলা কিয়ারা কী করছেন এখন? এক কথায় বলা যায়, এ সময় খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি শরীরের বাহ্যিক যত্ন যেন হয় নিরাপদ, সেদিকটাতেও তিনি নজরে রাখছেন কড়াকড়িভাবে।
ঘুম থেকে উঠে খুব কোমল ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নেন কিয়ারা। এতে ত্বকের ময়লা দূর হয়। তবে ত্বকের স্বাভাবিক তেল অপসারিত হয় না। ত্বক সতেজ রাখতে তিনি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। কিয়ারা হেলথ সাইটকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমার কাছে সুন্দর ত্বক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফলে ত্বকচর্চায় সঠিক ময়েশ্চারাইজার বেছে নেওয়াটাও জরুরি।’
গর্ভাবস্থায় শরীরে হরমোনের তারতম্য ঘটে। ফলে এ সময় ত্বকে দাগছোপ থেকে শুরু করে নানান সমস্যা দেখা দেয়। কিয়ারা এ সময়টায় ত্বক সুন্দর রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলছেন। ত্বক পরিষ্কার ও ময়েশ্চারাইজার লাগানো তো বটেই, বাইরে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন। আবার সন্ধ্যায় বা রাতে বাড়ি ফিরে মেকআপ তুলে ক্লিনজিং ও ময়েশ্চারাইজিং করতে ভোলেন না।
কিয়ারা এ সময় চেষ্টা করছেন যতটা সম্ভব রাসায়নিক উপাদানসমৃদ্ধ প্রসাধনী এড়িয়ে চলতে। ঘরোয়া উপায়েই ত্বকের যত্ন নিচ্ছেন তিনি। এ জন্য দাদির দেওয়া টিপসই তাঁর ভরসা।
ত্বকের পরিচ্ছন্নতা ও কোমলতার জন্য তাঁর দাদির পরামর্শে একধরনের মাস্ক তৈরি করেন তিনি। তাতে থাকে বেসন, দুধের সর ও মধু। ঘরোয়া উপকরণে তৈরি এই ফেসপ্যাক ত্বকের রুক্ষতা দূর করে। পাশাপাশি এই প্যাক মৃত কোষ দূর করে ত্বক করে তোলে উজ্জ্বল। ত্বক টান টান করতেও এই প্যাক দারুণ কাজ করে। শোনা যায়, প্রাচীন ভারতে রানিরাও নাকি এই প্যাক দিয়ে রূপচর্চা করতেন।
তবে এখানেই শেষ নয়। ত্বকচর্চায় সিদ্ধহস্ত এই তারকা আরও একধরনের ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। সেটিও ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে তৈরি করে নেন তিনি। ২ চা–চামচ দুধের মধ্যে ১ চামচ কাঠবাদাম গুঁড়ো এবং ১ চামচ বেসন ভালো করে মিশিয়ে মুখে মেখে নেন। এই ফেসপ্যাক মরা কোষ ঝরিয়ে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে। কখনো কখনো এই প্যাকে ফেলে নেন কয়েক ফোঁটা গোলাপজল। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই প্যাক দিয়েই তিনি ত্বকের যত্ন নেন।
তবে শুধু বাইরে থেকে যত্ন নিলেই এমন জেল্লাদার ত্বক পাওয়া যায় না বলেও জানান কিয়ারা আদভানি। এ জন্য পুষ্টিকর খাবার তো খাচ্ছেনই, পাশাপাশি পান করছেন পর্যাপ্ত পানি। আর সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন গর্ভকালীন ওয়ার্কআউট।
সূত্র: টাইমস নাও নিউজ
আরও খবর পড়ুন:
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
গর্ভকালে নারীদের শরীর বিভিন্ন পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে যায়। সে পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগে ত্বকে। তবে এখানে ভীষণ সচেতন তিনি। ত্বকচর্চার বিষয়ে বরাবরই ভেষজ রূপ–রুটিন মেনে চলা কিয়ারা কী করছেন এখন? এক কথায় বলা যায়, এ সময় খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি শরীরের বাহ্যিক যত্ন যেন হয় নিরাপদ, সেদিকটাতেও তিনি নজরে রাখছেন কড়াকড়িভাবে।
ঘুম থেকে উঠে খুব কোমল ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নেন কিয়ারা। এতে ত্বকের ময়লা দূর হয়। তবে ত্বকের স্বাভাবিক তেল অপসারিত হয় না। ত্বক সতেজ রাখতে তিনি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। কিয়ারা হেলথ সাইটকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমার কাছে সুন্দর ত্বক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফলে ত্বকচর্চায় সঠিক ময়েশ্চারাইজার বেছে নেওয়াটাও জরুরি।’
গর্ভাবস্থায় শরীরে হরমোনের তারতম্য ঘটে। ফলে এ সময় ত্বকে দাগছোপ থেকে শুরু করে নানান সমস্যা দেখা দেয়। কিয়ারা এ সময়টায় ত্বক সুন্দর রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলছেন। ত্বক পরিষ্কার ও ময়েশ্চারাইজার লাগানো তো বটেই, বাইরে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন। আবার সন্ধ্যায় বা রাতে বাড়ি ফিরে মেকআপ তুলে ক্লিনজিং ও ময়েশ্চারাইজিং করতে ভোলেন না।
কিয়ারা এ সময় চেষ্টা করছেন যতটা সম্ভব রাসায়নিক উপাদানসমৃদ্ধ প্রসাধনী এড়িয়ে চলতে। ঘরোয়া উপায়েই ত্বকের যত্ন নিচ্ছেন তিনি। এ জন্য দাদির দেওয়া টিপসই তাঁর ভরসা।
ত্বকের পরিচ্ছন্নতা ও কোমলতার জন্য তাঁর দাদির পরামর্শে একধরনের মাস্ক তৈরি করেন তিনি। তাতে থাকে বেসন, দুধের সর ও মধু। ঘরোয়া উপকরণে তৈরি এই ফেসপ্যাক ত্বকের রুক্ষতা দূর করে। পাশাপাশি এই প্যাক মৃত কোষ দূর করে ত্বক করে তোলে উজ্জ্বল। ত্বক টান টান করতেও এই প্যাক দারুণ কাজ করে। শোনা যায়, প্রাচীন ভারতে রানিরাও নাকি এই প্যাক দিয়ে রূপচর্চা করতেন।
তবে এখানেই শেষ নয়। ত্বকচর্চায় সিদ্ধহস্ত এই তারকা আরও একধরনের ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। সেটিও ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে তৈরি করে নেন তিনি। ২ চা–চামচ দুধের মধ্যে ১ চামচ কাঠবাদাম গুঁড়ো এবং ১ চামচ বেসন ভালো করে মিশিয়ে মুখে মেখে নেন। এই ফেসপ্যাক মরা কোষ ঝরিয়ে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে। কখনো কখনো এই প্যাকে ফেলে নেন কয়েক ফোঁটা গোলাপজল। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই প্যাক দিয়েই তিনি ত্বকের যত্ন নেন।
তবে শুধু বাইরে থেকে যত্ন নিলেই এমন জেল্লাদার ত্বক পাওয়া যায় না বলেও জানান কিয়ারা আদভানি। এ জন্য পুষ্টিকর খাবার তো খাচ্ছেনই, পাশাপাশি পান করছেন পর্যাপ্ত পানি। আর সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন গর্ভকালীন ওয়ার্কআউট।
সূত্র: টাইমস নাও নিউজ
আরও খবর পড়ুন:
কোথাও নেই কোনো ইট-পাথরের রাস্তা। চারপাশে শুধু থইথই পানি। সেই পানির বুকেই গড়ে উঠেছে বসতি—পুরো একটি গ্রাম। ঘরবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল, উপাসনালয়—সবই আছে সেই গ্রামে। কিন্তু পানির ওপর! মোটরগাড়ি নেই, নেই বাহারি মোটরবাইক। ফলে শব্দদূষণ নেই। আর নেই দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ার বুকে অ
১১ ঘণ্টা আগে‘শক্ত মনের মানুষ’ বলে একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। কিন্তু সেই মানুষের বৈশিষ্ট্য কী? আর করেই বা কী? খেয়াল করলে দেখবেন, সেই মানুষ সাফল্যে খুব বেশি উচ্ছ্বাস দেখায় না, ব্যর্থতায় কারও কাছে সহানুভূতি চায় না, শোকে কাতর হয় না, প্রায় সব দায়িত্ব নীরবে পালন করে, কোনো কাজে অজুহাত দেখায় না ইত্যাদি।
১২ ঘণ্টা আগেরোজ লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের রং স্বাভাবিক গোলাপি থাকে না। লিপস্টিক ভালোভাবে না তুললে বা এটির মান ভালো না হলেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যেতে পারে। ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে একে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে কিছু ঘরোয়া টিপস মেনে চলতে পারেন। এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে ঠোঁটে ফিরবে গোলাপি আভা।
১৩ ঘণ্টা আগেবাজারে এখন যেসব সবজি পাওয়া যাচ্ছে, তার মধ্য়ে পটোল আর ঢ্যাঁড়স বলতে গেলে দু-এক দিন পরপরই কিনছেন প্রায় সবাই। কিন্তু সব সময় কি এগুলোর ভাজা আর তরকারি খেতে ভালো লাগে? মাঝেমধ্যে একটু ভিন্ন কায়দায় রান্না করলে এসব সবজিও একঘেয়ে অবস্থা কাটিয়ে হয়ে উঠতে পারে মুখরোচক।
১৭ ঘণ্টা আগে