রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
নীল আকাশে উড়ছে বিভিন্ন আকার, আকৃতির ও রংবেরঙের ঘুড়ি। রঙিন ঘুড়িতে ছেয়ে গেছে আকাশ। এগুলোতে ইগল, সাপ, জাতীয় পতাকাসহ শিশুদের পছন্দের বিভিন্ন কার্টুন চরিত্র ফুটে উঠেছে। এ ছাড়া ওড়ানো হয়েছে ড্রাগন ঘুড়ি, সিরিজ ঘুড়ি, পকেট ঘুড়ি, স্ট্যান্ড ঘুড়িসহ ছোট-বড় বিভিন্ন রঙের ঘুড়ি। কেউ একে অন্যের সুতা কাটছেন। কখনো একটি ঘুড়ি অন্যটিকে ছাড়িয়ে উঠে যাচ্ছে নীলিমায়। অনেকেই দাঁড়িয়ে উপভোগ করছেন মনোরম এই দৃশ্য। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) এমন বর্ণিল ঘুড়ি ওড়ানোর সুযোগ পেয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ দর্শনার্থীরা ফিরে গেলেন শৈশবে।
গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এ ঘুড়ি উৎসব। উৎসবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, দর্শনার্থী—সবাই নানান রঙের ঘুড়ির খেলা উপভোগ করছেন। চৈত্র হলো বসন্ত বিদায়ের মাস। এ সময় মুক্ত আকাশ ভরে ওঠে রঙিন সব ঘুড়ির মেলায়। সেই স্বাদ, সেই আনন্দ আংশিক ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আয়োজন করেন ঘুড়ি উৎসবের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে এবং ছাত্রবিষয়ক পরিচালকের দপ্তরের সহযোগিতায় এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে এর উদ্বোধন করেন ছাত্রবিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক মো. শরীফ হাসান লিমন। তিনি জানালেন, পুরোনো দিনের ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরতেই এমন আয়োজন।
উদ্বোধনের পরপরই বিভিন্ন আকার, আকৃতি ও রংবেরঙের বহুসংখ্যক ঘুড়িতে আকাশ ছেয়ে যায়। তৈরি হয় মনোরম দৃশ্যের। এ সময় দর্শনার্থীদের উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ মুখর হয়ে ওঠে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ভিড়। মাঠজুড়ে চলে উৎসবের আমেজ। বন্ধুদের সঙ্গে ঘুড়ি উৎসবে এসেছিলেন শিক্ষার্থী রাফিদ রহমান। ঘুড়ি উড়িয়ে, নাগরদোলায় চড়ে তিনি যে উচ্ছ্বসিত, সেটা বোঝা গেল তাঁর চোখ-মুখ দেখেই।
ঘুড়ি উৎসবের পাশাপাশি এদিন ছিল নাগরদোলা, মোরগ লড়াই, হাঁড়ি ভাঙা আর লাঠিখেলা। ঘুড়ি উৎসবের আয়োজক ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব জানান, পুরোনো দিনের ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং নতুন প্রজন্মকে এই ঘুড়ি উৎসবের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতেই তাঁদের এই আয়োজন।
নীল আকাশে উড়ছে বিভিন্ন আকার, আকৃতির ও রংবেরঙের ঘুড়ি। রঙিন ঘুড়িতে ছেয়ে গেছে আকাশ। এগুলোতে ইগল, সাপ, জাতীয় পতাকাসহ শিশুদের পছন্দের বিভিন্ন কার্টুন চরিত্র ফুটে উঠেছে। এ ছাড়া ওড়ানো হয়েছে ড্রাগন ঘুড়ি, সিরিজ ঘুড়ি, পকেট ঘুড়ি, স্ট্যান্ড ঘুড়িসহ ছোট-বড় বিভিন্ন রঙের ঘুড়ি। কেউ একে অন্যের সুতা কাটছেন। কখনো একটি ঘুড়ি অন্যটিকে ছাড়িয়ে উঠে যাচ্ছে নীলিমায়। অনেকেই দাঁড়িয়ে উপভোগ করছেন মনোরম এই দৃশ্য। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) এমন বর্ণিল ঘুড়ি ওড়ানোর সুযোগ পেয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ দর্শনার্থীরা ফিরে গেলেন শৈশবে।
গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এ ঘুড়ি উৎসব। উৎসবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, দর্শনার্থী—সবাই নানান রঙের ঘুড়ির খেলা উপভোগ করছেন। চৈত্র হলো বসন্ত বিদায়ের মাস। এ সময় মুক্ত আকাশ ভরে ওঠে রঙিন সব ঘুড়ির মেলায়। সেই স্বাদ, সেই আনন্দ আংশিক ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আয়োজন করেন ঘুড়ি উৎসবের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে এবং ছাত্রবিষয়ক পরিচালকের দপ্তরের সহযোগিতায় এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে এর উদ্বোধন করেন ছাত্রবিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক মো. শরীফ হাসান লিমন। তিনি জানালেন, পুরোনো দিনের ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরতেই এমন আয়োজন।
উদ্বোধনের পরপরই বিভিন্ন আকার, আকৃতি ও রংবেরঙের বহুসংখ্যক ঘুড়িতে আকাশ ছেয়ে যায়। তৈরি হয় মনোরম দৃশ্যের। এ সময় দর্শনার্থীদের উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ মুখর হয়ে ওঠে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ভিড়। মাঠজুড়ে চলে উৎসবের আমেজ। বন্ধুদের সঙ্গে ঘুড়ি উৎসবে এসেছিলেন শিক্ষার্থী রাফিদ রহমান। ঘুড়ি উড়িয়ে, নাগরদোলায় চড়ে তিনি যে উচ্ছ্বসিত, সেটা বোঝা গেল তাঁর চোখ-মুখ দেখেই।
ঘুড়ি উৎসবের পাশাপাশি এদিন ছিল নাগরদোলা, মোরগ লড়াই, হাঁড়ি ভাঙা আর লাঠিখেলা। ঘুড়ি উৎসবের আয়োজক ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব জানান, পুরোনো দিনের ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং নতুন প্রজন্মকে এই ঘুড়ি উৎসবের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতেই তাঁদের এই আয়োজন।
কোথাও নেই কোনো ইট-পাথরের রাস্তা। চারপাশে শুধু থইথই পানি। সেই পানির বুকেই গড়ে উঠেছে বসতি—পুরো একটি গ্রাম। ঘরবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল, উপাসনালয়—সবই আছে সেই গ্রামে। কিন্তু পানির ওপর! মোটরগাড়ি নেই, নেই বাহারি মোটরবাইক। ফলে শব্দদূষণ নেই। আর নেই দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ার বুকে অ
১১ ঘণ্টা আগে‘শক্ত মনের মানুষ’ বলে একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। কিন্তু সেই মানুষের বৈশিষ্ট্য কী? আর করেই বা কী? খেয়াল করলে দেখবেন, সেই মানুষ সাফল্যে খুব বেশি উচ্ছ্বাস দেখায় না, ব্যর্থতায় কারও কাছে সহানুভূতি চায় না, শোকে কাতর হয় না, প্রায় সব দায়িত্ব নীরবে পালন করে, কোনো কাজে অজুহাত দেখায় না ইত্যাদি।
১২ ঘণ্টা আগেরোজ লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের রং স্বাভাবিক গোলাপি থাকে না। লিপস্টিক ভালোভাবে না তুললে বা এটির মান ভালো না হলেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যেতে পারে। ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে একে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে কিছু ঘরোয়া টিপস মেনে চলতে পারেন। এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে ঠোঁটে ফিরবে গোলাপি আভা।
১৩ ঘণ্টা আগেবাজারে এখন যেসব সবজি পাওয়া যাচ্ছে, তার মধ্য়ে পটোল আর ঢ্যাঁড়স বলতে গেলে দু-এক দিন পরপরই কিনছেন প্রায় সবাই। কিন্তু সব সময় কি এগুলোর ভাজা আর তরকারি খেতে ভালো লাগে? মাঝেমধ্যে একটু ভিন্ন কায়দায় রান্না করলে এসব সবজিও একঘেয়ে অবস্থা কাটিয়ে হয়ে উঠতে পারে মুখরোচক।
১৭ ঘণ্টা আগে