ফিচার ডেস্ক
গয়না পরলেই ত্বক হয়ে উঠছে লালচে অথবা দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট ফুসকুড়ি। কিংবা কখনো আবার ফোসকাই পড়ে যাচ্ছে! এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, যে ধাতু দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়েছে, তাতে আপনার অ্যালার্জি আছে।
কেন হয়
গয়নায় অ্যালার্জি তখনই দেখা দেয়, যখন কোনো ব্যক্তির ত্বক কোনো নির্দিষ্ট ধাতুর ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হয় এবং গয়নায় সেই ধাতুর উপস্থিতি থাকে। ত্বকের অন্যান্য অ্যালার্জি থেকে একে আলাদা করে চেনার উপায়টাও সহজ। সাধারণত শরীরের যে অংশগুলোতে গয়না পরা হয়, সেই সব অংশজুড়ে এই লক্ষণগুলো দেখা যেতে থাকে।
এ ধরনের সমস্যা যাঁদের রয়েছে, নাক বা কান ফোঁড়ানোর সময় তাঁদের অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এ সময় গয়নার ধাতুগুলো কেবল বাইরের ত্বকের সংস্পর্শেই আসে না, এটি ভেতরের ত্বককেও ছুঁয়ে থাকে। তাই ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা এ সময়ই বেশি।
সাধারণত নিকেল নামের ধাতুটিকে এ ধরনের সমস্যা তৈরির জন্য দায়ী করা হয়। এর কারণে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ায় ভোগার উদাহরণ বেশি। তাই অনেক ক্ষেত্রে গয়নার বিবরণে লেখা থাকে ‘নিকেলমুক্ত’। তবে এটিই যে একমাত্র অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান, তা কিন্তু নয়। কিছু মানুষের স্বর্ণেও আছে অ্যালার্জি!
উপায় তাহলে
অ্যালার্জির জন্য আপনি দাওয়াতে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন না, সে তো হয় না। বরং এই সমস্যার প্রতিকার কী হতে পারে, তা খুঁজে বের করতে নিন বিশেষজ্ঞ পরামর্শ। ইমিটেশনের গয়না পরলেও তা যেন হয় খুব অল্প সময়ের জন্য। মানে বাইরে থেকে বাড়িতে এসেই খুলে ফেলুন। অল্প মাত্রার অ্যালার্জির ক্ষেত্রে আংটির মতো ছোট গয়নার ভেতরের দিকটায় দিয়ে দিন নেইলপলিশের বেজ কোটের পরত। তাতে ধাতু সরাসরি আপনার ত্বকে লাগবে না, অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও থাকবে দূরে। গয়নার নিচে খানিকটা ট্যালকম পাউডার দিয়ে নিলে উপকার মেলে। কখনো অ্যান্টি-অ্যালার্জিক ওষুধও খেয়ে নিতে পারেন।
সূত্র: ওয়েবএমডি
গয়না পরলেই ত্বক হয়ে উঠছে লালচে অথবা দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট ফুসকুড়ি। কিংবা কখনো আবার ফোসকাই পড়ে যাচ্ছে! এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, যে ধাতু দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়েছে, তাতে আপনার অ্যালার্জি আছে।
কেন হয়
গয়নায় অ্যালার্জি তখনই দেখা দেয়, যখন কোনো ব্যক্তির ত্বক কোনো নির্দিষ্ট ধাতুর ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হয় এবং গয়নায় সেই ধাতুর উপস্থিতি থাকে। ত্বকের অন্যান্য অ্যালার্জি থেকে একে আলাদা করে চেনার উপায়টাও সহজ। সাধারণত শরীরের যে অংশগুলোতে গয়না পরা হয়, সেই সব অংশজুড়ে এই লক্ষণগুলো দেখা যেতে থাকে।
এ ধরনের সমস্যা যাঁদের রয়েছে, নাক বা কান ফোঁড়ানোর সময় তাঁদের অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এ সময় গয়নার ধাতুগুলো কেবল বাইরের ত্বকের সংস্পর্শেই আসে না, এটি ভেতরের ত্বককেও ছুঁয়ে থাকে। তাই ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা এ সময়ই বেশি।
সাধারণত নিকেল নামের ধাতুটিকে এ ধরনের সমস্যা তৈরির জন্য দায়ী করা হয়। এর কারণে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ায় ভোগার উদাহরণ বেশি। তাই অনেক ক্ষেত্রে গয়নার বিবরণে লেখা থাকে ‘নিকেলমুক্ত’। তবে এটিই যে একমাত্র অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান, তা কিন্তু নয়। কিছু মানুষের স্বর্ণেও আছে অ্যালার্জি!
উপায় তাহলে
অ্যালার্জির জন্য আপনি দাওয়াতে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন না, সে তো হয় না। বরং এই সমস্যার প্রতিকার কী হতে পারে, তা খুঁজে বের করতে নিন বিশেষজ্ঞ পরামর্শ। ইমিটেশনের গয়না পরলেও তা যেন হয় খুব অল্প সময়ের জন্য। মানে বাইরে থেকে বাড়িতে এসেই খুলে ফেলুন। অল্প মাত্রার অ্যালার্জির ক্ষেত্রে আংটির মতো ছোট গয়নার ভেতরের দিকটায় দিয়ে দিন নেইলপলিশের বেজ কোটের পরত। তাতে ধাতু সরাসরি আপনার ত্বকে লাগবে না, অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও থাকবে দূরে। গয়নার নিচে খানিকটা ট্যালকম পাউডার দিয়ে নিলে উপকার মেলে। কখনো অ্যান্টি-অ্যালার্জিক ওষুধও খেয়ে নিতে পারেন।
সূত্র: ওয়েবএমডি
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
২ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৩ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৪ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৪ ঘণ্টা আগে