বিভাবরী রায়
সাজতে ভালোবাসেন যাঁরা, গরমকালকে তাঁরা তোয়াক্কাই করেন না! তেতে ওঠা গ্রীষ্মও তাঁদের কাছে দারুণ সময় রংচঙে পোশাক পরার জন্য। ট্রেন্ড সেটাররা শীতকালকে ফ্যাশনেবল মানেন যেমন, তেমনি গরমকালও তাঁদের জন্য ধরাবাঁধা স্টাইল থেকে বেরোনোর মোক্ষম সময়। নান্দনিকতা, স্বাচ্ছন্দ্য ও পরিমিতিবোধ রেখেই ছক থেকে বেরিয়ে নিজেকে এখনকার লু হাওয়া বয়ে চলা ঋতুতে নতুন করে সাজানো সম্ভব।
গ্রীষ্মে উজ্জ্বল রং
গরমকালে সাধারণত হালকা রঙের পোশাক পরার কথা বলা হয়। এবার কি একটু অন্যভাবে ভাববেন? এবারের গ্রীষ্মকালীন পোশাকে না হয় রঙের বাহুল্যই থাকল। পোশাকে একাধিক রং থাকলেই যে তা দৃষ্টিকটু হতে পারে না, তার প্রমাণ হিসেবে ফ্যাশন হাউসগুলো ক্রপ টপ-স্কার্ট, সামার ফ্রক, কো-অর্ডস তৈরি করছে এখন। নিজের রুচির সঙ্গে মিলিয়ে গায়ে চড়িয়ে নিতে পারেন এগুলোর যেকোনোটি।
গ্রীষ্মে প্রিন্টও পরুন
ফ্লোরাল প্রিন্টেড স্কার্ট কিংবা ফ্রক না পরলে বলতে হবে, আপনি কি গ্রীষ্ম উদ্যাপন করতেই জানেন না! বেগুনি, গোলাপি কিংবা নীলের ওপর ফ্লোরাল প্রিন্ট দারুণ জমিয়ে দেবে গ্রীষ্মের দুপুর।
সাবেকি ও চলতির মিলমিশ
ডিস্ট্রেসড ডেনিমের সঙ্গে ক্রপ টপ বা ড্রপ শোল্ডার টপস হতে পারে গরমের দারুণ জুটি। এগুলো পরলেও কিন্তু ততটাই ‘ফেমিনিন’ হয়ে ওঠা সম্ভব—যাঁরা গার্লি স্টাইল মেনে চলেন, বলছি তাঁদের কথা। পায়ে গলিয়ে নিতে পারেন স্নিকার বা হিল, যেটাতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন।
চার রং থাকতেই পারে
ভরা গ্রীষ্মে যেখানে মা-খালারা হালকা একরঙা কাপড় পরার পরামর্শ দিচ্ছেন, সেখানে রংচঙে কাপড় পরারই ইন্ধন দেওয়া হচ্ছে এখানে। সত্য়ি করেই বলছি, একই পোশাকে দুই রঙের বা সর্বোচ্চ চারটি রঙের ব্যবহার রয়েছে—এমন কাপড়ও চোখের আরাম এনে দিতে পারে, যদি রঙের মিলমিশটা ঠিক থাকে।
এই যেমন পাকা আমের রঙের সঙ্গে কমলা
আর পাতা-সবুজ। অন্যদিকে বেগুনির সঙ্গে গোলাপি ও ধূসর নীলে দারুণ সমন্বয় তৈরি হয়। প্রিন্টেড কাপড়ে থাকতেই পারে এমন একাধিক রং। ভিড়ের মধ্য়ে এই ধরনের রং আপনাকে স্পটলাইটে রাখবে।
অনুষঙ্গের রঙেও চোখ রাখা চাই
শুধু রঙিন পোশাকের কথা বললেই চলবে কেন, অনুষঙ্গের কথা বলতে হবে না! পোশাকে যেহেতু উজ্জ্বল কিংবা কয়েক রঙের মেলবন্ধন থাকছে, সে কারণে গয়নাগাটি হালকা হলেই ভালো। জুতার বেলাতেও কিন্তু একই কথা প্রযোজ্য। ন্য়ুড, সাদা, বাদামি এমন রঙের জুতাই বাছাই করতে পারেন। এতে পুরো লুকটা অনেক বেশি অভিজাত মনে হবে।
সূত্র: সিটি ফার্নিশ ও অন্যান্য
সাজতে ভালোবাসেন যাঁরা, গরমকালকে তাঁরা তোয়াক্কাই করেন না! তেতে ওঠা গ্রীষ্মও তাঁদের কাছে দারুণ সময় রংচঙে পোশাক পরার জন্য। ট্রেন্ড সেটাররা শীতকালকে ফ্যাশনেবল মানেন যেমন, তেমনি গরমকালও তাঁদের জন্য ধরাবাঁধা স্টাইল থেকে বেরোনোর মোক্ষম সময়। নান্দনিকতা, স্বাচ্ছন্দ্য ও পরিমিতিবোধ রেখেই ছক থেকে বেরিয়ে নিজেকে এখনকার লু হাওয়া বয়ে চলা ঋতুতে নতুন করে সাজানো সম্ভব।
গ্রীষ্মে উজ্জ্বল রং
গরমকালে সাধারণত হালকা রঙের পোশাক পরার কথা বলা হয়। এবার কি একটু অন্যভাবে ভাববেন? এবারের গ্রীষ্মকালীন পোশাকে না হয় রঙের বাহুল্যই থাকল। পোশাকে একাধিক রং থাকলেই যে তা দৃষ্টিকটু হতে পারে না, তার প্রমাণ হিসেবে ফ্যাশন হাউসগুলো ক্রপ টপ-স্কার্ট, সামার ফ্রক, কো-অর্ডস তৈরি করছে এখন। নিজের রুচির সঙ্গে মিলিয়ে গায়ে চড়িয়ে নিতে পারেন এগুলোর যেকোনোটি।
গ্রীষ্মে প্রিন্টও পরুন
ফ্লোরাল প্রিন্টেড স্কার্ট কিংবা ফ্রক না পরলে বলতে হবে, আপনি কি গ্রীষ্ম উদ্যাপন করতেই জানেন না! বেগুনি, গোলাপি কিংবা নীলের ওপর ফ্লোরাল প্রিন্ট দারুণ জমিয়ে দেবে গ্রীষ্মের দুপুর।
সাবেকি ও চলতির মিলমিশ
ডিস্ট্রেসড ডেনিমের সঙ্গে ক্রপ টপ বা ড্রপ শোল্ডার টপস হতে পারে গরমের দারুণ জুটি। এগুলো পরলেও কিন্তু ততটাই ‘ফেমিনিন’ হয়ে ওঠা সম্ভব—যাঁরা গার্লি স্টাইল মেনে চলেন, বলছি তাঁদের কথা। পায়ে গলিয়ে নিতে পারেন স্নিকার বা হিল, যেটাতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন।
চার রং থাকতেই পারে
ভরা গ্রীষ্মে যেখানে মা-খালারা হালকা একরঙা কাপড় পরার পরামর্শ দিচ্ছেন, সেখানে রংচঙে কাপড় পরারই ইন্ধন দেওয়া হচ্ছে এখানে। সত্য়ি করেই বলছি, একই পোশাকে দুই রঙের বা সর্বোচ্চ চারটি রঙের ব্যবহার রয়েছে—এমন কাপড়ও চোখের আরাম এনে দিতে পারে, যদি রঙের মিলমিশটা ঠিক থাকে।
এই যেমন পাকা আমের রঙের সঙ্গে কমলা
আর পাতা-সবুজ। অন্যদিকে বেগুনির সঙ্গে গোলাপি ও ধূসর নীলে দারুণ সমন্বয় তৈরি হয়। প্রিন্টেড কাপড়ে থাকতেই পারে এমন একাধিক রং। ভিড়ের মধ্য়ে এই ধরনের রং আপনাকে স্পটলাইটে রাখবে।
অনুষঙ্গের রঙেও চোখ রাখা চাই
শুধু রঙিন পোশাকের কথা বললেই চলবে কেন, অনুষঙ্গের কথা বলতে হবে না! পোশাকে যেহেতু উজ্জ্বল কিংবা কয়েক রঙের মেলবন্ধন থাকছে, সে কারণে গয়নাগাটি হালকা হলেই ভালো। জুতার বেলাতেও কিন্তু একই কথা প্রযোজ্য। ন্য়ুড, সাদা, বাদামি এমন রঙের জুতাই বাছাই করতে পারেন। এতে পুরো লুকটা অনেক বেশি অভিজাত মনে হবে।
সূত্র: সিটি ফার্নিশ ও অন্যান্য
কোথাও নেই কোনো ইট-পাথরের রাস্তা। চারপাশে শুধু থইথই পানি। সেই পানির বুকেই গড়ে উঠেছে বসতি—পুরো একটি গ্রাম। ঘরবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল, উপাসনালয়—সবই আছে সেই গ্রামে। কিন্তু পানির ওপর! মোটরগাড়ি নেই, নেই বাহারি মোটরবাইক। ফলে শব্দদূষণ নেই। আর নেই দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ার বুকে অ
১১ ঘণ্টা আগে‘শক্ত মনের মানুষ’ বলে একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। কিন্তু সেই মানুষের বৈশিষ্ট্য কী? আর করেই বা কী? খেয়াল করলে দেখবেন, সেই মানুষ সাফল্যে খুব বেশি উচ্ছ্বাস দেখায় না, ব্যর্থতায় কারও কাছে সহানুভূতি চায় না, শোকে কাতর হয় না, প্রায় সব দায়িত্ব নীরবে পালন করে, কোনো কাজে অজুহাত দেখায় না ইত্যাদি।
১২ ঘণ্টা আগেরোজ লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের রং স্বাভাবিক গোলাপি থাকে না। লিপস্টিক ভালোভাবে না তুললে বা এটির মান ভালো না হলেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যেতে পারে। ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে একে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে কিছু ঘরোয়া টিপস মেনে চলতে পারেন। এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে ঠোঁটে ফিরবে গোলাপি আভা।
১৩ ঘণ্টা আগেবাজারে এখন যেসব সবজি পাওয়া যাচ্ছে, তার মধ্য়ে পটোল আর ঢ্যাঁড়স বলতে গেলে দু-এক দিন পরপরই কিনছেন প্রায় সবাই। কিন্তু সব সময় কি এগুলোর ভাজা আর তরকারি খেতে ভালো লাগে? মাঝেমধ্যে একটু ভিন্ন কায়দায় রান্না করলে এসব সবজিও একঘেয়ে অবস্থা কাটিয়ে হয়ে উঠতে পারে মুখরোচক।
১৭ ঘণ্টা আগে