নাহিন আশরাফ
পূজা আসতে বাকি দুই সপ্তাহ। উৎসব ঘিরে শুরু হয়েছে কেনাকাটার আয়োজন। না বললেও চলে, পূজার কেনাকাটায় সবার ওপরে আছে পোশাক। কিন্তু সঙ্গে? সে তালিকাও ছোট নয়। সেই বিরাট ফর্দ নিয়ে কথা বললে ভোর হতে পারে; বরং আমরা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গয়নার কথা বলি।
ট্রেন্ডে যেসব গয়না থাকে, সাধারণত সেগুলো পূজার সময় জনপ্রিয়তা পায়। কিন্তু ট্রেন্ডের পাশাপাশি পূজার বিশেষ মোটিফের গয়নাও এখন পাওয়া যায়, যেমন পেনডেন্ট হিসেবে দেখা যায় দেবী দুর্গা বা সরস্বতীর মুখ, প্যাঁচা ইত্যাদি। পূজায় বেশির ভাগ নারী নিজে ভিন্নভাবে সাজাতে চান। সে ক্ষেত্রে তাঁরা গতানুগতিক গয়না থেকে বের হয়ে বেছে নেন নতুনদের গয়না। এখন প্রাকৃতিক উপকরণে তৈরি গয়না বেশ জনপ্রিয়।
হাতে তৈরি দেশীয় উপাদানে এসব রুচিশীল গয়না এখন ট্রেন্ড সেটারের ভূমিকায় রয়েছে। রুদ্রাক্ষ, কাঠ, মাটি, ঝিনুক, লতা, কাপড়, তালপাতা ইত্যাদি দিয়ে এখন তৈরি হচ্ছে মালা, চুড়িসহ বিভিন্ন গয়না। রুদ্রাক্ষ, কাপড় ও ঝুনঝুনির মিশ্রণে তৈরি চুড়ি এখন বেশ জনপ্রিয়। এগুলোতে কড়ি যোগ করে আনা হয় বৈচিত্র্য। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে অনেকে পরেন কাপড় ও কড়ির মিশ্রণের চোকার। এ ছাড়া আছে কাঠের গয়নার বিশেষ চাহিদা। নির্দিষ্ট আকারে কাঠ কেটে বার্নিশ করে তৈরি করা হয় এসব গয়না। এগুলো ডিজাইনাররা নিজেদের সৃজনশীলতা দিয়ে বিভিন্ন মোটিফ তৈরি করেন।
কিছুদিন ধরে ফ্যাশন অনুষঙ্গে রিকশাচিত্রের প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে। রিকশার প্লেটে উজ্জ্বল রঙে এক বিশেষ স্টাইলে আঁকা হতো রিকশাচিত্র। কোনো কোনো নকশাকার গয়নাতেও সে স্টাইলে আঁকছেন মোটিফ। তাতে তৈরি হচ্ছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার দারুণ মিশেল।
এখন ট্রেন্ডে আছে হাতে তৈরি কাপড়ের গয়না। বাটিকের কাপড়, জামদানি, গামছা ইত্যাদি দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়। এগুলোর রঙিন উপস্থিতি যেকোনো সাদামাটা শাড়িকে করে তোলে জমকালো। তবে কাপড়ের গয়না কেনার আগে এর ফিনিশিং দেখে নেওয়া জরুরি। দেশীয় উপকরণ দিয়ে তৈরি এসব গয়নায় পুঁতি, পাথর, সুতা, বাঁশ, পাট ইত্যাদি যোগ করে বৈচিত্র্য আনা হয়। এসব গয়না যে শুধু দেশীয় পোশাকের সঙ্গে মানানসই, তা নয়। মিলিয়ে নিতে পারলে এগুলো পশ্চিমা ধাঁচের পোশাকের সঙ্গেও মানানসই।
ট্রেন্ডই গয়নার বিশেষত্ব নয়। যাঁরা ফ্যাশনে বোল্ড, তাঁরা দেশীয় গয়নায় বোহিমিয়ান লুক আনতে পারেন। তাসার স্বত্বাধিকারী ও ডিজাইনার সঙ্গীতা ওয়াহিদ তাসা জানিয়েছেন, পূজা এলে দেশীয় উপকরণে তৈরি গয়নার চাহিদা বেড়ে যায়। পূজার থিমের সঙ্গে কড়ি মানানসই বলে এটি দিয়ে তৈরি গয়নার কদর বাড়ে এ সময়। তিনি আরও জানান, মানুষ নতুনত্ব পছন্দ করে। তাই ডিজাইনের ভিন্নতার কারণে এ ধরনের গয়নার চাহিদা বেশি।
অনেকে পূজার জন্য বেছে নিচ্ছেন পিতলের গয়না। ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে এসব গয়না ডিজাইন করা হয়। পিতলের মালা, বালা, চুড়ি, কানের দুল, আংটি, বাজু ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব ধাতব গয়না অনেকের কাছে বেশ প্রিয়। অনেকে সোনার গয়নার বদলে বেছে নিচ্ছেন বিভিন্ন ধাতব ফিউশনের গয়না।
পূজা আসতে বাকি দুই সপ্তাহ। উৎসব ঘিরে শুরু হয়েছে কেনাকাটার আয়োজন। না বললেও চলে, পূজার কেনাকাটায় সবার ওপরে আছে পোশাক। কিন্তু সঙ্গে? সে তালিকাও ছোট নয়। সেই বিরাট ফর্দ নিয়ে কথা বললে ভোর হতে পারে; বরং আমরা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গয়নার কথা বলি।
ট্রেন্ডে যেসব গয়না থাকে, সাধারণত সেগুলো পূজার সময় জনপ্রিয়তা পায়। কিন্তু ট্রেন্ডের পাশাপাশি পূজার বিশেষ মোটিফের গয়নাও এখন পাওয়া যায়, যেমন পেনডেন্ট হিসেবে দেখা যায় দেবী দুর্গা বা সরস্বতীর মুখ, প্যাঁচা ইত্যাদি। পূজায় বেশির ভাগ নারী নিজে ভিন্নভাবে সাজাতে চান। সে ক্ষেত্রে তাঁরা গতানুগতিক গয়না থেকে বের হয়ে বেছে নেন নতুনদের গয়না। এখন প্রাকৃতিক উপকরণে তৈরি গয়না বেশ জনপ্রিয়।
হাতে তৈরি দেশীয় উপাদানে এসব রুচিশীল গয়না এখন ট্রেন্ড সেটারের ভূমিকায় রয়েছে। রুদ্রাক্ষ, কাঠ, মাটি, ঝিনুক, লতা, কাপড়, তালপাতা ইত্যাদি দিয়ে এখন তৈরি হচ্ছে মালা, চুড়িসহ বিভিন্ন গয়না। রুদ্রাক্ষ, কাপড় ও ঝুনঝুনির মিশ্রণে তৈরি চুড়ি এখন বেশ জনপ্রিয়। এগুলোতে কড়ি যোগ করে আনা হয় বৈচিত্র্য। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে অনেকে পরেন কাপড় ও কড়ির মিশ্রণের চোকার। এ ছাড়া আছে কাঠের গয়নার বিশেষ চাহিদা। নির্দিষ্ট আকারে কাঠ কেটে বার্নিশ করে তৈরি করা হয় এসব গয়না। এগুলো ডিজাইনাররা নিজেদের সৃজনশীলতা দিয়ে বিভিন্ন মোটিফ তৈরি করেন।
কিছুদিন ধরে ফ্যাশন অনুষঙ্গে রিকশাচিত্রের প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে। রিকশার প্লেটে উজ্জ্বল রঙে এক বিশেষ স্টাইলে আঁকা হতো রিকশাচিত্র। কোনো কোনো নকশাকার গয়নাতেও সে স্টাইলে আঁকছেন মোটিফ। তাতে তৈরি হচ্ছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার দারুণ মিশেল।
এখন ট্রেন্ডে আছে হাতে তৈরি কাপড়ের গয়না। বাটিকের কাপড়, জামদানি, গামছা ইত্যাদি দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়। এগুলোর রঙিন উপস্থিতি যেকোনো সাদামাটা শাড়িকে করে তোলে জমকালো। তবে কাপড়ের গয়না কেনার আগে এর ফিনিশিং দেখে নেওয়া জরুরি। দেশীয় উপকরণ দিয়ে তৈরি এসব গয়নায় পুঁতি, পাথর, সুতা, বাঁশ, পাট ইত্যাদি যোগ করে বৈচিত্র্য আনা হয়। এসব গয়না যে শুধু দেশীয় পোশাকের সঙ্গে মানানসই, তা নয়। মিলিয়ে নিতে পারলে এগুলো পশ্চিমা ধাঁচের পোশাকের সঙ্গেও মানানসই।
ট্রেন্ডই গয়নার বিশেষত্ব নয়। যাঁরা ফ্যাশনে বোল্ড, তাঁরা দেশীয় গয়নায় বোহিমিয়ান লুক আনতে পারেন। তাসার স্বত্বাধিকারী ও ডিজাইনার সঙ্গীতা ওয়াহিদ তাসা জানিয়েছেন, পূজা এলে দেশীয় উপকরণে তৈরি গয়নার চাহিদা বেড়ে যায়। পূজার থিমের সঙ্গে কড়ি মানানসই বলে এটি দিয়ে তৈরি গয়নার কদর বাড়ে এ সময়। তিনি আরও জানান, মানুষ নতুনত্ব পছন্দ করে। তাই ডিজাইনের ভিন্নতার কারণে এ ধরনের গয়নার চাহিদা বেশি।
অনেকে পূজার জন্য বেছে নিচ্ছেন পিতলের গয়না। ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে এসব গয়না ডিজাইন করা হয়। পিতলের মালা, বালা, চুড়ি, কানের দুল, আংটি, বাজু ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব ধাতব গয়না অনেকের কাছে বেশ প্রিয়। অনেকে সোনার গয়নার বদলে বেছে নিচ্ছেন বিভিন্ন ধাতব ফিউশনের গয়না।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে