মোশারফ হোসেন
গত সেপ্টেম্বরজুড়েই ছিল বিভিন্ন ফ্যাশন সপ্তাহের প্রদর্শনী। নিউইয়র্ক-লন্ডন হয়ে গত মাসে আসর বসেছিল ইতালির শহর মিলানে। ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া সাত দিনব্যাপী মিলান ফ্যাশন উইক শেষ হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর।
এবার ৬২টি ব্র্যান্ড বিভিন্ন পোশাক নিয়ে হাজির হয়েছিল রানওয়েতে। মিলান ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় দিনে মুগ্ধতা ছড়ায় বিলাসবহুল ইতালিয়ান ব্র্যান্ড আইসবার্গ, অ্যান্তোনিও মারাস, ফেন্ডি ও ডিজেলের প্রদর্শনী।
তৃতীয় দিনে পিটার হকিন্স টম ফোর্ডের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর হিসেবে প্রথমবারের মতো নিজের ডিজাইন করা পোশাক নিয়ে মিলানের মঞ্চে হাজির হন। একই দিনে প্রাডার প্রদর্শনীতে ছিল ইউনিফর্ম ও পার্টির উপযোগী পোশাক। বিখ্যাত ব্র্যান্ড আরমানি নিয়ে আসে হরেক রকম পোশাকের সংগ্রহ। শুরুতে রুপালি, কালো ও ধূসর রঙের পোশাকে দেখা যায় মডেলদের। পরে সবুজ, নীল, বেগুনি ও গোলাপি রঙের ফ্লোয়িং স্কার্ট, শর্টস, অন্তর্বাস ও ব্লাউজের দেখা মেলে।
আসরের চতুর্থ দিন ছিল গুচি ও ভারসাচির প্রদর্শনী। সেখানে মেঝে দৈর্ঘ্যের ওভারকোটের নিচে টি-আকৃতির হালকা পোশাক ও শর্টসের সঙ্গে ছিল বেল্ট। গুচি থেকে প্রদর্শিত হয় গাঢ় লাল চামড়ার ছোট স্কার্ট, জ্যাকেট, বড় কলারসহ পুলওভার ও বিভিন্ন ধরনের গয়না। দিন শেষ হয় নব্বইয়ের দশকের জার্মান সুপারমডেল ক্লডিয়া শিফারের র্যাম্পে হাঁটার মধ্য দিয়ে। শিফার মেঝে দৈর্ঘ্যের সবুজ ও রুপালি চোকারবোর্ড পোশাক পরে ক্যাটওয়াকে অংশ নিয়েছিলেন।
মিলান ফ্যাশন উইকের পঞ্চম দিনের উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ডের মধ্যে ছিল বোতেগা ভেনেতা, দ্য অ্যাটিকো, ডলশে অ্যান্ড গাবানা, মিসোনি ও ফেরাগামো। আগামী বছরের বসন্ত সামনে রেখে বোতেগা ভেনেতার মূল থিম ছিল বন ও প্রকৃতি। এ ছাড়া ট্রেঞ্চ কোট, ক্লাচ ব্যাগ, নিটওয়্যার, ডোরাকাটা শার্ট এবং চামড়া দিয়ে তৈরি নেকটাই প্রদর্শন করে ব্র্যান্ডটি।
ষষ্ঠ দিনে আভাভাভ নিয়ে আসে অদ্ভুতুড়ে পোশাক প্রদর্শনী। তাদের মডেলরা পোশাক পরতে পরতে মঞ্চে আসেন, র্যাম্পে হাঁটার সময় তাঁদের ছিল অপ্রস্তুত ভাবভঙ্গি, কারও কারও টি-শার্টে লেখা ছিল ‘অ্যাড ব্যাক’ কিংবা ‘নো টাইম টু ডিজাইন’ ইত্যাদি। দিনের আকর্ষণীয় বিষয় ছিল আরমানির সাটিন জ্যাকেট ও ধূসর রঙের সাটিন ট্রাউজারের প্রদর্শনী।
তবে শেষ দিনের প্রদর্শনী হয় ডিজিটাল মাধ্যমে। এতে অংশ নেয় ফিলিংস, গুয়েদো ভারা, মিজন ননসিউনি, ফান ডাং হোয়াং ও লরা বিয়াজত্তি।
বরাবরের মতো এবারও মিলান ফ্যাশন উইকের প্রথম সারিতে উপস্থিত ছিলেন নামকরা সব তারকা। জিজি হাদিদ, কেন্ডাল জেনার, জুলিয়া রবার্ট, রায়ান গসলিং, ডেমি মুর, নাওমি ক্যাম্পবেল, কেট মস, জেডেন স্মিথ, ক্রিস্টিনা রিচি, বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কে-পপ আইডল সানাসহ প্রায় সব শাখার তারকাদের উপস্থিতিতে সরগরম ছিল মিলান ফ্যাশন উইক।
সূত্র: হারপার বাজার ও অগাস্টম্যান
গত সেপ্টেম্বরজুড়েই ছিল বিভিন্ন ফ্যাশন সপ্তাহের প্রদর্শনী। নিউইয়র্ক-লন্ডন হয়ে গত মাসে আসর বসেছিল ইতালির শহর মিলানে। ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া সাত দিনব্যাপী মিলান ফ্যাশন উইক শেষ হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর।
এবার ৬২টি ব্র্যান্ড বিভিন্ন পোশাক নিয়ে হাজির হয়েছিল রানওয়েতে। মিলান ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় দিনে মুগ্ধতা ছড়ায় বিলাসবহুল ইতালিয়ান ব্র্যান্ড আইসবার্গ, অ্যান্তোনিও মারাস, ফেন্ডি ও ডিজেলের প্রদর্শনী।
তৃতীয় দিনে পিটার হকিন্স টম ফোর্ডের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর হিসেবে প্রথমবারের মতো নিজের ডিজাইন করা পোশাক নিয়ে মিলানের মঞ্চে হাজির হন। একই দিনে প্রাডার প্রদর্শনীতে ছিল ইউনিফর্ম ও পার্টির উপযোগী পোশাক। বিখ্যাত ব্র্যান্ড আরমানি নিয়ে আসে হরেক রকম পোশাকের সংগ্রহ। শুরুতে রুপালি, কালো ও ধূসর রঙের পোশাকে দেখা যায় মডেলদের। পরে সবুজ, নীল, বেগুনি ও গোলাপি রঙের ফ্লোয়িং স্কার্ট, শর্টস, অন্তর্বাস ও ব্লাউজের দেখা মেলে।
আসরের চতুর্থ দিন ছিল গুচি ও ভারসাচির প্রদর্শনী। সেখানে মেঝে দৈর্ঘ্যের ওভারকোটের নিচে টি-আকৃতির হালকা পোশাক ও শর্টসের সঙ্গে ছিল বেল্ট। গুচি থেকে প্রদর্শিত হয় গাঢ় লাল চামড়ার ছোট স্কার্ট, জ্যাকেট, বড় কলারসহ পুলওভার ও বিভিন্ন ধরনের গয়না। দিন শেষ হয় নব্বইয়ের দশকের জার্মান সুপারমডেল ক্লডিয়া শিফারের র্যাম্পে হাঁটার মধ্য দিয়ে। শিফার মেঝে দৈর্ঘ্যের সবুজ ও রুপালি চোকারবোর্ড পোশাক পরে ক্যাটওয়াকে অংশ নিয়েছিলেন।
মিলান ফ্যাশন উইকের পঞ্চম দিনের উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ডের মধ্যে ছিল বোতেগা ভেনেতা, দ্য অ্যাটিকো, ডলশে অ্যান্ড গাবানা, মিসোনি ও ফেরাগামো। আগামী বছরের বসন্ত সামনে রেখে বোতেগা ভেনেতার মূল থিম ছিল বন ও প্রকৃতি। এ ছাড়া ট্রেঞ্চ কোট, ক্লাচ ব্যাগ, নিটওয়্যার, ডোরাকাটা শার্ট এবং চামড়া দিয়ে তৈরি নেকটাই প্রদর্শন করে ব্র্যান্ডটি।
ষষ্ঠ দিনে আভাভাভ নিয়ে আসে অদ্ভুতুড়ে পোশাক প্রদর্শনী। তাদের মডেলরা পোশাক পরতে পরতে মঞ্চে আসেন, র্যাম্পে হাঁটার সময় তাঁদের ছিল অপ্রস্তুত ভাবভঙ্গি, কারও কারও টি-শার্টে লেখা ছিল ‘অ্যাড ব্যাক’ কিংবা ‘নো টাইম টু ডিজাইন’ ইত্যাদি। দিনের আকর্ষণীয় বিষয় ছিল আরমানির সাটিন জ্যাকেট ও ধূসর রঙের সাটিন ট্রাউজারের প্রদর্শনী।
তবে শেষ দিনের প্রদর্শনী হয় ডিজিটাল মাধ্যমে। এতে অংশ নেয় ফিলিংস, গুয়েদো ভারা, মিজন ননসিউনি, ফান ডাং হোয়াং ও লরা বিয়াজত্তি।
বরাবরের মতো এবারও মিলান ফ্যাশন উইকের প্রথম সারিতে উপস্থিত ছিলেন নামকরা সব তারকা। জিজি হাদিদ, কেন্ডাল জেনার, জুলিয়া রবার্ট, রায়ান গসলিং, ডেমি মুর, নাওমি ক্যাম্পবেল, কেট মস, জেডেন স্মিথ, ক্রিস্টিনা রিচি, বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কে-পপ আইডল সানাসহ প্রায় সব শাখার তারকাদের উপস্থিতিতে সরগরম ছিল মিলান ফ্যাশন উইক।
সূত্র: হারপার বাজার ও অগাস্টম্যান
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
১ ঘণ্টা আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
১ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
২ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
২ ঘণ্টা আগে