কে এম হিমেল আহমেদ, রংপুর
নাম লিজেন আহম্মেদ প্রান্ত। ছোটবেলা থেকেই পশুপাখির প্রতি গভীর ভালোবাসা তাঁর। জন্ম নওগাঁ সদর উপজেলার শেখপুরা গ্রামে। রংপুর সরকারি সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে বর্তমানে রংপুর ডেলটা কম্পিউটার সায়েন্স কলেজে বিবিএ প্রথম সেমিস্টারে পড়ছেন তিনি।
সাপসহ অন্যান্য বিপদগ্রস্ত বন্য প্রাণী উদ্ধার ও অবমুক্ত এবং রাস্তায় অসুস্থ কুকুর-বিড়াল রেসকিউ করে চিকিৎসা দিয়ে রংপুর শহরে বেশ পরিচিত হয়েছেন প্রান্ত। শহর কিংবা গ্রামের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্য প্রাণী সম্পর্কে জনসচেতনতা ক্যাম্পেইন করেন তিনি।
বিভিন্ন প্রজাতির ১০০টির বেশি সাপ রেসকিউ করে বন বিভাগের নির্ধারিত বনে ছেড়ে দিয়েছেন প্রান্ত। এগুলোর মধ্যে আছে অজগর, খৈয়া গোখরো, পদ্ম গোখরো, গ্রিন পিট ভাইপার, লেসার ব্ল্যাক ক্রেইট, শঙ্খিনী, হেলে, বেত আঁচড়া, জলঢোঁড়া এবং মেটে। এ ছাড়া তিনি অসুস্থ বনবিড়াল, শিয়াল, কোকিল, প্যাঁচাসহ বেশ কিছু বন্য প্রাণী উদ্ধারের পর চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে অবমুক্ত করেন।
বর্তমানে লিজেন আহম্মেদ প্রান্ত ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ নামের একটি সংগঠনের অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
সাপসহ সব ধরনের বন্য প্রাণী আমাদের খাদ্যশৃঙ্খল ও প্রকৃতি রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখে। প্রতিটি প্রাণীরই সমানভাবে বেঁচে থাকার অধিকার আছে বলে মনে করেন প্রান্ত। ‘প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা এবং প্রকৃতি রক্ষায় সামান্য অবদান রাখার জন্য আমি এ কাজ করি। ভবিষ্যতে মানুষকে সাপ সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন করে যেতে চাই। কারণ, সচেতনতাই পারে সাপে-মানুষে সংঘাত কমাতে।’
ছেলের কাজের বিষয়ে প্রান্তর মা লিজা আখতার জানান, তাঁরা প্রথমে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না ছেলের কাজকর্ম। অবশ্য বিষয়টি বুঝতে পেরে পরিবার প্রান্তর পাশে দাঁড়ায়। তাঁরাও প্রান্তর মতো কাজ করেন এখন।
নাম লিজেন আহম্মেদ প্রান্ত। ছোটবেলা থেকেই পশুপাখির প্রতি গভীর ভালোবাসা তাঁর। জন্ম নওগাঁ সদর উপজেলার শেখপুরা গ্রামে। রংপুর সরকারি সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে বর্তমানে রংপুর ডেলটা কম্পিউটার সায়েন্স কলেজে বিবিএ প্রথম সেমিস্টারে পড়ছেন তিনি।
সাপসহ অন্যান্য বিপদগ্রস্ত বন্য প্রাণী উদ্ধার ও অবমুক্ত এবং রাস্তায় অসুস্থ কুকুর-বিড়াল রেসকিউ করে চিকিৎসা দিয়ে রংপুর শহরে বেশ পরিচিত হয়েছেন প্রান্ত। শহর কিংবা গ্রামের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্য প্রাণী সম্পর্কে জনসচেতনতা ক্যাম্পেইন করেন তিনি।
বিভিন্ন প্রজাতির ১০০টির বেশি সাপ রেসকিউ করে বন বিভাগের নির্ধারিত বনে ছেড়ে দিয়েছেন প্রান্ত। এগুলোর মধ্যে আছে অজগর, খৈয়া গোখরো, পদ্ম গোখরো, গ্রিন পিট ভাইপার, লেসার ব্ল্যাক ক্রেইট, শঙ্খিনী, হেলে, বেত আঁচড়া, জলঢোঁড়া এবং মেটে। এ ছাড়া তিনি অসুস্থ বনবিড়াল, শিয়াল, কোকিল, প্যাঁচাসহ বেশ কিছু বন্য প্রাণী উদ্ধারের পর চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে অবমুক্ত করেন।
বর্তমানে লিজেন আহম্মেদ প্রান্ত ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ নামের একটি সংগঠনের অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
সাপসহ সব ধরনের বন্য প্রাণী আমাদের খাদ্যশৃঙ্খল ও প্রকৃতি রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখে। প্রতিটি প্রাণীরই সমানভাবে বেঁচে থাকার অধিকার আছে বলে মনে করেন প্রান্ত। ‘প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা এবং প্রকৃতি রক্ষায় সামান্য অবদান রাখার জন্য আমি এ কাজ করি। ভবিষ্যতে মানুষকে সাপ সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন করে যেতে চাই। কারণ, সচেতনতাই পারে সাপে-মানুষে সংঘাত কমাতে।’
ছেলের কাজের বিষয়ে প্রান্তর মা লিজা আখতার জানান, তাঁরা প্রথমে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না ছেলের কাজকর্ম। অবশ্য বিষয়টি বুঝতে পেরে পরিবার প্রান্তর পাশে দাঁড়ায়। তাঁরাও প্রান্তর মতো কাজ করেন এখন।
ঋতুর হিসাবে এটি মূলত শরৎকাল। এ সময়ের বৃষ্টির চরিত্র খানিক তরল। অর্থাৎ হঠাৎ ঝুম বৃষ্টি তো আবার খাঁ খাঁ রোদ। এই যেমন কয়েক দিন ধরে প্রায় সারা দেশে চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি কিংবা মুষলধারে বৃষ্টি। খুব সহজে আবহাওয়ার এই খেয়ালি আচরণের ছাপ পড়ে মানুষের শরীরে, বিশেষ করে ত্বক ও চুলে।
১২ মিনিট আগেপৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা অনেক জায়গা মানুষের কৌতূহল বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু সব কৌতূহলের শেষ হয় না। কারণ, কিছু কিছু জায়গা রহস্যে ঘেরা, আবার কিছু স্থান এতটাই বিপজ্জনক যে সেখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
১২ মিনিট আগেবাড়িতে মাছি বা উড়ন্ত পোকার উপদ্রব বেড়েছে? ভিনেগার, কীটনাশক—কোনোটায় কাজ হচ্ছে না? দৈনন্দিন কাজের ভুলেও বাড়িতে এ ধরনের পোকার উপদ্রব হয়। একটু সচেতন হলে এড়ানো সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগেআপনার আশপাশে এমন ব্যক্তি পাবেন, যাঁদের প্রায় সবাই পছন্দ করেন। তাঁদের ব্যবহারে মুগ্ধ হয়ে সবাই সম্পর্ক সুন্দর রাখতে চায়। এর কারণ, তাঁরা যে সব সময় উচ্চ স্বরে কথা বলেন বা নিজেদের সম্পর্কে বেশি বলেন, তা নয়। শুধু আচরণ ও কথা বলার ভঙ্গির কারণে তাঁরা সবার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন।
১৩ ঘণ্টা আগে