মোশারফ হোসেন, ঢাকা
প্রথমবারের মতো ডিনার ডেটে যাওয়ার অনুভূতি খুবই রোমাঞ্চকর। এ সময় রেস্টুরেন্ট, জামা কিংবা মেনু নির্বাচন—সবকিছুতেই একধরনের দোটানা কাজ করে। কিন্তু আগে থেকেই পরিকল্পনা করা গেলে প্রথম ডেট স্মরণীয় ও উপভোগ্য হয়ে ওঠে।
আরামদায়ক রেস্টুরেন্ট নির্বাচন
ডেটের জন্য এমন একটি রেস্টুরেন্ট নির্বাচন করতে হবে, যেখানে দুজনই স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন। কিছুটা কোলাহল থাকে এমন রেস্টুরেন্ট বিবেচনায় নিতে হবে। এতে দুজনের কথাগুলো অন্য কারও শোনার সুযোগ থাকবে না। খাবার অর্ডার করার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট প্ল্যাটার না নিয়ে, আলাদা করে যাতে অর্ডার করার ব্যবস্থা থাকে, সেদিকে খেয়াল রেখে রেস্টুরেন্ট নির্বাচন করতে হবে।
স্টাইলিশ লুক বজায় রাখুন
ডেটে স্টাইলিশ লুকে হাজির হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এমন জামাকাপড় পরতে হবে যাতে হাঁটা, খাওয়া, নিশ্বাস নেওয়া এবং কথা বলার মতো বিষয়গুলো স্বস্তিকর হয়। এ ক্ষেত্রে ক্যাজুয়াল জামা পরা যেতে পারে। ক্যাজুয়াল পোশাকে লুক থাকবে পরিপাটি, সঙ্গে মিলবে প্রশান্তিও। যা-ই পরুন না কেন, ডেটে আসার পর পোশাকের প্রশংসা করুন।
সময়মতো আসার চেষ্টা করুন
প্রথম ডেটে অবশ্যই দেরি করা চলবে না। যদি অপ্রত্যাশিত কোনো সমস্যার কারণে দেরি হয়েই যায়, সঙ্গে সঙ্গে ফোন অথবা টেক্সটের মাধ্যমে জানিয়ে দিতে হবে। ডেটে নির্ধারিত সময়ে আসার অর্থ হলো, আপনি আত্মবিশ্বাসী, উৎসাহী ও সুসংগঠিত।
স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকুন
ডেটে হাতের স্মার্টফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখুন। যাতে কোনো কল বা টেক্সটের নোটিফিকেশনের শব্দ না আসে। বারবার ফোন চেক করা থেকে বিরত থাকুন। সব মনোযোগ পাশে থাকা ব্যক্তিটির দিকে রাখুন। এতে ডেট উপভোগ্য হয়ে উঠবে।
চোখে চোখ রেখে কথা বলুন
ডিনার টেবিলে নিস্তব্ধতা অস্বস্তিকর। কথা বলুন এবং চোখের দিকে তাকিয়ে মনোযোগসহকারে প্রিয় মানুষটির কথাগুলো শোনার চেষ্টা করুন। এর অর্থ, আপনি তাঁর প্রতি আগ্রহী।
এ ছাড়া প্রিয় রেস্টুরেন্ট ও পছন্দের খাবার নিয়ে প্রশ্ন করা যেতে পারে। শখ, পরিবার ও কর্মক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করুন। প্রিয় জিনিসগুলো সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, কিছু জিনিস আপনার সঙ্গে মিলেও যেতে পারে। খোলা মনের পরিচয় দিন এবং সঙ্গীর মতামতগুলো গুরুত্বের সঙ্গে শুনুন। রাজনীতি, ধর্ম ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।
সহজেই খাওয়া যায় এমন খাবার অর্ডার করুন
নিজে যে ধরনের খাবার পছন্দ করেন, সেগুলোরই অর্ডার দিন। অভ্যস্ত নন তেমন খাবার না খাওয়াই ভালো। চামচ ও ছুরি দিয়ে খেতে অভ্যস্ত হলে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। নিজের পছন্দের খাবার অর্ডার করলে অস্বস্তিতে পড়ার সুযোগ কম থাকে।
ভদ্রতা বজায় রাখুন
ডিনার টেবিলে ভদ্রতা ও শিষ্টাচার বজায় রাখুন। এ জন্য যা করতে পারেন:
ধীরে খাবার খান
ডেটের সময় ধীরে ধীরে খাবার খেতে হবে। খাওয়ার সময় কথা বলুন। খাওয়ার মাঝে সঙ্গীকে ডেজার্ট
শেয়ার করুন।
বিল দেওয়া
বিল নিজ থেকেই দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপনার সঙ্গী কিছু শেয়ার করার জন্য জোর করলে দুজন মিলেই বিল দিন। সবচেয়ে ভালো হয়, পাশে থাকা ব্যক্তিটি দেখার আগেই বিল দিয়ে দেওয়া।
ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিন
ইতিবাচক থাকা ও সঙ্গীকে সম্মান দেওয়ার পাশাপাশি স্বকীয়তা বজায় রাখুন। নিজের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিন।
সূত্র: গুডফুড গিফ্টকার্ড
প্রথমবারের মতো ডিনার ডেটে যাওয়ার অনুভূতি খুবই রোমাঞ্চকর। এ সময় রেস্টুরেন্ট, জামা কিংবা মেনু নির্বাচন—সবকিছুতেই একধরনের দোটানা কাজ করে। কিন্তু আগে থেকেই পরিকল্পনা করা গেলে প্রথম ডেট স্মরণীয় ও উপভোগ্য হয়ে ওঠে।
আরামদায়ক রেস্টুরেন্ট নির্বাচন
ডেটের জন্য এমন একটি রেস্টুরেন্ট নির্বাচন করতে হবে, যেখানে দুজনই স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন। কিছুটা কোলাহল থাকে এমন রেস্টুরেন্ট বিবেচনায় নিতে হবে। এতে দুজনের কথাগুলো অন্য কারও শোনার সুযোগ থাকবে না। খাবার অর্ডার করার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট প্ল্যাটার না নিয়ে, আলাদা করে যাতে অর্ডার করার ব্যবস্থা থাকে, সেদিকে খেয়াল রেখে রেস্টুরেন্ট নির্বাচন করতে হবে।
স্টাইলিশ লুক বজায় রাখুন
ডেটে স্টাইলিশ লুকে হাজির হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এমন জামাকাপড় পরতে হবে যাতে হাঁটা, খাওয়া, নিশ্বাস নেওয়া এবং কথা বলার মতো বিষয়গুলো স্বস্তিকর হয়। এ ক্ষেত্রে ক্যাজুয়াল জামা পরা যেতে পারে। ক্যাজুয়াল পোশাকে লুক থাকবে পরিপাটি, সঙ্গে মিলবে প্রশান্তিও। যা-ই পরুন না কেন, ডেটে আসার পর পোশাকের প্রশংসা করুন।
সময়মতো আসার চেষ্টা করুন
প্রথম ডেটে অবশ্যই দেরি করা চলবে না। যদি অপ্রত্যাশিত কোনো সমস্যার কারণে দেরি হয়েই যায়, সঙ্গে সঙ্গে ফোন অথবা টেক্সটের মাধ্যমে জানিয়ে দিতে হবে। ডেটে নির্ধারিত সময়ে আসার অর্থ হলো, আপনি আত্মবিশ্বাসী, উৎসাহী ও সুসংগঠিত।
স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকুন
ডেটে হাতের স্মার্টফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখুন। যাতে কোনো কল বা টেক্সটের নোটিফিকেশনের শব্দ না আসে। বারবার ফোন চেক করা থেকে বিরত থাকুন। সব মনোযোগ পাশে থাকা ব্যক্তিটির দিকে রাখুন। এতে ডেট উপভোগ্য হয়ে উঠবে।
চোখে চোখ রেখে কথা বলুন
ডিনার টেবিলে নিস্তব্ধতা অস্বস্তিকর। কথা বলুন এবং চোখের দিকে তাকিয়ে মনোযোগসহকারে প্রিয় মানুষটির কথাগুলো শোনার চেষ্টা করুন। এর অর্থ, আপনি তাঁর প্রতি আগ্রহী।
এ ছাড়া প্রিয় রেস্টুরেন্ট ও পছন্দের খাবার নিয়ে প্রশ্ন করা যেতে পারে। শখ, পরিবার ও কর্মক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করুন। প্রিয় জিনিসগুলো সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, কিছু জিনিস আপনার সঙ্গে মিলেও যেতে পারে। খোলা মনের পরিচয় দিন এবং সঙ্গীর মতামতগুলো গুরুত্বের সঙ্গে শুনুন। রাজনীতি, ধর্ম ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।
সহজেই খাওয়া যায় এমন খাবার অর্ডার করুন
নিজে যে ধরনের খাবার পছন্দ করেন, সেগুলোরই অর্ডার দিন। অভ্যস্ত নন তেমন খাবার না খাওয়াই ভালো। চামচ ও ছুরি দিয়ে খেতে অভ্যস্ত হলে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। নিজের পছন্দের খাবার অর্ডার করলে অস্বস্তিতে পড়ার সুযোগ কম থাকে।
ভদ্রতা বজায় রাখুন
ডিনার টেবিলে ভদ্রতা ও শিষ্টাচার বজায় রাখুন। এ জন্য যা করতে পারেন:
ধীরে খাবার খান
ডেটের সময় ধীরে ধীরে খাবার খেতে হবে। খাওয়ার সময় কথা বলুন। খাওয়ার মাঝে সঙ্গীকে ডেজার্ট
শেয়ার করুন।
বিল দেওয়া
বিল নিজ থেকেই দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপনার সঙ্গী কিছু শেয়ার করার জন্য জোর করলে দুজন মিলেই বিল দিন। সবচেয়ে ভালো হয়, পাশে থাকা ব্যক্তিটি দেখার আগেই বিল দিয়ে দেওয়া।
ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিন
ইতিবাচক থাকা ও সঙ্গীকে সম্মান দেওয়ার পাশাপাশি স্বকীয়তা বজায় রাখুন। নিজের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিন।
সূত্র: গুডফুড গিফ্টকার্ড
শেষের কবিতায় রবীন্দ্রনাথ কেতকী, মানে কেটি মিত্রকে নিয়ে বলেছেন, ‘জীবনের আদ্যলীলায় কেটির কালো চোখের ভাবটি ছিল স্নিগ্ধ, প্রথম বয়সে ঠোঁট দুটিতে সরল মাধুর্য ছিল।’ আর পরবর্তী বয়সে? সেই সরল ঠোঁটকে খানিকটা অতিরঞ্জিত করতেই বাড়তি প্রসাধন ব্যবহার করত সে। কোমর ছাড়িয়ে যাওয়া চুলে সে চালিয়ে দিয়েছিল কাঁচি..
৮ ঘণ্টা আগেঅফিসে কাজের চাপ থাকবেই। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। আর পরবর্তী সময়ে তা হয়ে দাঁড়ায় মানসিক চাপের কারণ। কিন্তু রোজ যে কাজগুলো করতেই হবে, সেগুলো নিয়ে মানসিক চাপে থাকলে নিজের ভালো থাকাটাও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে কয়েকটা উপায় যদি অবলম্বন করা হয়...
৮ ঘণ্টা আগেবৈশাখের তপ্ত দিনে ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলঘরে কী রান্না হতো? প্রশ্নটা রবীন্দ্রপ্রেমীদের মনে জাগতেই পারে। ঠাকুরবাড়ির সদস্যরা রোদের প্রকোপ থেকে বাঁচতে ত্বকের যেভাবে যত্ন নিতেন, তা থেকে ধারণা করা যায়, তাঁরা এই সময়ে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারেও ছিলেন সচেতন। পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষে থাকছে ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না...
৮ ঘণ্টা আগেআজ ৪ মে, কিংবদন্তি তারকা অড্রে হেপবার্নের জন্মদিন। অড্রে কেবল একজন চলচ্চিত্র তারকাই নন, তিনি ছিলেন সৌন্দর্য ও শৈলীর জীবন্ত প্রতিমা। তাঁর চপলতা, কোমলতা ও সহজাত সৌন্দর্য আজও সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। এই সৌন্দর্যের জন্য কী করতেন তিনি? খুব বেশি কিছু নয়, বেশ কয়েকটি ভালো অভ্যাসই তাঁকে এত
১ দিন আগে