পানি আমাদের জীবনের একটি বিশেষ উপাদান। জন্মের পর থেকে পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য আমরা নানাভাবেই পানির ওপর নির্ভরশীল। অথচ পানির প্রাচুর্যের কারণে অধিকাংশ মানুষই সচেতন কিংবা অসচেতনভাবেই পানি অপচয় করে থাকি। আমাদের এই পানির গুরুত্ব বোঝা প্রয়োজন এবং এর সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি।
আজ ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস। এই বছরের প্রতিপাদ্য- ‘পানি ও পয়োনিষ্কাশন সংকট সমাধানে পরিবর্তন ত্বরান্বিতকরণ’। প্রতিবছর বিশ্ব পানি দিবসে এর তাৎপর্য ও সংরক্ষণের বিষয়টি তুলে ধরা হয়।
নিরাপদ পানির সরবরাহ না থাকলে মানুষের জীবনে যে ভয়াবহ পরিস্থিতির উদ্রেক ঘটে সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়। বিশ্ব পানি দিবস ২০২৩ নিয়ে জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে পানি ও স্বাস্থ্যসংকট মোকাবিলার বিষয়ে বিশদ তুলে ধরা হয়েছে।
পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশই পানি। তবুও বিশুদ্ধ ও নিরাপদ পানির জন্য আমাদের কী পরিমাণে বেগ পেতে হয় তা কারো অজানা নয়। পানির প্রাপ্যতা এবং ব্যবস্থাপনা মানুষের জীবনে একদিকে সংকট এবং অন্যদিকে সৌভাগ্য। কারণ পৃথিবী নামের এই গ্রহের অন্যতম মূল্যবান সম্পদ হলো পানি।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের তথ্যমতে, বিশ্বে প্রায় ৭৭ কোটিরও বেশি মানুষ তাদের বাড়ির আশপাশে নিরাপদ পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত। আর প্রতিবছর অনিরাপদ পানি ও দুর্বল পয়োনিষ্কাশনের জন্য প্রায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ মারা যায়।
পানি দিবসের ধারণাটি প্রথম ১৯৯২ সালে রিও ডি জেনেরিওতে পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘের সম্মেলনে প্রস্তাবিত হয়। পরবর্তীতে একই সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ প্রতিবছর ২২ মার্চকে বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে মনোনীত করে একটি প্রস্তাব পাস করে। এরপর প্রথম বিশ্ব পানি দিবস পালিত হয় ১৯৯৩ সালে।
বিশ্ব পানি দিবস যে জন্য তৎপর্যময়, তা হলো- এই দিনে বিশুদ্ধ পানি, পয়োনিষ্কাশন এবং স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে পর্যালোচনা করা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ৬ নম্বর লক্ষ্য হলো- ‘সকলের জন্য নিরাপদ পানি এবং পয়োনিষ্কাশন’ নিশ্চিত করা।
প্রতিবছর বিশ্ব পানি দিবস ঘিরে জাতিসংঘের বিশ্ব পানি উন্নয়ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে প্রত্যেকের পানি এবং পয়োনিষ্কাশনের অধিকার ও প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়।
প্রতিবছর বিশ্ব পানি দিবস পালনের মধ্য দিয়ে নিরাপদ পানির সংকট তুলে ধরা হয় এবং দীর্ঘস্থায়ীভাবে নিরাপদ পানি সংরক্ষণের জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয়। বিশুদ্ধ পানির আধার ও চিহ্নিত পয়োনিষ্কাশনের সমস্যা নিরসনের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করা হয়।
প্রতি বছর এ দিনে পানি ও পয়োনিষ্কাশনের সমস্যা মোকাবিলায় সচেতনতা বাড়ানো এবং পদক্ষেপ নেওয়ার জন্যও মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
পানি আমাদের জীবনের একটি বিশেষ উপাদান। জন্মের পর থেকে পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য আমরা নানাভাবেই পানির ওপর নির্ভরশীল। অথচ পানির প্রাচুর্যের কারণে অধিকাংশ মানুষই সচেতন কিংবা অসচেতনভাবেই পানি অপচয় করে থাকি। আমাদের এই পানির গুরুত্ব বোঝা প্রয়োজন এবং এর সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি।
আজ ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস। এই বছরের প্রতিপাদ্য- ‘পানি ও পয়োনিষ্কাশন সংকট সমাধানে পরিবর্তন ত্বরান্বিতকরণ’। প্রতিবছর বিশ্ব পানি দিবসে এর তাৎপর্য ও সংরক্ষণের বিষয়টি তুলে ধরা হয়।
নিরাপদ পানির সরবরাহ না থাকলে মানুষের জীবনে যে ভয়াবহ পরিস্থিতির উদ্রেক ঘটে সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়। বিশ্ব পানি দিবস ২০২৩ নিয়ে জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে পানি ও স্বাস্থ্যসংকট মোকাবিলার বিষয়ে বিশদ তুলে ধরা হয়েছে।
পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশই পানি। তবুও বিশুদ্ধ ও নিরাপদ পানির জন্য আমাদের কী পরিমাণে বেগ পেতে হয় তা কারো অজানা নয়। পানির প্রাপ্যতা এবং ব্যবস্থাপনা মানুষের জীবনে একদিকে সংকট এবং অন্যদিকে সৌভাগ্য। কারণ পৃথিবী নামের এই গ্রহের অন্যতম মূল্যবান সম্পদ হলো পানি।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের তথ্যমতে, বিশ্বে প্রায় ৭৭ কোটিরও বেশি মানুষ তাদের বাড়ির আশপাশে নিরাপদ পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত। আর প্রতিবছর অনিরাপদ পানি ও দুর্বল পয়োনিষ্কাশনের জন্য প্রায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ মারা যায়।
পানি দিবসের ধারণাটি প্রথম ১৯৯২ সালে রিও ডি জেনেরিওতে পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘের সম্মেলনে প্রস্তাবিত হয়। পরবর্তীতে একই সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ প্রতিবছর ২২ মার্চকে বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে মনোনীত করে একটি প্রস্তাব পাস করে। এরপর প্রথম বিশ্ব পানি দিবস পালিত হয় ১৯৯৩ সালে।
বিশ্ব পানি দিবস যে জন্য তৎপর্যময়, তা হলো- এই দিনে বিশুদ্ধ পানি, পয়োনিষ্কাশন এবং স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে পর্যালোচনা করা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ৬ নম্বর লক্ষ্য হলো- ‘সকলের জন্য নিরাপদ পানি এবং পয়োনিষ্কাশন’ নিশ্চিত করা।
প্রতিবছর বিশ্ব পানি দিবস ঘিরে জাতিসংঘের বিশ্ব পানি উন্নয়ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে প্রত্যেকের পানি এবং পয়োনিষ্কাশনের অধিকার ও প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়।
প্রতিবছর বিশ্ব পানি দিবস পালনের মধ্য দিয়ে নিরাপদ পানির সংকট তুলে ধরা হয় এবং দীর্ঘস্থায়ীভাবে নিরাপদ পানি সংরক্ষণের জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয়। বিশুদ্ধ পানির আধার ও চিহ্নিত পয়োনিষ্কাশনের সমস্যা নিরসনের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করা হয়।
প্রতি বছর এ দিনে পানি ও পয়োনিষ্কাশনের সমস্যা মোকাবিলায় সচেতনতা বাড়ানো এবং পদক্ষেপ নেওয়ার জন্যও মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
মিস ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ২০২৫-এর আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটেছে এ বছরের খেতাবপ্রাপ্ত বিজয়ী জেসিয়া ইসলামকে মুকুট পরানোর মধ্য দিয়ে। আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএসে আজরা মাহমুদ ট্যালেন্ট ক্যাম্পের কার্যালয়ে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে কোনো বুফে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেন। চোখের সামনে লম্বা টেবিলে সাজানো খাবার, নানান রঙের সালাদ, গরম ধোঁয়া ওঠা মাংস, মিষ্টি, ফল। খাবারের ঘ্রাণ যেন আপনাকে কাছে টানছে। কিন্তু দেখা যায়, অনেকে অল্প কিছু খেয়েই পেট ভরিয়ে ফেলেন। এত আশা করে বুফে খেতে যাওয়া যেন জলে গেল। এমনটা হতেই পারে, যদি
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কোনো দেশে জনগণ তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি প্রবল আস্থা প্রকাশ করে। আবার কিছু দেশে সরকারের প্রতি ব্যাপক সংশয় ও অবিশ্বাস বিরাজ করে। সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস দেশভেদে ব্যাপকভাবে ভিন্ন বলে জানিয়েছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিবারই পরিকল্পনা করেন, কিন্তু কর্মক্ষেত্র আর বাড়িতে সমানতালে ব্যস্ত থাকায় পূজায় মিষ্টিমুখের জন্য ভরসা করতে হয় মিষ্টির দোকান আর অনলাইন-ভিত্তিক খাবারের পেজগুলোর ওপর। এবার আটঘাট বেঁধেই পরিকল্পনা করেছেন, অল্প করে হলেও ঘরেই তৈরি হবে দশমীর খাবার। আর শেষপাতে থাকবে মিষ্টিমুখের আয়োজন।
৯ ঘণ্টা আগে