রিক্তা রিচি, ঢাকা
সারা দিনের কর্মব্যস্ততার পর, স্নান সেরে ব্যালকনির রকিং চেয়ারে গা এলিয়ে দিলে স্বস্তি মেলে। আর সঙ্গে যদি থাকে এক কাপ চা কিংবা কফি, তাহলে তো কথাই নেই। হাতে নিতে পারেন প্রিয় কোনো লেখকের বইও। এতে ক্লান্তি ও অবসাদ দূর হবে। কোমর বা পিঠে ব্যথার সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্তি মিলবে। কারণ শরীরের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে রকিং চেয়ার।
গ্লাইডার, স্প্রিং, সুইভেল, রেকলাইনিং ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের রকিং চেয়ার পাওয়া যায়। এসব চেয়ার তৈরিতে ব্যবহার করা হয় কাঠ, বাঁশ, বেত, স্টিল, প্লাস্টিক, লোহা, কাঠ ইত্যাদি। ঘর কিংবা ব্যালকনির সৌন্দর্যও বাড়িয়ে তোলে এসব চেয়ার।
শোয়ার ঘর কিংবা বসার ঘরে রাখতে পারেন লোহা কাঠ, বাঁশ, বেত, স্টিল ও কাঠের তৈরি রকিং চেয়ার। রাখতে পারেন ফাইবার কিংবা ফোমের সিটসংবলিত চেয়ারও। বারান্দায় কিন্তু বাঁশ ও বেতের রকিং চেয়ার দারুণ মানায়। বৃষ্টি হলেও পানি পড়ে নষ্ট হওয়ার ভয় কম থাকে বাঁশ ও বেতের চেয়ারের। যদি ফোমের গদি থাকে তাহলে সেটি সাময়িক সময়ের জন্য বারান্দায় নিলেও, পরে ঘরে এনে রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, পানি ও অন্যান্য তরল যেন চেয়ারে না পড়ে।
কোথায় পাবেন
প্রায় প্রতিটি ব্র্যান্ডেড আসবাবের দোকান থেকে রকিং চেয়ার কিনতে পারবেন। দাম পড়বে ৫ হাজার ৭০০ থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা বা তার কিছু বেশি। দাম নির্ভর করে পণ্যের গুণগত মান ও ব্যবহৃত উপাদানের ওপর ভিত্তি করে। এ ছাড়া ঢাকার নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটির সামনের আসবাবের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারতে পারেন। সেখানেও পেয়ে যাবেন পছন্দের প্রিয় চেয়ারটি। তা ছাড়া মধ্য বাড্ডার আসবাবের দোকানে খুঁজলে কম দামেও পেয়ে যাবেন পছন্দের রকিং চেয়ার। আবার চাইলে পাড়ার আসবাবের দোকান থেকে পছন্দমতো রকিং চেয়ার বানিয়েও নিতে পারেন।
সারা দিনের কর্মব্যস্ততার পর, স্নান সেরে ব্যালকনির রকিং চেয়ারে গা এলিয়ে দিলে স্বস্তি মেলে। আর সঙ্গে যদি থাকে এক কাপ চা কিংবা কফি, তাহলে তো কথাই নেই। হাতে নিতে পারেন প্রিয় কোনো লেখকের বইও। এতে ক্লান্তি ও অবসাদ দূর হবে। কোমর বা পিঠে ব্যথার সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্তি মিলবে। কারণ শরীরের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে রকিং চেয়ার।
গ্লাইডার, স্প্রিং, সুইভেল, রেকলাইনিং ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের রকিং চেয়ার পাওয়া যায়। এসব চেয়ার তৈরিতে ব্যবহার করা হয় কাঠ, বাঁশ, বেত, স্টিল, প্লাস্টিক, লোহা, কাঠ ইত্যাদি। ঘর কিংবা ব্যালকনির সৌন্দর্যও বাড়িয়ে তোলে এসব চেয়ার।
শোয়ার ঘর কিংবা বসার ঘরে রাখতে পারেন লোহা কাঠ, বাঁশ, বেত, স্টিল ও কাঠের তৈরি রকিং চেয়ার। রাখতে পারেন ফাইবার কিংবা ফোমের সিটসংবলিত চেয়ারও। বারান্দায় কিন্তু বাঁশ ও বেতের রকিং চেয়ার দারুণ মানায়। বৃষ্টি হলেও পানি পড়ে নষ্ট হওয়ার ভয় কম থাকে বাঁশ ও বেতের চেয়ারের। যদি ফোমের গদি থাকে তাহলে সেটি সাময়িক সময়ের জন্য বারান্দায় নিলেও, পরে ঘরে এনে রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, পানি ও অন্যান্য তরল যেন চেয়ারে না পড়ে।
কোথায় পাবেন
প্রায় প্রতিটি ব্র্যান্ডেড আসবাবের দোকান থেকে রকিং চেয়ার কিনতে পারবেন। দাম পড়বে ৫ হাজার ৭০০ থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা বা তার কিছু বেশি। দাম নির্ভর করে পণ্যের গুণগত মান ও ব্যবহৃত উপাদানের ওপর ভিত্তি করে। এ ছাড়া ঢাকার নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটির সামনের আসবাবের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারতে পারেন। সেখানেও পেয়ে যাবেন পছন্দের প্রিয় চেয়ারটি। তা ছাড়া মধ্য বাড্ডার আসবাবের দোকানে খুঁজলে কম দামেও পেয়ে যাবেন পছন্দের রকিং চেয়ার। আবার চাইলে পাড়ার আসবাবের দোকান থেকে পছন্দমতো রকিং চেয়ার বানিয়েও নিতে পারেন।
মে দিবস মানেই ছুটির দিন। এদিন সকাল-সকাল কাজে যাওয়ার তাড়া নেই। আর এবার তো মে দিবস বৃহস্পতিবার পড়ায় সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে আরও একটা দিন বাড়তি ছুটি পাওয়া গেল। তাতেই মনটা ফুরফুরে লাগছে, তাই না? তবে এক দিন বেশি ছুটি পেয়ে কি শুয়ে-বসেই কাটাবেন? মে মাসের প্রথম দিনটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উদ্যাপন করতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
১২ ঘণ্টা আগেটক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১ দিন আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১ দিন আগে