হুল্লোড়ে বোঝা না গেলেও ভ্রমণে ত্বকের ক্ষতি হয় বেশ খানিকটা। ভ্রমণকালে কোন প্রসাধনী সঙ্গে যাবে আর কেমন হবে ভ্রমণে মেকআপ, তা জানিয়েছেন রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি। লিখেছেন সানজিদা সামরিন।
প্রতিদিনের মতো ভ্রমণকালে দীর্ঘ সময় নিয়ে সৌন্দর্যচর্চা হয়তো সম্ভব নয়। তাই বলে ভ্রমণে ত্বক, চুল ইত্যাদির যত্ন হবে না, তা হয় না। সারা দিন রোদে থাকা, পর্যাপ্ত পানি পানের সুযোগের অভাব, হঠাৎ করে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিশ্রম—এগুলো কিন্তু ত্বকে, চুলে প্রভাব ফেলে। এক-আধদিন হলে সেগুলো উপেক্ষা করা যায়। কিন্তু কয়েক দিন উপেক্ষা করাটা কঠিন। তাতে ত্বক বা চুলের কিছুটা স্থায়ী ক্ষতি হয়ে
যেতে পারে।
মেকআপের টুকিটাকি
ভ্রমণের সময়টা যদি সকালে হয় তাহলে ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে আইস থেরাপি নিতে হবে। কারণ এ সময়টাতে সকালের দিকে একটু গরম পড়ে। ফলে বাইরে ঘোরাঘুরির সময় ত্বক যাতে গরম না হয়ে যায়, সে জন্য পাতলা কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে মুখে পাঁচ মিনিট ঘষে নিতে হবে।
হোটেল, রিসোর্ট, হোমস্টে যেখানেই থাকুন, যদি বরফ না পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুতে হবে। এরপর মুখ মুছে টোনার ব্যবহার করে অল্প ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে।
আর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে না চাইলে সরাসরি সান প্রোটেক্টেড ক্রিম লাগালেও চলবে। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁরা ত্বকে হালকা ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে সান প্রোটেক্টেড পাউডার বুলিয়ে নিতে পারেন। এতে করে ত্বক রোদে পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। তবে ব্যাগে অবশ্যই ক্লিনজার নিতে হবে। কারণ সানস্ক্রিন দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা পর কার্যকারিতা হারায় এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুরু হতে থাকে। তাই সানস্ক্রিন লাগানোর পর সময়মতো তা ধুয়ে প্রয়োজনে আবার লাগাতে হবে।
ভ্রমণের বেলায় ‘নো মেকআপ’ লুকটাই গুরুত্বপূর্ণ। আর প্রসাধনী ব্যবহার করলেও ফেস পাউডার, হোয়াইট পাউডার বা প্রেস পাউডারজাতীয় প্রসাধনী ব্যবহার করাই ভালো।
কারণ বিবি ক্রিম, ফাউন্ডেশন এগুলো একটু তৈলাক্ত। ফলে বাইরের ধুলাবালি ত্বকে লেগে থাকার আশঙ্কা বেশি থাকে; যা পরে র্যাশ ও ব্রণ সৃষ্টি করতে পারে। পাউডার তুলনামূলক কম ঝুঁকির প্রসাধনী।
সন্ধ্যায় বারবিকিউ পার্টির আয়োজন—মেকআপ করতে চাইলে মাসকারা ও ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করা যেতে পারে। ফটোগ্রাফি লুকের জন্য হালকা পিংক ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে ট্রেকিংয়ে সানস্ক্রিন ছাড়া কোনো ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করার দরকার নেই। কারণ ক্লান্তি দূর করতে মুখ-হাত ধোয়ার ব্যাপার রয়েছে।
সারা দিন পর সন্ধ্যায় হোটেলে ফেরার পর চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে বেশি পরিমাণে কন্ডিশনার লাগিয়ে পাঁচ মিনিট পর ধুয়ে নিতে হবে। চুলের কথা খুব গুরুত্বসহকারে মনে রাখতে হবে। কারণ বেশির ভাগেরই ভ্রমণ শেষে চুলের রুক্ষতার সমস্যা দেখা দেয়। ফলে যে কদিন বাড়ির বাইরে থাকবেন, সেই কদিন চুলের যত্নের জন্য কোমল শ্যাম্পু ও ভালো কন্ডিশনার ব্যাগে পুরে নিন। ব্যাকপ্যাকে সব সময় ছোট একটা স্কার্ফ রাখুন। বাসে, ট্রেনে বা ধুলোময় স্থানে ঘুরে বেড়ানোর সময় চুল স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে নিন। এতে ধুলা-ময়লা ও রোদের প্রকোপ থেকে বাঁচবে চুল।
সঙ্গে নেবেন যা
যা মানা দরকার
সুযোগ পেলেই জিরিয়ে নিন এবং চোখ-মুখ পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন। তাতে ত্বকে ময়লা কম জমবে।
হুল্লোড়ে বোঝা না গেলেও ভ্রমণে ত্বকের ক্ষতি হয় বেশ খানিকটা। ভ্রমণকালে কোন প্রসাধনী সঙ্গে যাবে আর কেমন হবে ভ্রমণে মেকআপ, তা জানিয়েছেন রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি। লিখেছেন সানজিদা সামরিন।
প্রতিদিনের মতো ভ্রমণকালে দীর্ঘ সময় নিয়ে সৌন্দর্যচর্চা হয়তো সম্ভব নয়। তাই বলে ভ্রমণে ত্বক, চুল ইত্যাদির যত্ন হবে না, তা হয় না। সারা দিন রোদে থাকা, পর্যাপ্ত পানি পানের সুযোগের অভাব, হঠাৎ করে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিশ্রম—এগুলো কিন্তু ত্বকে, চুলে প্রভাব ফেলে। এক-আধদিন হলে সেগুলো উপেক্ষা করা যায়। কিন্তু কয়েক দিন উপেক্ষা করাটা কঠিন। তাতে ত্বক বা চুলের কিছুটা স্থায়ী ক্ষতি হয়ে
যেতে পারে।
মেকআপের টুকিটাকি
ভ্রমণের সময়টা যদি সকালে হয় তাহলে ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে আইস থেরাপি নিতে হবে। কারণ এ সময়টাতে সকালের দিকে একটু গরম পড়ে। ফলে বাইরে ঘোরাঘুরির সময় ত্বক যাতে গরম না হয়ে যায়, সে জন্য পাতলা কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে মুখে পাঁচ মিনিট ঘষে নিতে হবে।
হোটেল, রিসোর্ট, হোমস্টে যেখানেই থাকুন, যদি বরফ না পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুতে হবে। এরপর মুখ মুছে টোনার ব্যবহার করে অল্প ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে।
আর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে না চাইলে সরাসরি সান প্রোটেক্টেড ক্রিম লাগালেও চলবে। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁরা ত্বকে হালকা ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে সান প্রোটেক্টেড পাউডার বুলিয়ে নিতে পারেন। এতে করে ত্বক রোদে পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। তবে ব্যাগে অবশ্যই ক্লিনজার নিতে হবে। কারণ সানস্ক্রিন দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা পর কার্যকারিতা হারায় এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুরু হতে থাকে। তাই সানস্ক্রিন লাগানোর পর সময়মতো তা ধুয়ে প্রয়োজনে আবার লাগাতে হবে।
ভ্রমণের বেলায় ‘নো মেকআপ’ লুকটাই গুরুত্বপূর্ণ। আর প্রসাধনী ব্যবহার করলেও ফেস পাউডার, হোয়াইট পাউডার বা প্রেস পাউডারজাতীয় প্রসাধনী ব্যবহার করাই ভালো।
কারণ বিবি ক্রিম, ফাউন্ডেশন এগুলো একটু তৈলাক্ত। ফলে বাইরের ধুলাবালি ত্বকে লেগে থাকার আশঙ্কা বেশি থাকে; যা পরে র্যাশ ও ব্রণ সৃষ্টি করতে পারে। পাউডার তুলনামূলক কম ঝুঁকির প্রসাধনী।
সন্ধ্যায় বারবিকিউ পার্টির আয়োজন—মেকআপ করতে চাইলে মাসকারা ও ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করা যেতে পারে। ফটোগ্রাফি লুকের জন্য হালকা পিংক ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে ট্রেকিংয়ে সানস্ক্রিন ছাড়া কোনো ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করার দরকার নেই। কারণ ক্লান্তি দূর করতে মুখ-হাত ধোয়ার ব্যাপার রয়েছে।
সারা দিন পর সন্ধ্যায় হোটেলে ফেরার পর চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে বেশি পরিমাণে কন্ডিশনার লাগিয়ে পাঁচ মিনিট পর ধুয়ে নিতে হবে। চুলের কথা খুব গুরুত্বসহকারে মনে রাখতে হবে। কারণ বেশির ভাগেরই ভ্রমণ শেষে চুলের রুক্ষতার সমস্যা দেখা দেয়। ফলে যে কদিন বাড়ির বাইরে থাকবেন, সেই কদিন চুলের যত্নের জন্য কোমল শ্যাম্পু ও ভালো কন্ডিশনার ব্যাগে পুরে নিন। ব্যাকপ্যাকে সব সময় ছোট একটা স্কার্ফ রাখুন। বাসে, ট্রেনে বা ধুলোময় স্থানে ঘুরে বেড়ানোর সময় চুল স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে নিন। এতে ধুলা-ময়লা ও রোদের প্রকোপ থেকে বাঁচবে চুল।
সঙ্গে নেবেন যা
যা মানা দরকার
সুযোগ পেলেই জিরিয়ে নিন এবং চোখ-মুখ পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন। তাতে ত্বকে ময়লা কম জমবে।
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে