নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শীত জেঁকে বসেছে। চাদর গায়ে না জড়ালেই নয়। শুধু শীত কাটালেই চলবে কেন, চাদর হওয়া চাই স্টাইলিশ ও যুগোপযোগী। একসময় চাদরের জমিনে ফুটিয়ে তোলা হতো বিভিন্ন নকশা। এখন ক্রেতাদের চাহিদার কথা ভেবে ফ্যাশন ডিজাইনাররাই সেগুলো নকশাদার করে তুলছেন। তৈরি করছেন বিভিন্ন থিমেটিক নকশার চাদরও। নকশাদার ও থিমেটিক এসব চাদর শাড়ি, কুর্তি, টপস, সিঙ্গেল কামিজ, সালোয়ার-কামিজ সবকিছুর সঙ্গেই পরা যাবে। যেকোনো থিমের চাদর শাড়ি ও পাঞ্জাবির সঙ্গে বেশ মানিয়ে যাবে। সঙ্গে উষ্ণতাও ছড়াবে।
কইন্যার স্ক্রিন প্রিন্টের উলের চাদর
শীত কিছুটা ফ্যাকাশে ঋতু বলেই হয়তো চাদর রঙিন হয়ে ওঠে। ফ্যাশন হাউস কইন্যা তাই নিয়ে এসেছে শীতের রঙিন চাদর। হাতে বোনা উলের চাদরে স্ক্রিন প্রিন্ট করেছে তারা। এই চাদরগুলোর দাম ৬৫৫ টাকা। ঘরে বসে কইন্য়ার ফেসবুক পেজ থেকে অর্ডার করা যাবে শীতের চাদরগুলো।
হরিতকীর প্যাচওয়ার্ক চাদর
হরিতকী নিয়ে এসেছে প্যাচওয়ার্কের চাদর। একেকটি প্রিন্টেড পেইন্টিং হাতের বদলে মেশিনে সেলাই করে ভিসকস ইয়ার্ন চাদরের চারপাশে বসানো হয়েছে। এই চাদরগুলোর দাম পড়বে ১ হাজার ৫০০ টাকা। হরীতকীর ফেসবুক পেজে অর্ডার করে কেনা যাবে চাদরগুলো।
রঙ বাংলাদেশের উইন্টার ট্রিস থিমের চাদর
জনপ্রিয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে শীতের চাদর। উইন্টার ট্রিস থিমে সাজানো নকশায় নান্দনিক এবারের শীতের চাদর। মূল রং হিসেবে কালো, অ্যাশ, সাদা, কফি, ব্রাউন, অলিভ, ম্যাট ম্যাজেন্টা, নীল, পিচ, লাইট ব্রাউন ব্যবহার করা হয়েছে। ভিসকস কাপড়ে পোশাকের নকশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে স্ক্রিনপ্রিন্ট ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহার করে।
এই চাদরগুলোর দাম ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব আউটলেটেই এই চাদরগুলো পাওয়া যাবে। শোরুমের পাশাপাশি অনলাইনেও পাওয়া যাবে শীতের চাদর।
শীত জেঁকে বসেছে। চাদর গায়ে না জড়ালেই নয়। শুধু শীত কাটালেই চলবে কেন, চাদর হওয়া চাই স্টাইলিশ ও যুগোপযোগী। একসময় চাদরের জমিনে ফুটিয়ে তোলা হতো বিভিন্ন নকশা। এখন ক্রেতাদের চাহিদার কথা ভেবে ফ্যাশন ডিজাইনাররাই সেগুলো নকশাদার করে তুলছেন। তৈরি করছেন বিভিন্ন থিমেটিক নকশার চাদরও। নকশাদার ও থিমেটিক এসব চাদর শাড়ি, কুর্তি, টপস, সিঙ্গেল কামিজ, সালোয়ার-কামিজ সবকিছুর সঙ্গেই পরা যাবে। যেকোনো থিমের চাদর শাড়ি ও পাঞ্জাবির সঙ্গে বেশ মানিয়ে যাবে। সঙ্গে উষ্ণতাও ছড়াবে।
কইন্যার স্ক্রিন প্রিন্টের উলের চাদর
শীত কিছুটা ফ্যাকাশে ঋতু বলেই হয়তো চাদর রঙিন হয়ে ওঠে। ফ্যাশন হাউস কইন্যা তাই নিয়ে এসেছে শীতের রঙিন চাদর। হাতে বোনা উলের চাদরে স্ক্রিন প্রিন্ট করেছে তারা। এই চাদরগুলোর দাম ৬৫৫ টাকা। ঘরে বসে কইন্য়ার ফেসবুক পেজ থেকে অর্ডার করা যাবে শীতের চাদরগুলো।
হরিতকীর প্যাচওয়ার্ক চাদর
হরিতকী নিয়ে এসেছে প্যাচওয়ার্কের চাদর। একেকটি প্রিন্টেড পেইন্টিং হাতের বদলে মেশিনে সেলাই করে ভিসকস ইয়ার্ন চাদরের চারপাশে বসানো হয়েছে। এই চাদরগুলোর দাম পড়বে ১ হাজার ৫০০ টাকা। হরীতকীর ফেসবুক পেজে অর্ডার করে কেনা যাবে চাদরগুলো।
রঙ বাংলাদেশের উইন্টার ট্রিস থিমের চাদর
জনপ্রিয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে শীতের চাদর। উইন্টার ট্রিস থিমে সাজানো নকশায় নান্দনিক এবারের শীতের চাদর। মূল রং হিসেবে কালো, অ্যাশ, সাদা, কফি, ব্রাউন, অলিভ, ম্যাট ম্যাজেন্টা, নীল, পিচ, লাইট ব্রাউন ব্যবহার করা হয়েছে। ভিসকস কাপড়ে পোশাকের নকশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে স্ক্রিনপ্রিন্ট ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহার করে।
এই চাদরগুলোর দাম ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব আউটলেটেই এই চাদরগুলো পাওয়া যাবে। শোরুমের পাশাপাশি অনলাইনেও পাওয়া যাবে শীতের চাদর।
সিলেট মানেই যেন নিসর্গের হাতছানি! কোথাও টিলার গায়ে চা-গাছের সবুজ চাদর, কোথাও পাথরের মাঝে পানির শীতল পরশ, কোথাওবা জল-বৃক্ষের মিতালি। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বের এই জনপদে নানা রূপে, নানা রঙে ধরা দিয়েছে প্রকৃতি। এমনই এক রূপের ডালি বিছানো রয়েছে সিলেটের জৈন্তাপুরের ডিবির হাওরে।
১০ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রুক্ষ মরুভূমি আর বিশাল পাথরের স্তূপের মধ্যে লুকিয়ে আছে অদ্ভুত সব গুহা। কোটি কোটি বছর ধরে তৈরি হওয়া এই গুহাগুলো শুধু প্রাকৃতিক বিস্ময় নয়, এগুলো বৈজ্ঞানিক এবং পর্যটনের জন্যও অমূল্য সম্পদ। সৌদি আরব এরই মধ্যে পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে বিভিন্ন শহর ও স্থানকে নতুন...
১১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন পাহাড়ে ঘুরে দিনের পর দিন কাটিয়ে দেন অনেকে। গহিন পাহাড়ে আধুনিক ব্যবস্থাপনা থাকে না বলে সমস্যায় পড়তে হয় তাঁদের। যদিও এর উপায় হিসেবে তাঁবু টানিয়ে রাত কাটানো বেশ পরিচিত। তবে এই পাহাড়প্রেমীদের জন্য একটু ভিন্ন ধরনের ভাবনার বিষয়টি ভেবেছিল যুক্তরাজ্যের মাউন্টেন বোথি অ্যাসোসিয়েশন।
১২ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যা কমে যাওয়া এবং বয়স্কদের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বিগ্ন পৃথিবীর অনেক দেশ। ইউরোপের কিছু দেশ বিশেষভাবে এই সমস্যার সম্মুখীন। সেখানে গ্রামীণ এলাকা ও ছোট শহরগুলো ধীরে ধীরে পরিত্যক্ত হয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের অঞ্চলগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করতে এবং নতুন নাগরিক আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন দেশ আর্থিক প্রণোদনা দিচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগে