শুভ্রর সঙ্গে বিভার যেদিন প্রথম আলাপ হয়; সেদিন ছিল অষ্টমী। বিভার বন্ধু জয়তীর ভাই শুভ্র। বসার ঘরের পর্দা গলিয়ে সোনালি জামদানি মোটিফের সাদা ধুতি আর মেরুন পাঞ্জাবি পরে অনুপ্রবেশ সপ্রতিভ এই তরুণের। ডিসট্রেসড, রংচটা আর রঙিন প্যান্টের রমরমা এ সময়ে তরুণ রবীন্দ্রনাথের মতো বেশভূষার কে এই তরুণ? এই প্রশ্নই বিভা করেছিল জয়তীকে। এরপর? এরপর মণ্ডপে ঘুরে বেড়ানোর সময় বিভার শাড়ির পাড়ের ছন্দ আর ঠিক পাশেই ধুতির কুঁচির নিচে শুভ্রর এক জোড়া পা চলছিল একতালেই।
ট্রেন্ডি লুক লুফে নিতে একদমই দেরি হয় না যেসব তরুণের, তাঁরাও যেন দুর্গাপূজার সময় একটু সাবেকি, একটু সনাতনী লুকেই ধরা দিতে ভালোবাসেন।
পুরুষের পূজার সাজপোশাক বললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ধুতি-পাঞ্জাবি পরা এক ছিমছাম রূপ। বিশেষ করে অষ্টমীর দিন বাড়ির অধিকাংশ নারীই যেমন শাড়ি পরে অঞ্জলি দেন, তেমনি পুরুষের পছন্দের পরিধেয়র তালিকায় থাকে ধুতি। যদিও উৎসব উপলক্ষে বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠ পুরুষদেরই বেশির ভাগ সময় ধুতি পরতে দেখা যায়। তবে চলতি হাওয়ায় এখন অনেক তরুণই বিশেষ দিনগুলোয় পরার জন্য ধুতিকে সাদরে নিচ্ছেন।
ধুতি-পাঞ্জাবির নকশা নিয়ে নানা নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে দেশের কিছু কিছু ফ্যাশন হাউস। পাঞ্জাবি ও ধুতির কম্বো সেটও পাওয়া যাচ্ছে এখন।
রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস জানান, ‘আগে পুরুষের রোজকার পরিধেয় ছিল ধুতি। কিন্তু এখন তো বিশেষ উপলক্ষ ছাড়া ধুতি পরার চল নেই বললেই চলে। এই সময়ের অনেকেই গুছিয়ে ধুতি পরতেও পারেন না। ফলে আমরা ব্যবহারের সুবিধার্থে এবার পূজা উপলক্ষে রেডিমেড কিছু ধুতি ডিজাইন করেছি। এগুলো প্যান্টের মতো সহজেই পরে ফেলা যায়। নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা ধুতির প্যাটার্নেও কিছু পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি।’
মূলত সুতির ওপরই কাজ করেছে রঙ বাংলাদেশ। তবে যেহেতু উৎসবের পরিধেয়, ফলে একটু জমকালো লুক আনতে ধুপিয়ান কাপড়ও ব্যবহার করা হয়েছে। এসব কাপড়ে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট ও সেলাই করে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া ছোট-বড় সবার জন্য ম্যাচিং ধুতি পাঞ্জাবির সেটও রয়েছে রঙ বাংলাদেশে। জানান সৌমিক দাস।
কেনাকাটা
রঙ বাংলাদেশ ছাড়াও আড়ং, কে ক্র্যাফট, অঞ্জন’স, বিশ্বরঙসহ বেশ কয়েকটি ফ্যাশন হাউসে রেডিমেড ধুতি পাওয়া যায়। এ ছাড়া রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোড, নিউমার্কেট, পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, মালিবাগ এলাকায় পাওয়া যাবে খোলা ও রেডিমেড দুই ধরনের ধুতিই।
দরদাম
নকশা ও কাপড়ভেদে ৬০০ থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকার মধ্য়ে ধুতি পাওয়া যায়। তবে খোলা ধুতির দাম রেডিমেড ধুতির তুলনায় কিছুটা কম।
শুভ্রর সঙ্গে বিভার যেদিন প্রথম আলাপ হয়; সেদিন ছিল অষ্টমী। বিভার বন্ধু জয়তীর ভাই শুভ্র। বসার ঘরের পর্দা গলিয়ে সোনালি জামদানি মোটিফের সাদা ধুতি আর মেরুন পাঞ্জাবি পরে অনুপ্রবেশ সপ্রতিভ এই তরুণের। ডিসট্রেসড, রংচটা আর রঙিন প্যান্টের রমরমা এ সময়ে তরুণ রবীন্দ্রনাথের মতো বেশভূষার কে এই তরুণ? এই প্রশ্নই বিভা করেছিল জয়তীকে। এরপর? এরপর মণ্ডপে ঘুরে বেড়ানোর সময় বিভার শাড়ির পাড়ের ছন্দ আর ঠিক পাশেই ধুতির কুঁচির নিচে শুভ্রর এক জোড়া পা চলছিল একতালেই।
ট্রেন্ডি লুক লুফে নিতে একদমই দেরি হয় না যেসব তরুণের, তাঁরাও যেন দুর্গাপূজার সময় একটু সাবেকি, একটু সনাতনী লুকেই ধরা দিতে ভালোবাসেন।
পুরুষের পূজার সাজপোশাক বললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ধুতি-পাঞ্জাবি পরা এক ছিমছাম রূপ। বিশেষ করে অষ্টমীর দিন বাড়ির অধিকাংশ নারীই যেমন শাড়ি পরে অঞ্জলি দেন, তেমনি পুরুষের পছন্দের পরিধেয়র তালিকায় থাকে ধুতি। যদিও উৎসব উপলক্ষে বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠ পুরুষদেরই বেশির ভাগ সময় ধুতি পরতে দেখা যায়। তবে চলতি হাওয়ায় এখন অনেক তরুণই বিশেষ দিনগুলোয় পরার জন্য ধুতিকে সাদরে নিচ্ছেন।
ধুতি-পাঞ্জাবির নকশা নিয়ে নানা নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে দেশের কিছু কিছু ফ্যাশন হাউস। পাঞ্জাবি ও ধুতির কম্বো সেটও পাওয়া যাচ্ছে এখন।
রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস জানান, ‘আগে পুরুষের রোজকার পরিধেয় ছিল ধুতি। কিন্তু এখন তো বিশেষ উপলক্ষ ছাড়া ধুতি পরার চল নেই বললেই চলে। এই সময়ের অনেকেই গুছিয়ে ধুতি পরতেও পারেন না। ফলে আমরা ব্যবহারের সুবিধার্থে এবার পূজা উপলক্ষে রেডিমেড কিছু ধুতি ডিজাইন করেছি। এগুলো প্যান্টের মতো সহজেই পরে ফেলা যায়। নিরীক্ষার মাধ্যমে আমরা ধুতির প্যাটার্নেও কিছু পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি।’
মূলত সুতির ওপরই কাজ করেছে রঙ বাংলাদেশ। তবে যেহেতু উৎসবের পরিধেয়, ফলে একটু জমকালো লুক আনতে ধুপিয়ান কাপড়ও ব্যবহার করা হয়েছে। এসব কাপড়ে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট ও সেলাই করে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া ছোট-বড় সবার জন্য ম্যাচিং ধুতি পাঞ্জাবির সেটও রয়েছে রঙ বাংলাদেশে। জানান সৌমিক দাস।
কেনাকাটা
রঙ বাংলাদেশ ছাড়াও আড়ং, কে ক্র্যাফট, অঞ্জন’স, বিশ্বরঙসহ বেশ কয়েকটি ফ্যাশন হাউসে রেডিমেড ধুতি পাওয়া যায়। এ ছাড়া রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোড, নিউমার্কেট, পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, মালিবাগ এলাকায় পাওয়া যাবে খোলা ও রেডিমেড দুই ধরনের ধুতিই।
দরদাম
নকশা ও কাপড়ভেদে ৬০০ থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকার মধ্য়ে ধুতি পাওয়া যায়। তবে খোলা ধুতির দাম রেডিমেড ধুতির তুলনায় কিছুটা কম।
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
২১ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১ দিন আগে