নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: সারা দিন কর্মব্যস্ততার পর একটুখানি প্রশান্তি দিতে পারে মোমের আলো। হৃদয়ে এনে দিতে পারে স্বস্তি। যেকোনো সাধারণ দিনকেও অসাধারণ করে তোলা যায় কিছু বৈচিত্র্যের মাধ্যমে। ঘরে আনা যায় সজীবতা। আর বিশেষ দিনে তো থাকে বিশেষ আয়োজন। বিশেষ দিনে সুগন্ধি মোমের খোঁজ করে সবাই। সুগন্ধি মোম কিংবা সাধারণ মোম বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। তবে সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ততটা ভালো নয়। যদি জানা থাকে সুগন্ধি মোম বানানোর প্রক্রিয়া, তাহলে ঘরে বসেই অল্প সময়ের মধ্যে বানিয়ে ফেলা সম্ভব। অর্থ খরচ না করেই, ঘরে প্রাণ ফেরানো সম্ভব। জন্মদিন কিংবা বিবাহবার্ষিকীতে কেক কাটার টেবিলেও নন্দন বাড়ানো যায়।
যেভাবে তৈরি করবেন সুগন্ধি মোম:
উপকরণ: বি’স ওয়াক্স অথবা পুরোনো মোমবাতি, দুটি মোম রং, গরম পানি, কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল, সাদা রঙের সুতা ও ছোট জার।
যেভাবে তৈরি করবেন: প্রথমে একটি ছোট পাত্রে বি’স ওয়াক্স নিন। বি’স ওয়াক্স না থাকলে পুরোনো মোমবাতি ভেঙে গুঁড়ো করে দিন। এরপর দু-তিনটা মোমরং টুকরো করে ভেঙে নিন। আরেকটি বড় পাত্র নিয়ে সেখানে পরিমাণমতো গরম পানি ঢালুন। এবার যে পাত্রে পুরোনো মোমবাতি ও মোমরং অর্থাৎ ক্রেয়ন ভেঙে রেখেছেন, সেই পাত্রটি বড় পাত্রে রাখুন। ছোট পাত্রে থাকা মোমগুলো চামচ দিয়ে নাড়তে থাকুন।
ভালো করে নাড়ুন যেন মোম পুরোপুরি গলে যায়। মোম ও মোমরং না গলা পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। এবার সুবাসের জন্য কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে আবারও নেড়ে নিন। একটি ছোট জার বা গ্লাসে সাদা সুতা রাখুন। তারপর রঙের মিশ্রণটি ঢেলে নিন। কিছুক্ষণ রেখে দিলে মোম জমে যাবে। ব্যস, এভাবেই তৈরি হয়ে যাবে সুগন্ধি মোম। ঘরের কোণ সাজাতে কিংবা বিশেষ দিনকে উদ্যাপন করতে সুগন্ধি মোম ব্যবহার করতে পারেন।
ঢাকা: সারা দিন কর্মব্যস্ততার পর একটুখানি প্রশান্তি দিতে পারে মোমের আলো। হৃদয়ে এনে দিতে পারে স্বস্তি। যেকোনো সাধারণ দিনকেও অসাধারণ করে তোলা যায় কিছু বৈচিত্র্যের মাধ্যমে। ঘরে আনা যায় সজীবতা। আর বিশেষ দিনে তো থাকে বিশেষ আয়োজন। বিশেষ দিনে সুগন্ধি মোমের খোঁজ করে সবাই। সুগন্ধি মোম কিংবা সাধারণ মোম বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। তবে সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ততটা ভালো নয়। যদি জানা থাকে সুগন্ধি মোম বানানোর প্রক্রিয়া, তাহলে ঘরে বসেই অল্প সময়ের মধ্যে বানিয়ে ফেলা সম্ভব। অর্থ খরচ না করেই, ঘরে প্রাণ ফেরানো সম্ভব। জন্মদিন কিংবা বিবাহবার্ষিকীতে কেক কাটার টেবিলেও নন্দন বাড়ানো যায়।
যেভাবে তৈরি করবেন সুগন্ধি মোম:
উপকরণ: বি’স ওয়াক্স অথবা পুরোনো মোমবাতি, দুটি মোম রং, গরম পানি, কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল, সাদা রঙের সুতা ও ছোট জার।
যেভাবে তৈরি করবেন: প্রথমে একটি ছোট পাত্রে বি’স ওয়াক্স নিন। বি’স ওয়াক্স না থাকলে পুরোনো মোমবাতি ভেঙে গুঁড়ো করে দিন। এরপর দু-তিনটা মোমরং টুকরো করে ভেঙে নিন। আরেকটি বড় পাত্র নিয়ে সেখানে পরিমাণমতো গরম পানি ঢালুন। এবার যে পাত্রে পুরোনো মোমবাতি ও মোমরং অর্থাৎ ক্রেয়ন ভেঙে রেখেছেন, সেই পাত্রটি বড় পাত্রে রাখুন। ছোট পাত্রে থাকা মোমগুলো চামচ দিয়ে নাড়তে থাকুন।
ভালো করে নাড়ুন যেন মোম পুরোপুরি গলে যায়। মোম ও মোমরং না গলা পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। এবার সুবাসের জন্য কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে আবারও নেড়ে নিন। একটি ছোট জার বা গ্লাসে সাদা সুতা রাখুন। তারপর রঙের মিশ্রণটি ঢেলে নিন। কিছুক্ষণ রেখে দিলে মোম জমে যাবে। ব্যস, এভাবেই তৈরি হয়ে যাবে সুগন্ধি মোম। ঘরের কোণ সাজাতে কিংবা বিশেষ দিনকে উদ্যাপন করতে সুগন্ধি মোম ব্যবহার করতে পারেন।
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
৬ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৬ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১৭ ঘণ্টা আগে