অনন্যা দাস
চলছে বৃষ্টিবিহীন, বৈশাখী দিন। সেলসিয়াসের পারদ ক্রমাগত ওপরের দিকে উঠছে তো উঠছেই। এদিকে গরমে প্রাণ অতিষ্ঠ। আমাদের মতো একটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশে বাসায় একটি এয়ার কন্ডিশনার বা এসি থাকাটা এখন আর বিলাসিতা নয়। গরমে শরীর শীতল করার বাইরেও এয়ার কন্ডিশনারের বেশ কিছু কাজ আছে।
হাঁপানি সংক্রমণের আশঙ্কা হ্রাস
আপনি কি জানেন, আপনার বাড়ির এয়ার কন্ডিশনারটি আপনার অ্যাজমা অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা কমাতে সাহায্য করতে পারে? এসি শুধু বাড়ির আর্দ্রতা কমায় না, এটি অ্যালার্জেনও কমায়। অ্যালার্জেন হলো ফুলের পরাগ রেণু, ধুলোবালি বা অন্যান্য বায়ুবাহিত জিনিসপত্র, যেগুলো মূলত হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের কারণ।
ব্যায়াম করার জন্য শীতল জায়গা
এয়ার কন্ডিশনার অভ্যন্তরীণ পরিবেশে ব্যায়ামের জন্য একটি শীতল ও আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে সাহায্য করে।
পোকামাকড় ও পরজীবীরপরিমাণ কমায়
এয়ার কন্ডিশনারের ফিল্টারগুলো খোলা জানালার তুলনায় পোকামাকড় বাইরে রাখতে বেশি কার্যকর। পোষা কুকুর বা বিড়ালের গায়ে যেসব মাছি বা ফ্লি হয়ে থাকে, সেগুলো নিরোধেও শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র কাজে দেয়।
ভালো ঘুম
এই কাঠফাটা গরমে এসির শীতল হাওয়া জমিয়ে একটা ঘুম দেওয়ার মোক্ষম উপায়।
ইলেকট্রনিকস সামগ্রী রক্ষা করে
অতিরিক্ত তাপ ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। যেমন ডেটা হারিয়ে যাওয়া বা ডেটা কিংবা যন্ত্রপাতির জীবনকাল ছোট করে ফেলা। শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ঘরের ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের তাপমাত্রার ভারসাম্য রক্ষার কাজ
করে সেগুলোকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
কর্মক্ষমতা উন্নত করে
বীভৎস গরমে যখন কাজ করা ভীষণ কষ্টদায়ক হয়ে ওঠে, এয়ার কন্ডিশনার তখন আপনাকে স্বস্তি দেয়। নির্বিঘ্নে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করে।
পানিশূন্যতা ও হিট স্ট্রোকেরঝুঁকি কমায়
নিম্ন তাপমাত্রা মানে কম ঘাম। ঘামের সঙ্গে আমরা শরীরের পানি হারিয়ে ফেলি, যা থেকে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা তৈরি হতে পারে। এসিতে তার ঝুঁকি এড়ানো যায়। পাশাপাশি তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতা ও মৃত্যুর বিরুদ্ধে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ হলো একটি প্রাথমিক প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা।
এয়ার কন্ডিশনারের ব্যবহারবিধি
অনেকেই ভেবে থাকেন, বাটন চেপে দিলেই এসি ব্যবহারের সব দায়দায়িত্ব শেষ। কিন্তু ব্যাপারটা অতটা সরল নয়। এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সূক্ষ্ম বিষয় বিবেচনায় রাখলে একদিকে যেমন যন্ত্রটির আয়ু বাড়বে, অন্যদিকে আপনিও যন্ত্রটি থেকে পরিপূর্ণ সুবিধা নিতে পারবেন। তা ছাড়া আপনি নিশ্চয় চাইবেন না সারা দিন এসি চালিয়ে রেখে পরিবেশের ক্ষতি করতে। তাই জেনে নিন এর ব্যবহারবিধি।
„ রুম ও এসির আকারের সামঞ্জস্য
পছন্দ হলেই ইচ্ছেমতো আকারের এসি কেনা যুক্তিযুক্ত নয়। এসি কিনতে হবে তার টনেজ যাচাই করে। টনেজ বলতে এসির শীতলীকরণ ক্ষমতাকে বোঝায়। আপনার ঘরের আকার অনুযায়ী সঠিক টনেজসহ একটি এয়ার কন্ডিশনার বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন ১৩০ বর্গফুটের চেয়ে ছোট কক্ষের জন্য একটি ১ টন এসি যথেষ্ট। আবার প্রায় ১৮৫ বর্গফুট আয়তনের ঘরের জন্য দেড় টন এসি কিনতে হবে।
„ নিয়মিত এয়ার ফিল্টার চেক ও পরিবর্তন
এসির এয়ার ফিল্টারগুলো নিয়মিত পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজনমতো বদলে ফেলা খুবই জরুরি। এটি যে কেবল আপনার শীতলীকরণ যন্ত্রটিকে কার্যকর রাখবে তা নয়, আপনার বিদ্যুতের বিলও নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, একটি নোংরা এয়ার ফিল্টার আপনার এসির এনার্জি খরচ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। সাধারণত ৩-৪ মাস অন্তর এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করা ভালো। এ ছাড়া গ্রীষ্মের সময় যদি সারা দিনই এসি চলে, তাহলে মাসে একবার করে ফিল্টার বদলাতে পারেন।
„ ফ্যানের সঙ্গে সমন্বয় করে এসি ব্যবহার
গ্রীষ্মের দাবদাহে সারাটা দিন এসির শীতল বাতাসের নিচে বসে থাকতে চাওয়াটা অন্যায় কিছু নয়। তবে এর ফলে যে পরিমাণ বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে হবে, সেটা বহন করা অনেকের জন্য কষ্টসাধ্য হতে পারে। এর সহজ সমাধান হচ্ছে, এয়ার কন্ডিশনার আর সিলিং ফ্যান একসঙ্গে ব্যবহার করা। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সেটিংয়ে আপনার এয়ার কন্ডিশনারটি চালান এবং সিলিং ফ্যান চালু করুন। এভাবে শীতল বাতাস রুমজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে এবং একটি আরামদায়ক পরিবেশ বজায় থাকবে।
„ ঊর্ধ্বমুখী এসির ভেন্ট
বেশি শীতল মোডে এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করার সময় চেষ্টা করুন এর ভেন্টগুলো ওপরের দিকে রাখতে। কারণ শীতল বাতাস ঊর্ধ্বমুখে সঞ্চালিত হয় বেশি।
„ রাতে ঘুমানোর সময় এসি ব্যবহার
ঘুমাতে যাওয়ার আগে বাইরের তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৭ ডিগ্রি কমিয়ে এসির তাপমাত্রা সেট করুন। একবার আপনি ঘুমিয়ে গেলে, আপনার শরীর স্বাভাবিকভাবেই কয়েক ডিগ্রি ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং আপনি এসি ছাড়াই ঘুমাতে পারবেন। তাই এয়ার কন্ডিশনারটিতে টাইমার ব্যবহার করে স্বয়ংক্রিয় শাটডাউনের সময় নির্ধারিত করে দিন।
মডেল: দিপ্তী ও বারবি, ছবি: রনি বাউল
চলছে বৃষ্টিবিহীন, বৈশাখী দিন। সেলসিয়াসের পারদ ক্রমাগত ওপরের দিকে উঠছে তো উঠছেই। এদিকে গরমে প্রাণ অতিষ্ঠ। আমাদের মতো একটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশে বাসায় একটি এয়ার কন্ডিশনার বা এসি থাকাটা এখন আর বিলাসিতা নয়। গরমে শরীর শীতল করার বাইরেও এয়ার কন্ডিশনারের বেশ কিছু কাজ আছে।
হাঁপানি সংক্রমণের আশঙ্কা হ্রাস
আপনি কি জানেন, আপনার বাড়ির এয়ার কন্ডিশনারটি আপনার অ্যাজমা অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা কমাতে সাহায্য করতে পারে? এসি শুধু বাড়ির আর্দ্রতা কমায় না, এটি অ্যালার্জেনও কমায়। অ্যালার্জেন হলো ফুলের পরাগ রেণু, ধুলোবালি বা অন্যান্য বায়ুবাহিত জিনিসপত্র, যেগুলো মূলত হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের কারণ।
ব্যায়াম করার জন্য শীতল জায়গা
এয়ার কন্ডিশনার অভ্যন্তরীণ পরিবেশে ব্যায়ামের জন্য একটি শীতল ও আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে সাহায্য করে।
পোকামাকড় ও পরজীবীরপরিমাণ কমায়
এয়ার কন্ডিশনারের ফিল্টারগুলো খোলা জানালার তুলনায় পোকামাকড় বাইরে রাখতে বেশি কার্যকর। পোষা কুকুর বা বিড়ালের গায়ে যেসব মাছি বা ফ্লি হয়ে থাকে, সেগুলো নিরোধেও শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র কাজে দেয়।
ভালো ঘুম
এই কাঠফাটা গরমে এসির শীতল হাওয়া জমিয়ে একটা ঘুম দেওয়ার মোক্ষম উপায়।
ইলেকট্রনিকস সামগ্রী রক্ষা করে
অতিরিক্ত তাপ ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। যেমন ডেটা হারিয়ে যাওয়া বা ডেটা কিংবা যন্ত্রপাতির জীবনকাল ছোট করে ফেলা। শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ঘরের ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের তাপমাত্রার ভারসাম্য রক্ষার কাজ
করে সেগুলোকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
কর্মক্ষমতা উন্নত করে
বীভৎস গরমে যখন কাজ করা ভীষণ কষ্টদায়ক হয়ে ওঠে, এয়ার কন্ডিশনার তখন আপনাকে স্বস্তি দেয়। নির্বিঘ্নে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করে।
পানিশূন্যতা ও হিট স্ট্রোকেরঝুঁকি কমায়
নিম্ন তাপমাত্রা মানে কম ঘাম। ঘামের সঙ্গে আমরা শরীরের পানি হারিয়ে ফেলি, যা থেকে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা তৈরি হতে পারে। এসিতে তার ঝুঁকি এড়ানো যায়। পাশাপাশি তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতা ও মৃত্যুর বিরুদ্ধে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ হলো একটি প্রাথমিক প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা।
এয়ার কন্ডিশনারের ব্যবহারবিধি
অনেকেই ভেবে থাকেন, বাটন চেপে দিলেই এসি ব্যবহারের সব দায়দায়িত্ব শেষ। কিন্তু ব্যাপারটা অতটা সরল নয়। এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সূক্ষ্ম বিষয় বিবেচনায় রাখলে একদিকে যেমন যন্ত্রটির আয়ু বাড়বে, অন্যদিকে আপনিও যন্ত্রটি থেকে পরিপূর্ণ সুবিধা নিতে পারবেন। তা ছাড়া আপনি নিশ্চয় চাইবেন না সারা দিন এসি চালিয়ে রেখে পরিবেশের ক্ষতি করতে। তাই জেনে নিন এর ব্যবহারবিধি।
„ রুম ও এসির আকারের সামঞ্জস্য
পছন্দ হলেই ইচ্ছেমতো আকারের এসি কেনা যুক্তিযুক্ত নয়। এসি কিনতে হবে তার টনেজ যাচাই করে। টনেজ বলতে এসির শীতলীকরণ ক্ষমতাকে বোঝায়। আপনার ঘরের আকার অনুযায়ী সঠিক টনেজসহ একটি এয়ার কন্ডিশনার বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন ১৩০ বর্গফুটের চেয়ে ছোট কক্ষের জন্য একটি ১ টন এসি যথেষ্ট। আবার প্রায় ১৮৫ বর্গফুট আয়তনের ঘরের জন্য দেড় টন এসি কিনতে হবে।
„ নিয়মিত এয়ার ফিল্টার চেক ও পরিবর্তন
এসির এয়ার ফিল্টারগুলো নিয়মিত পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজনমতো বদলে ফেলা খুবই জরুরি। এটি যে কেবল আপনার শীতলীকরণ যন্ত্রটিকে কার্যকর রাখবে তা নয়, আপনার বিদ্যুতের বিলও নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, একটি নোংরা এয়ার ফিল্টার আপনার এসির এনার্জি খরচ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। সাধারণত ৩-৪ মাস অন্তর এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করা ভালো। এ ছাড়া গ্রীষ্মের সময় যদি সারা দিনই এসি চলে, তাহলে মাসে একবার করে ফিল্টার বদলাতে পারেন।
„ ফ্যানের সঙ্গে সমন্বয় করে এসি ব্যবহার
গ্রীষ্মের দাবদাহে সারাটা দিন এসির শীতল বাতাসের নিচে বসে থাকতে চাওয়াটা অন্যায় কিছু নয়। তবে এর ফলে যে পরিমাণ বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে হবে, সেটা বহন করা অনেকের জন্য কষ্টসাধ্য হতে পারে। এর সহজ সমাধান হচ্ছে, এয়ার কন্ডিশনার আর সিলিং ফ্যান একসঙ্গে ব্যবহার করা। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সেটিংয়ে আপনার এয়ার কন্ডিশনারটি চালান এবং সিলিং ফ্যান চালু করুন। এভাবে শীতল বাতাস রুমজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে এবং একটি আরামদায়ক পরিবেশ বজায় থাকবে।
„ ঊর্ধ্বমুখী এসির ভেন্ট
বেশি শীতল মোডে এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করার সময় চেষ্টা করুন এর ভেন্টগুলো ওপরের দিকে রাখতে। কারণ শীতল বাতাস ঊর্ধ্বমুখে সঞ্চালিত হয় বেশি।
„ রাতে ঘুমানোর সময় এসি ব্যবহার
ঘুমাতে যাওয়ার আগে বাইরের তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৭ ডিগ্রি কমিয়ে এসির তাপমাত্রা সেট করুন। একবার আপনি ঘুমিয়ে গেলে, আপনার শরীর স্বাভাবিকভাবেই কয়েক ডিগ্রি ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং আপনি এসি ছাড়াই ঘুমাতে পারবেন। তাই এয়ার কন্ডিশনারটিতে টাইমার ব্যবহার করে স্বয়ংক্রিয় শাটডাউনের সময় নির্ধারিত করে দিন।
মডেল: দিপ্তী ও বারবি, ছবি: রনি বাউল
ইতালির ভেনিসে বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি ও আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস ও সাবেক টেলিভিশন সাংবাদিক লরেন সানচেজের তিন দিনব্যাপী রাজকীয় বিয়ের অনুষ্ঠানের সুবাদে শহরটি আয় করবে প্রায় ১১০ কোটি ডলার। গতকাল শুক্রবার ইতালির পর্যটন মন্ত্রণালয় এমনটাই জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরেজালা বরাবরই সুস্বাদু খাবার। ফ্রিজে এখনো কোরবানির মাংস থেকে থাকলে ছুটির দিনেই রেঁধে ফেলুন গরুর মাংসের রেজালা। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী
১ দিন আগেএক দিন খেলে কিছু হয় না—এই মনোভাব সঠিক নয়। জন্মদিন, বিয়ে ও অন্যান্য দাওয়াতে গিয়েও পরিমিত খাওয়া যায়। একটু বুঝে খেলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। তবে এ ক্ষেত্রে মেনে চলতে হবে কয়েকটি বিষয়।
১ দিন আগেকুকুরের সঙ্গে সময় কাটিয়ে অনেকেই মানসিক শান্তি পান। এবার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, কুকুরের ভিডিও দেখলেও মেলে প্রশান্তি, কমে মানসিক চাপ। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র পাঁচ মিনিটের একটি কুকুরের ভিডিও দেখে প্রায় একই মাত্রায় মানসিক চাপ কমতে পারে, যেটা একটি কুকুরের সংস্পর্শে গেলে হয়।
২ দিন আগে