অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী
পবিত্র রমজান মাসের শেষে আসছে খুশির ঈদ। ঈদ মানেই আনন্দ। এদিন বাড়িতে মজার সব খাবার তৈরি হয়। পাশাপাশি দাওয়াতেও থাকে মহাভোজ। এক মাস রোজা রাখার পর এদিন সব ধরনের খাবারই চেখে দেখতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু সুস্বাস্থ্যের জন্য আহারে-বিহারে চাই সাবধানতা। মানে, রয়ে-সয়ে খেতে হবে। তবে সুস্বাদু খাবার খাবেন না, তা নয়; খাবেন বুঝেশুনে। এক কথায় অল্প ও পরিমিত। অতিভোজন যেন না হয়।
রমজান মাসে রোজা রাখার পর হঠাৎ তেল, চর্বি, মিষ্টি, মাংস, বিরিয়ানির অতিভোজন শরীরের সুস্থিতি বদলে দিতে পারে। ঈদের দিনে অতিভোজন ঘটাতে পারে বদহজম আর পেট ফাঁপার মতো সমস্যা। কিন্তু সামাজিক মিলনমেলায় ও আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের বাসায় দাওয়াতে ঈদ উৎসবের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হলো সুস্বাদু খাবার। তাই এই নিয়মগুলো মেনে তবেই খাবেন—
সবজিকে উপেক্ষা নয়
ঈদে মাংস, মিষ্টি, দুধের নানা সুস্বাদু খাবার খেতে গিয়ে অনেকেই ভুলে যান সবজি খেতে। কড়া করে ভাজা খাবার খাবেন না বা খেলেও খুব কম খাবেন। মাছ বা মাংস খাওয়ার আগে সবজি দিয়ে তৈরি খাবার বা সালাদ খেয়ে নিন।
খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ
নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। সেভাবে বুঝে প্লেটে ভারী খাবার নিতে হবে। তাই বলে নিজের প্রিয় ট্রিট থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না। তবে ওজন যাতে না বাড়ে, সেদিকে লক্ষ রেখে খেতে হবে। খাবার দ্রুত না খেয়ে মনোযোগ দিয়ে চিবিয়ে খেলে যেমন—২০ মিনিট লাগিয়ে খেলে অতিভোজন হবে না। খাওয়ার সময় গল্প করলে বেশি খাওয়া হয়ে যায়।
ব্যায়াম করতে ভুলবেন না
শরীরচর্চা করলে শরীর ঝরঝরে থাকে। ব্যায়াম করলে ফিল গুড হরমোন এন্ডোরফিন নিঃসৃত হয়। মেজাজের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে এবং ক্ষুধা কম লাগে। হাঁটলে শরীরে শক্তি সঞ্চার হয়। সকালে ভালোভাবে ব্যায়াম করলে সন্ধ্যায় খাসির বিরিয়ানি খেলেও অসুবিধা হবে না।
কোমল পানীয়কে না বলুন।
আমরা মনে করি, কোমল পানীয় পান করলে তৈলাক্ত খাবার হজমে সহায়ক হয়। কিন্তু এগুলোয় অনেক চিনি থাকে, যা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক। কোমল পানীয়র পরিবর্তে ঘোল বা লেবুপানি খেতে পারেন।
পরিমিত ফল খাবেন
মিষ্টি খেতে মানা নেই, তবে পরিমিত। খেজুরসহ বিভিন্ন ধরনের ফল খেতে পারেন। তবে সেমাই, কাস্টার্ড, জর্দা ও ফিরনি কম খাওয়াই ভালো।
অল্প খেলেই ভালো
ঈদের দিন কিছুক্ষণ পরপরই সেমাই, মাংস, পুডিং—এসব খাবেন না। অল্প পরিমাণে খান। শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
পবিত্র রমজান মাসের শেষে আসছে খুশির ঈদ। ঈদ মানেই আনন্দ। এদিন বাড়িতে মজার সব খাবার তৈরি হয়। পাশাপাশি দাওয়াতেও থাকে মহাভোজ। এক মাস রোজা রাখার পর এদিন সব ধরনের খাবারই চেখে দেখতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু সুস্বাস্থ্যের জন্য আহারে-বিহারে চাই সাবধানতা। মানে, রয়ে-সয়ে খেতে হবে। তবে সুস্বাদু খাবার খাবেন না, তা নয়; খাবেন বুঝেশুনে। এক কথায় অল্প ও পরিমিত। অতিভোজন যেন না হয়।
রমজান মাসে রোজা রাখার পর হঠাৎ তেল, চর্বি, মিষ্টি, মাংস, বিরিয়ানির অতিভোজন শরীরের সুস্থিতি বদলে দিতে পারে। ঈদের দিনে অতিভোজন ঘটাতে পারে বদহজম আর পেট ফাঁপার মতো সমস্যা। কিন্তু সামাজিক মিলনমেলায় ও আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের বাসায় দাওয়াতে ঈদ উৎসবের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হলো সুস্বাদু খাবার। তাই এই নিয়মগুলো মেনে তবেই খাবেন—
সবজিকে উপেক্ষা নয়
ঈদে মাংস, মিষ্টি, দুধের নানা সুস্বাদু খাবার খেতে গিয়ে অনেকেই ভুলে যান সবজি খেতে। কড়া করে ভাজা খাবার খাবেন না বা খেলেও খুব কম খাবেন। মাছ বা মাংস খাওয়ার আগে সবজি দিয়ে তৈরি খাবার বা সালাদ খেয়ে নিন।
খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ
নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। সেভাবে বুঝে প্লেটে ভারী খাবার নিতে হবে। তাই বলে নিজের প্রিয় ট্রিট থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না। তবে ওজন যাতে না বাড়ে, সেদিকে লক্ষ রেখে খেতে হবে। খাবার দ্রুত না খেয়ে মনোযোগ দিয়ে চিবিয়ে খেলে যেমন—২০ মিনিট লাগিয়ে খেলে অতিভোজন হবে না। খাওয়ার সময় গল্প করলে বেশি খাওয়া হয়ে যায়।
ব্যায়াম করতে ভুলবেন না
শরীরচর্চা করলে শরীর ঝরঝরে থাকে। ব্যায়াম করলে ফিল গুড হরমোন এন্ডোরফিন নিঃসৃত হয়। মেজাজের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে এবং ক্ষুধা কম লাগে। হাঁটলে শরীরে শক্তি সঞ্চার হয়। সকালে ভালোভাবে ব্যায়াম করলে সন্ধ্যায় খাসির বিরিয়ানি খেলেও অসুবিধা হবে না।
কোমল পানীয়কে না বলুন।
আমরা মনে করি, কোমল পানীয় পান করলে তৈলাক্ত খাবার হজমে সহায়ক হয়। কিন্তু এগুলোয় অনেক চিনি থাকে, যা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক। কোমল পানীয়র পরিবর্তে ঘোল বা লেবুপানি খেতে পারেন।
পরিমিত ফল খাবেন
মিষ্টি খেতে মানা নেই, তবে পরিমিত। খেজুরসহ বিভিন্ন ধরনের ফল খেতে পারেন। তবে সেমাই, কাস্টার্ড, জর্দা ও ফিরনি কম খাওয়াই ভালো।
অল্প খেলেই ভালো
ঈদের দিন কিছুক্ষণ পরপরই সেমাই, মাংস, পুডিং—এসব খাবেন না। অল্প পরিমাণে খান। শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
বছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
৮ ঘণ্টা আগেটক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১ দিন আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১ দিন আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগে