নাজমুল হক নাঈম, ঢাকা
‘দাঁড়ালে দুয়ারে মোর
কে তুমি ভিখারিনী
গাহিয়া সজল চোখে
বেলা-শেষের রাগিণী’
কাজী নজরুল ইসলামের লেখা এ গান যেন নতুন করে সবার হৃদয়ে প্রেম জাগিয়েছে। এই তো কিছুদিন আগের কথা, কোক স্টুডিও সিজন টু-তে কী চমৎকার করে গানটি গাইলেন শিল্পী মুকুল মজুমদার ঈশান। তরুণ প্রজন্মের কাছে ঈশানের কণ্ঠে তোলা এই গান নতুন করে যেন জানান দিল বিদ্রোহী কবির বাইরেও কাজী নজরুল ইসলাম প্রেমের কবি, দ্রোহের কবি।কোক স্টুডিওতে গাওয়া গান প্রসঙ্গে ঈশানের ভাষ্য, ‘আমার বড় বোন নজরুলসংগীত করেন। ছোটবেলায় বড় বোনের গানের সঙ্গে তবলা বাজাতেই বেশি ভালো লাগত। পাশাপাশি ওর গানের সুরে গলা মেলানোর চেষ্টা করতাম।
ছায়ানটে লোকসংগীতচর্চায় নিজেকে ব্যস্ত রাখলেও নজরুলের সুরের বৈচিত্র্য ও লেখনী আমার ভীষণ পছন্দের। নজরুলের গুটিকয়েক গান আমি শুনে শুনে শিখেছি, মাঝে মাঝে একা একা গুনগুন করে গাইতাম। কোক স্টুডিওর ‘দাঁড়ালে দুয়ারে মোর’ এই গানটাও সেভাবেই শেখা, আমার মতো করে একটু সহজভাবে আমি গাইবার চেষ্টা করেছি।’
এ তো গেল গানের কথা। যাঁরা কোক স্টুডিওর ‘দাঁড়ালে দুয়ারে মোর’ গানটি দেখেছেন, তাঁরা মঞ্চসজ্জা ও গায়কের পোশাকের তারিফও করেছেন। গান গেয়ে ঘোর লাগালেও স্বভাবে খানিক লাজুক আর স্বল্পভাষী ঈশান। খুব সহজ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেই ভালোবাসেন। কোক স্টুডিওর মঞ্চে তাঁর পরিহিত পোশাক সম্পর্কে জানতে চাইলে বলেন, ‘অত কিছু জানি না, আমাকে যা পরতে বলা হয়েছে, তা-ই পরেছি। তবে সব মিলিয়ে অসাধারণ ছিল কস্টিউম।’
শিল্পনির্দেশক শিহাব নূরের মোগল স্থাপত্যের ধাঁচে তৈরি মঞ্চে মুকুল মজুমদার ঈশান পরেছিলেন আইভরি রঙের পোশাক। তাঁর পরনের আইভরি রঙের জিওমেট্রিক প্যাটার্নের জামদানি মেনসওয়্যার তৈরি করেছে ফ্যাশন ব্র্যান্ড নাবিলা বুটিকস। নাবিলা বুটিকসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান ডিজাইনার শামীমা নবী ও ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর নাবিলা নবীর যৌথ প্রয়াস এই পোশাক। আইভরিরঙা ট্রাউজারের সঙ্গে ঈশান পরেছিলেন আইভরি ও সোনালি রঙের জামদানি ভেস্ট। এর ওপর পরেছিলেন নাবিলার সিগনেচার জিওমেট্রিক মোটিফের এমব্রয়ডারি করা মসলিন জ্যাকেট।
ঈশানকে মঞ্চের জন্য তৈরি করতে কোক স্টুডিও সিজন টু-এর আর্টিস্ট অ্যাপিয়ারেন্স টিমে ছিলেন নুজহাত খান, দিদারুল দিপু, নুসরাত শ্রাবণী।
কোক স্টুডিও বাংলার সিজন টু তে ‘দাঁড়ালে দুয়ারে’ গানটি গেয়েছেন মুকুল মজুমদার ঈশান ও সানজিদা মাহমুদ নন্দিতা। তাঁদের পায়রার মতো পোশাক অন্য রকম আবহ তৈরি করেছে গানটিতে।
ওয়ার্ডরোব: নাবিলা, জুয়েলারি: রঙবতী, মেকআপ: পারসোনা ও টিম তারেক
‘দাঁড়ালে দুয়ারে মোর
কে তুমি ভিখারিনী
গাহিয়া সজল চোখে
বেলা-শেষের রাগিণী’
কাজী নজরুল ইসলামের লেখা এ গান যেন নতুন করে সবার হৃদয়ে প্রেম জাগিয়েছে। এই তো কিছুদিন আগের কথা, কোক স্টুডিও সিজন টু-তে কী চমৎকার করে গানটি গাইলেন শিল্পী মুকুল মজুমদার ঈশান। তরুণ প্রজন্মের কাছে ঈশানের কণ্ঠে তোলা এই গান নতুন করে যেন জানান দিল বিদ্রোহী কবির বাইরেও কাজী নজরুল ইসলাম প্রেমের কবি, দ্রোহের কবি।কোক স্টুডিওতে গাওয়া গান প্রসঙ্গে ঈশানের ভাষ্য, ‘আমার বড় বোন নজরুলসংগীত করেন। ছোটবেলায় বড় বোনের গানের সঙ্গে তবলা বাজাতেই বেশি ভালো লাগত। পাশাপাশি ওর গানের সুরে গলা মেলানোর চেষ্টা করতাম।
ছায়ানটে লোকসংগীতচর্চায় নিজেকে ব্যস্ত রাখলেও নজরুলের সুরের বৈচিত্র্য ও লেখনী আমার ভীষণ পছন্দের। নজরুলের গুটিকয়েক গান আমি শুনে শুনে শিখেছি, মাঝে মাঝে একা একা গুনগুন করে গাইতাম। কোক স্টুডিওর ‘দাঁড়ালে দুয়ারে মোর’ এই গানটাও সেভাবেই শেখা, আমার মতো করে একটু সহজভাবে আমি গাইবার চেষ্টা করেছি।’
এ তো গেল গানের কথা। যাঁরা কোক স্টুডিওর ‘দাঁড়ালে দুয়ারে মোর’ গানটি দেখেছেন, তাঁরা মঞ্চসজ্জা ও গায়কের পোশাকের তারিফও করেছেন। গান গেয়ে ঘোর লাগালেও স্বভাবে খানিক লাজুক আর স্বল্পভাষী ঈশান। খুব সহজ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেই ভালোবাসেন। কোক স্টুডিওর মঞ্চে তাঁর পরিহিত পোশাক সম্পর্কে জানতে চাইলে বলেন, ‘অত কিছু জানি না, আমাকে যা পরতে বলা হয়েছে, তা-ই পরেছি। তবে সব মিলিয়ে অসাধারণ ছিল কস্টিউম।’
শিল্পনির্দেশক শিহাব নূরের মোগল স্থাপত্যের ধাঁচে তৈরি মঞ্চে মুকুল মজুমদার ঈশান পরেছিলেন আইভরি রঙের পোশাক। তাঁর পরনের আইভরি রঙের জিওমেট্রিক প্যাটার্নের জামদানি মেনসওয়্যার তৈরি করেছে ফ্যাশন ব্র্যান্ড নাবিলা বুটিকস। নাবিলা বুটিকসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান ডিজাইনার শামীমা নবী ও ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর নাবিলা নবীর যৌথ প্রয়াস এই পোশাক। আইভরিরঙা ট্রাউজারের সঙ্গে ঈশান পরেছিলেন আইভরি ও সোনালি রঙের জামদানি ভেস্ট। এর ওপর পরেছিলেন নাবিলার সিগনেচার জিওমেট্রিক মোটিফের এমব্রয়ডারি করা মসলিন জ্যাকেট।
ঈশানকে মঞ্চের জন্য তৈরি করতে কোক স্টুডিও সিজন টু-এর আর্টিস্ট অ্যাপিয়ারেন্স টিমে ছিলেন নুজহাত খান, দিদারুল দিপু, নুসরাত শ্রাবণী।
কোক স্টুডিও বাংলার সিজন টু তে ‘দাঁড়ালে দুয়ারে’ গানটি গেয়েছেন মুকুল মজুমদার ঈশান ও সানজিদা মাহমুদ নন্দিতা। তাঁদের পায়রার মতো পোশাক অন্য রকম আবহ তৈরি করেছে গানটিতে।
ওয়ার্ডরোব: নাবিলা, জুয়েলারি: রঙবতী, মেকআপ: পারসোনা ও টিম তারেক
পর্যটন শিল্পের ওপর নির্ভরশীল থাইল্যান্ড বিদেশি পর্যটকদের জন্য অর্থ খরচ আরও সহজ করছে। এবার ডিজিটাল অ্যাসেট, যেমন ক্রিপ্টোকারেন্সি, থাই বাথে রূপান্তর করে ভ্রমণ ও অন্যান্য খরচ মেটানোর সুযোগ দিতে যাচ্ছে দেশটি।
২ ঘণ্টা আগেএকটা প্রবাদ আছে, ‘যস্মিন দেশে যদাচার’। অর্থাৎ যখন যে দেশে যাচ্ছেন সে দেশের আচার মেনে চলাই উত্তম। কোনো কোনো দেশে খালি পায়ে হাঁটা যাবে না আবার কোনো এলাকায় স্যান্ডেল পরে গাড়ি চালালে হতে পারে জরিমানা।
৭ ঘণ্টা আগেবর্ষার কালো মেঘ হটিয়ে শরৎ নীল আকাশে ভাসিয়ে দেয় সাদা মেঘের ভেলা। প্রকৃতির গানে যেন যুক্ত হয় নতুন সুর। কাশবনে দোলা লেগে আপন সুরেই যেন বেজে ওঠে, ‘শরতে আজ কোন্ অতিথি এল প্রাণের দ্বারে।/ আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে।...’
৮ ঘণ্টা আগেসমরেশ মজুমদার বলেছিলেন, ‘ব্যক্তির রুচি বোঝা যায় তাঁর গোড়ালি আর স্নানঘর দেখে।’ কথাটা একেবারে অগ্রাহ্য করার মতো নয়। দিন শেষে বাড়ি ফিরে গোসলখানায় গিয়ে আমরা সব ক্লান্তি এবং শরীরের ধুলো, ময়লা, দূষণ ধুয়ে নিই। ফলে ওই জায়গা পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রয়েছে কি না, সেটিও বিশেষভাবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন
৯ ঘণ্টা আগে