
দেশে বাড়ছে প্লাস্টিক দূষণ, কমছে প্রাকৃতিক উপকরণের ব্যবহার। এমন বাস্তবতায় টেকসই জীবনের বার্তা নিয়ে এগিয়ে এসেছেন তরুণ উদ্যোক্তা সোহেল হোসেন সৈকত। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞান, পরিবেশের প্রতি দায়বদ্ধতা আর নতুন কিছু করার স্বপ্ন থেকে তিনি গড়ে তুলেছেন পরিবেশ সচেতনতা ও সবুজ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ‘ইকোইন’। এখানে বাঁশের তৈরি আধুনিক পণ্যে মিলেছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন। তাঁর লক্ষ্য শুধু ব্যবসা নয়; বরং এমন এক দেশ গড়া, যেখানে প্রতিটি ঘরে থাকবে পরিবেশবান্ধব পণ্য। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনে অনুপ্রেরণা কী ছিল?
সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
প্লাস্টিক দূষণ এখন বৈশ্বিক উদ্বেগের বিষয়। এ সংকট ‘ইকোইন’-এর ধারণাকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে?
দেশে বছরে প্রায় চার লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হয়, যার মাত্র ২০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। বাকিটা নদী, নালা, মাটি ও সমুদ্রে গিয়ে জমে থাকে। এ বাস্তবতাই আমাকে নাড়া দেয়। আমি ভাবলাম দেশীয় উপকরণ দিয়েই কি এ সমস্যার সমাধান করা যায় না? তখনই বাঁশের কথা মাথায় আসে। বাঁশ প্রাকৃতিক, পরিবেশবান্ধব এবং শতভাগ টেকসই।
বাঁশ আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হলেও আধুনিক জীবনযাত্রায় তা অনেকটাই হারিয়ে গেছে। আপনি কীভাবে এ ঐতিহ্যকে নতুনভাবে উপস্থাপন করলেন?
বাঁশের জিনিস আগে খুব ব্যবহার হতো। কিন্তু দ্রুত নষ্ট হওয়া, ছত্রাক আর ঘুণপোকার কারণে মানুষ ধীরে ধীরে তা এড়িয়ে গেছে। দীর্ঘ দুই বছরের গবেষণার মাধ্যমে আমি এমন একটি বিশেষ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেছি, যা বাঁশকে আরও টেকসই করে তোলে। ফলে বাঁশের জিনিস ৫-৭ বছর পর্যন্ত টেকে। সঙ্গে আধুনিক ডিজাইন যোগ করেছি, যাতে তরুণ প্রজন্মও এ পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়।
বর্তমানে ‘ইকোইন’-এ কী ধরনের পণ্য তৈরি হচ্ছে এবং বাজারে এর প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?
আমরা এখন প্রায় ৩০ ধরনের পণ্য তৈরি করছি। এর মধ্যে ঘরের সাজসজ্জা, রান্নাঘরের সামগ্রী, অফিস সরঞ্জাম ও উপহারসামগ্রীসহ নানা কিছু। সব পণ্যই টেকসই ও পরিবেশবান্ধব। বাজারে চমৎকার সাড়া পাচ্ছি, কারণ মানুষ এখন সচেতন এবং বিকল্প খুঁজছে।
আপনার উদ্যোগে স্থানীয় কারিগরেরা কীভাবে যুক্ত হয়েছেন?
আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো স্থানীয় কারিগরেরা। তাঁদের হাতেই ‘ইকোইন’-এর প্রাণ। বাঁশকে আধুনিক পণ্যে রূপ দেওয়ার পেছনে যে শিল্প ও সৃজনশীলতা, তার মূল উৎস এ মানুষগুলো। আগে অনেকেই কাজের অভাবে হতাশ ছিলেন। এখন তাঁরা নিয়মিত কাজ পাচ্ছেন, আয়ও বেড়েছে। আমরা চাই প্রতিটি কারিগর ‘ইকোইন’-এর অংশীদার হয়ে উঠুক। যেন তাঁরা বুঝতে পারেন এই উদ্যোগ শুধু পণ্য বিক্রির জন্য নয়, তাঁদের জীবনমান উন্নয়নের জন্যও। তাঁদের হাসিমুখ, সন্তানের শিক্ষায় পরিবর্তন—এগুলোই আমাদের আসল প্রাপ্তি।
সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় ‘ইকোইন’ কোথায় দাঁড়িয়ে?
আমি কখনোই ‘ইকোইন’কে কেবল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাবিনি। আমার কাছে এটি সামাজিক পরিবর্তনের এক অংশ, একটি চিন্তা, একটি আন্দোলন। আমরা এমন সময়ে বাস করছি, যখন পরিবেশ ও অর্থনীতি দুটো বিষয়কে একসঙ্গে চিন্তা করাই টেকসই ভবিষ্যতের শর্ত। এ কারণেই আমরা পরিকল্পনা করেছি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজনের, যেখানে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে জানবে টেকসই জীবন মানে কী। কীভাবে তারা দৈনন্দিন জীবনে প্লাস্টিকের বিকল্প বেছে নিতে পারে এবং কেন পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহার করা ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।
বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলো কী?
দেশের উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় দুটি চ্যালেঞ্জ হলো প্রচলিত ধ্যান-ধারণা এবং ভয়। আমাদের সমাজে এখনো ‘নিরাপদ চাকরিকেই সফলতার মানদণ্ড মনে করা হয়। তাই উদ্যোক্তা হওয়ার ঝুঁকি নিতে অনেকে ভয় পান। আবার ব্যর্থতার ভয়ও বড় বাধা। কিন্তু প্রকৃত উদ্যোক্তা মানে হলো ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকা, নতুন কিছু ভাবা। আমি বিশ্বাস করি, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেই সে সাহস আছে। যদি তারা ব্যর্থতাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করে, তবে দেশে উদ্যোক্তা সংস্কৃতি আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।
এখন পর্যন্ত আপনার উদ্যোক্তা জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য কী?
আমার কাছে সবচেয়ে বড় অর্জন হলো সাধারণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পেরেছি। উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজ নয়। কখনো মনে হয়েছে লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে, আবার কখনো মনে হয়েছে ঠিক ছুঁয়ে ফেলেছি। কিন্তু যখন দেখি, কারিগরেরা নিয়মিত আয় করছেন, তাঁদের সন্তানেরা স্কুলে যাচ্ছে, তখন বুঝি, পরিশ্রমটা সার্থক হয়েছে। আমার কাজ যদি একটুও মানুষকে সচেতন করে, পরিবেশের জন্য ভালো কিছু করতে অনুপ্রাণিত করে, তাহলেই সেটা আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। লাভ নয়, প্রভাবই আমার কাছে আসল মানদণ্ড।
আগামী দিনের জন্য ‘ইকোইন’-এর লক্ষ্য ও পরিকল্পনা কী?
আমার স্বপ্ন একদিন পৃথিবীর প্রতিটি ঘরে থাকবে বাংলাদেশে তৈরি একটি বাঁশের পণ্য—যার গায়ে লেখা থাকবে ‘Made in Bangladesh’। আমি চাই, মানুষ যখন কোনো টেকসই বা পরিবেশবান্ধব পণ্যের কথা ভাববে, তখন বাংলাদেশের নামটি সেখানে উচ্চারিত হবে গর্বের সঙ্গে। আমাদের প্রতিটি পণ্যের ভেতরে রয়েছে বাংলাদেশের গল্প, কারিগরের হাতের উষ্ণতা, মাটির গন্ধ, আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনে অনুপ্রেরণা কী ছিল?
সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
প্লাস্টিক দূষণ এখন বৈশ্বিক উদ্বেগের বিষয়। এ সংকট ‘ইকোইন’-এর ধারণাকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে?
দেশে বছরে প্রায় চার লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হয়, যার মাত্র ২০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। বাকিটা নদী, নালা, মাটি ও সমুদ্রে গিয়ে জমে থাকে। এ বাস্তবতাই আমাকে নাড়া দেয়। আমি ভাবলাম দেশীয় উপকরণ দিয়েই কি এ সমস্যার সমাধান করা যায় না? তখনই বাঁশের কথা মাথায় আসে। বাঁশ প্রাকৃতিক, পরিবেশবান্ধব এবং শতভাগ টেকসই।
বাঁশ আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হলেও আধুনিক জীবনযাত্রায় তা অনেকটাই হারিয়ে গেছে। আপনি কীভাবে এ ঐতিহ্যকে নতুনভাবে উপস্থাপন করলেন?
বাঁশের জিনিস আগে খুব ব্যবহার হতো। কিন্তু দ্রুত নষ্ট হওয়া, ছত্রাক আর ঘুণপোকার কারণে মানুষ ধীরে ধীরে তা এড়িয়ে গেছে। দীর্ঘ দুই বছরের গবেষণার মাধ্যমে আমি এমন একটি বিশেষ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেছি, যা বাঁশকে আরও টেকসই করে তোলে। ফলে বাঁশের জিনিস ৫-৭ বছর পর্যন্ত টেকে। সঙ্গে আধুনিক ডিজাইন যোগ করেছি, যাতে তরুণ প্রজন্মও এ পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়।
বর্তমানে ‘ইকোইন’-এ কী ধরনের পণ্য তৈরি হচ্ছে এবং বাজারে এর প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?
আমরা এখন প্রায় ৩০ ধরনের পণ্য তৈরি করছি। এর মধ্যে ঘরের সাজসজ্জা, রান্নাঘরের সামগ্রী, অফিস সরঞ্জাম ও উপহারসামগ্রীসহ নানা কিছু। সব পণ্যই টেকসই ও পরিবেশবান্ধব। বাজারে চমৎকার সাড়া পাচ্ছি, কারণ মানুষ এখন সচেতন এবং বিকল্প খুঁজছে।
আপনার উদ্যোগে স্থানীয় কারিগরেরা কীভাবে যুক্ত হয়েছেন?
আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো স্থানীয় কারিগরেরা। তাঁদের হাতেই ‘ইকোইন’-এর প্রাণ। বাঁশকে আধুনিক পণ্যে রূপ দেওয়ার পেছনে যে শিল্প ও সৃজনশীলতা, তার মূল উৎস এ মানুষগুলো। আগে অনেকেই কাজের অভাবে হতাশ ছিলেন। এখন তাঁরা নিয়মিত কাজ পাচ্ছেন, আয়ও বেড়েছে। আমরা চাই প্রতিটি কারিগর ‘ইকোইন’-এর অংশীদার হয়ে উঠুক। যেন তাঁরা বুঝতে পারেন এই উদ্যোগ শুধু পণ্য বিক্রির জন্য নয়, তাঁদের জীবনমান উন্নয়নের জন্যও। তাঁদের হাসিমুখ, সন্তানের শিক্ষায় পরিবর্তন—এগুলোই আমাদের আসল প্রাপ্তি।
সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় ‘ইকোইন’ কোথায় দাঁড়িয়ে?
আমি কখনোই ‘ইকোইন’কে কেবল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাবিনি। আমার কাছে এটি সামাজিক পরিবর্তনের এক অংশ, একটি চিন্তা, একটি আন্দোলন। আমরা এমন সময়ে বাস করছি, যখন পরিবেশ ও অর্থনীতি দুটো বিষয়কে একসঙ্গে চিন্তা করাই টেকসই ভবিষ্যতের শর্ত। এ কারণেই আমরা পরিকল্পনা করেছি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজনের, যেখানে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে জানবে টেকসই জীবন মানে কী। কীভাবে তারা দৈনন্দিন জীবনে প্লাস্টিকের বিকল্প বেছে নিতে পারে এবং কেন পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহার করা ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।
বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলো কী?
দেশের উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় দুটি চ্যালেঞ্জ হলো প্রচলিত ধ্যান-ধারণা এবং ভয়। আমাদের সমাজে এখনো ‘নিরাপদ চাকরিকেই সফলতার মানদণ্ড মনে করা হয়। তাই উদ্যোক্তা হওয়ার ঝুঁকি নিতে অনেকে ভয় পান। আবার ব্যর্থতার ভয়ও বড় বাধা। কিন্তু প্রকৃত উদ্যোক্তা মানে হলো ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকা, নতুন কিছু ভাবা। আমি বিশ্বাস করি, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেই সে সাহস আছে। যদি তারা ব্যর্থতাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করে, তবে দেশে উদ্যোক্তা সংস্কৃতি আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।
এখন পর্যন্ত আপনার উদ্যোক্তা জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য কী?
আমার কাছে সবচেয়ে বড় অর্জন হলো সাধারণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পেরেছি। উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজ নয়। কখনো মনে হয়েছে লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে, আবার কখনো মনে হয়েছে ঠিক ছুঁয়ে ফেলেছি। কিন্তু যখন দেখি, কারিগরেরা নিয়মিত আয় করছেন, তাঁদের সন্তানেরা স্কুলে যাচ্ছে, তখন বুঝি, পরিশ্রমটা সার্থক হয়েছে। আমার কাজ যদি একটুও মানুষকে সচেতন করে, পরিবেশের জন্য ভালো কিছু করতে অনুপ্রাণিত করে, তাহলেই সেটা আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। লাভ নয়, প্রভাবই আমার কাছে আসল মানদণ্ড।
আগামী দিনের জন্য ‘ইকোইন’-এর লক্ষ্য ও পরিকল্পনা কী?
আমার স্বপ্ন একদিন পৃথিবীর প্রতিটি ঘরে থাকবে বাংলাদেশে তৈরি একটি বাঁশের পণ্য—যার গায়ে লেখা থাকবে ‘Made in Bangladesh’। আমি চাই, মানুষ যখন কোনো টেকসই বা পরিবেশবান্ধব পণ্যের কথা ভাববে, তখন বাংলাদেশের নামটি সেখানে উচ্চারিত হবে গর্বের সঙ্গে। আমাদের প্রতিটি পণ্যের ভেতরে রয়েছে বাংলাদেশের গল্প, কারিগরের হাতের উষ্ণতা, মাটির গন্ধ, আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।

দেশে বাড়ছে প্লাস্টিক দূষণ, কমছে প্রাকৃতিক উপকরণের ব্যবহার। এমন বাস্তবতায় টেকসই জীবনের বার্তা নিয়ে এগিয়ে এসেছেন তরুণ উদ্যোক্তা সোহেল হোসেন সৈকত। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞান, পরিবেশের প্রতি দায়বদ্ধতা আর নতুন কিছু করার স্বপ্ন থেকে তিনি গড়ে তুলেছেন পরিবেশ সচেতনতা ও সবুজ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ‘ইকোইন’। এখানে বাঁশের তৈরি আধুনিক পণ্যে মিলেছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন। তাঁর লক্ষ্য শুধু ব্যবসা নয়; বরং এমন এক দেশ গড়া, যেখানে প্রতিটি ঘরে থাকবে পরিবেশবান্ধব পণ্য। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনে অনুপ্রেরণা কী ছিল?
সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
প্লাস্টিক দূষণ এখন বৈশ্বিক উদ্বেগের বিষয়। এ সংকট ‘ইকোইন’-এর ধারণাকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে?
দেশে বছরে প্রায় চার লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হয়, যার মাত্র ২০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। বাকিটা নদী, নালা, মাটি ও সমুদ্রে গিয়ে জমে থাকে। এ বাস্তবতাই আমাকে নাড়া দেয়। আমি ভাবলাম দেশীয় উপকরণ দিয়েই কি এ সমস্যার সমাধান করা যায় না? তখনই বাঁশের কথা মাথায় আসে। বাঁশ প্রাকৃতিক, পরিবেশবান্ধব এবং শতভাগ টেকসই।
বাঁশ আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হলেও আধুনিক জীবনযাত্রায় তা অনেকটাই হারিয়ে গেছে। আপনি কীভাবে এ ঐতিহ্যকে নতুনভাবে উপস্থাপন করলেন?
বাঁশের জিনিস আগে খুব ব্যবহার হতো। কিন্তু দ্রুত নষ্ট হওয়া, ছত্রাক আর ঘুণপোকার কারণে মানুষ ধীরে ধীরে তা এড়িয়ে গেছে। দীর্ঘ দুই বছরের গবেষণার মাধ্যমে আমি এমন একটি বিশেষ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেছি, যা বাঁশকে আরও টেকসই করে তোলে। ফলে বাঁশের জিনিস ৫-৭ বছর পর্যন্ত টেকে। সঙ্গে আধুনিক ডিজাইন যোগ করেছি, যাতে তরুণ প্রজন্মও এ পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়।
বর্তমানে ‘ইকোইন’-এ কী ধরনের পণ্য তৈরি হচ্ছে এবং বাজারে এর প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?
আমরা এখন প্রায় ৩০ ধরনের পণ্য তৈরি করছি। এর মধ্যে ঘরের সাজসজ্জা, রান্নাঘরের সামগ্রী, অফিস সরঞ্জাম ও উপহারসামগ্রীসহ নানা কিছু। সব পণ্যই টেকসই ও পরিবেশবান্ধব। বাজারে চমৎকার সাড়া পাচ্ছি, কারণ মানুষ এখন সচেতন এবং বিকল্প খুঁজছে।
আপনার উদ্যোগে স্থানীয় কারিগরেরা কীভাবে যুক্ত হয়েছেন?
আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো স্থানীয় কারিগরেরা। তাঁদের হাতেই ‘ইকোইন’-এর প্রাণ। বাঁশকে আধুনিক পণ্যে রূপ দেওয়ার পেছনে যে শিল্প ও সৃজনশীলতা, তার মূল উৎস এ মানুষগুলো। আগে অনেকেই কাজের অভাবে হতাশ ছিলেন। এখন তাঁরা নিয়মিত কাজ পাচ্ছেন, আয়ও বেড়েছে। আমরা চাই প্রতিটি কারিগর ‘ইকোইন’-এর অংশীদার হয়ে উঠুক। যেন তাঁরা বুঝতে পারেন এই উদ্যোগ শুধু পণ্য বিক্রির জন্য নয়, তাঁদের জীবনমান উন্নয়নের জন্যও। তাঁদের হাসিমুখ, সন্তানের শিক্ষায় পরিবর্তন—এগুলোই আমাদের আসল প্রাপ্তি।
সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় ‘ইকোইন’ কোথায় দাঁড়িয়ে?
আমি কখনোই ‘ইকোইন’কে কেবল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাবিনি। আমার কাছে এটি সামাজিক পরিবর্তনের এক অংশ, একটি চিন্তা, একটি আন্দোলন। আমরা এমন সময়ে বাস করছি, যখন পরিবেশ ও অর্থনীতি দুটো বিষয়কে একসঙ্গে চিন্তা করাই টেকসই ভবিষ্যতের শর্ত। এ কারণেই আমরা পরিকল্পনা করেছি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজনের, যেখানে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে জানবে টেকসই জীবন মানে কী। কীভাবে তারা দৈনন্দিন জীবনে প্লাস্টিকের বিকল্প বেছে নিতে পারে এবং কেন পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহার করা ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।
বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলো কী?
দেশের উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় দুটি চ্যালেঞ্জ হলো প্রচলিত ধ্যান-ধারণা এবং ভয়। আমাদের সমাজে এখনো ‘নিরাপদ চাকরিকেই সফলতার মানদণ্ড মনে করা হয়। তাই উদ্যোক্তা হওয়ার ঝুঁকি নিতে অনেকে ভয় পান। আবার ব্যর্থতার ভয়ও বড় বাধা। কিন্তু প্রকৃত উদ্যোক্তা মানে হলো ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকা, নতুন কিছু ভাবা। আমি বিশ্বাস করি, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেই সে সাহস আছে। যদি তারা ব্যর্থতাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করে, তবে দেশে উদ্যোক্তা সংস্কৃতি আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।
এখন পর্যন্ত আপনার উদ্যোক্তা জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য কী?
আমার কাছে সবচেয়ে বড় অর্জন হলো সাধারণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পেরেছি। উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজ নয়। কখনো মনে হয়েছে লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে, আবার কখনো মনে হয়েছে ঠিক ছুঁয়ে ফেলেছি। কিন্তু যখন দেখি, কারিগরেরা নিয়মিত আয় করছেন, তাঁদের সন্তানেরা স্কুলে যাচ্ছে, তখন বুঝি, পরিশ্রমটা সার্থক হয়েছে। আমার কাজ যদি একটুও মানুষকে সচেতন করে, পরিবেশের জন্য ভালো কিছু করতে অনুপ্রাণিত করে, তাহলেই সেটা আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। লাভ নয়, প্রভাবই আমার কাছে আসল মানদণ্ড।
আগামী দিনের জন্য ‘ইকোইন’-এর লক্ষ্য ও পরিকল্পনা কী?
আমার স্বপ্ন একদিন পৃথিবীর প্রতিটি ঘরে থাকবে বাংলাদেশে তৈরি একটি বাঁশের পণ্য—যার গায়ে লেখা থাকবে ‘Made in Bangladesh’। আমি চাই, মানুষ যখন কোনো টেকসই বা পরিবেশবান্ধব পণ্যের কথা ভাববে, তখন বাংলাদেশের নামটি সেখানে উচ্চারিত হবে গর্বের সঙ্গে। আমাদের প্রতিটি পণ্যের ভেতরে রয়েছে বাংলাদেশের গল্প, কারিগরের হাতের উষ্ণতা, মাটির গন্ধ, আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনে অনুপ্রেরণা কী ছিল?
সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
প্লাস্টিক দূষণ এখন বৈশ্বিক উদ্বেগের বিষয়। এ সংকট ‘ইকোইন’-এর ধারণাকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে?
দেশে বছরে প্রায় চার লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হয়, যার মাত্র ২০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। বাকিটা নদী, নালা, মাটি ও সমুদ্রে গিয়ে জমে থাকে। এ বাস্তবতাই আমাকে নাড়া দেয়। আমি ভাবলাম দেশীয় উপকরণ দিয়েই কি এ সমস্যার সমাধান করা যায় না? তখনই বাঁশের কথা মাথায় আসে। বাঁশ প্রাকৃতিক, পরিবেশবান্ধব এবং শতভাগ টেকসই।
বাঁশ আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হলেও আধুনিক জীবনযাত্রায় তা অনেকটাই হারিয়ে গেছে। আপনি কীভাবে এ ঐতিহ্যকে নতুনভাবে উপস্থাপন করলেন?
বাঁশের জিনিস আগে খুব ব্যবহার হতো। কিন্তু দ্রুত নষ্ট হওয়া, ছত্রাক আর ঘুণপোকার কারণে মানুষ ধীরে ধীরে তা এড়িয়ে গেছে। দীর্ঘ দুই বছরের গবেষণার মাধ্যমে আমি এমন একটি বিশেষ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেছি, যা বাঁশকে আরও টেকসই করে তোলে। ফলে বাঁশের জিনিস ৫-৭ বছর পর্যন্ত টেকে। সঙ্গে আধুনিক ডিজাইন যোগ করেছি, যাতে তরুণ প্রজন্মও এ পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়।
বর্তমানে ‘ইকোইন’-এ কী ধরনের পণ্য তৈরি হচ্ছে এবং বাজারে এর প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?
আমরা এখন প্রায় ৩০ ধরনের পণ্য তৈরি করছি। এর মধ্যে ঘরের সাজসজ্জা, রান্নাঘরের সামগ্রী, অফিস সরঞ্জাম ও উপহারসামগ্রীসহ নানা কিছু। সব পণ্যই টেকসই ও পরিবেশবান্ধব। বাজারে চমৎকার সাড়া পাচ্ছি, কারণ মানুষ এখন সচেতন এবং বিকল্প খুঁজছে।
আপনার উদ্যোগে স্থানীয় কারিগরেরা কীভাবে যুক্ত হয়েছেন?
আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো স্থানীয় কারিগরেরা। তাঁদের হাতেই ‘ইকোইন’-এর প্রাণ। বাঁশকে আধুনিক পণ্যে রূপ দেওয়ার পেছনে যে শিল্প ও সৃজনশীলতা, তার মূল উৎস এ মানুষগুলো। আগে অনেকেই কাজের অভাবে হতাশ ছিলেন। এখন তাঁরা নিয়মিত কাজ পাচ্ছেন, আয়ও বেড়েছে। আমরা চাই প্রতিটি কারিগর ‘ইকোইন’-এর অংশীদার হয়ে উঠুক। যেন তাঁরা বুঝতে পারেন এই উদ্যোগ শুধু পণ্য বিক্রির জন্য নয়, তাঁদের জীবনমান উন্নয়নের জন্যও। তাঁদের হাসিমুখ, সন্তানের শিক্ষায় পরিবর্তন—এগুলোই আমাদের আসল প্রাপ্তি।
সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় ‘ইকোইন’ কোথায় দাঁড়িয়ে?
আমি কখনোই ‘ইকোইন’কে কেবল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাবিনি। আমার কাছে এটি সামাজিক পরিবর্তনের এক অংশ, একটি চিন্তা, একটি আন্দোলন। আমরা এমন সময়ে বাস করছি, যখন পরিবেশ ও অর্থনীতি দুটো বিষয়কে একসঙ্গে চিন্তা করাই টেকসই ভবিষ্যতের শর্ত। এ কারণেই আমরা পরিকল্পনা করেছি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজনের, যেখানে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে জানবে টেকসই জীবন মানে কী। কীভাবে তারা দৈনন্দিন জীবনে প্লাস্টিকের বিকল্প বেছে নিতে পারে এবং কেন পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহার করা ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।
বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলো কী?
দেশের উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় দুটি চ্যালেঞ্জ হলো প্রচলিত ধ্যান-ধারণা এবং ভয়। আমাদের সমাজে এখনো ‘নিরাপদ চাকরিকেই সফলতার মানদণ্ড মনে করা হয়। তাই উদ্যোক্তা হওয়ার ঝুঁকি নিতে অনেকে ভয় পান। আবার ব্যর্থতার ভয়ও বড় বাধা। কিন্তু প্রকৃত উদ্যোক্তা মানে হলো ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকা, নতুন কিছু ভাবা। আমি বিশ্বাস করি, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেই সে সাহস আছে। যদি তারা ব্যর্থতাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করে, তবে দেশে উদ্যোক্তা সংস্কৃতি আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।
এখন পর্যন্ত আপনার উদ্যোক্তা জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য কী?
আমার কাছে সবচেয়ে বড় অর্জন হলো সাধারণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পেরেছি। উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজ নয়। কখনো মনে হয়েছে লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে, আবার কখনো মনে হয়েছে ঠিক ছুঁয়ে ফেলেছি। কিন্তু যখন দেখি, কারিগরেরা নিয়মিত আয় করছেন, তাঁদের সন্তানেরা স্কুলে যাচ্ছে, তখন বুঝি, পরিশ্রমটা সার্থক হয়েছে। আমার কাজ যদি একটুও মানুষকে সচেতন করে, পরিবেশের জন্য ভালো কিছু করতে অনুপ্রাণিত করে, তাহলেই সেটা আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। লাভ নয়, প্রভাবই আমার কাছে আসল মানদণ্ড।
আগামী দিনের জন্য ‘ইকোইন’-এর লক্ষ্য ও পরিকল্পনা কী?
আমার স্বপ্ন একদিন পৃথিবীর প্রতিটি ঘরে থাকবে বাংলাদেশে তৈরি একটি বাঁশের পণ্য—যার গায়ে লেখা থাকবে ‘Made in Bangladesh’। আমি চাই, মানুষ যখন কোনো টেকসই বা পরিবেশবান্ধব পণ্যের কথা ভাববে, তখন বাংলাদেশের নামটি সেখানে উচ্চারিত হবে গর্বের সঙ্গে। আমাদের প্রতিটি পণ্যের ভেতরে রয়েছে বাংলাদেশের গল্প, কারিগরের হাতের উষ্ণতা, মাটির গন্ধ, আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।

জনবল নিয়োগের পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) ঈশ্বরদী, পাবনা। প্রতিষ্ঠানটির ২৯ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। একই দিন সকাল ১০টা থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটির মাল্টিমিডিয়া বিভাগের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ই-মেইল ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির পারচেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) ঈশ্বরদী, পাবনা। প্রতিষ্ঠানটির ২৯ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। একই দিন সকাল ১০টা থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী শিক্ষক (পদার্থবিজ্ঞান/ফলিত পদার্থবিজ্ঞান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: মৌলভি।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: নির্মাণ ওভারশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: কৃষি ওভারশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: দপ্তর সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: অডিও ভিজ্যুয়াল সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: হিসাব সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: পরিসংখ্যান সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: স্টোরকিপার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: স্টেনো টাইপিস্ট (সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: করণিক কাম-মুদ্রাক্ষরিক (অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: টাইপিস্ট।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: টাইপিস্ট (গ্রেড-২)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: কারপেন্টার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ড্রাইভার।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা/৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: পরীক্ষাগার পরিচর।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী।
পদসংখ্যা: ৪টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: হোস্টেল বেয়ারার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: অতিথি ভবন পরিচর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: দপ্তরি।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: পিয়ন।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: ট্রাক্টর সহকারী।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: রন্ধন সহকারী।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: সুইপার (পরিচ্ছন্নতাকর্মী)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদনের নিয়ম
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

জনবল নিয়োগের পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) ঈশ্বরদী, পাবনা। প্রতিষ্ঠানটির ২৯ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। একই দিন সকাল ১০টা থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী শিক্ষক (পদার্থবিজ্ঞান/ফলিত পদার্থবিজ্ঞান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: মৌলভি।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: নির্মাণ ওভারশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: কৃষি ওভারশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: দপ্তর সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: অডিও ভিজ্যুয়াল সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: হিসাব সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: পরিসংখ্যান সহকারী।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: স্টোরকিপার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।
পদের নাম: স্টেনো টাইপিস্ট (সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: করণিক কাম-মুদ্রাক্ষরিক (অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: টাইপিস্ট।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: টাইপিস্ট (গ্রেড-২)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: কারপেন্টার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ড্রাইভার।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা/৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: পরীক্ষাগার পরিচর।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী।
পদসংখ্যা: ৪টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: হোস্টেল বেয়ারার।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: অতিথি ভবন পরিচর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: দপ্তরি।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: পিয়ন।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: ট্রাক্টর সহকারী।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: রন্ধন সহকারী।
পদসংখ্যা: ২টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: সুইপার (পরিচ্ছন্নতাকর্মী)।
পদসংখ্যা: ১টি।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদনের নিয়ম
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
০১ নভেম্বর ২০২৫
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটির মাল্টিমিডিয়া বিভাগের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ই-মেইল ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির পারচেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটির মাল্টিমিডিয়া বিভাগের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ই-মেইল ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: সাব-এডিটর (মাল্টিমিডিয়া)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাংবাদিকতা বা যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: কনটেন্ট তৈরি ও স্ক্রিপ্ট লেখায় দক্ষ হতে হবে। শুদ্ধ উচ্চারণে পারদর্শী হতে হবে। অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তবে ফ্রেশাররাও আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ভিডিও এডিটর (মাল্টিমিডিয়া)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাংবাদিকতা বা যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: অ্যাডোব প্রিমিয়ার প্রো ও আফটার ইফেক্টসে দক্ষতা থাকতে হবে। কপিরাইট ইস্যু ও সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সংশ্লিষ্টকাজে প্রার্থীদের কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: ঢাকা (বনশ্রী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত এই [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৫ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটির মাল্টিমিডিয়া বিভাগের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ই-মেইল ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: সাব-এডিটর (মাল্টিমিডিয়া)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাংবাদিকতা বা যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: কনটেন্ট তৈরি ও স্ক্রিপ্ট লেখায় দক্ষ হতে হবে। শুদ্ধ উচ্চারণে পারদর্শী হতে হবে। অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তবে ফ্রেশাররাও আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ভিডিও এডিটর (মাল্টিমিডিয়া)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাংবাদিকতা বা যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: অ্যাডোব প্রিমিয়ার প্রো ও আফটার ইফেক্টসে দক্ষতা থাকতে হবে। কপিরাইট ইস্যু ও সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সংশ্লিষ্টকাজে প্রার্থীদের কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: ঢাকা (বনশ্রী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত এই [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৫ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
০১ নভেম্বর ২০২৫
জনবল নিয়োগের পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) ঈশ্বরদী, পাবনা। প্রতিষ্ঠানটির ২৯ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। একই দিন সকাল ১০টা থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির পারচেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির পারচেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট এক্সিকিউটিভ, (পারচেজ)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি অথবা ডিপ্লোমা (এমই/অটোমোবাইল)।
অন্যান্য যোগ্যতা: অটোমোবাইলে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ২ থেকে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২৮ থেকে ৪০ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা (গুলশান-২)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, মোবাইল বিল, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, দুপুরের খাবার সুবিধা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির পারচেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট এক্সিকিউটিভ, (পারচেজ)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি অথবা ডিপ্লোমা (এমই/অটোমোবাইল)।
অন্যান্য যোগ্যতা: অটোমোবাইলে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ২ থেকে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২৮ থেকে ৪০ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা (গুলশান-২)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, মোবাইল বিল, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, দুপুরের খাবার সুবিধা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
০১ নভেম্বর ২০২৫
জনবল নিয়োগের পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) ঈশ্বরদী, পাবনা। প্রতিষ্ঠানটির ২৯ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। একই দিন সকাল ১০টা থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটির মাল্টিমিডিয়া বিভাগের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ই-মেইল ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বেসরকারি আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ, (সিএমএসএমই স্মল বিজনেস ডিপার্টমেন্ট)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: ১-২ বছর। তবে ফ্রেশার প্রার্থীরাও আবেদনের সুযোগ পাবেন।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদনের সুযোগ পাবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: যে কোনো স্থান।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৮ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বেসরকারি আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ’ পদে ৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: রিলেশনশিপ এক্সিকিউটিভ, (সিএমএসএমই স্মল বিজনেস ডিপার্টমেন্ট)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: ১-২ বছর। তবে ফ্রেশার প্রার্থীরাও আবেদনের সুযোগ পাবেন।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদনের সুযোগ পাবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: যে কোনো স্থান।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৮ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।
০১ নভেম্বর ২০২৫
জনবল নিয়োগের পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) ঈশ্বরদী, পাবনা। প্রতিষ্ঠানটির ২৯ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। একই দিন সকাল ১০টা থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটির মাল্টিমিডিয়া বিভাগের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ই-মেইল ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির পারচেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগে