সিফাত রাব্বানী

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। বিজ্ঞানীরা অনেক সময় এমন গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করে থাকেন, যেটা মানুষের পক্ষে অনেক সময়সাপেক্ষ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব। আজকাল বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে আমরা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে যেকোনো তথ্য পেতে পারি। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের সঙ্গে অডিও অথবা ভিডিও কলে কথা বলতে পারি। এর সবই সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিপ্লবের কারণে। মূলত প্রযুক্তি ছাড়া আমরা এখন অসহায়।
বিষয়টি কোন শিক্ষার্থীদের জন্য
যদিও আজকাল সবাই কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চায়, কিছু জিনিস বাস্তবিকভাবে আলোচনা করা উচিত। সবাই কম্পিউটার সায়েন্সের জন্য উপযোগী নয়। সবাই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে, গাড়ি বানাবে কারা? ব্যবসা করবে কারা? ডাক্তার হবে কারা? গায়ক হবে কারা? যার গায়ক হওয়ার কথা, সে যদি পরিবার ও সমাজের চাপে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আসে, হয়তো সে খুব ভালো করবে না। যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে অবশ্যই অধ্যবসায়ী হতে হবে। অধ্যবসায় ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না। সত্যি বলতে, অধ্যবসায় ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না জীবনে এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি লাগবে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান অর্জন করার তীব্র পিপাসা। শুধু জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকলেই হবে না। সেই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাজ ও পৃথিবীর জন্য কিছু করার মানসিকতা থাকতে হবে।
প্রোগ্রামিংকে ভালোবাসতে হবে
কম্পিউটার সায়েন্সের সব শিক্ষার্থীকেই প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। প্রোগ্রামিং না জেনে কম্পিউটার সায়েন্স পাস করা যায় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং টুল নিয়ে কাজ করা শিখতে হবে। প্রোগ্রামিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যার সমাধান করার নেশা থাকতে হবে।
গণিতের জ্ঞান
আরেকটা জিনিস খুবই দরকারি। এটা বোনাসের মতো। যার যত আছে, সে তত লাভবান। সেটা হলো গণিতের প্রতি ভালোবাসা। যে গণিতে অনেক ভালো, তার কম্পিউটার সায়েন্সও অনেক ভালো লাগার কথা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যেও অগণিত ট্র্যাক আছে। এগুলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে পড়ে।
পড়াশোনার যোগ্যতা
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারবে। তবে যারা ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করবে, তাদের এই বিষয়ে মনোনীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা, এর চাহিদাও বেশি।
কোথায় পড়া যাবে
বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু আগ থেকেই এই বিষয় পড়ানো হয়। বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই পড়ানো হয়। বেসরকারি কয়েকটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের চাহিদা মেটাতে চালু হয়েছে বিভাগটি।
কর্মসংস্থান ও চাকরির সুযোগ
সরকারি-বেসরকারি নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল ভালো থাকলে হতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা চাইলে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য থাকে তুলনামূলক। এ ছাড়া গবেষণার সুযোগ তো আছেই।
কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের ভবিষ্যৎ যেহেতু কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই এখানে বেশ ভালো, দক্ষ বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক সমস্যা রয়েছে এবং এগুলো সমাধান করতে পারলে মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও লাভবান হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারবে।
পড়তে যত খরচ
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামমাত্র খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। তবে বিভিন্ন আনুষঙ্গিক খরচ থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ বেশি হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষায় সুযোগ
সারা পৃথিবীতে কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ সব দেশেই অনেক বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচুর ভালো ভালো সুযোগ আছে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার জন্য। ভালো ফলাফল, গবেষণাপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতা, জিআরই, ইংলিশ টেস্ট স্কোর থাকলে আরও সহজ হয়। কম্পিউটার সায়েন্স পড়ে কাউকে উচ্চশিক্ষা অথবা ভালো চাকরির জন্য ভয় পেতে হয় না। তবে বিদেশে গেলে সুযোগ বাড়ে। দেশে উচ্চশিক্ষা ও চাকরি—দুটোরই অবস্থা একটু অবনত। কিন্তু অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের তুলনায় অনেক ভালো।
জাদিদ হাসান, প্রভাষক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। বিজ্ঞানীরা অনেক সময় এমন গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করে থাকেন, যেটা মানুষের পক্ষে অনেক সময়সাপেক্ষ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব। আজকাল বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে আমরা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে যেকোনো তথ্য পেতে পারি। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের সঙ্গে অডিও অথবা ভিডিও কলে কথা বলতে পারি। এর সবই সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিপ্লবের কারণে। মূলত প্রযুক্তি ছাড়া আমরা এখন অসহায়।
বিষয়টি কোন শিক্ষার্থীদের জন্য
যদিও আজকাল সবাই কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চায়, কিছু জিনিস বাস্তবিকভাবে আলোচনা করা উচিত। সবাই কম্পিউটার সায়েন্সের জন্য উপযোগী নয়। সবাই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে, গাড়ি বানাবে কারা? ব্যবসা করবে কারা? ডাক্তার হবে কারা? গায়ক হবে কারা? যার গায়ক হওয়ার কথা, সে যদি পরিবার ও সমাজের চাপে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আসে, হয়তো সে খুব ভালো করবে না। যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে অবশ্যই অধ্যবসায়ী হতে হবে। অধ্যবসায় ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না। সত্যি বলতে, অধ্যবসায় ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না জীবনে এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি লাগবে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান অর্জন করার তীব্র পিপাসা। শুধু জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকলেই হবে না। সেই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাজ ও পৃথিবীর জন্য কিছু করার মানসিকতা থাকতে হবে।
প্রোগ্রামিংকে ভালোবাসতে হবে
কম্পিউটার সায়েন্সের সব শিক্ষার্থীকেই প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। প্রোগ্রামিং না জেনে কম্পিউটার সায়েন্স পাস করা যায় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং টুল নিয়ে কাজ করা শিখতে হবে। প্রোগ্রামিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যার সমাধান করার নেশা থাকতে হবে।
গণিতের জ্ঞান
আরেকটা জিনিস খুবই দরকারি। এটা বোনাসের মতো। যার যত আছে, সে তত লাভবান। সেটা হলো গণিতের প্রতি ভালোবাসা। যে গণিতে অনেক ভালো, তার কম্পিউটার সায়েন্সও অনেক ভালো লাগার কথা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যেও অগণিত ট্র্যাক আছে। এগুলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে পড়ে।
পড়াশোনার যোগ্যতা
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারবে। তবে যারা ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করবে, তাদের এই বিষয়ে মনোনীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা, এর চাহিদাও বেশি।
কোথায় পড়া যাবে
বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু আগ থেকেই এই বিষয় পড়ানো হয়। বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই পড়ানো হয়। বেসরকারি কয়েকটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের চাহিদা মেটাতে চালু হয়েছে বিভাগটি।
কর্মসংস্থান ও চাকরির সুযোগ
সরকারি-বেসরকারি নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল ভালো থাকলে হতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা চাইলে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য থাকে তুলনামূলক। এ ছাড়া গবেষণার সুযোগ তো আছেই।
কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের ভবিষ্যৎ যেহেতু কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই এখানে বেশ ভালো, দক্ষ বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক সমস্যা রয়েছে এবং এগুলো সমাধান করতে পারলে মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও লাভবান হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারবে।
পড়তে যত খরচ
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামমাত্র খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। তবে বিভিন্ন আনুষঙ্গিক খরচ থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ বেশি হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষায় সুযোগ
সারা পৃথিবীতে কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ সব দেশেই অনেক বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচুর ভালো ভালো সুযোগ আছে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার জন্য। ভালো ফলাফল, গবেষণাপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতা, জিআরই, ইংলিশ টেস্ট স্কোর থাকলে আরও সহজ হয়। কম্পিউটার সায়েন্স পড়ে কাউকে উচ্চশিক্ষা অথবা ভালো চাকরির জন্য ভয় পেতে হয় না। তবে বিদেশে গেলে সুযোগ বাড়ে। দেশে উচ্চশিক্ষা ও চাকরি—দুটোরই অবস্থা একটু অবনত। কিন্তু অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের তুলনায় অনেক ভালো।
জাদিদ হাসান, প্রভাষক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
সিফাত রাব্বানী

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। বিজ্ঞানীরা অনেক সময় এমন গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করে থাকেন, যেটা মানুষের পক্ষে অনেক সময়সাপেক্ষ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব। আজকাল বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে আমরা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে যেকোনো তথ্য পেতে পারি। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের সঙ্গে অডিও অথবা ভিডিও কলে কথা বলতে পারি। এর সবই সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিপ্লবের কারণে। মূলত প্রযুক্তি ছাড়া আমরা এখন অসহায়।
বিষয়টি কোন শিক্ষার্থীদের জন্য
যদিও আজকাল সবাই কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চায়, কিছু জিনিস বাস্তবিকভাবে আলোচনা করা উচিত। সবাই কম্পিউটার সায়েন্সের জন্য উপযোগী নয়। সবাই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে, গাড়ি বানাবে কারা? ব্যবসা করবে কারা? ডাক্তার হবে কারা? গায়ক হবে কারা? যার গায়ক হওয়ার কথা, সে যদি পরিবার ও সমাজের চাপে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আসে, হয়তো সে খুব ভালো করবে না। যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে অবশ্যই অধ্যবসায়ী হতে হবে। অধ্যবসায় ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না। সত্যি বলতে, অধ্যবসায় ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না জীবনে এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি লাগবে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান অর্জন করার তীব্র পিপাসা। শুধু জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকলেই হবে না। সেই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাজ ও পৃথিবীর জন্য কিছু করার মানসিকতা থাকতে হবে।
প্রোগ্রামিংকে ভালোবাসতে হবে
কম্পিউটার সায়েন্সের সব শিক্ষার্থীকেই প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। প্রোগ্রামিং না জেনে কম্পিউটার সায়েন্স পাস করা যায় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং টুল নিয়ে কাজ করা শিখতে হবে। প্রোগ্রামিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যার সমাধান করার নেশা থাকতে হবে।
গণিতের জ্ঞান
আরেকটা জিনিস খুবই দরকারি। এটা বোনাসের মতো। যার যত আছে, সে তত লাভবান। সেটা হলো গণিতের প্রতি ভালোবাসা। যে গণিতে অনেক ভালো, তার কম্পিউটার সায়েন্সও অনেক ভালো লাগার কথা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যেও অগণিত ট্র্যাক আছে। এগুলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে পড়ে।
পড়াশোনার যোগ্যতা
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারবে। তবে যারা ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করবে, তাদের এই বিষয়ে মনোনীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা, এর চাহিদাও বেশি।
কোথায় পড়া যাবে
বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু আগ থেকেই এই বিষয় পড়ানো হয়। বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই পড়ানো হয়। বেসরকারি কয়েকটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের চাহিদা মেটাতে চালু হয়েছে বিভাগটি।
কর্মসংস্থান ও চাকরির সুযোগ
সরকারি-বেসরকারি নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল ভালো থাকলে হতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা চাইলে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য থাকে তুলনামূলক। এ ছাড়া গবেষণার সুযোগ তো আছেই।
কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের ভবিষ্যৎ যেহেতু কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই এখানে বেশ ভালো, দক্ষ বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক সমস্যা রয়েছে এবং এগুলো সমাধান করতে পারলে মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও লাভবান হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারবে।
পড়তে যত খরচ
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামমাত্র খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। তবে বিভিন্ন আনুষঙ্গিক খরচ থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ বেশি হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষায় সুযোগ
সারা পৃথিবীতে কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ সব দেশেই অনেক বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচুর ভালো ভালো সুযোগ আছে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার জন্য। ভালো ফলাফল, গবেষণাপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতা, জিআরই, ইংলিশ টেস্ট স্কোর থাকলে আরও সহজ হয়। কম্পিউটার সায়েন্স পড়ে কাউকে উচ্চশিক্ষা অথবা ভালো চাকরির জন্য ভয় পেতে হয় না। তবে বিদেশে গেলে সুযোগ বাড়ে। দেশে উচ্চশিক্ষা ও চাকরি—দুটোরই অবস্থা একটু অবনত। কিন্তু অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের তুলনায় অনেক ভালো।
জাদিদ হাসান, প্রভাষক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। বিজ্ঞানীরা অনেক সময় এমন গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করে থাকেন, যেটা মানুষের পক্ষে অনেক সময়সাপেক্ষ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব। আজকাল বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে আমরা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে যেকোনো তথ্য পেতে পারি। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের সঙ্গে অডিও অথবা ভিডিও কলে কথা বলতে পারি। এর সবই সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিপ্লবের কারণে। মূলত প্রযুক্তি ছাড়া আমরা এখন অসহায়।
বিষয়টি কোন শিক্ষার্থীদের জন্য
যদিও আজকাল সবাই কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চায়, কিছু জিনিস বাস্তবিকভাবে আলোচনা করা উচিত। সবাই কম্পিউটার সায়েন্সের জন্য উপযোগী নয়। সবাই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে, গাড়ি বানাবে কারা? ব্যবসা করবে কারা? ডাক্তার হবে কারা? গায়ক হবে কারা? যার গায়ক হওয়ার কথা, সে যদি পরিবার ও সমাজের চাপে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আসে, হয়তো সে খুব ভালো করবে না। যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রকে অবশ্যই অধ্যবসায়ী হতে হবে। অধ্যবসায় ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না। সত্যি বলতে, অধ্যবসায় ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না জীবনে এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি লাগবে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান অর্জন করার তীব্র পিপাসা। শুধু জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকলেই হবে না। সেই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সমাজ ও পৃথিবীর জন্য কিছু করার মানসিকতা থাকতে হবে।
প্রোগ্রামিংকে ভালোবাসতে হবে
কম্পিউটার সায়েন্সের সব শিক্ষার্থীকেই প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। প্রোগ্রামিং না জেনে কম্পিউটার সায়েন্স পাস করা যায় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা এবং টুল নিয়ে কাজ করা শিখতে হবে। প্রোগ্রামিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যার সমাধান করার নেশা থাকতে হবে।
গণিতের জ্ঞান
আরেকটা জিনিস খুবই দরকারি। এটা বোনাসের মতো। যার যত আছে, সে তত লাভবান। সেটা হলো গণিতের প্রতি ভালোবাসা। যে গণিতে অনেক ভালো, তার কম্পিউটার সায়েন্সও অনেক ভালো লাগার কথা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যেও অগণিত ট্র্যাক আছে। এগুলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে পড়ে।
পড়াশোনার যোগ্যতা
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারবে। তবে যারা ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করবে, তাদের এই বিষয়ে মনোনীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা, এর চাহিদাও বেশি।
কোথায় পড়া যাবে
বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু আগ থেকেই এই বিষয় পড়ানো হয়। বাংলাদেশে ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই পড়ানো হয়। বেসরকারি কয়েকটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের চাহিদা মেটাতে চালু হয়েছে বিভাগটি।
কর্মসংস্থান ও চাকরির সুযোগ
সরকারি-বেসরকারি নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল ভালো থাকলে হতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা চাইলে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য থাকে তুলনামূলক। এ ছাড়া গবেষণার সুযোগ তো আছেই।
কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের ভবিষ্যৎ যেহেতু কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই এখানে বেশ ভালো, দক্ষ বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক সমস্যা রয়েছে এবং এগুলো সমাধান করতে পারলে মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও লাভবান হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারবে।
পড়তে যত খরচ
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামমাত্র খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। তবে বিভিন্ন আনুষঙ্গিক খরচ থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ বেশি হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষায় সুযোগ
সারা পৃথিবীতে কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ সব দেশেই অনেক বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচুর ভালো ভালো সুযোগ আছে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার জন্য। ভালো ফলাফল, গবেষণাপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতা, জিআরই, ইংলিশ টেস্ট স্কোর থাকলে আরও সহজ হয়। কম্পিউটার সায়েন্স পড়ে কাউকে উচ্চশিক্ষা অথবা ভালো চাকরির জন্য ভয় পেতে হয় না। তবে বিদেশে গেলে সুযোগ বাড়ে। দেশে উচ্চশিক্ষা ও চাকরি—দুটোরই অবস্থা একটু অবনত। কিন্তু অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের তুলনায় অনেক ভালো।
জাদিদ হাসান, প্রভাষক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বৈশ্বিকভাবেই বেশ আলোচিত। বিজ্ঞান একের পর এক আবিষ্কার করে চলবে এবং সেই জয়যাত্রায় মানুষের সঙ্গী হিসেবে থাকবে বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে