মো. আশিকুর রহমান
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ক্রমাগত বাড়ছে কাজের চাপ। কখনো অফিসের মিটিং, কখনো পরিবারের দায়িত্ব, আবার কখনো সামাজিক অনুষ্ঠানের দাওয়াত; সব মিলিয়ে কোথায় কী গুরুত্বপূর্ণ, তা বোঝাই কঠিন হয়ে পড়ে। এই জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারে একটি সহজ অথচ কার্যকর পদ্ধতি আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স।
এই ম্যাট্রিক্স তৈরি করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার, যিনি দক্ষতার সঙ্গে তাঁর দায়িত্ব পালন করতে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করতেন। এটি চারটি কোয়াড্রান্টে ভাগ করা হয়েছে, যেখানে কাজের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুসারে বাছাই করা হয়। চলুন, একবার গভীরে তাকাই।
কোয়াড্রান্ট-১: জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ
এই বিভাগে সেই কাজগুলো থাকে, যেগুলো একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি। যেমন অফিসের জরুরি রিপোর্ট জমা দেওয়া, কোনো স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যার তৎক্ষণাৎ সমাধান বা বড় মিটিংয়ের প্রস্তুতি। এই কাজগুলো তাৎক্ষণিক সমাধানের প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করে। যদি এগুলো সময়মতো না করা হয়, তবে তা বড় সমস্যার কারণ হতে পারে।
উদাহরণ
কোয়াড্রান্ট-২: গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু জরুরি নয়
এটি আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। এই কোয়াড্রান্টে থাকা কাজগুলো তাৎক্ষণিক নয়, তবে এগুলো দীর্ঘমেয়াদে আপনার জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। তাই এগুলো সময় নির্ধারণ করে ধীরে ধীরে সম্পন্ন করা উচিত।
উদাহরণ
আমরা বেশির ভাগ সময় এই কোয়াড্রান্টের কাজগুলো এড়িয়ে যাই, কারণ এগুলো ‘জরুরি’ নয়। তবে সফল মানুষেরা এই কাজগুলোতে মনোযোগ দেন, কারণ এগুলো দীর্ঘমেয়াদে তাঁদের দক্ষতা এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।
কোয়াড্রান্ট-৩: জরুরি, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এই বিভাগে থাকা কাজগুলো জরুরি বলে মনে হয়, কিন্তু আসলে আপনার ব্যক্তিগত গুরুত্ব বহন করে না। আপনি এগুলো অন্য কাউকে ডেলিগেট করতে পারেন।
উদাহরণ
এই কাজগুলো প্রায়ই আমাদের সময় নষ্ট করে এবং শক্তি অপচয় করে। তাই দক্ষভাবে এগুলো পরিচালনা করা জরুরি।
কোয়াড্রান্ট-৪: জরুরি নয় এবং গুরুত্বপূর্ণও নয়
এটি একেবারে সময় নষ্টের কাজ। এই কাজগুলোকে এড়িয়ে চলা উচিত।
উদাহরণ
এগুলো আপনার জীবনে কোনো ইতিবাচক প্রভাব ফেলে না। তাই এগুলোকে সরাসরি বাদ দেওয়াই ভালো।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ক্রমাগত বাড়ছে কাজের চাপ। কখনো অফিসের মিটিং, কখনো পরিবারের দায়িত্ব, আবার কখনো সামাজিক অনুষ্ঠানের দাওয়াত; সব মিলিয়ে কোথায় কী গুরুত্বপূর্ণ, তা বোঝাই কঠিন হয়ে পড়ে। এই জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারে একটি সহজ অথচ কার্যকর পদ্ধতি আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স।
এই ম্যাট্রিক্স তৈরি করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার, যিনি দক্ষতার সঙ্গে তাঁর দায়িত্ব পালন করতে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করতেন। এটি চারটি কোয়াড্রান্টে ভাগ করা হয়েছে, যেখানে কাজের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুসারে বাছাই করা হয়। চলুন, একবার গভীরে তাকাই।
কোয়াড্রান্ট-১: জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ
এই বিভাগে সেই কাজগুলো থাকে, যেগুলো একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি। যেমন অফিসের জরুরি রিপোর্ট জমা দেওয়া, কোনো স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যার তৎক্ষণাৎ সমাধান বা বড় মিটিংয়ের প্রস্তুতি। এই কাজগুলো তাৎক্ষণিক সমাধানের প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করে। যদি এগুলো সময়মতো না করা হয়, তবে তা বড় সমস্যার কারণ হতে পারে।
উদাহরণ
কোয়াড্রান্ট-২: গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু জরুরি নয়
এটি আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। এই কোয়াড্রান্টে থাকা কাজগুলো তাৎক্ষণিক নয়, তবে এগুলো দীর্ঘমেয়াদে আপনার জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। তাই এগুলো সময় নির্ধারণ করে ধীরে ধীরে সম্পন্ন করা উচিত।
উদাহরণ
আমরা বেশির ভাগ সময় এই কোয়াড্রান্টের কাজগুলো এড়িয়ে যাই, কারণ এগুলো ‘জরুরি’ নয়। তবে সফল মানুষেরা এই কাজগুলোতে মনোযোগ দেন, কারণ এগুলো দীর্ঘমেয়াদে তাঁদের দক্ষতা এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।
কোয়াড্রান্ট-৩: জরুরি, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এই বিভাগে থাকা কাজগুলো জরুরি বলে মনে হয়, কিন্তু আসলে আপনার ব্যক্তিগত গুরুত্ব বহন করে না। আপনি এগুলো অন্য কাউকে ডেলিগেট করতে পারেন।
উদাহরণ
এই কাজগুলো প্রায়ই আমাদের সময় নষ্ট করে এবং শক্তি অপচয় করে। তাই দক্ষভাবে এগুলো পরিচালনা করা জরুরি।
কোয়াড্রান্ট-৪: জরুরি নয় এবং গুরুত্বপূর্ণও নয়
এটি একেবারে সময় নষ্টের কাজ। এই কাজগুলোকে এড়িয়ে চলা উচিত।
উদাহরণ
এগুলো আপনার জীবনে কোনো ইতিবাচক প্রভাব ফেলে না। তাই এগুলোকে সরাসরি বাদ দেওয়াই ভালো।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিদ্যুৎ বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৪ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৭ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২৩ মিনিট আগেচাকরির আবেদন পাঠানোর আগেই আজকাল নিয়োগদাতারা গুগলে আপনার নাম অনুসন্ধান করেন। সেখানে যদি আপনার লিংকডইন প্রোফাইল না আসে বা এলেও তা ফাঁকা থাকে, তাহলে আপনার প্রথম ধাপটাই দুর্বল হয়ে যায়। অনেক সময় প্রার্থীর দক্ষতা নয়; বরং অনলাইন উপস্থিতিই হয়ে ওঠে বাছাইয়ের প্রথম ধাপ। বিশেষ করে বেসরকারি কর্মজীবীদের..
২ ঘণ্টা আগে৪৯তম বিসিএস পরীক্ষায় আয়নাঘর ও গণ-অভ্যুত্থানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শহীদ আবু সাঈদকে নিয়ে প্রশ্ন এসেছে। পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর এবং ১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন নিয়েও দুটি প্রশ্ন ছিল।
১২ ঘণ্টা আগে৪৯তম বিসিএসের (বিশেষ) মৌখিক পরীক্ষা ২৬ অক্টোবর থেকে শুরু হতে পারে। এর আগে ১৬ বা ১৯ অক্টোবরের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে