জোবাইদুল ইসলাম
মুসলমানেরা পরস্পর ভাই ভাই। এক মুসলিমের বিপদে অন্য মুসলিমের এগিয়ে আসা, তাকে সাহায্য করা কর্তব্য। তাই নির্যাতিতের পক্ষে কথা বলা, অত্যাচারীকে বাধা দেওয়া সেই কর্তব্যেরই অংশ। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘তোমার ভাইকে সাহায্য করো, সে জালিম হোক বা মজলুম।’ আনাস (রা.) বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), মজলুমকে সাহায্য করব, তা তো বুঝলাম। কিন্তু জালিমকে কী করে সাহায্য করব?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘তুমি তার হাত ধরে তাকে বিরত রাখবে।’ (অর্থাৎ তাকে জুলুম করতে দেবে না)। (বুখারি: ২৪৪৪)
আল্লাহ তাআলা মজলুমের পক্ষে লড়াই করার নির্দেশ দিয়ে এরশাদ করেন, ‘হে ইমানদারগণ, আর তোমাদের কী হলো যে তোমরা আল্লাহর পথে লড়াই করছ না সেসব দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতিদান করো। এখানকার অধিবাসীরা যে অত্যাচারী। আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষাবলম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।’ (সুরা নিসা: ৭৫)
বিশ্বে আজ বিভিন্ন দেশে মুসলমানেরা নির্যাতিত হচ্ছে। ফিলিস্তিনের মুসলমানেরা ইহুদিদের আক্রমণের শিকার কয়েক যুগ ধরে। বিশ্বের অন্য মুসলিম দেশগুলো যদি ফিলিস্তিনের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসত, তাহলে এত দিনে ফিলিস্তিন পরিপূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করতে পারত।
রাসুল (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের কেউ কোনো অন্যায় দেখলে সে যেন হাত দিয়ে তা প্রতিহত করে, যদি সে তাতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন মুখে প্রতিবাদ করে; আর যদি সে তাতেও সক্ষম না হয়, তবে মনে মনে তা পরিবর্তনের পরিকল্পনা করে। এটাই ইমানের দুর্বলতম স্তর।’ (মুসলিম: ৪৯)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
মুসলমানেরা পরস্পর ভাই ভাই। এক মুসলিমের বিপদে অন্য মুসলিমের এগিয়ে আসা, তাকে সাহায্য করা কর্তব্য। তাই নির্যাতিতের পক্ষে কথা বলা, অত্যাচারীকে বাধা দেওয়া সেই কর্তব্যেরই অংশ। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘তোমার ভাইকে সাহায্য করো, সে জালিম হোক বা মজলুম।’ আনাস (রা.) বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), মজলুমকে সাহায্য করব, তা তো বুঝলাম। কিন্তু জালিমকে কী করে সাহায্য করব?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘তুমি তার হাত ধরে তাকে বিরত রাখবে।’ (অর্থাৎ তাকে জুলুম করতে দেবে না)। (বুখারি: ২৪৪৪)
আল্লাহ তাআলা মজলুমের পক্ষে লড়াই করার নির্দেশ দিয়ে এরশাদ করেন, ‘হে ইমানদারগণ, আর তোমাদের কী হলো যে তোমরা আল্লাহর পথে লড়াই করছ না সেসব দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতিদান করো। এখানকার অধিবাসীরা যে অত্যাচারী। আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষাবলম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।’ (সুরা নিসা: ৭৫)
বিশ্বে আজ বিভিন্ন দেশে মুসলমানেরা নির্যাতিত হচ্ছে। ফিলিস্তিনের মুসলমানেরা ইহুদিদের আক্রমণের শিকার কয়েক যুগ ধরে। বিশ্বের অন্য মুসলিম দেশগুলো যদি ফিলিস্তিনের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসত, তাহলে এত দিনে ফিলিস্তিন পরিপূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করতে পারত।
রাসুল (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের কেউ কোনো অন্যায় দেখলে সে যেন হাত দিয়ে তা প্রতিহত করে, যদি সে তাতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন মুখে প্রতিবাদ করে; আর যদি সে তাতেও সক্ষম না হয়, তবে মনে মনে তা পরিবর্তনের পরিকল্পনা করে। এটাই ইমানের দুর্বলতম স্তর।’ (মুসলিম: ৪৯)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
সুখী সংসার গঠনে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। বিশেষ করে স্বামীকে হতে হয় খুব সচেতন, দায়িত্ববান এবং চিন্তাশীল। ঘরে ফিরে স্ত্রীর সঙ্গে তাকে বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করা সচেতন পুরুষের পরিচয়। এটি নবী করিম (সা.)-এর সুন্নত। এতে অত্যন্ত সওয়াবও পাওয়া যায়।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বাসভঙ্গের এক নির্মম রূপ বিশ্বাসঘাতকতা বা গাদ্দারি। এটি বিশ্বাসের বন্ধন ছিন্ন করে দেয়। বিশ্বাস মানুষের মনে-প্রাণে আস্থার দেয়াল গড়ে তোলে। আর বিশ্বাসঘাতকতা সেই দেয়ালে আঘাত করে ভেঙে ফেলে সবকিছু।
৮ ঘণ্টা আগেসময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
২০ ঘণ্টা আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১ দিন আগে