মুফতি আবু দারদা
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বিভিন্নভাবে মহানবী (সা.)-এর মর্যাদার কথা তুলে ধরেছেন। এখানে তেমনই কয়েকটি তুলে ধরা হলো।
১. তিনি আল্লাহর প্রতিনিধি: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুহাম্মদ, ঘোষণা করে দাও, হে মানবজাতি, আমি তোমাদের সবার প্রতি মহান আল্লাহর রাসুল।’ (সুরা আরাফ: ১৫৮)
২. তিনি শিক্ষক: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাদের প্রতি তোমাদেরই মধ্য থেকে একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদের আমার আয়াত পড়ে শোনায় এবং তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ করে, তোমাদের কিতাব (কোরআন) ও হিকমতের শিক্ষা দেয় এবং যেসব কথা তোমাদের অজ্ঞাত, তা তোমাদের জানিয়ে দেয়।’ (সুরা বাকারা: ১৫১)
৩. তিনি চরিত্রবান: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি মহান চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা কালাম: ৪)
৪. তিনি পৃথিবীর জন্য রহমত: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুহাম্মদ, আমি তোমাকে গোটা জগতের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
৫. তিনি সরল পথের আহ্বায়ক: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাকে গোটা মানবজাতির প্রতি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি, কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ তা উপলব্ধি করে না।’ (সুরা সাবা: ২৮)
৬. তিনি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে নবী, তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর আদেশে তাঁর দিকে আহ্বানকারী এবং উজ্জ্বল প্রদীপরূপে। তুমি বিশ্ববাসীদের সুসংবাদ দাও যে তাদের জন্য আল্লাহর কাছে মহা অনুগ্রহ আছে। এবং তুমি অবিশ্বাসী ও কপটাচারীদের কথা শুনো না; ওদের নির্যাতন উপেক্ষা করো এবং আল্লাহর ওপর নির্ভর করো; কর্মবিধায়করূপে আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা আহজাব: ৪৫-৪৭)
৭. তিনি উত্তম আদর্শ: এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের জীবনে আছে উত্তম আদর্শ।’ (সুরা আহজাব: ২১)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বিভিন্নভাবে মহানবী (সা.)-এর মর্যাদার কথা তুলে ধরেছেন। এখানে তেমনই কয়েকটি তুলে ধরা হলো।
১. তিনি আল্লাহর প্রতিনিধি: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুহাম্মদ, ঘোষণা করে দাও, হে মানবজাতি, আমি তোমাদের সবার প্রতি মহান আল্লাহর রাসুল।’ (সুরা আরাফ: ১৫৮)
২. তিনি শিক্ষক: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাদের প্রতি তোমাদেরই মধ্য থেকে একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদের আমার আয়াত পড়ে শোনায় এবং তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ করে, তোমাদের কিতাব (কোরআন) ও হিকমতের শিক্ষা দেয় এবং যেসব কথা তোমাদের অজ্ঞাত, তা তোমাদের জানিয়ে দেয়।’ (সুরা বাকারা: ১৫১)
৩. তিনি চরিত্রবান: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি মহান চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা কালাম: ৪)
৪. তিনি পৃথিবীর জন্য রহমত: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুহাম্মদ, আমি তোমাকে গোটা জগতের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
৫. তিনি সরল পথের আহ্বায়ক: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাকে গোটা মানবজাতির প্রতি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি, কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ তা উপলব্ধি করে না।’ (সুরা সাবা: ২৮)
৬. তিনি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে নবী, তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর আদেশে তাঁর দিকে আহ্বানকারী এবং উজ্জ্বল প্রদীপরূপে। তুমি বিশ্ববাসীদের সুসংবাদ দাও যে তাদের জন্য আল্লাহর কাছে মহা অনুগ্রহ আছে। এবং তুমি অবিশ্বাসী ও কপটাচারীদের কথা শুনো না; ওদের নির্যাতন উপেক্ষা করো এবং আল্লাহর ওপর নির্ভর করো; কর্মবিধায়করূপে আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা আহজাব: ৪৫-৪৭)
৭. তিনি উত্তম আদর্শ: এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের জীবনে আছে উত্তম আদর্শ।’ (সুরা আহজাব: ২১)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
৬ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগে