ইসলাম ডেস্ক
আশুরার দিনের ফজিলতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, এই দিনে আল্লাহ তাআলা তওবা কবুল করেন। হাদিসে এই দিনে তওবা কবুল হওয়া, আল্লাহর পক্ষ থেকে মুক্তি, নিরাপত্তা ও গায়েবি সাহায্য লাভের ঘটনার কথা এসেছে। তাই দিনটি তওবার উপযুক্ত সময়।
এক সাহাবি নবীজির কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, রমজানের পর আপনি কোন মাসে রোজা রাখতে বলেন? নবীজি বললেন, ‘তুমি যদি রমজানের পর রোজা রাখতে চাও তাহলে মহররমে রেখো। কেননা মহররম হচ্ছে আল্লাহর মাস। এ মাসে এমন এক দিন আছে, যেদিন আল্লাহ তাআলা অনেকের তওবা কবুল করেছেন। ভবিষ্যতেও অনেকের তওবা কবুল করবেন।’ (তিরমিজি) মুহাদ্দিসগণ দিনটিকে আশুরার দিন বলে মতামত দিয়েছেন। (লাতাইফুল মাআরিফ)
তওবা অর্থ ফিরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। পরিভাষায়, পাপের কাজ ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় ফিরে আসাকে তওবা বলে। তওবার শর্ত হলো, পাপকাজ সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করতে হবে। পাপের জন্য অনুশোচনা করতে হবে, লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে এবং ওই পাপ দ্বিতীয়বার করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
তওবা করার সুন্নত নিয়ম হলো, পাপকাজ আল্লাহর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হলে ব্যক্তি সর্বপ্রথম সুন্দরভাবে অজু করবে এবং আল্লাহকে হাজির-নাজির জেনে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে। এরপর ‘আসতাগফিরুল্লাহা রাব্বি মিন কুল্লি জাম্বিও ওয়া ওয়াতুবু ইলাইহি’ সাতবার, সুরা ফাতিহা একবার, সুরা ইখলাস তিনবার ও দরুদ শরিফ এগারোবার পাঠ করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে। যদি পাপকাজ বান্দার হকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হয়, তখন বান্দার হক আদায় করবে অথবা তার কাছে ক্ষমা গ্রহণের পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
আশুরার দিনের ফজিলতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, এই দিনে আল্লাহ তাআলা তওবা কবুল করেন। হাদিসে এই দিনে তওবা কবুল হওয়া, আল্লাহর পক্ষ থেকে মুক্তি, নিরাপত্তা ও গায়েবি সাহায্য লাভের ঘটনার কথা এসেছে। তাই দিনটি তওবার উপযুক্ত সময়।
এক সাহাবি নবীজির কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, রমজানের পর আপনি কোন মাসে রোজা রাখতে বলেন? নবীজি বললেন, ‘তুমি যদি রমজানের পর রোজা রাখতে চাও তাহলে মহররমে রেখো। কেননা মহররম হচ্ছে আল্লাহর মাস। এ মাসে এমন এক দিন আছে, যেদিন আল্লাহ তাআলা অনেকের তওবা কবুল করেছেন। ভবিষ্যতেও অনেকের তওবা কবুল করবেন।’ (তিরমিজি) মুহাদ্দিসগণ দিনটিকে আশুরার দিন বলে মতামত দিয়েছেন। (লাতাইফুল মাআরিফ)
তওবা অর্থ ফিরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। পরিভাষায়, পাপের কাজ ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় ফিরে আসাকে তওবা বলে। তওবার শর্ত হলো, পাপকাজ সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করতে হবে। পাপের জন্য অনুশোচনা করতে হবে, লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে এবং ওই পাপ দ্বিতীয়বার করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
তওবা করার সুন্নত নিয়ম হলো, পাপকাজ আল্লাহর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হলে ব্যক্তি সর্বপ্রথম সুন্দরভাবে অজু করবে এবং আল্লাহকে হাজির-নাজির জেনে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে। এরপর ‘আসতাগফিরুল্লাহা রাব্বি মিন কুল্লি জাম্বিও ওয়া ওয়াতুবু ইলাইহি’ সাতবার, সুরা ফাতিহা একবার, সুরা ইখলাস তিনবার ও দরুদ শরিফ এগারোবার পাঠ করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে। যদি পাপকাজ বান্দার হকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হয়, তখন বান্দার হক আদায় করবে অথবা তার কাছে ক্ষমা গ্রহণের পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মূলমন্ত্র হলো পরামর্শ। পরিবার থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্র পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে পরামর্শভিত্তিক কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। পরামর্শ করে কাজ করলে যেমন মানসিক তৃপ্তি আসে, তেমনি তাতে আল্লাহর রহমতও বর্ষিত হয়। ইসলামে পরামর্শকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.)
১২ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের ৬২ তম সুরা, সুরা জুমুআ। এটি মাদানি সুরা, যা জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছে। এই সুরার মূল বার্তা হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমানদারদের পরিশুদ্ধ জীবন লাভ এবং ইহুদিদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।
১ দিন আগেজনসম্পদকে আমানত হিসেবে দেখা, এর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর অপব্যবহার থেকে বিরত থাকা ইমানের অপরিহার্য অংশ। এটি একজন মুমিনের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের পরিচায়ক। এই সম্পদের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ নৈতিক ও ইমানি কর্তব্য।
১ দিন আগেআমি প্রবাসে আছি সাত বছর হলো। এখনো বিয়ে করিনি। বিয়ের পর আর প্রবাসে আসার ইচ্ছে নেই। তাই মা-বাবাকে বলেছি, পাত্রী দেখার জন্য। যদি সবকিছু ঠিক থাকে মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করে দেশে চলে আসব। প্রবাসে বসে মোবাইলে বিয়ে করা কি আমার জন্য জায়েজ হবে? এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
১ দিন আগে