নাঈমুল হাসান তানযীম
দান-সদকা আল্লাহর প্রিয় ইবাদত। এর পুরস্কার অনেক। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যারা আল্লাহর রাস্তায় নিজেদের ধনসম্পদ ব্যয় করে, তাদের উদাহরণ একটি বীজের মতো, যা থেকে সাতটি শিষ জন্মায়। প্রতিটি শিষে এক শ করে দানা থাকে। আল্লাহ অতি দানশীল, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা বাকারা: ২৬১)
দানে ধন কমে না। রাসুল (সা.) জোর দিয়েই বলেছেন, ‘কোনো দান-সদকাই সম্পদে ঘাটতি সৃষ্টি করে না।’ (সহিহ মুসলিম: ২৫৮৮)
দানের ফজিলতের ব্যাপারে অনেক হাদিসই বর্ণিত হয়েছে। এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রতিদিনই দুজন ফেরেশতা নেমে আসেন। তাঁদের একজন দোয়া করেন, আল্লাহ, যে দান করে তাকে আপনি আরও দিন। অন্যজন দোয়া করেন, আল্লাহ, যে ধনসম্পদ আঁকড়ে ধরে রাখে, তার সম্পদ ধ্বংস করে দিন।’ (সহিহ বুখারি: ১৪৪২)
এ ছাড়া দান-সদকা মানুষকে বিপদাপদ থেকেও রক্ষা করে এবং আল্লাহ তা’আলার ক্রোধ দমিয়ে দেয়। রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই দান আল্লাহর ক্রোধ নিভিয়ে দেয় এবং অপমৃত্যু ঠেকায়।’ (তিরমিজি: ৬৬৪)
পক্ষান্তরে কৃপণতা খুবই মন্দ স্বভাব। কৃপণ ব্যক্তিকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তাদেরকে নিজের অনুগ্রহে যা দান করেন তাতে যারা কৃপণতা করে, এই কার্পণ্যকে তারা যেন মঙ্গলকর মনে না করে; বরং এটা তাদের জন্য অতি মন্দ।
যে সম্পদে তারা কৃপণতা করে, তা কিয়ামতের দিন তাদের গলায় বেড়ি বানিয়ে পরানো হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮০) আরও এরশাদ হয়েছে, ‘যারা স্বর্ণ-রৌপ্য জমা করে রাখে এবং আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তাদেরকে কষ্টদায়ক শাস্তির সংবাদ দাও।’ (সুরা তাওবা: ৩৪)
দান-সদকা আল্লাহর প্রিয় ইবাদত। এর পুরস্কার অনেক। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যারা আল্লাহর রাস্তায় নিজেদের ধনসম্পদ ব্যয় করে, তাদের উদাহরণ একটি বীজের মতো, যা থেকে সাতটি শিষ জন্মায়। প্রতিটি শিষে এক শ করে দানা থাকে। আল্লাহ অতি দানশীল, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা বাকারা: ২৬১)
দানে ধন কমে না। রাসুল (সা.) জোর দিয়েই বলেছেন, ‘কোনো দান-সদকাই সম্পদে ঘাটতি সৃষ্টি করে না।’ (সহিহ মুসলিম: ২৫৮৮)
দানের ফজিলতের ব্যাপারে অনেক হাদিসই বর্ণিত হয়েছে। এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রতিদিনই দুজন ফেরেশতা নেমে আসেন। তাঁদের একজন দোয়া করেন, আল্লাহ, যে দান করে তাকে আপনি আরও দিন। অন্যজন দোয়া করেন, আল্লাহ, যে ধনসম্পদ আঁকড়ে ধরে রাখে, তার সম্পদ ধ্বংস করে দিন।’ (সহিহ বুখারি: ১৪৪২)
এ ছাড়া দান-সদকা মানুষকে বিপদাপদ থেকেও রক্ষা করে এবং আল্লাহ তা’আলার ক্রোধ দমিয়ে দেয়। রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই দান আল্লাহর ক্রোধ নিভিয়ে দেয় এবং অপমৃত্যু ঠেকায়।’ (তিরমিজি: ৬৬৪)
পক্ষান্তরে কৃপণতা খুবই মন্দ স্বভাব। কৃপণ ব্যক্তিকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তাদেরকে নিজের অনুগ্রহে যা দান করেন তাতে যারা কৃপণতা করে, এই কার্পণ্যকে তারা যেন মঙ্গলকর মনে না করে; বরং এটা তাদের জন্য অতি মন্দ।
যে সম্পদে তারা কৃপণতা করে, তা কিয়ামতের দিন তাদের গলায় বেড়ি বানিয়ে পরানো হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮০) আরও এরশাদ হয়েছে, ‘যারা স্বর্ণ-রৌপ্য জমা করে রাখে এবং আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তাদেরকে কষ্টদায়ক শাস্তির সংবাদ দাও।’ (সুরা তাওবা: ৩৪)
পবিত্র কোরআনের ৬২ তম সুরা, সুরা জুমুআ। এটি মাদানি সুরা, যা জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছে। এই সুরার মূল বার্তা হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমানদারদের পরিশুদ্ধ জীবন লাভ এবং ইহুদিদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।
৫ ঘণ্টা আগেজনসম্পদকে আমানত হিসেবে দেখা, এর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর অপব্যবহার থেকে বিরত থাকা ইমানের অপরিহার্য অংশ। এটি একজন মুমিনের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের পরিচায়ক। এই সম্পদের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ নৈতিক ও ইমানি কর্তব্য।
৮ ঘণ্টা আগেআমি প্রবাসে আছি সাত বছর হলো। এখনো বিয়ে করিনি। বিয়ের পর আর প্রবাসে আসার ইচ্ছে নেই। তাই মা-বাবাকে বলেছি, পাত্রী দেখার জন্য। যদি সবকিছু ঠিক থাকে মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করে দেশে চলে আসব। প্রবাসে বসে মোবাইলে বিয়ে করা কি আমার জন্য জায়েজ হবে? এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
৮ ঘণ্টা আগেজীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
৮ ঘণ্টা আগে