ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে বড় কোনো আমল আর নেই। কাজেই কোরবানির পশুর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর সঙ্গে সদাচার করা একান্ত কাম্য।
কোরবানির পশুর প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন ও দয়াশীল আচরণ করতে হবে। কোনো পশুর প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করা যাবে না। পশুর খাবার-পানীয় ঠিকঠাকমতো পরিবেশন করতে হবে। পিপাসার্ত কুকুরকে পানি পান করিয়ে আল্লাহর ক্ষমালাভের বিষয়টি হাদিসে এসেছে। সে ক্ষেত্রে কোরবানির পশু আরও অধিক যত্ন পাওয়ার দাবি রাখে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘একদিন এক ব্যক্তি রাস্তায় চলার পথে অত্যন্ত তৃষ্ণার্ত হলো। তারপর একটি কূপ দেখতে পেয়ে তাতে সে নেমে পড়ল এবং পানি পান করল। ওপরে উঠে সে দেখতে পেল একটা কুকুর হাঁপাচ্ছে আর পিপাসার কারণে জিহ্বা দিয়ে মাটি চেটে খাচ্ছে। লোকটি (মনে মনে) বলল, কুকুরটির তেমনই পিপাসা পেয়েছে, যেমন আমার পিপাসা পেয়েছিল। তারপর সে কূপের মধ্যে নামল এবং নিজের মোজাভর্তি পানি এনে কুকুরকে পান করাল। আল্লাহ তার এ কাজ কবুল করেন এবং তাকে ক্ষমা করে দেন।’ সাহাবিগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, পশুদের ব্যাপারেও কি আমাদের জন্য পুণ্য রয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘প্রত্যেক দয়ার্দ্র হৃদয়ের অধিকারীর জন্যই পুরস্কার রয়েছে।’ (বুখারি: ৬০০৯)
পশু জবাইকালে উত্তম পদ্ধতি অবলম্বনের শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, যাতে পশুর কোনো কষ্ট না হয়। যেমন—জবাই করার সময় ছুরি ভালোভাবে ধার দিয়ে নিতে হবে এবং জবাইয়ের পর চামড়া ছিলে নেওয়ার আগে স্বাভাবিকভাবে পশুর প্রাণ বের হওয়া পর্যন্ত সময় দিতে হবে। শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহ সব জিনিস উত্তম পদ্ধতিতে করার বিধান দিয়েছেন। সুতরাং যখন তুমি হত্যা করবে, তখন উত্তম পদ্ধতিতে হত্যা করবে আর যখন তুমি জবাই করবে, তখন উত্তম পদ্ধতিতে জবাই করবে। জবাইয়ের বস্তু ভালোভাবে ধার দিয়ে নেবে আর পশুটিকে স্বাভাবিকভাবে প্রাণ বের হওয়ার সুযোগ দেবে।’ (মুসলিম: ১৯৫৫)
নিজের কোরবানির পশু নিজেই জবাই করা উত্তম। রাসুলুল্লাহ (সা.) স্বহস্তে কোরবানির পশু জবাই করেছেন। নিজের পশু নিজে জবাই করলে পশুর প্রতি মমত্ববোধের কারণে জবাইকালে উত্তম পদ্ধতি অবলম্বন করা সহজ হয়। নিজে জবাই করতে না পারলে কমপক্ষে জবাইয়ের স্থানে দাঁড়িয়ে থাকা উচিত। এতেও পশুর প্রতি মমত্ববোধের প্রকাশ ঘটে। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) শিংবিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন দুটি ভেড়ার দিকে এগিয়ে গেলেন এবং নিজ হাতে সেগুলো জবাই করলেন। (বুখারি: ৫২৩৪) অন্য হাদিসে এসেছে, ইমরান ইবনে হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে ফাতেমা, ওঠো, তোমার কোরবানির পশুর কাছে যাও। কেননা, তার রক্তের প্রথম ফোঁটা প্রবাহিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমার কৃত সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (সুনানুল কুবরা: ১৯১৬২; মাজমাউজ জাওয়াইদ: ৫৯৩৫)
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে বড় কোনো আমল আর নেই। কাজেই কোরবানির পশুর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর সঙ্গে সদাচার করা একান্ত কাম্য।
কোরবানির পশুর প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন ও দয়াশীল আচরণ করতে হবে। কোনো পশুর প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করা যাবে না। পশুর খাবার-পানীয় ঠিকঠাকমতো পরিবেশন করতে হবে। পিপাসার্ত কুকুরকে পানি পান করিয়ে আল্লাহর ক্ষমালাভের বিষয়টি হাদিসে এসেছে। সে ক্ষেত্রে কোরবানির পশু আরও অধিক যত্ন পাওয়ার দাবি রাখে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘একদিন এক ব্যক্তি রাস্তায় চলার পথে অত্যন্ত তৃষ্ণার্ত হলো। তারপর একটি কূপ দেখতে পেয়ে তাতে সে নেমে পড়ল এবং পানি পান করল। ওপরে উঠে সে দেখতে পেল একটা কুকুর হাঁপাচ্ছে আর পিপাসার কারণে জিহ্বা দিয়ে মাটি চেটে খাচ্ছে। লোকটি (মনে মনে) বলল, কুকুরটির তেমনই পিপাসা পেয়েছে, যেমন আমার পিপাসা পেয়েছিল। তারপর সে কূপের মধ্যে নামল এবং নিজের মোজাভর্তি পানি এনে কুকুরকে পান করাল। আল্লাহ তার এ কাজ কবুল করেন এবং তাকে ক্ষমা করে দেন।’ সাহাবিগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, পশুদের ব্যাপারেও কি আমাদের জন্য পুণ্য রয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘প্রত্যেক দয়ার্দ্র হৃদয়ের অধিকারীর জন্যই পুরস্কার রয়েছে।’ (বুখারি: ৬০০৯)
পশু জবাইকালে উত্তম পদ্ধতি অবলম্বনের শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, যাতে পশুর কোনো কষ্ট না হয়। যেমন—জবাই করার সময় ছুরি ভালোভাবে ধার দিয়ে নিতে হবে এবং জবাইয়ের পর চামড়া ছিলে নেওয়ার আগে স্বাভাবিকভাবে পশুর প্রাণ বের হওয়া পর্যন্ত সময় দিতে হবে। শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহ সব জিনিস উত্তম পদ্ধতিতে করার বিধান দিয়েছেন। সুতরাং যখন তুমি হত্যা করবে, তখন উত্তম পদ্ধতিতে হত্যা করবে আর যখন তুমি জবাই করবে, তখন উত্তম পদ্ধতিতে জবাই করবে। জবাইয়ের বস্তু ভালোভাবে ধার দিয়ে নেবে আর পশুটিকে স্বাভাবিকভাবে প্রাণ বের হওয়ার সুযোগ দেবে।’ (মুসলিম: ১৯৫৫)
নিজের কোরবানির পশু নিজেই জবাই করা উত্তম। রাসুলুল্লাহ (সা.) স্বহস্তে কোরবানির পশু জবাই করেছেন। নিজের পশু নিজে জবাই করলে পশুর প্রতি মমত্ববোধের কারণে জবাইকালে উত্তম পদ্ধতি অবলম্বন করা সহজ হয়। নিজে জবাই করতে না পারলে কমপক্ষে জবাইয়ের স্থানে দাঁড়িয়ে থাকা উচিত। এতেও পশুর প্রতি মমত্ববোধের প্রকাশ ঘটে। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) শিংবিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন দুটি ভেড়ার দিকে এগিয়ে গেলেন এবং নিজ হাতে সেগুলো জবাই করলেন। (বুখারি: ৫২৩৪) অন্য হাদিসে এসেছে, ইমরান ইবনে হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে ফাতেমা, ওঠো, তোমার কোরবানির পশুর কাছে যাও। কেননা, তার রক্তের প্রথম ফোঁটা প্রবাহিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমার কৃত সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (সুনানুল কুবরা: ১৯১৬২; মাজমাউজ জাওয়াইদ: ৫৯৩৫)
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়। বছরের অন্যান্য সময়ে যেসব ইবাদত আদায় করা কষ্টসাধ্য, শীতে তা পালন করা সহজ ও আরামদায়ক।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যেমন বলেছেন, ‘শীতকালকে মোবারকবাদ। এতে বরকতের ঝরনাধারা নাজিল হয়। রাত দীর্ঘ হয় তাহাজ্জুদের জন্য। আর দিন ছোট হয় রোজা রাখার জন্য।’ (লাতায়িফুল মাআরিফ: পৃ. ৩২৭)
শীতকালে দিনের দৈর্ঘ্য বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় কম হয় এবং আবহাওয়া থাকে শীতল। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৯৪০)।
এই বরকতময় সময়ে নফল ইবাদতের পাশাপাশি রমজানের কাজা রোজা আদায় করার জন্যও সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ বছরের অন্যান্য ঋতুতে প্রচণ্ড গরমের কারণে রোজা রাখা তুলনামূলক কঠিন হয়। আল্লাহ তাআলা কাজা রোজা আদায়ের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘আর যে ব্যক্তি অসুস্থ বা মুসাফির, সে অন্য দিনে সংখ্যা পূরণ করে নেবে (কাজা আদায় করবে)। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজটাই চান, কঠিন করতে চান না।’ (সুরা বাকারা: ১৮৫)
যেহেতু কাজা রোজা আদায় করা ফরজ, তাই এই শীতল ও ছোট দিনের সুযোগ গ্রহণ করে বিগত বছরগুলোতে কারও রমজানের ফরজ রোজা কাজা হয়ে থাকলে তা দ্রুত আদায় করে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়। বছরের অন্যান্য সময়ে যেসব ইবাদত আদায় করা কষ্টসাধ্য, শীতে তা পালন করা সহজ ও আরামদায়ক।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যেমন বলেছেন, ‘শীতকালকে মোবারকবাদ। এতে বরকতের ঝরনাধারা নাজিল হয়। রাত দীর্ঘ হয় তাহাজ্জুদের জন্য। আর দিন ছোট হয় রোজা রাখার জন্য।’ (লাতায়িফুল মাআরিফ: পৃ. ৩২৭)
শীতকালে দিনের দৈর্ঘ্য বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় কম হয় এবং আবহাওয়া থাকে শীতল। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৯৪০)।
এই বরকতময় সময়ে নফল ইবাদতের পাশাপাশি রমজানের কাজা রোজা আদায় করার জন্যও সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ বছরের অন্যান্য ঋতুতে প্রচণ্ড গরমের কারণে রোজা রাখা তুলনামূলক কঠিন হয়। আল্লাহ তাআলা কাজা রোজা আদায়ের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘আর যে ব্যক্তি অসুস্থ বা মুসাফির, সে অন্য দিনে সংখ্যা পূরণ করে নেবে (কাজা আদায় করবে)। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজটাই চান, কঠিন করতে চান না।’ (সুরা বাকারা: ১৮৫)
যেহেতু কাজা রোজা আদায় করা ফরজ, তাই এই শীতল ও ছোট দিনের সুযোগ গ্রহণ করে বিগত বছরগুলোতে কারও রমজানের ফরজ রোজা কাজা হয়ে থাকলে তা দ্রুত আদায় করে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে
১৪ জুন ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৯ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫০ মিনিট | ০৬: ০৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৪: ৪৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৯ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫০ মিনিট | ০৬: ০৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৪: ৪৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে
১৪ জুন ২০২৪
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে তার নামাজের। যদি তার নামাজের হিসাব সঠিক হয় তাহলে সে সফলকাম হবে এবং নাজাত পাবে। আর যদি নামাজ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সে বিফল ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ফরজ নামাজে কিছু কমতি হয়, তাহলে আল্লাহ বলবেন, দেখো, আমার বান্দার কোনো নফল ইবাদত রয়েছে কি না? তখন নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে। এরপর এভাবে অন্য সব ফরজ আমলের ত্রুটি নফলের মাধ্যমে দূর করা হবে। (সুনানে আবু দাউদ: ৮৬৪)
নফল নামাজের মধ্য চাশতের নামাজ খুব ফজিলত পূর্ণ। এই নফল নামাজ দ্বিপ্রহরের আগপর্যন্ত আদায় করা যায়। চাশতের নামাজ সাধারণত ৪ রাকাত। তবে বেশিও আদায় করা যায়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চাশতের নামাজ ৪ রাকাত আদায় করতেন। আল্লাহ চাইলে কখনো কখনো বেশিও পড়তেন। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৯৬)
আবু জর গিফারী (রা.)-কে নবী (সা.) একবার বলেন, ‘যদি তুমি চাশতের নামাজ ২ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে গাফেলদের মধ্যে গণ্য করা হবে না। যদি ৪ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে নেককারদের মধ্যে গণ্য করা হবে। যদি তুমি ৬ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে আনুগত্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি তুমি ৮ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে সফলকাম ব্যক্তিদের তালিকায় লেখা হবে। যদি ১০ রাকাত পড়, তাহলে সেদিন তোমার আমলনামায় কোনো গুনাহ লেখা হবে না। আর যদি ১২ রাকাত পড়, তাহলে জান্নাতে তোমার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে।’ (সুনানুল কুবরা বায়হাকি: ৪৯০৬)

ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে তার নামাজের। যদি তার নামাজের হিসাব সঠিক হয় তাহলে সে সফলকাম হবে এবং নাজাত পাবে। আর যদি নামাজ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সে বিফল ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ফরজ নামাজে কিছু কমতি হয়, তাহলে আল্লাহ বলবেন, দেখো, আমার বান্দার কোনো নফল ইবাদত রয়েছে কি না? তখন নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে। এরপর এভাবে অন্য সব ফরজ আমলের ত্রুটি নফলের মাধ্যমে দূর করা হবে। (সুনানে আবু দাউদ: ৮৬৪)
নফল নামাজের মধ্য চাশতের নামাজ খুব ফজিলত পূর্ণ। এই নফল নামাজ দ্বিপ্রহরের আগপর্যন্ত আদায় করা যায়। চাশতের নামাজ সাধারণত ৪ রাকাত। তবে বেশিও আদায় করা যায়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চাশতের নামাজ ৪ রাকাত আদায় করতেন। আল্লাহ চাইলে কখনো কখনো বেশিও পড়তেন। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৯৬)
আবু জর গিফারী (রা.)-কে নবী (সা.) একবার বলেন, ‘যদি তুমি চাশতের নামাজ ২ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে গাফেলদের মধ্যে গণ্য করা হবে না। যদি ৪ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে নেককারদের মধ্যে গণ্য করা হবে। যদি তুমি ৬ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে আনুগত্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি তুমি ৮ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে সফলকাম ব্যক্তিদের তালিকায় লেখা হবে। যদি ১০ রাকাত পড়, তাহলে সেদিন তোমার আমলনামায় কোনো গুনাহ লেখা হবে না। আর যদি ১২ রাকাত পড়, তাহলে জান্নাতে তোমার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে।’ (সুনানুল কুবরা বায়হাকি: ৪৯০৬)

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে
১৪ জুন ২০২৪
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৮মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৯ মিনিট | ০৬: ০৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৪: ৪৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৮মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৯ মিনিট | ০৬: ০৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৪: ৪৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে
১৪ জুন ২০২৪
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগে