মুফতি আইয়ুব নাদীম, শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
মানুষকে আল্লাহ তাআলা তার ইবাদত-বন্দেগির জন্য সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু মানুষ শয়তানের ধোঁকা, নফসের প্ররোচনা ও পরিবেশের কারণে নানা ধরনের গুনাহ করে ফেলে। গুনাহ থেকে পবিত্র হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে তওবার বিকল্প নেই। তওবা একজন মুমিনের বিশেষ গুণ। বান্দার তওবা আল্লাহ তাআলার কাছে অত্যন্ত পছন্দনীয় একটি আমল। তওবার বিশেষ ৪টি পুরস্কার আছে।
এক. আল্লাহর ভালোবাসা মেলে: পবিত্র কোরআন ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ সেই সকল লোককে ভালোবাসেন, যারা তার দিকে তওবা করে এবং ভালোবাসেন তাদের, যারা বেশি বেশি পাক-পবিত্র থাকে।’ (সুরা বাকারা: ২২২)
দুই. গুনাহ থেকে মুক্তি মেলে: পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘এবং তিনিই নিজ বান্দাদের তওবা কবুল করেন ও গুনাহগুলো ক্ষমা করে দেন। আর তোমরা যা কিছু করো তা তিনি জানেন।’ (সুরা শুরা: ২৫) এ প্রসঙ্গে এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘গুনাহ থেকে তওবাকারী ওই ব্যক্তির মতো, যার কোনো গুনাহ নেই’। (ইবনে মাজাহ: ৪৩৯)
তিন. শয়তানের প্ররোচনা থেকে মুক্তি মেলে: যে ব্যক্তি খাঁটি দিলে তওবা করে, তাকে আল্লাহ তাআলা শয়তানের ধোঁকা ও অনিষ্ট থেকে হেফাজত করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জেনে রেখো, যারা আমার বান্দা, তাদের ওপর তোমার কোনো ক্ষমতা চলবে না। তবে যারা তোমার অনুগামী হবে, সেই বিভ্রান্তদের কথা ভিন্ন।’ (সুরা হিজর: ৪২)
চার. ফেরেশতাদের থেকে সুসংবাদ লাভ: পবিত্র কোরআন ইরশাদ হয়েছে, ‘(অপরদিকে) যারা বলেছে, আমাদের রব আল্লাহ। তারপর তারা তাতে থাকে অবিচল, নিশ্চয়ই তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হবে (এবং বলবে), তোমরা কোনো ভয় করো না এবং কোনো কিছুর জন্য চিন্তিত হয়ো না। আর আনন্দিত হয়ে যাও সেই জান্নাতের জন্য, যার ওয়াদা তোমাদের দেওয়া হতো।’ (সুরা হামিম সাজদা: ৩০)
মানুষকে আল্লাহ তাআলা তার ইবাদত-বন্দেগির জন্য সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু মানুষ শয়তানের ধোঁকা, নফসের প্ররোচনা ও পরিবেশের কারণে নানা ধরনের গুনাহ করে ফেলে। গুনাহ থেকে পবিত্র হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে তওবার বিকল্প নেই। তওবা একজন মুমিনের বিশেষ গুণ। বান্দার তওবা আল্লাহ তাআলার কাছে অত্যন্ত পছন্দনীয় একটি আমল। তওবার বিশেষ ৪টি পুরস্কার আছে।
এক. আল্লাহর ভালোবাসা মেলে: পবিত্র কোরআন ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ সেই সকল লোককে ভালোবাসেন, যারা তার দিকে তওবা করে এবং ভালোবাসেন তাদের, যারা বেশি বেশি পাক-পবিত্র থাকে।’ (সুরা বাকারা: ২২২)
দুই. গুনাহ থেকে মুক্তি মেলে: পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘এবং তিনিই নিজ বান্দাদের তওবা কবুল করেন ও গুনাহগুলো ক্ষমা করে দেন। আর তোমরা যা কিছু করো তা তিনি জানেন।’ (সুরা শুরা: ২৫) এ প্রসঙ্গে এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘গুনাহ থেকে তওবাকারী ওই ব্যক্তির মতো, যার কোনো গুনাহ নেই’। (ইবনে মাজাহ: ৪৩৯)
তিন. শয়তানের প্ররোচনা থেকে মুক্তি মেলে: যে ব্যক্তি খাঁটি দিলে তওবা করে, তাকে আল্লাহ তাআলা শয়তানের ধোঁকা ও অনিষ্ট থেকে হেফাজত করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জেনে রেখো, যারা আমার বান্দা, তাদের ওপর তোমার কোনো ক্ষমতা চলবে না। তবে যারা তোমার অনুগামী হবে, সেই বিভ্রান্তদের কথা ভিন্ন।’ (সুরা হিজর: ৪২)
চার. ফেরেশতাদের থেকে সুসংবাদ লাভ: পবিত্র কোরআন ইরশাদ হয়েছে, ‘(অপরদিকে) যারা বলেছে, আমাদের রব আল্লাহ। তারপর তারা তাতে থাকে অবিচল, নিশ্চয়ই তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হবে (এবং বলবে), তোমরা কোনো ভয় করো না এবং কোনো কিছুর জন্য চিন্তিত হয়ো না। আর আনন্দিত হয়ে যাও সেই জান্নাতের জন্য, যার ওয়াদা তোমাদের দেওয়া হতো।’ (সুরা হামিম সাজদা: ৩০)
সময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
১১ ঘণ্টা আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১৭ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
১৮ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১ দিন আগে