ইসলাম ডেস্ক
ইসলামে সড়ক পরিচ্ছন্ন ও চলাচলের উপযোগী রাখার গুরুত্ব অনেক। মহানবী (সা.) একে ইমানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ আখ্যা দিয়েছেন। সাধারণ মানুষের চলাচলের পথে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করারও আদেশ দিয়েছেন তিনি। মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়, এমন সব কাজ থেকে সড়ককে মুক্ত রাখাই ইসলামের শিক্ষা।
আবু বারজাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমাকে এমন একটি বিষয় অবহিত করুন, যার সাহায্যে উপকৃত হতে পারি।’ তিনি বললেন, ‘মুসলিমদের চলার পথ থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেবে।’ (মুসলি: ৬৫৬৭)
অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে। তার মধ্যে সর্বোত্তম হলো এই সাক্ষ্য দেওয়া যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই। আর সর্বনিম্ন হলো রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করা। লজ্জাশীলতা ইমানের অঙ্গ।’ (নাসায়ি: ৫০০৫)
আরেক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা দুটি অভিশপ্ত কাজ থেকে দূরে থাকবে। সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘অভিশপ্ত কাজ দুটি কী হে আল্লাহর রাসুল।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের যাতায়াতের পথে বা ছায়াবিশিষ্ট (যেখানে তারা বিশ্রাম নেয়) জায়গায় প্রস্রাব করা।’ (আবু দাউদ: ২৫)
রাস্তা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার বিনিময়ে জান্নাত লাভের ঘোষণা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। এরশাদ হয়েছে, ‘একবার এক ব্যক্তি চলাচলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। তখন সে রাস্তার ওপর একটি কাঁটাযুক্ত ডাল দেখতে পেল, তারপর তা সরিয়ে দিল। আল্লাহ তার এই ভালো কর্মটি পছন্দ করেছেন এবং তাকে ক্ষমা করে দিলেন।’ (মুসলিম: ৬৫৬৩)
ইসলামে সড়ক পরিচ্ছন্ন ও চলাচলের উপযোগী রাখার গুরুত্ব অনেক। মহানবী (সা.) একে ইমানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ আখ্যা দিয়েছেন। সাধারণ মানুষের চলাচলের পথে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করারও আদেশ দিয়েছেন তিনি। মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়, এমন সব কাজ থেকে সড়ককে মুক্ত রাখাই ইসলামের শিক্ষা।
আবু বারজাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমাকে এমন একটি বিষয় অবহিত করুন, যার সাহায্যে উপকৃত হতে পারি।’ তিনি বললেন, ‘মুসলিমদের চলার পথ থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেবে।’ (মুসলি: ৬৫৬৭)
অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে। তার মধ্যে সর্বোত্তম হলো এই সাক্ষ্য দেওয়া যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই। আর সর্বনিম্ন হলো রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করা। লজ্জাশীলতা ইমানের অঙ্গ।’ (নাসায়ি: ৫০০৫)
আরেক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা দুটি অভিশপ্ত কাজ থেকে দূরে থাকবে। সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘অভিশপ্ত কাজ দুটি কী হে আল্লাহর রাসুল।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের যাতায়াতের পথে বা ছায়াবিশিষ্ট (যেখানে তারা বিশ্রাম নেয়) জায়গায় প্রস্রাব করা।’ (আবু দাউদ: ২৫)
রাস্তা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার বিনিময়ে জান্নাত লাভের ঘোষণা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। এরশাদ হয়েছে, ‘একবার এক ব্যক্তি চলাচলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। তখন সে রাস্তার ওপর একটি কাঁটাযুক্ত ডাল দেখতে পেল, তারপর তা সরিয়ে দিল। আল্লাহ তার এই ভালো কর্মটি পছন্দ করেছেন এবং তাকে ক্ষমা করে দিলেন।’ (মুসলিম: ৬৫৬৩)
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
৬ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগে