কাউসার লাবীব
বিশ্বমানবতার জন্য অবতীর্ণ চিরন্তন ও বিশ্বজনীন গ্রন্থ আল-কোরআন। নাজিলের পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত এই গ্রন্থ অনুসরণীয়। পূর্ববর্তী আসমানি কিতাবসমূহ ছিল নির্দিষ্ট জাতি বা সময়ের জন্য হিদায়াতের উৎস, কিন্তু কোরআন কোনো নির্দিষ্ট দেশ, জাতি বা কালকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়নি। সব বর্ণ, গোষ্ঠী, জনপদের মানুষের জন্য এই বাণী পথপ্রদর্শক। সর্বকালের জন্য চির সবুজ। পবিত্র কোরআনের এই বিশ্বজনীনতাই এর প্রথম ও প্রধান অনন্যতা।
আলোকময় গ্রন্থ আল-কোরআন তুলনাহীন। এর প্রধান কারণ হলো এই মহাগ্রন্থের পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা হওয়ার ঘোষণা। ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক—সর্বস্তরের নিখুঁত ও শাশ্বত সমাধানের মূলনীতি এতে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি জীবনের সব সমস্যার একমাত্র সমাধান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করলাম। তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম। তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম ইসলামকে।’ (সুরা মায়িদা: ৩)।
পবিত্র কোরআনের অনন্যতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় উত্তীর্ণ হওয়া। যারা এই অনন্য গ্রন্থকে মানবরচিত বলে উপহাস করে, আল্লাহ তাদের প্রতি কিয়ামত পর্যন্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন যেন তারা এর অনুরূপ একটি বাক্য রচনা করে দেখায়। দেড় হাজার বছর ধরে কেউ সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সফল হতে পারেনি, যা প্রমাণ করে এটি কোনো মানুষের নয়, বরং মহা মহীয়ান আল্লাহর বাণী।
কোরআন মজিদ যাবতীয় বিকৃতির অভিশাপ থেকে চিরমুক্ত। পূর্ববর্তী কিতাবগুলো পরিবর্তিত হলেও কোরআনই একমাত্র গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ ও অবিকৃত রূপে বিদ্যমান। আর চিরদিন এভাবেই থাকবে। আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘নিশ্চয় আমিই কোরআন নাজিল করেছি আর অবশ্যই আমি তার সংরক্ষক।’ (সুরা হিজর: ০৯)
কোরআনের মৌলিক শিক্ষা হলো শিরক পরিহার করে আল্লাহর তাওহিদ বা একত্ববাদে বিশ্বাস স্থাপন করা। এই কোরআন কষ্টিপাথর। কোরআন নিজের পরিচয় তুলে ধরেছে ‘ফোরকান’ শব্দে। অর্থাৎ সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী।
বিশ্বমানবতার জন্য অবতীর্ণ চিরন্তন ও বিশ্বজনীন গ্রন্থ আল-কোরআন। নাজিলের পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত এই গ্রন্থ অনুসরণীয়। পূর্ববর্তী আসমানি কিতাবসমূহ ছিল নির্দিষ্ট জাতি বা সময়ের জন্য হিদায়াতের উৎস, কিন্তু কোরআন কোনো নির্দিষ্ট দেশ, জাতি বা কালকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়নি। সব বর্ণ, গোষ্ঠী, জনপদের মানুষের জন্য এই বাণী পথপ্রদর্শক। সর্বকালের জন্য চির সবুজ। পবিত্র কোরআনের এই বিশ্বজনীনতাই এর প্রথম ও প্রধান অনন্যতা।
আলোকময় গ্রন্থ আল-কোরআন তুলনাহীন। এর প্রধান কারণ হলো এই মহাগ্রন্থের পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা হওয়ার ঘোষণা। ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক—সর্বস্তরের নিখুঁত ও শাশ্বত সমাধানের মূলনীতি এতে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি জীবনের সব সমস্যার একমাত্র সমাধান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করলাম। তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম। তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম ইসলামকে।’ (সুরা মায়িদা: ৩)।
পবিত্র কোরআনের অনন্যতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় উত্তীর্ণ হওয়া। যারা এই অনন্য গ্রন্থকে মানবরচিত বলে উপহাস করে, আল্লাহ তাদের প্রতি কিয়ামত পর্যন্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন যেন তারা এর অনুরূপ একটি বাক্য রচনা করে দেখায়। দেড় হাজার বছর ধরে কেউ সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সফল হতে পারেনি, যা প্রমাণ করে এটি কোনো মানুষের নয়, বরং মহা মহীয়ান আল্লাহর বাণী।
কোরআন মজিদ যাবতীয় বিকৃতির অভিশাপ থেকে চিরমুক্ত। পূর্ববর্তী কিতাবগুলো পরিবর্তিত হলেও কোরআনই একমাত্র গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ ও অবিকৃত রূপে বিদ্যমান। আর চিরদিন এভাবেই থাকবে। আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘নিশ্চয় আমিই কোরআন নাজিল করেছি আর অবশ্যই আমি তার সংরক্ষক।’ (সুরা হিজর: ০৯)
কোরআনের মৌলিক শিক্ষা হলো শিরক পরিহার করে আল্লাহর তাওহিদ বা একত্ববাদে বিশ্বাস স্থাপন করা। এই কোরআন কষ্টিপাথর। কোরআন নিজের পরিচয় তুলে ধরেছে ‘ফোরকান’ শব্দে। অর্থাৎ সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী।
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৪ ঘণ্টা আগেমহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। ছিলেন দয়া ও ভালোবাসার মূর্ত প্রতীক। জাতি, ধর্ম, বর্ণনির্বিশেষে সবার জন্য ছিল তাঁর বুকভরা দরদ আর ভালোবাসা। তাঁর চরিত্রের অতি বিস্ময়কর একটি দিক ছিল, সবার সঙ্গে তিনি ভালো ব্যবহার করতেন। সুন্দর আচরণ করতেন। বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়াতেন।
১৯ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এমন এক মহামানবের ওপর নাজিল হয়েছে, যিনি ছিলেন উম্মি; যাঁর কোনো অক্ষরজ্ঞান ছিল না। এটিই প্রমাণ করে, এ গ্রন্থের চমকপ্রদ আলংকারিক ভাষা ও শৈলী কোনো নিরক্ষর মানুষের ব্যক্তিগত ভাষা হতে পারে না। এই মহাগ্রন্থের অলৌকিকতা বিশেষ করে এর সাহিত্য ও ভাষাশৈলীতে নিহিত।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগে