ঢাকার দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার ১০ জন শিক্ষার্থী পূর্ণ বৃত্তিসহ মিসরের বিশ্বখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দারুল আরকামের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক শায়খ সানাউল্লাহ আল-আজহারী।
দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় আল-আজহারের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সমমান চুক্তির মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন শায়খ সানাউল্লাহ।
গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সম্মাননার আয়োজন করে দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া। এতে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসর দূতাবাসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আয়মান কামাল হাম্মাদ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাপরিচালক মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদভী, শায়খুল হাদীস আল্লামা আজীমুদ্দীন, জামিয়া ইকরা বাংলাদেশের মহাপরিচালক মাওলানা আরিফ উদ্দিন মারুফ, এসএসটিএস বাংলাদেশের মহাপরিচালক ড. সাঈদ সাবরীসহ দেশ বরেণ্য উলামায়ে কেরাম, বিদেশি কূটনীতিবৃন্দ ও বিভিন্ন সংস্থা ও মাদ্রাসার পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাপরিচালক মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদভী বলেন, ‘বেফাক তোমাদের সফলতায় গর্বিত। তোমরা দেশের গণ্ডিতে যেভাবে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছ আশা করব আন্তর্জাতিক মহলেও নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরীয় দূতাবাসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আইমান কামাল হাম্মাদ বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে এ বছরও বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীকে মিসরে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য আমরা ভিসা দিয়েছি। শুধু আল-আজহার নয়, মিসরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা পড়াশোনার জন্য যাচ্ছে। আমি স্কলারশিপপ্রাপ্ত সব শিক্ষার্থীকে অভিনন্দন জানাই।’
মাদ্রাসাটির প্রতিষ্ঠাতা শায়েখ সানাউল্লাহ আজহারী বলেন, ‘কওমি শিক্ষার্থীদের বিশাল একটা অংশ আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান। কিন্তু সরকারি কোনো প্রকার সার্টিফিকেট না থাকায় তাঁদের সময় অপচয় হয় এবং অনেক সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ জন্য শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে আমরা আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সরাসরি মুআদালা (সমমান চুক্তি) করেছি। আমাদের এখান থেকে সানাবিয়া উলয়া (উচ্চমাধ্যমিক) পড়ে যে কেউ আল আজহারের যেকোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে।’
উল্লেখ্য, দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া বাংলাদেশের একমাত্র কওমি মাদ্রাসা, যার সঙ্গে সরাসরি মুআদালা (সমমান চুক্তি) রয়েছে আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক শায়খ জুবায়ের আহমাদ আজহারী বলেন, ‘শায়েখ সানাউল্লাহ আজহারী এ সফলতা আমাদের আনন্দিত করেছে। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর কাছে অসংখ্য শুকরিয়া তিনি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আল-আজহারের পথ আরও প্রশস্ত করেছেন। আশা করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা ভালো কিছু উপহার দেবে।’
ঢাকার দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার ১০ জন শিক্ষার্থী পূর্ণ বৃত্তিসহ মিসরের বিশ্বখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দারুল আরকামের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক শায়খ সানাউল্লাহ আল-আজহারী।
দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় আল-আজহারের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সমমান চুক্তির মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন শায়খ সানাউল্লাহ।
গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সম্মাননার আয়োজন করে দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া। এতে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসর দূতাবাসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আয়মান কামাল হাম্মাদ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাপরিচালক মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদভী, শায়খুল হাদীস আল্লামা আজীমুদ্দীন, জামিয়া ইকরা বাংলাদেশের মহাপরিচালক মাওলানা আরিফ উদ্দিন মারুফ, এসএসটিএস বাংলাদেশের মহাপরিচালক ড. সাঈদ সাবরীসহ দেশ বরেণ্য উলামায়ে কেরাম, বিদেশি কূটনীতিবৃন্দ ও বিভিন্ন সংস্থা ও মাদ্রাসার পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাপরিচালক মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদভী বলেন, ‘বেফাক তোমাদের সফলতায় গর্বিত। তোমরা দেশের গণ্ডিতে যেভাবে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছ আশা করব আন্তর্জাতিক মহলেও নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরীয় দূতাবাসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আইমান কামাল হাম্মাদ বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে এ বছরও বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীকে মিসরে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য আমরা ভিসা দিয়েছি। শুধু আল-আজহার নয়, মিসরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা পড়াশোনার জন্য যাচ্ছে। আমি স্কলারশিপপ্রাপ্ত সব শিক্ষার্থীকে অভিনন্দন জানাই।’
মাদ্রাসাটির প্রতিষ্ঠাতা শায়েখ সানাউল্লাহ আজহারী বলেন, ‘কওমি শিক্ষার্থীদের বিশাল একটা অংশ আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান। কিন্তু সরকারি কোনো প্রকার সার্টিফিকেট না থাকায় তাঁদের সময় অপচয় হয় এবং অনেক সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ জন্য শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে আমরা আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সরাসরি মুআদালা (সমমান চুক্তি) করেছি। আমাদের এখান থেকে সানাবিয়া উলয়া (উচ্চমাধ্যমিক) পড়ে যে কেউ আল আজহারের যেকোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে।’
উল্লেখ্য, দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া বাংলাদেশের একমাত্র কওমি মাদ্রাসা, যার সঙ্গে সরাসরি মুআদালা (সমমান চুক্তি) রয়েছে আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক শায়খ জুবায়ের আহমাদ আজহারী বলেন, ‘শায়েখ সানাউল্লাহ আজহারী এ সফলতা আমাদের আনন্দিত করেছে। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর কাছে অসংখ্য শুকরিয়া তিনি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আল-আজহারের পথ আরও প্রশস্ত করেছেন। আশা করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা ভালো কিছু উপহার দেবে।’
সংস্কার করে জাতিকে বদলাতে চায় সকলেই। একটি জাতি পরিবর্তন ও উন্নতি হলেই হৃদয়ে প্রশান্তির বাতাস বইবে। সুখ-শান্তিতে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজনসহ মিলেমিশে নিরাপদভাবে বসবাস করা যাবে। রাস্তাঘাটে ফুটপাতের ওপর দোকান, ট্রাফিক আইন অমান্য, যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা, নকল ওষুধ, খাদ্যে ভেজাল, কম দামি দেশি কাপড়...
১ ঘণ্টা আগেএকটা লোক বলল, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমাদের মধ্য থেকে কোনো লোক তার ভাইয়ের সঙ্গে কিংবা তার বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তার সামনে কি মাথা নত করবে?’ তিনি বললেন, ‘না।’ সে বলল, ‘তাহলে কি তাকে জড়িয়ে ধরে চুমা দেবে?’ তিনি বললেন, ‘না।’ সে বলল, ‘তাহলে কি তার হাত ধরে তার সঙ্গে মুসাফাহা করবে?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ।’
৬ ঘণ্টা আগেদরুদ পাঠ অফুরন্ত বরকতের উৎস। এই ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর রহমত লাভ হয় এবং জীবনে বরকত নেমে আসে। এতে আল্লাহর প্রিয় হাবিব হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও আনুগত্য প্রকাশ পায়। দরুদ পাঠের মাধ্যমে অন্তর হয় প্রশান্ত, মুখ হয় পবিত্র, আর আমলনামা হয় ভারী।
১০ ঘণ্টা আগেইমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত নামাজ। আল্লাহ তাআলার সঙ্গে সুগভীর সম্পর্ক স্থাপনের অব্যর্থ উপায় এটি। নামাজ জীবন সাজিয়ে তোলে। যাপিত জীবনকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করে। কোরআন-হাদিসে নামাজ আদায়কারীর জন্য অনেক পুরস্কারের ঘোষণা প্রদান করা হয়েছে। সেখান থেকে নির্বাচিত ৬টি পুরস্কারের গল্প শুনুন।
১ দিন আগে