ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কাবাঘরের আঙিনায় থই থই পানি; সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করছেন এক ব্যক্তি। আজ থেকে ৭৭ বছর আগে এ ধরনের কিছু ছবি প্রকাশিত হয়। মূলত ১৯৪১ সালের মক্কায় ভয়াবহ বন্যার সময় ছবিগুলো তোলা। পানি সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করা ব্যক্তিটি ছিলেন বাহরাইনের নাগরিক আলি আল-আওয়াদি।
আল-আওয়াদি ২০১৫ সালে মারা যান। তবে তাঁর সেই ঐতিহাসিক ছবি এখনো মানুষের কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছে। প্রতি বছর হজের মৌসুমে তাঁর ছবিগুলো ছড়িয়ে পড়ে। সেই ছবিতে দেখা যায়, আল-আওয়াদি মাকামে ইবরাহিমের সামনে দেড় মিটারেরও বেশি গভীর পানিতে সাঁতরাচ্ছেন। কাবাঘরের দরজায় তাঁর ভাই ও বন্ধু বসে আছেন।
এই ছবি সম্পর্কে আল-আওয়াদি মৃত্যুর আগে জানিয়েছিলেন, ১২ বছর বয়সে তিনি মক্কায় পড়াশোনা করতেন। টানা এক সপ্তাহ ভারী বর্ষণে কাবাঘরের চারপাশ প্লাবিত হয়। সেই সময় তাঁর ভাই, দুই বন্ধু ও শিক্ষকের সঙ্গে মক্কার মসজিদুল হারামে গিয়েছিলেন।
আল-আওয়াদি আরও জানান, সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন, মসজিদুল হারামে থই থই পানি। আল-আওয়াদি ভালো সাঁতার জানতেন। ফলে সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করার ধারণাটি তিনি দিয়েছিলেন।
তবে সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফকারী ব্যক্তি তিনিই প্রথম নন। এর আগেও বন্যার সময় অনেকে কাবাঘর তাওয়াফ করেছেন। মহানবী (সা.)-এর আগমনের পর সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইর-ই প্রথম ব্যক্তি, যিনি সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করেন।
আরও যাঁরা সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—শাইখ বদরুদ্দিন জামাআ। তিনি প্রতি চক্করেই হাজরে আসওয়াদে চুমু খেয়েছিলেন।
সাঁতার কেটে তাওয়াফ করা বিরল ঘটনা। মক্কা অনেক বড় বন্যা দেখেছে, কিন্তু ঐতিহাসিকদের মতে, এমন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া এ ধরনের দৃশ্য সাধারণত দেখা যায় না।
সূত্র: আল-আরাবিয়া ডটনেট
পবিত্র কাবাঘরের আঙিনায় থই থই পানি; সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করছেন এক ব্যক্তি। আজ থেকে ৭৭ বছর আগে এ ধরনের কিছু ছবি প্রকাশিত হয়। মূলত ১৯৪১ সালের মক্কায় ভয়াবহ বন্যার সময় ছবিগুলো তোলা। পানি সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করা ব্যক্তিটি ছিলেন বাহরাইনের নাগরিক আলি আল-আওয়াদি।
আল-আওয়াদি ২০১৫ সালে মারা যান। তবে তাঁর সেই ঐতিহাসিক ছবি এখনো মানুষের কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছে। প্রতি বছর হজের মৌসুমে তাঁর ছবিগুলো ছড়িয়ে পড়ে। সেই ছবিতে দেখা যায়, আল-আওয়াদি মাকামে ইবরাহিমের সামনে দেড় মিটারেরও বেশি গভীর পানিতে সাঁতরাচ্ছেন। কাবাঘরের দরজায় তাঁর ভাই ও বন্ধু বসে আছেন।
এই ছবি সম্পর্কে আল-আওয়াদি মৃত্যুর আগে জানিয়েছিলেন, ১২ বছর বয়সে তিনি মক্কায় পড়াশোনা করতেন। টানা এক সপ্তাহ ভারী বর্ষণে কাবাঘরের চারপাশ প্লাবিত হয়। সেই সময় তাঁর ভাই, দুই বন্ধু ও শিক্ষকের সঙ্গে মক্কার মসজিদুল হারামে গিয়েছিলেন।
আল-আওয়াদি আরও জানান, সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন, মসজিদুল হারামে থই থই পানি। আল-আওয়াদি ভালো সাঁতার জানতেন। ফলে সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করার ধারণাটি তিনি দিয়েছিলেন।
তবে সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফকারী ব্যক্তি তিনিই প্রথম নন। এর আগেও বন্যার সময় অনেকে কাবাঘর তাওয়াফ করেছেন। মহানবী (সা.)-এর আগমনের পর সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইর-ই প্রথম ব্যক্তি, যিনি সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করেন।
আরও যাঁরা সাঁতরে কাবাঘর তাওয়াফ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—শাইখ বদরুদ্দিন জামাআ। তিনি প্রতি চক্করেই হাজরে আসওয়াদে চুমু খেয়েছিলেন।
সাঁতার কেটে তাওয়াফ করা বিরল ঘটনা। মক্কা অনেক বড় বন্যা দেখেছে, কিন্তু ঐতিহাসিকদের মতে, এমন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া এ ধরনের দৃশ্য সাধারণত দেখা যায় না।
সূত্র: আল-আরাবিয়া ডটনেট
ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
৬ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
৮ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৬ ঘণ্টা আগে