মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ
নফল নামাজ আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যম। ফরজ-ওয়াজিব আদায়ের ক্ষেত্রে দায়মুক্তির বিষয় জড়িত থাকলেও নফল কেবল আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা থেকে আদায় করা হয়। তাই ইসলামে নফল ইবাদতের গুরুত্ব অপরিসীম। হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার বান্দা নফলের মাধ্যমে আমার নিকটবর্তী হতে থাকে। একপর্যায়ে সে আমার প্রিয়জন ও ভালোবাসার পাত্র হয়ে যায়।’ (বুখারি)
ফজিলতপূর্ণ নফল ইবাদতের মধ্যে আওয়াবিন নামাজ অন্যতম। মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত নামাজের পর থেকে এশার সময়ের আগ পর্যন্ত আওয়াবিনের সময়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মাগরিব ও এশার মধ্যবর্তী সময়ে নামাজি ব্যক্তি যে নামাজ আদায় করে, তাকে সালাতুল আওয়াবিন বলে।’ (জামে সগির)
আওয়াবিন নামাজ কমপক্ষে ছয় রাকাত এবং সর্বাপেক্ষা ২০ রাকাত। ছয় রাকাত আদায়ের সুযোগ না হলে মাগরিবের দুই রাকাত সুন্নত মিলিয়ে ছয় রাকাত আদায়েরও অবকাশ আছে।
হাদিসে আওয়াবিন নামাজের অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। যত গুনাহই থাকুক জীবনে, এই নামাজের মাধ্যমে ক্ষমা করা হবে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘মাগরিবের নামাজের পর যে ব্যক্তি ছয় রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে, তার গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদি তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণও হয়।’ (মাজমাউজ জাওয়াইদ) অন্য হাদিসে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজের পর এ নামাজ আদায় করবে তার মর্যাদা জান্নাতের উঁচু স্থানে হবে।’ (ইতহাফুস সাদাহ)
১২ বছরের ইবাদতের সমান সওয়াবের সুসংবাদ রয়েছে আওয়াবিন নামাজের বিনিময়ে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মাগরিবের পর ছয় রাকাত নফল নামাজ আদায় করে, মাঝখানে কোনো দুনিয়াবি কথা না বলে, তাহলে সেটা ১২ বছরের ইবাদতের সমান গণ্য হবে।’ (তিরমিজি)
নফল নামাজ আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যম। ফরজ-ওয়াজিব আদায়ের ক্ষেত্রে দায়মুক্তির বিষয় জড়িত থাকলেও নফল কেবল আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা থেকে আদায় করা হয়। তাই ইসলামে নফল ইবাদতের গুরুত্ব অপরিসীম। হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার বান্দা নফলের মাধ্যমে আমার নিকটবর্তী হতে থাকে। একপর্যায়ে সে আমার প্রিয়জন ও ভালোবাসার পাত্র হয়ে যায়।’ (বুখারি)
ফজিলতপূর্ণ নফল ইবাদতের মধ্যে আওয়াবিন নামাজ অন্যতম। মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত নামাজের পর থেকে এশার সময়ের আগ পর্যন্ত আওয়াবিনের সময়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মাগরিব ও এশার মধ্যবর্তী সময়ে নামাজি ব্যক্তি যে নামাজ আদায় করে, তাকে সালাতুল আওয়াবিন বলে।’ (জামে সগির)
আওয়াবিন নামাজ কমপক্ষে ছয় রাকাত এবং সর্বাপেক্ষা ২০ রাকাত। ছয় রাকাত আদায়ের সুযোগ না হলে মাগরিবের দুই রাকাত সুন্নত মিলিয়ে ছয় রাকাত আদায়েরও অবকাশ আছে।
হাদিসে আওয়াবিন নামাজের অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। যত গুনাহই থাকুক জীবনে, এই নামাজের মাধ্যমে ক্ষমা করা হবে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘মাগরিবের নামাজের পর যে ব্যক্তি ছয় রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে, তার গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদি তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণও হয়।’ (মাজমাউজ জাওয়াইদ) অন্য হাদিসে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজের পর এ নামাজ আদায় করবে তার মর্যাদা জান্নাতের উঁচু স্থানে হবে।’ (ইতহাফুস সাদাহ)
১২ বছরের ইবাদতের সমান সওয়াবের সুসংবাদ রয়েছে আওয়াবিন নামাজের বিনিময়ে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মাগরিবের পর ছয় রাকাত নফল নামাজ আদায় করে, মাঝখানে কোনো দুনিয়াবি কথা না বলে, তাহলে সেটা ১২ বছরের ইবাদতের সমান গণ্য হবে।’ (তিরমিজি)
প্রশংসা এমন এক গুরুত্বপূর্ণ ও ও সর্বজনীন বিষয় যা পৃথিবীর সব মাখলুক করে থাকে। এমনকি পরকালীন জীবনে জান্নাতিরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে, তখন সেখানেও ৫ অবস্থায় আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করবেন।
৫ ঘণ্টা আগেহালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
২ দিন আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
২ দিন আগেকোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ দিন আগে